৭ই জুলাই তারিখে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের ঘোষণা, পাকিস্তানের ইতিহাসের সবচেয়ে কালো দিন

[sotter bani]

৭ই জুলাই তারিখে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের ঘোষণা, পাকিস্তানের ইতিহাসের সবচেয়ে কালো দিন। পরম করুণাময় আল্লাহর নামে আজ ৭ই জুলাই, এটি একটি মর্মান্তিক ও বেদনাদায়ক দিন, যার তিক্ততা ও তিক্ততা পাকিস্তানের মানুষ কখনো ভুলতে পারবে না, কারণ এই তারিখে জামিয়া হাফসা উইলাল মসজিদের শত শত নিরীহ ছাত্র-ছাত্রী ও শহীদ বিন শহীদ গাজী আব্দুল রশিদ শহীদ হন। হত্যা করা হয়েছে.তৎকালীন ফেরাউন জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ও নীতিহীন এস্টাবলিশমেন্ট এফএএস ফোর্স বোমা ফেলে পাকিস্তানের ইতিহাসে এক অন্ধকার অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছিল, এই সেই কালো দিন যেদিন সেনাসদস্যরা নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীদের নির্মমভাবে শহীদ করেছে, পবিত্রতা লঙ্ঘন করেছে। মসজিদ-মাদ্রাসায় একই নিষ্ঠুর অভিযানের সময় সামরিক জেনারেলরা নির্দয় বোমাবর্ষণে পবিত্র কোরআনের হাজার হাজার কপি পুড়িয়ে এই অপারেশনের সাফল্য উদযাপন করে। আজ পাকিস্তান সরকার পবিত্র কোরআনের নামে এই দিনটি পালনের অজুহাতে তার অন্ধকার ইতিহাস মুছে ফেলার ব্যর্থ চেষ্টা করছে।পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তানি এস্টাবলিশমেন্টের কাছে জানতে চায় যে, সুইডেনে ঈদুল আযহার দিনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর পর রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য আঠারো দিন পর পবিত্র কোরআন শরীফ উদযাপনের অর্থ হয়, কিন্তু ঠিক ষোল বছর আগে। একই তারিখে যখন আপনি পবিত্র কোরআনের শত শত কপি পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছিলেন, এবং অবশিষ্ট কপিগুলি ইসলামাবাদের জি 6 সেক্টরের নোংরা ড্রেনে ভেসে যাওয়ার পরে উদযাপন করেছিলেন, আপনি কীভাবে এটি চিকিত্সা করবেন? মনে রাখবেন! এই সময়ে অবশ্যই সেনাবাহিনীর অত্যাচারে নিপীড়িত, কিন্তু তারা পবিত্র কোরআন ও কোরআনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শাহাদাত এবং জেট বিমানে শত শত মাদ্রাসা ও মসজিদ ধ্বংস ও পুড়িয়ে ফেলার কথা ভুলে যায়নি। প্লেন সেই সময় বেশি দূরে নয় যে এই উদগ্রীব জাতি এইসব পশ্চিমা উপবৃত্তির উপর ভরপুর সামরিক জেনারেলদের দ্বারা ইসলামের পবিত্রতা ও আচার-অনুষ্ঠানের অবমাননার হিসাব নিতে থাকবে।
সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা মুহাম্মদ খোরাসানি মুখপাত্র: তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান
১৯/ জুল-হিজ্জাহ/ ১৪৪৪ হি
৭/জুলাই/২০২৩
সূত্র: ওয়েবসাইট: https://www.umarmedia.bz

[Munshi Abdur Rahman]

মাশাআল্লাহ। আল্লাহ আপনার খেদমতকে কবুল করুন ও উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন
মুহতারাম ভাই- যেকোন নিউজের অনুবাদ বা সংবাদের সাথে মূল সূত্রটির লিঙ্ক যুক্ত করে দিতে হবে।
যাতে আগ্রহী পাঠকরা মূল নিউজের বা সংবাদের সাথে অনুবাদ মিলিয়ে দেখার প্রয়োজন অনুভব করলে দেখতে পারেন।
এই বিবেচনায় বিগত দুটি নিউজ পোস্ট মুছে দেওয়া হয়েছে। আশা করি- সামনে থেকে সতর্কতার সাথে খেয়াল রাখবেন ভাই।
[শুধু ওয়েবসাইট লিঙ্ক যথেষ্ট না ভাই। আশা করি- বিষয়টি সুন্দরভাবে গ্রহন করবেন। শুকরান লাকুম]

আরেকটি অনুরোধ ভাই- এমন ছোট ছোট নিউজের জন্য আলাদা আলাদা পোস্ট না দিলে ভাল হয়। বরং প্রথমে একটি পোস্টে মানানসই শিরোনাম দিয়ে এর অধীনে বাকি নিউজগুলো তারিখ দিয়ে দিয়ে নিয়মিত পোস্ট করে দিবেন। যদি আপনি এমনটি নিয়মিত করতে চান, তাহলে করতে পারেন, ইনশা আল্লাহ।

[Sabbir Ahmed]

আল্লাহ্ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমীন

[BIN ADIL]

মূল বিষয়টি ফুটিয়ে তোলার জন্য, জাযাকাল্লাহ! আর অনুবাদের সময় অনুবাদের নীতি অনু্স্মরণের অনুরোধ রইল।

[সাঈদ আব্দুল্লাহ]

মাশাআল্লাহ। আল্লাহ আপনার খেদমতকে কবুল করুন ও উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন

[Talib Khan]

...১৯৯২ সাল থেকে সোয়াত উপত্যাকায় মাওলানা সূফী মুহাম্মাদ, fata-তে বায়তুল্লাহ মেহসূদের তেহরীকে নিফাযে শারীয়াতে মুহাম্মাদী, মুফতি মুনীর শাকিরের লশকরে ইসলাম, এছাড়া লশকরে ঝাঙ্গবী সহ বেশ কিছু জিহাদি তানযীম কাজ করে আসছিলো। কিন্ত জামেয়া' হাফসা ও লাল মসজিদের ঘটনা সবাইকে মুত্তাহিদ করে দেয়। এবং পুরো পাকিস্তানে তাগুতের বিরুদ্ধে জোরদার হামলা শুরু হয়। এবং পর্যায়ক্রমে সেটির তাজদীদী কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় আজ তেহরীকে তালেবান পাকিস্তান সমগ্র সুবা-সারহাদের একটি অপ্রত্যাখ্যেয় শক্তি আলহামদু লিল্লাহ ! আর এই অবস্থানে তারা পৌছেছে সেই ৭ জুলাই পাক-কারবালার ঘটনার পরে। মাওলানা মুহাম্মাদ আলী জাওহারের সেই বিখ্যাত পংক্তিটি এই ক্ষেত্রে যথার্থ-
قتل حسینؑ اصل میں مرگ یزید ہے
اسلام زندہ ہوتا ہے ہر کربلا کے بعد
-(হুসাইনের কতল মূলত য়াযীদেরই মৃত্যু + ইসলাম যিন্দা হয় প্রত্যেক কারবালার পর)

[Khalil Ahmad]

আল্লাহ তায়ালা আপনার মেহনতের উত্তম প্রতিদান দান করুন।