সফলতার মুখ দেখার জন্য পদক্ষেপ :
১. ঈমান পাকাপোক্ত করা ।
২. ইখলাস অর্জন করা ।
৩. কুরবানী ও পরিশ্রমের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা ।
৪. উদ্যমতা থাকা ।
৫. সঠিক কর্মপদ্ধতির অনুসরণ করা ।
বিশ্বাসের ভিত্তি বুদ্ধিদীপ্ত অন্তর;
ইখলাসের ভিত্তি সচ্ছ অন্তর;
আবেগের ভিত্তি দৃর উপলব্ধি;
পরিশ্রমের ভিত্তি অজেয় সংকল্প ।
আজকের স্বপ্ন কালকের বাস্তবতা ; তোমার আজকের বীজ রোপণ কালকে ফল লাভের কারণ ।
যা করার এখনই করে ফেলো । কেননা, এখন যা করার সুযোগ পাচ্ছো, পরবর্তীতে নাও পেতে পারো ।
তুমি বর্তমানে অবস্থান করছো, ভবিষ্যৎ বা অতীতে না । তাই ভবিষ্যৎ বা অতীতের কথা ভেবে বর্তমানকে হারিয়ে ফেলো না । কাজ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ কর এবং তা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা শুরু করো ।
তোমার কাছে ২টি সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ প্রায় সবসময়ই আছে :
১. বর্তমানে সঠিক কাজের পিছনে কষ্ট, শ্রম ও সময় ব্যয় করবে ; পরবর্তীতে স্বচ্ছন্দময় থাকবে ।
২. বর্তমানে নিজের ইচ্ছা, আকাঙ্খা ও কামনা-বাসনাকে প্রাধান্য দিবে ; পরবর্তীতে আফসোস করবে ।
তাৎক্ষণিক তৃপ্তি লাভের থেকে দীর্ঘ পরিশ্রমের পর ফল লাভ উত্তম । কেননা, কষ্টের মাঝেই স্বস্তি ।
আজকে কষ্ট করলে কালকে সেই কষ্টের ব্যাপারে মনে থাকবে না । আর আজকে নিজের ইচ্ছামত চললেও কালকে সেই তৃপ্তির ব্যাপারে মনে থাকবে না ।
উদাহরণ স্বরূপ:
আজকে এক্সারসাইজ করতে কষ্ট অনুভব করলেও, কালকে কষ্টের কথা ভুলে যাবে কিন্তু তোমার শরীরে এর প্রভাব একটা সময় পর্যন্ত থাকবে ।
আর আজকে তুমি অলসতাকে প্রাধান্য দিয়ে ঘুমিয়ে কাটালে এর জন্য তাৎক্ষণিক তৃপ্তি অনুভব করলেও পরবর্তীতে হয়তো আফসোস করবে ।
কোন সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দিবে???
[সংগৃহীত]
১. ঈমান পাকাপোক্ত করা ।
২. ইখলাস অর্জন করা ।
৩. কুরবানী ও পরিশ্রমের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা ।
৪. উদ্যমতা থাকা ।
৫. সঠিক কর্মপদ্ধতির অনুসরণ করা ।
বিশ্বাসের ভিত্তি বুদ্ধিদীপ্ত অন্তর;
ইখলাসের ভিত্তি সচ্ছ অন্তর;
আবেগের ভিত্তি দৃর উপলব্ধি;
পরিশ্রমের ভিত্তি অজেয় সংকল্প ।
আজকের স্বপ্ন কালকের বাস্তবতা ; তোমার আজকের বীজ রোপণ কালকে ফল লাভের কারণ ।
যা করার এখনই করে ফেলো । কেননা, এখন যা করার সুযোগ পাচ্ছো, পরবর্তীতে নাও পেতে পারো ।
তুমি বর্তমানে অবস্থান করছো, ভবিষ্যৎ বা অতীতে না । তাই ভবিষ্যৎ বা অতীতের কথা ভেবে বর্তমানকে হারিয়ে ফেলো না । কাজ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ কর এবং তা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা শুরু করো ।
তোমার কাছে ২টি সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ প্রায় সবসময়ই আছে :
১. বর্তমানে সঠিক কাজের পিছনে কষ্ট, শ্রম ও সময় ব্যয় করবে ; পরবর্তীতে স্বচ্ছন্দময় থাকবে ।
২. বর্তমানে নিজের ইচ্ছা, আকাঙ্খা ও কামনা-বাসনাকে প্রাধান্য দিবে ; পরবর্তীতে আফসোস করবে ।
তাৎক্ষণিক তৃপ্তি লাভের থেকে দীর্ঘ পরিশ্রমের পর ফল লাভ উত্তম । কেননা, কষ্টের মাঝেই স্বস্তি ।
আজকে কষ্ট করলে কালকে সেই কষ্টের ব্যাপারে মনে থাকবে না । আর আজকে নিজের ইচ্ছামত চললেও কালকে সেই তৃপ্তির ব্যাপারে মনে থাকবে না ।
উদাহরণ স্বরূপ:
আজকে এক্সারসাইজ করতে কষ্ট অনুভব করলেও, কালকে কষ্টের কথা ভুলে যাবে কিন্তু তোমার শরীরে এর প্রভাব একটা সময় পর্যন্ত থাকবে ।
আর আজকে তুমি অলসতাকে প্রাধান্য দিয়ে ঘুমিয়ে কাটালে এর জন্য তাৎক্ষণিক তৃপ্তি অনুভব করলেও পরবর্তীতে হয়তো আফসোস করবে ।
কোন সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দিবে???
[সংগৃহীত]