উপনিবেশিক রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে মুসলিমদের উপর জুলুম নির্যাতন চালানোর দিক থেকে ফ্রান্সের স্থান সম্ভবত প্রথম হবে যেকোন বিবেচনায়। সর্বপ্রথম ক্রুসেড সূচনাকারীও এই রাষ্ট্রটি। অন্য উপনিবেশিক শক্তিগুলোর দমন পীড়ন চালানো এক পর্যায়ে সমাপ্ত হলেও ফ্রান্সের উপনিবেশগুলোতে নানা প্রক্রিয়ায় শোষণ দমন পীড়ন অব্যহত আছে। আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ মুসলিম অঞ্চলগুলোতে ফ্রান্সের শোষণের ফলে দুর্ভিক্ষ যেন স্থায়ী রূপ নিয়েছে।
ফ্রান্সের ইসলাম এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে অমার্জনীয় অপরাধের ফিরিস্তি বলে শেষ করার মত নয়। নির্বিচারে ধর্ষণ, গণহত্যা, কর্তিত মস্তক দিয়ে পিরামিড বানানো, মুসলিমদের ধর্মচ্যুতি করানোসহ এমন কোন অপরাধ নেই যা তারা আফ্রিকার মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে চালায় নাই।
এমনকি ফ্রান্স নিজ দেশে গণতন্ত্রের কথা বলে, কিন্তু মুসলিমদের কোন স্পেস দেয় না। মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু প্র্যাক্টিসিং মুসলিমদের মানবাধিকারে নিয়মিত আঘাত হানে। বাক-স্বাধীনতার কথা বলে ইসলামের বিধিবিধান নিয়ে কটাক্ষ করে। আল্লাহ্র রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চরিত্রহনন করাকে তাদের রাষ্ট্রীয় এজেন্ডা বানিয়েছে। ব্যক্তি-স্বাধীনতার কথা বলে, অথচ মুসলিম নারীদের হিজাব পড়তে নিষেধাজ্ঞা দেয়।
ফ্রান্সের অপকর্মের ফিরিস্তি নিয়ে উম্মাহ নিউজ একটি ভিডিও রিলিজ করেছিলো, যা আজও সমান প্রাসঙ্গিক।
সন্ত্রাসী ফ্রান্স - ইসলাম ও মানবতার প্রাচীন দুশমন
https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...ws-documentary
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ক্রুসেডার রাষ্ট্র ফ্রান্সের ইসলামবিদ্বেষী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন বাংলাদেশ সফরে আসছে।
এই আল্লাহদ্রোহী জালিমগুলো জমিনে দম্ভভরে বিচরণ করে বেড়াবে, অথচ সামান্য প্রতিবাদও যদি আমরা আল্লাহ্র বান্দা, মুহাম্মাদ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মাহের দাবিদার হয়ে না করি, তাহলে আমাদের ঈমানের দাবি কি যথাযথ হবে? অথচ আল্লাহ তা'আলা আমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন...
وَلْيَجِدُوا فِيكُمْ غِلْظَةً
“তারা যেন তোমাদের মধ্যে আক্রোশ দেখতে পায়।” (সূরা তাওবা ০৯:১২৩)
যথাযথ হতো যদি আমরা তাদের মস্তক চূর্ণ করে দিতে পারতাম। কিন্তু আমরা আমাদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখে, ঈমানের নূন্যতম দায়িত্ব পালনের কর্তব্যবোধ থেকে তাদের পণ্য বয়কট করাসহ ঘৃণা-ক্ষোভ প্রদর্শন করাও কি আমাদের উচিত নয়?
কি করে সম্ভব এই আল্লাহ্দ্রোহী, আল্লাহ্র রসূলের কটূক্তিকারী, ইসলামের দুশমন- মুসলিম ভূখণ্ডে এসে ফুলেল সংবর্ধনা নিয়ে যাবে, অথচ যেখানে আল্লাহ্ তা'আলা আদেশ করেছেন আক্রোশ প্রদর্শনের?
ফ্রান্সের ইসলাম এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে অমার্জনীয় অপরাধের ফিরিস্তি বলে শেষ করার মত নয়। নির্বিচারে ধর্ষণ, গণহত্যা, কর্তিত মস্তক দিয়ে পিরামিড বানানো, মুসলিমদের ধর্মচ্যুতি করানোসহ এমন কোন অপরাধ নেই যা তারা আফ্রিকার মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে চালায় নাই।
এমনকি ফ্রান্স নিজ দেশে গণতন্ত্রের কথা বলে, কিন্তু মুসলিমদের কোন স্পেস দেয় না। মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু প্র্যাক্টিসিং মুসলিমদের মানবাধিকারে নিয়মিত আঘাত হানে। বাক-স্বাধীনতার কথা বলে ইসলামের বিধিবিধান নিয়ে কটাক্ষ করে। আল্লাহ্র রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চরিত্রহনন করাকে তাদের রাষ্ট্রীয় এজেন্ডা বানিয়েছে। ব্যক্তি-স্বাধীনতার কথা বলে, অথচ মুসলিম নারীদের হিজাব পড়তে নিষেধাজ্ঞা দেয়।
ফ্রান্সের অপকর্মের ফিরিস্তি নিয়ে উম্মাহ নিউজ একটি ভিডিও রিলিজ করেছিলো, যা আজও সমান প্রাসঙ্গিক।
সন্ত্রাসী ফ্রান্স - ইসলাম ও মানবতার প্রাচীন দুশমন
https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...ws-documentary
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ক্রুসেডার রাষ্ট্র ফ্রান্সের ইসলামবিদ্বেষী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন বাংলাদেশ সফরে আসছে।
এই আল্লাহদ্রোহী জালিমগুলো জমিনে দম্ভভরে বিচরণ করে বেড়াবে, অথচ সামান্য প্রতিবাদও যদি আমরা আল্লাহ্র বান্দা, মুহাম্মাদ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মাহের দাবিদার হয়ে না করি, তাহলে আমাদের ঈমানের দাবি কি যথাযথ হবে? অথচ আল্লাহ তা'আলা আমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন...
وَلْيَجِدُوا فِيكُمْ غِلْظَةً
“তারা যেন তোমাদের মধ্যে আক্রোশ দেখতে পায়।” (সূরা তাওবা ০৯:১২৩)
যথাযথ হতো যদি আমরা তাদের মস্তক চূর্ণ করে দিতে পারতাম। কিন্তু আমরা আমাদের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখে, ঈমানের নূন্যতম দায়িত্ব পালনের কর্তব্যবোধ থেকে তাদের পণ্য বয়কট করাসহ ঘৃণা-ক্ষোভ প্রদর্শন করাও কি আমাদের উচিত নয়?
কি করে সম্ভব এই আল্লাহ্দ্রোহী, আল্লাহ্র রসূলের কটূক্তিকারী, ইসলামের দুশমন- মুসলিম ভূখণ্ডে এসে ফুলেল সংবর্ধনা নিয়ে যাবে, অথচ যেখানে আল্লাহ্ তা'আলা আদেশ করেছেন আক্রোশ প্রদর্শনের?
Comment