Announcement

Collapse
No announcement yet.

জানতে চাই - দাওয়াত কিভাবে দিতে হবে?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জানতে চাই - দাওয়াত কিভাবে দিতে হবে?

    আসলে দাওয়াতের ক্ষেত্রে আমাদের মাঝে এক অজানা ভয় কাজ করে,
    আমরা নিরাপত্তার কথা ভাবতে ভাবতে নিজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছি,
    আমাদের আসে পাশের অসংখ্য লোক হক পথের দাওয়াত থেকে বঞ্চিত হয়ে রয়েছেন,,

    ধীরে ধীরে কিভাবে দাওয়াত দিয়ে একজন সাধারন মানুষকে জিহাদের পথে আনা যাবে এটা নিয়ে কিছু বই সাজেষ্ট করার অনুরোধ রহিলো,,
    আমাদের অনেকেই বুঝার শক্তি থাকার পর ও উপস্থাপনার অভাবে কারো কাছে দাওয়াত নিয়ে যেতে ইতস্তত বোধ করে।

    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-04-2023, 09:28 AM.
    নিরাপত্তা নামক রাস্তাটির সূচনা হয় আগ্রাসন উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।।

    ❣️
    শাইখ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ❣️
    ​​​

  • #2
    দাওয়াতের পদ্ধতি কেমন হলে উম্মতের সর্বাধিক ফায়দা হতে পারে?
    এ বিষয়ে উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ’র এই লেখাটি অবশ্য পাঠ্য হওয়া চাই!
    https://dawahilallah.com/showthread.php?21794
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-04-2023, 07:50 PM.
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      নিজেকে পরিপূর্ণভাবে গড়ে তোলাই দাওয়াত।
      হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

      Comment


      • #4
        আসসালামু আলাইকুম,, ভাইজান,
        খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা অফলাইন থেকে নেওয়া উচিত। ফোরামে জিজ্ঞেস যেহেতু করেছেন,তাই অল্প কিছু কথা লিখছি। কথাগুলো আমি আমার ভাইদের থেকে জেনেছি।

        দায়ী প্রথম নিজেকে গড়ে নিবে। আর দাওয়াতের জন্য কাজ শুরুর পূর্বে আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে নিবে। দুই চার রাকাত নফল পড়ে বের হবে। নিজের জন্য, নিজের মাদয়ূর জন্য আল্লাহর কাছে সফলতার দুয়া করবে।

        দাওয়াতের ক্ষেত্রে মাদয়ূর গুণাবলী সঠিক আছে কি না লক্ষ রাখবে। ব্যক্তির দিকে লক্ষ রেখে দাওয়াত দিবে।

        দাওয়াতের প্রথম দিকে তাওহীদের দিকে দাওয়াত দিবে, তাওহীদ নিয়ে আলোচনা করে যাবে। তাড়াহুড়ো করতে নেই।

        দাওয়াতের ক্ষেত্রে মাদয়ূর সাথে সর্বোচ্চ উত্তম ব্যবহার করে যাবে।

        যার তাওহীদে কমতি আছে তাকে তাওহীদের দাওয়াত দিবে, যার জিহাদের বুঝ কমতি আছে তাকে জিহাদের দাওয়াত দিবে। এক্ষেত্রে বৈশ্বিক জিহাদ বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে যাবে।

        সংগঠন করার আগ্রহ থাকলে তাকে সংগঠনের দাওয়াত। মাদয়ূর জন্য দায়ী নিজেকে সর্বদায় প্রস্তুত রাখবে।

        আমাদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে জিহাদের দাওয়াত মামুলি বিষয় নয়। জিহাদের দাওয়াত দেওয়া মানে হচ্ছে নিজের ব্যাপারে অন্যকে নিউজ দেওয়া। কাজেই আমি কাকে নিজের ব্যাপারে নিউজ দিচ্ছি, সাবধানে দেই।

        দাওয়াতের ক্ষেত্রে তর্কবিতর্কে জড়ানো যাবে না। মাদয়ূর প্রশ্নগুলো শোনে সুন্দরভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করে যাবে, রাগ করা যাবে না। এবং নিজেকে সব ধরনের কবিরাহ গোনাহ থেকে বাচিয়ে রাখতে হবে।

        আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন আমিন।
        Last edited by Rakibul Hassan; 06-04-2023, 05:52 PM.

        Comment


        • #5
          মাশা আল্লাহ।

          Comment


          • #6
            Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
            দাওয়াতের পদ্ধতি কেমন হলে উম্মতের সর্বাধিক ফায়দা হতে পারে?
            এ বিষয়ে উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ’র এই লেখাটি অবশ্য পাঠ্য হওয়া চাই!
            https://dawahilallah.com/showthread.php?21794
            জাঝাকাল্লাহ খাইরান আখি
            নিরাপত্তা নামক রাস্তাটির সূচনা হয় আগ্রাসন উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।।

            ❣️
            শাইখ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ❣️
            ​​​

            Comment


            • #7
              Originally posted by Hamjah mohammod View Post
              আসসালামু আলাইকুম,, ভাইজান,
              খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা অফলাইন থেকে নেওয়া উচিত। ফোরামে জিজ্ঞেস যেহেতু করেছেন,তাই অল্প কিছু কথা লিখছি। কথাগুলো আমি আমার ভাইদের থেকে জেনেছি।

              দায়ী প্রথম নিজেকে গড়ে নিবে। আর দাওয়াতের জন্য কাজ শুরুর পূর্বে আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে নিবে। দুই চার রাকাত নফল পড়ে বের হবে। নিজের জন্য, নিজের মাদয়ূর জন্য আল্লাহর কাছে সফলতার দুয়া করবে।

              দাওয়াতের ক্ষেত্রে মাদয়ূর গুণাবলী সঠিক আছে কি না লক্ষ রাখবে। ব্যক্তির দিকে লক্ষ রেখে দাওয়াত দিবে।

              দাওয়াতের প্রথম দিকে তাওহীদের দিকে দাওয়াত দিবে, তাওহীদ নিয়ে আলোচনা করে যাবে। তাড়াহুড়ো করতে নেই।

              দাওয়াতের ক্ষেত্রে মাদয়ূর সাথে সর্বোচ্চ উত্তম ব্যবহার করে যাবে।

              যার তাওহীদে কমতি আছে তাকে তাওহীদের দাওয়াত দিবে, যার জিহাদের বুঝ কমতি আছে তাকে জিহাদের দাওয়াত দিবে। এক্ষেত্রে বৈশ্বিক জিহাদ বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে যাবে।

              সংগঠন করার আগ্রহ থাকলে তাকে সংগঠনের দাওয়াত। মাদয়ূর জন্য দায়ী নিজেকে সর্বদায় প্রস্তুত রাখবে।

              আমাদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে জিহাদের দাওয়াত মামুলি বিষয় নয়। জিহাদের দাওয়াত দেওয়া মানে হচ্ছে নিজের ব্যাপারে অন্যকে নিউজ দেওয়া। কাজেই আমি কাকে নিজের ব্যাপারে নিউজ দিচ্ছি, সাবধানে দেই।

              দাওয়াতের ক্ষেত্রে তর্কবিতর্কে জড়ানো যাবে না। মাদয়ূর প্রশ্নগুলো শোনে সুন্দরভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করে যাবে, রাগ করা যাবে না। এবং নিজেকে সব ধরনের কবিরাহ গোনাহ থেকে বাচিয়ে রাখতে হবে।

              আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন আমিন।
              জাঝাকাল্লাহ খাইরান।।।​​​​​​
              নিরাপত্তা নামক রাস্তাটির সূচনা হয় আগ্রাসন উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।।

              ❣️
              শাইখ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ❣️
              ​​​

              Comment


              • #8
                তাওহীদ বুঝানো,, যে তাওহীদ বুঝতে পেরেছে তাকে কেউ জিহাদে শরিক হওয়া থেকে বিরত রাখতে পারবে না। ইনশাআল্লাহ। ত্বাগুতের জিরো টলার‍্যান্স তাকে বিন্দুমাত্র পিছপা করতে পারবে না।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
                  দাওয়াতের পদ্ধতি কেমন হলে উম্মতের সর্বাধিক ফায়দা হতে পারে?
                  এ বিষয়ে উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ’র এই লেখাটি অবশ্য পাঠ্য হওয়া চাই!
                  https://dawahilallah.com/showthread.php?21794
                  সহমত প্রকাশ করছি। আল্লাহ শাইখকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। আমীন
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment

                  Working...
                  X