আমার কাছে কালেমা খচিত কালো পতাকা এসে পৌঁছেছে। আমি কি কালেমা খচিত পতাকার সম্মান রক্ষা করতে পারবো? আমি কি এই জমিনে কালেমার পতাকা উড্ডয়ন করতে পারবো নাকি পাপের অতল সাগরে ডুবে গিয়ে কালেমার পতাকা উড্ডয়নের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবো?
কিছু ভাইয়ের স্বপ্নের কথা শুনেছি, কেউ নিজেকে স্বপ্নে যুদ্ধরত অবস্থায় দেখেছে, কেউ স্বপ্নে নিজেকে ঘোড়ার পিঠে দেখেছে, কেউ নিজেকে স্বপ্নে কালো পতাকা বহন করতে দেখেছে। আমি ভাবতাম, আহ কেন আমি এমন স্বপ্ন দেখি না! আমার রব কি আমাকে জিহাদের ময়দানে কবুল করবেন না?
বহুদিন ধরে এই প্রশ্ন আমার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ আমার মনে উদয় হলো আরে আমার কাছে তো কালেমা খচিত কালো পতাকা এসে পৌঁছেছে। আমার ভাইয়েরা স্বপ্নে দেখেছে অথচ আমার কাছে একটি বাস্তব পতাকা এসে পৌঁছেছে। আল্লাহু আকবার। এইটা তো সেই পতাকা যেটি উহুদের যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) মুসহাব ইবনে উমাইর (রাঃ) এর হাতে দিয়েছিলেন। এটি তো সেই পতাকা যেটি বহন করেছেন আলী (রাঃ), যায়েদ ইবনে হারেসা (রাঃ), জাফর ইবনে আবি তালিব (রাঃ), আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রাঃ), খালিদ বিন ওয়ালিদ( রাঃ) সহ ইসলামের অসংখ্য বীর মুজাহিদ।
এটি কি কোনো সাধারণ ঘটনা নাকি চৌদ্দশ বছর ধরে বিভিন্ন হাত ঘুরে আমার কাছেও পৌঁছেছে! এই কালেমার পতাকা তো আমি বাজার থেকে কিনে আনি নি। ঘটনাক্রমে কয়েক ভাইয়ের হাত ঘুরে আমার কাছে এসে পৌঁছেছে। আল্লাহু আ’লাম।
তবে কালেমার পতাকা আমার আবেগ। আব্বার কন্ঠে “কোনো একদিন এদেশের আকাশে কালেমার পতাকা উড়বে সেদিন সবাই খোদারই বিধান পেয়ে দুঃখ বেদনা ভুলবে” শুনতে শুনতে বড় হয়েছি। আর আমি এটাও জানি এমনি এমনি এদেশে কালেমার পতাকা উড়বে না।
কিন্তু বড্ড ভয় হয় আল্লাহ কি আমাকে জিহাদের ময়দানে কবুল কররেন? আমি তো আমার রবের অবাধ্য হই। আমি তো মাঝে মাঝে পাপের অতল সাগরে হাবুডুবু খাই। আবার আশাহতও হই না কারণ আমি জানি কিভাবে আমার রব আমাকে তার নিরাপত্তার চাদরে আবৃত রেখেছেন। তিনি যদি আমার প্রতি অনুগ্রহ না করতেন তবে কবেই পাপের অতল সাগরে হারিয়ে যেতাম। কিভাবে আমার রবের শুকরিয়া আদায় হবে তা আমি জানি না। তবে আমি জানি আমার রব আমার প্রতি রাজি খুশি হলে জিহাদি পথে চলার মাধ্যমেই হবেন।
ইয়া রব, তোমার প্রতি আমার আরজি। আমি মূর্খ আমাকে জ্ঞান দান করো। ইয়া রব, আমি অসুস্থ আমাকে সুস্থতা দান করো। ইয়া রব, আমি দুর্বল আমাকে শক্তিশালী করো। ইয়া রব, আমি জুলুমকারী আমাকে পূর্ণ ইমানদার বানাও। ইয়া রব, আমাকে পূর্ণ ইমানদার না বানিয়ে কবরে নিও না। ইয়া রব, আমাকে ততক্ষণ পর্যন্ত কবরে নিও না যতক্ষণ না তুমি আমাকে তোমার সাহায্য প্রাপ্ত দলের অন্তর্ভূক্ত করছো। ইয়া রব, আমাকে যখন মৃত্যু দিবাই, তাহলে আমাকে গাজওয়াতুল হিন্দের একজন সৈনিক ও শহীদ হিসাবে কবুল করো। ইয়া রব, তোমার সাথে আমার প্রতিশ্রুতিতে আমাকে অটল ও দৃঢ় রাখো।
ইয়া রাব্বাল আলামীন। মুজাহিদ ভাইদের প্রতি আমার ভালোবাসা এবং আমার প্রতি মুজাহিদ ভাইদের ভালোবাসা বৃদ্ধি করে দাও। আর আমার ভাইদের কাছে আবেদন আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন,আল্লাহ যেনো দ্রুত আমার হালাল রিজিক ও বিয়ের ব্যবস্থা করে দেন। আল্লাহ যেনো আমার এপথ চলা সহজ করে দেন এবং কাফের, মুশরিক, মুরতাদ ও মুনাফিকের ব্যাপক ক্ষতি সাধনের ক্ষমতা দেন।
[আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে মাফ করুন এবং আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যান। আমার লেখায় যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে তা আমার পক্ষ থেকে আর তাতে কল্যাণকর কিছু থাকলে তা একমাত্র আল্লাহর পক্ষ থেকে]
কিছু ভাইয়ের স্বপ্নের কথা শুনেছি, কেউ নিজেকে স্বপ্নে যুদ্ধরত অবস্থায় দেখেছে, কেউ স্বপ্নে নিজেকে ঘোড়ার পিঠে দেখেছে, কেউ নিজেকে স্বপ্নে কালো পতাকা বহন করতে দেখেছে। আমি ভাবতাম, আহ কেন আমি এমন স্বপ্ন দেখি না! আমার রব কি আমাকে জিহাদের ময়দানে কবুল করবেন না?
বহুদিন ধরে এই প্রশ্ন আমার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ আমার মনে উদয় হলো আরে আমার কাছে তো কালেমা খচিত কালো পতাকা এসে পৌঁছেছে। আমার ভাইয়েরা স্বপ্নে দেখেছে অথচ আমার কাছে একটি বাস্তব পতাকা এসে পৌঁছেছে। আল্লাহু আকবার। এইটা তো সেই পতাকা যেটি উহুদের যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) মুসহাব ইবনে উমাইর (রাঃ) এর হাতে দিয়েছিলেন। এটি তো সেই পতাকা যেটি বহন করেছেন আলী (রাঃ), যায়েদ ইবনে হারেসা (রাঃ), জাফর ইবনে আবি তালিব (রাঃ), আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রাঃ), খালিদ বিন ওয়ালিদ( রাঃ) সহ ইসলামের অসংখ্য বীর মুজাহিদ।
এটি কি কোনো সাধারণ ঘটনা নাকি চৌদ্দশ বছর ধরে বিভিন্ন হাত ঘুরে আমার কাছেও পৌঁছেছে! এই কালেমার পতাকা তো আমি বাজার থেকে কিনে আনি নি। ঘটনাক্রমে কয়েক ভাইয়ের হাত ঘুরে আমার কাছে এসে পৌঁছেছে। আল্লাহু আ’লাম।
তবে কালেমার পতাকা আমার আবেগ। আব্বার কন্ঠে “কোনো একদিন এদেশের আকাশে কালেমার পতাকা উড়বে সেদিন সবাই খোদারই বিধান পেয়ে দুঃখ বেদনা ভুলবে” শুনতে শুনতে বড় হয়েছি। আর আমি এটাও জানি এমনি এমনি এদেশে কালেমার পতাকা উড়বে না।
কিন্তু বড্ড ভয় হয় আল্লাহ কি আমাকে জিহাদের ময়দানে কবুল কররেন? আমি তো আমার রবের অবাধ্য হই। আমি তো মাঝে মাঝে পাপের অতল সাগরে হাবুডুবু খাই। আবার আশাহতও হই না কারণ আমি জানি কিভাবে আমার রব আমাকে তার নিরাপত্তার চাদরে আবৃত রেখেছেন। তিনি যদি আমার প্রতি অনুগ্রহ না করতেন তবে কবেই পাপের অতল সাগরে হারিয়ে যেতাম। কিভাবে আমার রবের শুকরিয়া আদায় হবে তা আমি জানি না। তবে আমি জানি আমার রব আমার প্রতি রাজি খুশি হলে জিহাদি পথে চলার মাধ্যমেই হবেন।
ইয়া রব, তোমার প্রতি আমার আরজি। আমি মূর্খ আমাকে জ্ঞান দান করো। ইয়া রব, আমি অসুস্থ আমাকে সুস্থতা দান করো। ইয়া রব, আমি দুর্বল আমাকে শক্তিশালী করো। ইয়া রব, আমি জুলুমকারী আমাকে পূর্ণ ইমানদার বানাও। ইয়া রব, আমাকে পূর্ণ ইমানদার না বানিয়ে কবরে নিও না। ইয়া রব, আমাকে ততক্ষণ পর্যন্ত কবরে নিও না যতক্ষণ না তুমি আমাকে তোমার সাহায্য প্রাপ্ত দলের অন্তর্ভূক্ত করছো। ইয়া রব, আমাকে যখন মৃত্যু দিবাই, তাহলে আমাকে গাজওয়াতুল হিন্দের একজন সৈনিক ও শহীদ হিসাবে কবুল করো। ইয়া রব, তোমার সাথে আমার প্রতিশ্রুতিতে আমাকে অটল ও দৃঢ় রাখো।
ইয়া রাব্বাল আলামীন। মুজাহিদ ভাইদের প্রতি আমার ভালোবাসা এবং আমার প্রতি মুজাহিদ ভাইদের ভালোবাসা বৃদ্ধি করে দাও। আর আমার ভাইদের কাছে আবেদন আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন,আল্লাহ যেনো দ্রুত আমার হালাল রিজিক ও বিয়ের ব্যবস্থা করে দেন। আল্লাহ যেনো আমার এপথ চলা সহজ করে দেন এবং কাফের, মুশরিক, মুরতাদ ও মুনাফিকের ব্যাপক ক্ষতি সাধনের ক্ষমতা দেন।
[আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে মাফ করুন এবং আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যান। আমার লেখায় যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে তা আমার পক্ষ থেকে আর তাতে কল্যাণকর কিছু থাকলে তা একমাত্র আল্লাহর পক্ষ থেকে]
Comment