হে বাংলার কুফুরী সংবিধানের পাহারাদার, হে বাংলার তাগুত ও জালিমদের পাহারাদার, তোমরা ভাবতেছো যারা আল্লাহর জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করতে চায়,যারা কুফুরী সংবিধান ধ্বংস করতে চায়, তাদের কে হামলা,মামলা, গুম খুন, জুলুম করে অনেক ধন সম্পদ উপার্জন করে খুব আরাম আয়েশে দিন কাটাবে।
ভুলে যাও সেই স্বপ্ন, তোমাদের জন্য আসতেছে রবের পক্ষ থেকে এক ভয়াবহ আযাব। যেই আযাব এসেছে পৃথিবীর দিকে দিকে সব জালিমদের উপর।
হে আমরিকা প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত, ও বেতন প্রাপ্ত rab,তোমাদেরকে যেই আমরিকা প্রশিক্ষন ও অর্থ দেয় সেই আমরিকার সৈন্যদের খবর রাখো?
তারাও তোমাদের মতই সুখী জীবনের স্বপ্ন নিয়ে মুসলিমদের উপর জুলুম করেছে। কিন্তু আল্লাহ তাদের এমন আযাব দিলেন যে,যুদ্বের চেয়ে চারগুন বেশি সৈন্য আত্নহত্যা করে মারা গেছে। এটা আমাদের কথা নয় খোদ আমরিকার কথা এটা। এটা তোমাদের সংবাদ পত্রিকাই চাপিয়েছে।
"যুদ্ধের চেয়েও আত্মহত্যায় চার গুণ বেশি মার্কিন সেনার মৃত্যু
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২০ বছরে প্রায় ৩০ হাজার পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও যুদ্ধ-ফেরত সেনা আত্মহত্যা করেছেন। অথচ যুদ্ধের কারণে মারা গেছেন মাত্র সাত হাজার সেনা।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের কারণে এখন পর্যন্ত যত মার্কিন সেনা মারা গেছেন তার চেয়ে চারগুণ বেশি মারা গেছেন আত্মহত্যা করে। ( সোমবার ২১জুন) ‘কস্ট অব ওয়ার প্রজেক্ট’ নামে একটি সংস্থা এ তথ্য জানিয়েছে। খবর পার্সটুডের।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২০ বছরে প্রায় ৩০ হাজার পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও যুদ্ধ-ফেরত সেনা আত্মহত্যা করেছেন। অথচ যুদ্ধের কারণে মারা গেছে সাত হাজার সেনা। (সময় নিউজ ২৩জুন ২০২১)"
"যুদ্ধের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪ গুণ সেনা মারা গেছে আত্মহত্যায়
অনলাইন ডেস্ক
২২ জুন ২০২১, ১০:৪৩ পিএম |
প্রায় ৩০ হাজার ১৭৭ জন পক্ষাঘাতগ্রস্ত মার্কিন নিয়মিত এবং যুদ্ধ-ফেরত সেনা আত্মহত্যা করেছে। ছবি: এনবিসি
যুদ্ধের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪ গুণ সেনা আত্মহত্যায় মারা গেছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী লড়াইয়ের যুদ্ধের কারণে যত সেনা মারা গেছে, তার চেয়ে চারগুণ সেনা মারা গেছে আত্মহত্যায়।
সোমবার ‘কস্ট অব ওয়ার প্রজেক্ট’ শিরোনামে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।( দৈনিক যুগান্তর) "
"যুদ্ধের চেয়ে ৪ গুণ বেশি মার্কিন সেনা আত্মহত্যা করেছে( দৈনিক ইনকিলাব ২৪ জুন ২০২১)"
একটু চিন্তা করো, তোমরা দ্বীনের সৈনিকদের গুম খুন করে, ধন সম্পদ কামিয়ে আমরিকায় গিয়ে যে সুখের জীবনের স্বপ্ন দেখো সেই আমরিকাতেই যাদের জন্ম, যাদের সম্পদের অভাব নাই,মদ, নারী, ইত্যাদির অভাব নাই তারাই এভাবে আত্নহত্যা করে মারা যাচ্ছে।
একটু প্রশ্ন করো কেন?
তালেবানের বিজয়ের পর জনপ্রিয় মিডিয়া "ফেস দ্যা পিপল" আমরিকা থাকা এক বাংলাদেশি ডাক্তারকে টকশোতে আনেন। তিনি বলেছেন, এমন অনেক সৈন্য তার কাছে এসেছে যাদের কোন ঘুম নাই।
তাদের ঘুমের জন্য এমন ওষুধ দিয়েছেন যে ওষুধ হাতি খেলে তারও ঘুম চলে আসতো। অথচ আমরিকান পাপিষ্ঠদের ঘুম আসতো না।
হে কুফুরের পাহারাদার, তোমাদের উপর এর চেয়ে আরো বড় আযাব আসবে। কারন তারাতো কাফির আর তোমরা হলে মুনাফিক। মুনাফিকের আযাব কাফিরের চেয়ে বেশি। অলরেডি তোমাদের উপর আযাব এসেছে কিন্তু তোমরা উপলব্ধি কর নি। তোমরা যাদের খুশি করার জন্য এতো কষ্ট করেছো তারাই তোমাদের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো। শুধু তাই না, চেয়ে দেখো তোমাদের বেনজিরের দিকে, যার হাতে বহু মাজলুমের রক্ত লেগে আছে। অথচ সে তার ধন সম্পদ ভোগ করতে পারছে না।
সময় থাকতে সতর্ক হও তা না হলে তোমাদের জন্য বড় ধরনের আযাব অপেক্ষা করছে। যা তোমরা দুনিয়াতেও পাবে ইনশাআল্লাহ।
Comment