কথায় আছেঃ বাদশাহর কথাও, কথার বাদশাহ।
মহান আল্লাহ যেমন মহান, সর্বশ্রেষ্ট। মানুষ ও সমাজ পরিবর্তনের জন্য তার দেওয়া পদ্বতিও সর্বশ্রেষ্ঠ।
রাসূল সাঃ মহান আল্লাহর দেওয়া পদ্বতিতে সাহাবীদের যেভাবে প্রশিক্ষন দিয়েছেন সে পদ্বতিতে যদি কোন ব্যক্তি নিজেকে গড়ে তুলে সেই খাটি মুমিন হবে এবং সে দ্বীনের উপর অটল থাকতে পারবে। ইনশাআল্লাহ। হাজার ঝড়তুফানে সে পথ হারাবে না ইনশাআল্লাহ।
আপনি দেখুন যারা ইসলামের শুরুর দিকে ইমান এনেছে, ধারাবাহিক ভাবে ইলম অর্জনের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত হয়েছে তারা দ্বীনের উপর অটল ছিলো। দুই একজনের এদিক ওদিক হলেও প্রায় সবাই অটল ছিলো। মিরাজের ঘটনা শুনে কেউ দ্বীন থেকে দূরে যায় নি আর রাসূল সাঃ ও মেরাজের ঘটনা বলতে দেরি করেন নি। অথচ সেই রাসূল সাঃ মক্কা ভেঙ্গে ইব্রাহীম আঃ এর ভিত্তির উপর করলেন না কারন নতুন মুসলিমদের মনে খটকা লাগতে পারে। তারা ভালোভাবে প্রশিক্ষন পায় নি। যারা ইসলামের বিজয় দেখে দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করেছে তাদের বিশাল একটা অংশ আবার মুরতাদও হয়ে গেছে।
তারা ধারাবাহিক ভাবে প্রশিক্ষন পান নি। হিদায়েত আল্লাহর হাতে।তবে মানুষকে তার দেখানো পদ্বতিতে চেষ্টা করতে হবে। সুস্থ করেন আল্লাহ তাই বলে কেউ ওষুধ না খেয়ে থাকে না। কেননা ওষুধ খাওয়াটাই বিধান।
হিদায়েতের উপর অটল থাকতে হলে নিজেকে ধারাবাহিক ভাবে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে।
কিন্তু খুব আপসোস ধারাবাহিক ইলম অর্জনের সোর্স বর্তমানে নাই বললেও চলে। ইউটিউব হাজারো ভিডিও আছে কিন্তু ধারাবাহিকতা নাই। থাকলেও মানুষ ধারাবাহিক ভাবে শুনে না। যা সামনে পড়ে তাই শুনে।
এমন কোন বইও নাই যার মাধ্যমে ধারাবাহিক ইলম অর্জন করবে। তাই ধারাবাহিক একটা মাধ্যম বের করা প্রয়োজন যেখান থেকে নতুন দ্বীনদ্বার বা পাপীরা ধারাবাহিক ইলম অর্জন করতে পারবে।
একটানা ত্রিশ দিন বা ষাট দিনের কোর্স থাকবে। দিন আকারে ভাগ করা থাকবে। যেমন এভাবে থাকবেঃ ১ম দিনঃ আল্লাহর মারেফত,২য় দিনঃ জাহান্নাম, ৩য় দিন জান্নাত, ৪র্থ দিনঃ শিরকের ভয়াবহতা,৫ম দিনঃগোপন গুনাহ ইত্যাদি এভাবে মোট ত্রিশ দিন বা তারও বেশি থাকবে।
বিশেষ করে রোযা আসছে। তাই এমন একটা কোর্স খুব উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ
মহান আল্লাহ যেমন মহান, সর্বশ্রেষ্ট। মানুষ ও সমাজ পরিবর্তনের জন্য তার দেওয়া পদ্বতিও সর্বশ্রেষ্ঠ।
রাসূল সাঃ মহান আল্লাহর দেওয়া পদ্বতিতে সাহাবীদের যেভাবে প্রশিক্ষন দিয়েছেন সে পদ্বতিতে যদি কোন ব্যক্তি নিজেকে গড়ে তুলে সেই খাটি মুমিন হবে এবং সে দ্বীনের উপর অটল থাকতে পারবে। ইনশাআল্লাহ। হাজার ঝড়তুফানে সে পথ হারাবে না ইনশাআল্লাহ।
আপনি দেখুন যারা ইসলামের শুরুর দিকে ইমান এনেছে, ধারাবাহিক ভাবে ইলম অর্জনের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত হয়েছে তারা দ্বীনের উপর অটল ছিলো। দুই একজনের এদিক ওদিক হলেও প্রায় সবাই অটল ছিলো। মিরাজের ঘটনা শুনে কেউ দ্বীন থেকে দূরে যায় নি আর রাসূল সাঃ ও মেরাজের ঘটনা বলতে দেরি করেন নি। অথচ সেই রাসূল সাঃ মক্কা ভেঙ্গে ইব্রাহীম আঃ এর ভিত্তির উপর করলেন না কারন নতুন মুসলিমদের মনে খটকা লাগতে পারে। তারা ভালোভাবে প্রশিক্ষন পায় নি। যারা ইসলামের বিজয় দেখে দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করেছে তাদের বিশাল একটা অংশ আবার মুরতাদও হয়ে গেছে।
তারা ধারাবাহিক ভাবে প্রশিক্ষন পান নি। হিদায়েত আল্লাহর হাতে।তবে মানুষকে তার দেখানো পদ্বতিতে চেষ্টা করতে হবে। সুস্থ করেন আল্লাহ তাই বলে কেউ ওষুধ না খেয়ে থাকে না। কেননা ওষুধ খাওয়াটাই বিধান।
হিদায়েতের উপর অটল থাকতে হলে নিজেকে ধারাবাহিক ভাবে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে।
কিন্তু খুব আপসোস ধারাবাহিক ইলম অর্জনের সোর্স বর্তমানে নাই বললেও চলে। ইউটিউব হাজারো ভিডিও আছে কিন্তু ধারাবাহিকতা নাই। থাকলেও মানুষ ধারাবাহিক ভাবে শুনে না। যা সামনে পড়ে তাই শুনে।
এমন কোন বইও নাই যার মাধ্যমে ধারাবাহিক ইলম অর্জন করবে। তাই ধারাবাহিক একটা মাধ্যম বের করা প্রয়োজন যেখান থেকে নতুন দ্বীনদ্বার বা পাপীরা ধারাবাহিক ইলম অর্জন করতে পারবে।
একটানা ত্রিশ দিন বা ষাট দিনের কোর্স থাকবে। দিন আকারে ভাগ করা থাকবে। যেমন এভাবে থাকবেঃ ১ম দিনঃ আল্লাহর মারেফত,২য় দিনঃ জাহান্নাম, ৩য় দিন জান্নাত, ৪র্থ দিনঃ শিরকের ভয়াবহতা,৫ম দিনঃগোপন গুনাহ ইত্যাদি এভাবে মোট ত্রিশ দিন বা তারও বেশি থাকবে।
বিশেষ করে রোযা আসছে। তাই এমন একটা কোর্স খুব উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ
Comment