Announcement

Collapse
No announcement yet.

ভ্রুন হত্যার খুব ভয়াবহ পরিসংখ্যান ও অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যার ভয়াবহতা।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ভ্রুন হত্যার খুব ভয়াবহ পরিসংখ্যান ও অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যার ভয়াবহতা।





    আমরা জানি জাহেলী যুগে যদি কন্যা সন্তান জন্ম নিতো তাহলে তাকে লোক লজ্জা বা অভাবের ভয়ে মা বাবা হত্যা করতো।ইসলাম এসে তা নিষিদ্ধ করে দেয়, মহান আল্লাহ বলেনঃ

    وَ لَا تَقۡتُلُوۡۤا اَوۡلَادَکُمۡ خَشۡیَۃَ اِمۡلَاقٍ ؕ نَحۡنُ نَرۡزُقُہُمۡ وَ اِیَّاکُمۡ ؕ اِنَّ قَتۡلَہُمۡ کَانَ خِطۡاً کَبِیۡرًا ﴿۳۱﴾

    তোমাদের সন্তানদেরকে তোমরা দারিদ্র্য-ভয়ে হত্যা করো না, আমিই তাদেরকে জীবনোপকরণ দিয়ে থাকি এবং তোমাদেরকেও। নিশ্চয় তাদেরকে হত্যা করা মহাপাপ। সূরা ইসরা ৩১

    অত্র আয়াতে কঠোর ভাবে সন্তান হত্যা নিষেধ করা হয়েছে। শুধু নিষেধই করা হয় নি সাথে বলা হয়েছে তাদের রিযিক আল্লাহ দেন। কেউ এটা ভাববার সুযোগ নাই যে,সন্তানের রিযিক তার মা বাবা দেন। এটা সত্য যে বেশিরভাগ সন্তানের রিযিক তিনি বাবার মাধ্যমে দেন, কিন্তু যাদের বাবা নাই তারাওতো রিযিকের অভাবে মরে না।

    কিন্তু দেশের পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে,জাহেলী যুগে যতটা সন্তান হত্যা হতো তার চেয়ে বেশি এখন সন্তান হত্যা হচ্ছে । গর্ভপাতের নামে লক্ষ লক্ষ নিষ্পাপ হত্যা হয়েই যাচ্ছে অথচ এ ব্যাপারে কোন আলিমদের সতর্কতা বা ওয়াজ নসিহত নাই।অথচ প্রতি বছর দেশে কত লক্ষ মানব হত্যা হচ্ছে আসুন একটি জরিপ থেকে জেনে নিই।


    যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গুতম্যাকার ইনস্টিটিউট ২০১৪ সালের এক জরিপের মতে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৫৩ লাখ নারী গর্ভবতী হয়। যাদের বয়স ১৫ থেকে ৪৯ বয়সের ভিতর। এই সব গর্ভবতী নারীর মধ্যে ২৫ লাখ নারী ইচ্ছাকৃত গর্ভধারণ করে এবং ২৮ লাখ নারী অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ করে। এই ২৮ লাখ অনিচ্ছাকৃত গর্ভবতী নারীর মধ্যে ১১ লাখ ৯৪ হাজার নারী বিভিন্ন কারণে গর্ভপাত ঘটায়। এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে বাংলাদেশে প্রতি হাজারে ২৯ নারী গর্ভপাত ঘটায়। অপরদিকে ২০১০ সালে গার্টমেকার ইন্সটিটিউট এক জরিপ করে দাবি করে, বাংলাদেশে ৬ লাখ ৫৩ হাজার ১০০ টি গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে। অর্থাৎ প্রতি হাজারে ১৮.৩ জন নারী গর্ভপাত ঘটায়। আর এই সব নারীর বয়স ১৫ থেকে ৪৪ বছরের মধ্যে।

    ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অন সেক্সচুয়াল রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ এন্ড রাইট ভলিউম ১২, ২০০৪ এক প্রতিবেদনে দাবি করে বাংলাদেশে ২০০০ সালে ৫ লাখ নারী গর্ভপাত ঘটায়। অর্থাৎ প্রতি হাজারে ১৫ জনের নিচে নারী গর্ভপাত ঘটায়। যেখানে ২০০০ সালে ৫ লাখ নারী গর্ভপাত করায়,২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭ লাখ,এবং ২০১৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ লাখ। ১ লাখ ৫৩ হাজার গর্ভপাতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে ১০ বছর এবং এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৫ লাখ ৫০ হাজার হতে সময় লাগে মাত্র ৪ বছর। অর্থ্যাৎ দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে গর্ভপাতের হার জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই হার যদি একই থাকে তাহলে ২০১৪ সাল থেকে ২০২০ সাল পরবর্তী ৬ বছরে গর্ভপাতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ৩০ লাখ। অর্থ্যাৎ প্রতি হাজারে ৭৩ জন নারী গর্ভপাত করাচ্ছে।(একুশে টেলিভিশন)


    এবার কল্পনা করুন কি পরিমান মানব হচ্ছে চারদিকে। বিনা কারনে লক্ষ লক্ষ নিষ্পাপ বাচ্চাকে শেষ করে দিচ্ছে।অথচ একেকটি হত্যা কত ভয়ংকর অপরাধ।


    আব্দুল্লাহ্ বিন্ মাস্ঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

    قَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُوْلَ اللهِ! أَيُّ الذَّنْبِ أَكْبَرُ عِنْدَ اللهِ؟ قَالَ: أَنْ تَدْعُوَ لِلهِ نِدًّا وَهُوَ خَلَقَكَ، قَالَ: ثُمَّ أَيٌّ؟ قَالَ: أَنْ تَقْتُلَ وَلَدَكَ خَشْيَةَ أَنْ يَّطْعَمَ مَعَكَ، قَالَ: ثُمَّ أَيٌّ؟ قَالَ: أَنْ تُزَانِيَ بِحَلِيْلَةِ جَارِكَ.

    ‘‘জনৈক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করলো: হে আল্লাহ্’র রাসূল! কোন পাপটি আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট মহাপাপ বলে বিবেচিত? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আল্লাহ্ তা‘আলার সাথে কাউকে শরীক করা; অথচ তিনিই তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। সে বললো: অতঃপর কি? তিনি বললেন: নিজ সন্তানকে হত্যা করা ভবিষ্যতে তোমার সঙ্গে খাবে বলে। সে বললো: অতঃপর কি? তিনি বললেন: নিজ প্রতিবেশীর স্ত্রীর সঙ্গে ব্যভিচার করা’’। (বুখারী ৪৪৭৭, ৪৭৬১, ৬০০১, ৬৮১১, ৬৮৬১, ৭৫২০, ৭৫৩২; মুসলিম ৮৬)

    পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'য়ালা বলেনঃ

    আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন:

    «وَمَنْ يَّقْتُلْ مُؤْمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُهُ جَهَنَّمُ خَالِدًا فِيْهَا وَغَضِبَ اللهُ عَلَيْهِ وَلَعَنَهُ وَأَعَدَّ لَهُ عَذَابًا عَظِيْمًا»

    ‘‘আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কোন মু’মিনকে হত্যা করে তার শাস্তি হবে জাহান্নাম। তার মধ্যে সে সদা সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ্ তা‘আলা তার প্রতি ক্রদ্ধ হবেন ও তাকে অভিশাপ দিবেন। তেমনিভাবে তিনি তার জন্য প্রস্ত্তত রেখেছেন ভীষণ শাস্তি’’। (নিসা : ৯৩)

    আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন:

    «مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ كَتَبْنَا عَلَى بَنِيْ إِسْرَآئِيْلَ أَنَّهُ مَنْ قَتَلَ نَفْسًا بِغَيْرِ نَفْسٍ أَوْ فَسَادٍ فِيْ الْأَرْضِ فَكَأَنَّمَا قَتَلَ النَّاسَ جَمِيْعًا، وَمَنْ أَحْيَاهَا فَكَأَنَّمَا أَحْيَا النَّاسَ جَمِيْعًا»

    ’’উক্ত কারণেই আমি বানী ইস্রাঈল্কে এ মর্মে নির্দেশ দিয়েছি যে, যে ব্যক্তি কোন ব্যক্তিকে হত্যার বিনিময় অথবা ভূপৃষ্ঠে ফাসাদ সৃষ্টির হেতু ছাড়া অন্যায়ভাবে হত্যা করলো সে যেন সকল মানুষকেই হত্যা করলো। আর যে ব্যক্তি কাউকে অবৈধ হত্যাকান্ড থেকে রক্ষা করলো সে যেন সকল মানুষকেই রক্ষা করলো’’। (মা’য়িদাহ্ : ৩২)

    হত্যা কত বড় অপরাধ যে,যে ব্যক্তি একজন মানুষ অন্যায় ভাবে হত্যা করে সে যেন গোটা জাহানের সবাইকে হত্যা করে।


    আনাস্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

    أَكْبَرُ الْكَبَائِرِ: الْإِشْرَاكُ بِاللهِ، وَقَتْلُ النَّفْسِ، وَعُقُوْقُ الْوَالِدَيْنِ، وَقَوْلُ الزُّوْرِ، أَوْ قَالَ: وَشَهَادَةُ الزُّوْرِ.

    ‘‘সর্ববৃহৎ কবীরা গুনাহ্ হচ্ছে চারটি: আল্লাহ্ তা‘আলার সাথে কাউকে শরীক করা, কোন ব্যক্তিকে অবৈধভাবে হত্যা করা, মাতা-পিতার অবাধ্য হওয়া এবং মিথ্যা কথা বলা। বর্ণনাকারী বলেন: হয়তো বা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: মিথ্যা সাক্ষী দেয়া’’। (বুখারী ৬৮৭১; মুসলিম ৮৮)


    আবূ সা’ঈদ ও আবূ হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তাঁরা বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

    لَوْ أَنَّ أَهْلَ السَّمَاءِ وَأَهْلَ الْأَرْضِ اشْتَرَكُوْا فِيْ دَمِ مُؤْمِنٍ لَأَكَبَّهُمُ اللهُ فِيْ النَّارِ.

    ‘‘যদি আকাশ ও পৃথিবীর সকলে মিলেও কোন মু’মিন হত্যায় অংশ গ্রহণ করে তবুও আল্লাহ্ তা‘আলা তাদের সকলকে মুখ থুবড়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন’’। (তিরমিযী ১৩৯৮)

    আব্দুল্লাহ্ বিন্ মাস্ঊদ (রাঃ) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

    سِبَابُ الْـمُسْلِمِ فُسُوْقٌ وَقِتَالُهُ كُفْرٌ.

    ‘‘কোন মুসলিমকে গালি দেয়া আল্লাহ্’র অবাধ্যতা এবং তাকে হত্যা করা কুফরি’’। (বুখারী ৪৮; মুসলিম ৬৪)


    জারীর বিন্ ‘আব্দুল্লাহ্ আল্-বাজালী, আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর, আব্দুল্লাহ্ বিন্ ‘আববাস্ ও আবূ বাক্রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তাঁরা বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

    لَا تَرْجِعُوْا بَعْدِيْ كُفَّارًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ.

    ‘‘আমার ইন্তিকালের পর তোমরা কাফির হয়ে যেও না। পরস্পর হত্যাকান্ড করো না’’।

    (বুখারী ১২১, ১৭৩৯, ৪৪০৫, ৬১৬৬, ৬৭৮৫, ৬৮৬৮, ৬৮৬৯, ৭০৮০; মুসলিম ৬৫, ৬৬, ১৬৭৯)

    আব্দুল্লাহ্ বিন্ ‘আমর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

    لَزَوَالُ الدُّنْيَا أَهْوَنُ عَلَى اللهِ مِنْ قَتْلِ رَجُلٍ مُسْلِمٍ.

    ‘‘আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট পুরো বিশ্ব ধ্বংস হয়ে যাওয়া অধিকতর সহজ একজন মুসলিম হত্যা অপেক্ষা’’।

    (তিরমিযী ১৩৯৫; নাসায়ী ৩৯৮৭; ইব্নু মাজাহ্ ২৬৬৮)


    আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রা.) একদা কা’বা শরীফকে সম্বোধন করে বলেন:

    مَا أَعْظَمَكِ وَأَعْظَمَ حُرْمَتَكِ! وَالْـمُؤْمِنُ أَعْظَمُ حُرْمَةً عِنْدَ اللهِ مِنْكِ!.

    ‘‘তুমি কতই না সম্মানী! তুমি কতই না মর্যাদাশীল! তবে একজন মু’মিনের মর্যাদা আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট তোমার চাইতেও বেশি’’।

    (তিরমিযী ২০৩২; ইব্নু হিববান ৫৭৬৩)



    মু‘আবিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি তিনি বলেন:

    كُلُّ ذَنْبٍ عَسَى اللهُ أَنْ يَّغْفِرَهُ إِلاَّ الرَّجُلُ يَمُوْتُ كَافِرًا، أَوِ الرَّجُلُ يَقْتُلُ مُؤْمِنًا مُتَعَمِّدًا.

    ‘‘প্রতিটি গুনাহ্ আশা করা যায় আল্লাহ্ তা‘আলা তা ক্ষমা করে দিবেন। তবে দু’টি গুনাহ্ যা আল্লাহ্ তা‘আলা ক্ষমা করবেন না। আর তা হচ্ছে, কোন মানুষ কাফির অবস্থায় মৃত্যু বরণ করলে অথবা ইচ্ছাকৃত কেউ কোন মু’মিনকে হত্যা করলে’’।

    (নাসায়ী ৩৯৮৪; আহমাদ ১৬৯০৭; হা’কিম ৪/৩৫১)

    Last edited by tahsin muhammad; 03-10-2023, 05:03 PM.

  • #2
    খুব সুন্দর একটা পোস্ট।
    প্রত্যেক ব্যক্তির এটি পড়া, নিজে আমল করা, অন্যকে জানানো, অন্যকে এর থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা, এটা প্রত্যকের ঈমানী দায়িত্ব । এবং ভ্রুন হত্যার ভয়াবহতা হতে সতর্ক করা সকলের জন্য আবশ্যক।

    পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'য়ালা বলেনঃ

    «وَمَنْ يَّقْتُلْ مُؤْمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُهُ جَهَنَّمُ خَالِدًا فِيْهَا وَغَضِبَ اللهُ عَلَيْهِ وَلَعَنَهُ وَأَعَدَّ لَهُ عَذَابًا عَظِيْمًا»
    ‘‘আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কোন মু’মিনকে হত্যা করে তার শাস্তি হবে জাহান্নাম। তার মধ্যে সে সদা সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ্ তা‘আলা তার প্রতি ক্রদ্ধ হবেন ও তাকে অভিশাপ দিবেন। তেমনিভাবে তিনি তার জন্য প্রস্ত্তত রেখেছেন ভীষণ শাস্তি’’। (নিসা : ৯৩)

    ভ্রুন হত্যার মাধ্যমে আমরা উক্ত আয়াতের অন্তর্ভুক্ত হব কি?

    এ বিষয়ে আমাদের চিন্তা ভাবনা করা আবশ্যক নয় কি?

    আপনার উক্ত সন্তান আপনার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করবে অভিযোগের উত্তর কি দিবেন ফিকির করেছেন কি?

    আপনার সন্তানের রিজিকের দায়িত্ব এটা কি আপনার তাহলে আপনি এত ভাবছেন কেন?

    আল্লাহ তাআলা যে প্রত্যেকের রিজিকের জিম্মাদার এটা আপনি জানেন কি?

    আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুক।
    আমীন।

    Comment


    • #3
      আল্লাহ পাক আমাদের এই মহাপাপ থেকে হেফাজত করুন।সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।

      Comment

      Working...
      X