Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইসলাম প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে যেতে হবে দূর্বার গতিতে।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইসলাম প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে যেতে হবে দূর্বার গতিতে।

    তোমার এ জীবনের কি মূল্য আছে?যদি ইসলাম প্রতিষ্ঠায় তোমার এ জীবনের কোন ভূমিকাই না থাকে। ইসলামের তারকাগণ ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে তাঁদের জীবন বাজী রেখে কাজ করেছেন।এ জন্যই ইতিহাস তাদের কে ভুলতে পারে নি।সে ঐতিহ্য কে যদি আমরা আমাদের আদর্শরূপে গ্রহণ করতে পারি, তাহলে সফলতা আমাদের পদচুম্বন করবেই।
    আবু বকরের সাহসী রণ-হুংকার
    اينقص الدين وأنا حي এখনো আমাদের কানে বাজে।
    বাদশাহর দরবারেও আমাদের মনিষীগণ
    أنترك سنة حبيبي بقول هولاء الحمقاء
    এর ঝংকারে কাঁপিয়েছিলেন তাগূতের মসনদ।
    সে ধারা অব্যাহত রেখেছেন আমাদের আসলাফগণ।
    ইমাম আবু হানিফাকেও ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম থেকে দমাতে পারেনি বাতিলের প্রেতাত্মা রা। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল কেও রুখতে পারেনি।
    ইমাম ইবনে তাইমিয়া কেও সইতে হয়েছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ।
    তবুও দ্বীন প্রতিষ্ঠার এ সংগ্রাম থেমে থাকেনি।
    এ বাঁধা-প্রতিবন্দ্ধকতা চলতেই থাকবে।সমান তালে এ সংগ্রামও অবিরাম চলতে থাকবে।
    আমরা আমাদের আকাবিরদের কারাবরণ ভুলে যাইনি। হোসাইন আহমাদ মাদানীর সে মাল্টা-বন্দির কাহিনী এখনো আমাদের চোঁখে ভাসে।
    তাই!!! পিচ্ছিল পথের হে পথিক!!!!
    ভেঙ্গে পড়লে চলবে না।
    এগিয়ে যেতে হবে দূর্বার গতিতে।
    চরম বাঁধা উপেক্ষা করে তোমাকে এ পথ পাড়ি দিতে হবে,হে দ্বীন প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামরত মুজাহিদ!
    জঙ্গ যদি হয় যুদ্ধ তবে যোদ্ধারা হলো জঙ্গী,
    অভিধান পুরো শুদ্ধ তবে ফিরাও দৃষ্টিভঙ্গি।
    সন্ত্রাসী কে জঙ্গী বলে বাড়িওনা তার মূল্য,
    সন্ত্রাসী কভূ পারেনা হতে জঙ্গীর সমতুল্য।

  • #2
    অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, মনে হয় আঁখি আমাদের সামনে কথাগুলো বলতেছেন।
    “দ্বীনের জন্য রক্ত দিতে দৌড়ে বেড়ায় যারা,সালাহউদ্দিন আইয়ুবীর উত্তরসূরী তারা”–TBangla

    Comment


    • #3
      মাশা-আল্লাহ্ অনেক সুন্দর বলেছেন প্রিয় ভাই! আল্লাহ তায়া-লা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন আমিন ইয়া রব্ব।

      Comment


      • #4
        Originally posted by musanna tasnim View Post
        তোমার এ জীবনের কি মূল্য আছে?যদি ইসলাম প্রতিষ্ঠায় তোমার এ জীবনের কোন ভূমিকাই না থাকে। ইসলামের তারকাগণ ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে তাঁদের জীবন বাজী রেখে কাজ করেছেন।এ জন্যই ইতিহাস তাদের কে ভুলতে পারে নি।সে ঐতিহ্য কে যদি আমরা আমাদের আদর্শরূপে গ্রহণ করতে পারি, তাহলে সফলতা আমাদের পদচুম্বন করবেই।
        আবু বকরের সাহসী রণ-হুংকার
        اينقص الدين وأنا حي এখনো আমাদের কানে বাজে।
        বাদশাহর দরবারেও আমাদের মনিষীগণ
        أنترك سنة حبيبي بقول هولاء الحمقاء
        এর ঝংকারে কাঁপিয়েছিলেন তাগূতের মসনদ।
        সে ধারা অব্যাহত রেখেছেন আমাদের আসলাফগণ।
        ইমাম আবু হানিফাকেও ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম থেকে দমাতে পারেনি বাতিলের প্রেতাত্মা রা। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল কেও রুখতে পারেনি।
        ইমাম ইবনে তাইমিয়া কেও সইতে হয়েছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ।
        তবুও দ্বীন প্রতিষ্ঠার এ সংগ্রাম থেমে থাকেনি।
        এ বাঁধা-প্রতিবন্দ্ধকতা চলতেই থাকবে।সমান তালে এ সংগ্রামও অবিরাম চলতে থাকবে।
        আমরা আমাদের আকাবিরদের কারাবরণ ভুলে যাইনি। হোসাইন আহমাদ মাদানীর সে মাল্টা-বন্দির কাহিনী এখনো আমাদের চোঁখে ভাসে।
        তাই!!! পিচ্ছিল পথের হে পথিক!!!!
        ভেঙ্গে পড়লে চলবে না।
        এগিয়ে যেতে হবে দূর্বার গতিতে।
        চরম বাঁধা উপেক্ষা করে তোমাকে এ পথ পাড়ি দিতে হবে,হে দ্বীন প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামরত মুজাহিদ!
        মাশাআল্লাহ ।

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনি আমাদের কবুল করুন আমীন।
          দ্বীন প্রতিষ্ঠায় আমাদের মেহনতগুলো কবুল করুন আমীন।
          আল্লাহ আমাদের পরিশুদ্ধ করুন আমীন।
          আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের উপর অটল রাখুন আমীন।
          ========
          বাংলাদেশে দ্বীন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কিছু বাস্তবতা।
          ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলো। গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলোর সদস্যদের আকিদা মানহাজের ক্ষেত্রে অনেক অনেক কমতি আছে। ফলে দেখা যাচ্ছে আশানুরূপ ফলাফল আসছে না, তাছাড়া খুব সিস্টেমই সমস্যা। গনতান্ত্রিক পদ্ধতি নিজেই একটি ভ্রষ্টতার স্পষ্ট রাস্তা। তাছাড়া এটি ইসলামের দলগুলোর জন্য একটা জ্বাল। যেই জ্বাল দিয়ে আটকিয়ে দেওয়া হয় ইসলাম প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে।
          আমাদের দেশে গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলো
          ১, ইসলামী আন্দোলন [[ শাসনতন্ত্র]]
          ২,খেলাফত মজলিস [ এখন দুই ভাগ]
          ৩, খেলাফতে ইসলামী[ মোর্চা]
          ৪, জমিয়ত।
          ৫, খেলাফত আন্দোলন।
          ৬, নেজামে ইসলাম পার্টি।
          ৭, ইসলামী মুভমেন্ট।
          ৮, জামাতে ইসলামী।
          আরো থাকতে পারে।
          এদের মধ্যে এককভাবে আসন পায় শুধু জামাত, এ-ও কয়েকটি। আসল চাবিকাঠি ত্বাগুতদের হাতেই থাকে। এদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হওয়ার ক্ষেত্রে সব বড় বাধা হচ্ছে কুফরি গনতন্ত্রের পদ্ধতিকে মুসলিমরা মেনে।
          এখন আসি এদেশে জিহাদের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আন্দোলনগুলো নিয়ে। এদেশে জিহাদের জন্য আফগান ফেরত মুজাহিদ ভাইদের ভূমিকাই বেশি। কিন্তু প্রথম যেভাবে এগুচ্ছিলো ত্বাগুতের আক্রমণের ফলে তার ধারাবাহিকতা থাকেনি। এ-র পেছনে কর্মীদের ভুলও যেমন ছিলো, ছিলো উমারাদের ভুলও। কর্মীদের ভুলের মধ্যে পড়ে কর্মীদের যথাযথভাবে গড়ে তুলা হয়, তারা সব ধরনের প্রশিক্ষণের ঘাটতি ছিলো। কর্মী ভর্তির ব্যাপারটি খুবই সহজ সরল। দেখা গেছে কেহকেহ এক সপ্তাহেই মুজাহিদ হয়ে গেছে! উমাদের ভুলগুলো এখানে আলোচনা করব না। এরপর jbm ভাইয়েরাও ওনাদের মতো করে কাজ করলো। ফলাফল সবাই জানি। এরপর আসলো বৈশ্বিক জিহাদী পদ্ধতি। আলহামদুলিল্লাহ, এখন পর্যন্ত সামনের দিকেই এগুচ্ছে। একটি দল/ তানজিমের সফলতা হচ্ছে তার কর্মীরা অটল থাকা,এবং কর্মীদের সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাওয়া। যারা বুঝেশুনে সজ্ঞানে এ-ই মহান আদর্শকে গ্রহণ করবে তারাই অটল থাকবে ইনশাআল্লাহ।
          اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

          Comment


          • #6
            Originally posted by Transtec Bangla View Post
            অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, মনে হয় আঁখি আমাদের সামনে কথাগুলো বলতেছেন।


            জী ভাই আমারও আমনি মনে হচ্ছে,,
            আল্লাহ তা‘আলা যেন ভাইকে সুস্থ ও নিপদ রাখেন,,
            আমীন ৷৷

            Comment


            • #7
              সেচ্ছায়,সজ্ঞানে। কথা অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম আমরা সেচ্ছায় গ্রহণ করেছি। আল্লাহ আমাদের অনেককে মুসলিম আম্মু আব্বুর ঘরে জম্ম দিয়েছেন। আল্লাহর কাছে হাজারো কোটি শুক্রিয়া। আল্লাহ আমাদের ইসলামের উপর অটল রাখুন আমীন।
              প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,, ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য চাই রক্ত। রক্ত ছাড়া ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে না। আজকে মুরতাদদের হত্যা করার জন্য আমাদের ভাইদের বিরুদ্ধে ফাঁশির রায় দেয়া হয়! কত ন্যাক্কারজনক কথা। যেই বিচারক এ-ই কাজ করেছে তাকেও হত্যার লিস্টিতে রাখতে হবে। সেই বিচারক স্পষ্ট মুরতাদ।
              আমাদের দেশের জিহাদের অবস্থা। এখানে কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়। ভাগটি হবে কর্মীদের উপর লক্ষ করে। কতক ভাই আছেন যারা সরাসরি মুজাহিদ [ আসকারিয়্যাতে] হতে চাই। শরীয়ত যেই ব্যক্তি বুঝেছে সেই ব্যক্তি কখনো না করবে না আসকারিয়্যাতে যাইতে, বাকী অনেকে ভয় করে। প্রিয় ভাই,ভয় কিন্তু ইবাদতের একটি অংশ,সেই ভয়কে আল্লাহর জন্য খাছ করতে হবে। আবার কতক ভাই আছেন যারা দাওয়াতি কার্যক্রমে নিজেকে রাখতে চাই। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি শুধুমাত্র মাখলুকের ভয়ের কারণেই একজন মুসলিম পূর্ণ মুজাহিদ হতে পারে না। এ-ই জন্য এ-ই বিষয়গুলো আমাদের উমারাদের ভাবতে হবে।
              اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

              Comment


              • #8
                Originally posted by forsan313 View Post
                আল্লাহ আপনি আমাদের কবুল করুন আমীন।
                দ্বীন প্রতিষ্ঠায় আমাদের মেহনতগুলো কবুল করুন আমীন।
                আল্লাহ আমাদের পরিশুদ্ধ করুন আমীন।
                আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের উপর অটল রাখুন আমীন।
                ========
                বাংলাদেশে দ্বীন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কিছু বাস্তবতা।
                ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলো। গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলোর সদস্যদের আকিদা মানহাজের ক্ষেত্রে অনেক অনেক কমতি আছে। ফলে দেখা যাচ্ছে আশানুরূপ ফলাফল আসছে না, তাছাড়া খুব সিস্টেমই সমস্যা। গনতান্ত্রিক পদ্ধতি নিজেই একটি ভ্রষ্টতার স্পষ্ট রাস্তা। তাছাড়া এটি ইসলামের দলগুলোর জন্য একটা জ্বাল। যেই জ্বাল দিয়ে আটকিয়ে দেওয়া হয় ইসলাম প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে।
                আমাদের দেশে গনতান্ত্রিক ইসলামের দলগুলো
                ১, ইসলামী আন্দোলন [[ শাসনতন্ত্র]]
                ২,খেলাফত মজলিস [ এখন দুই ভাগ]
                ৩, খেলাফতে ইসলামী[ মোর্চা]
                ৪, জমিয়ত।
                ৫, খেলাফত আন্দোলন।
                ৬, নেজামে ইসলাম পার্টি।
                ৭, ইসলামী মুভমেন্ট।
                ৮, জামাতে ইসলামী।
                আরো থাকতে পারে।
                এদের মধ্যে এককভাবে আসন পায় শুধু জামাত, এ-ও কয়েকটি। আসল চাবিকাঠি ত্বাগুতদের হাতেই থাকে। এদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হওয়ার ক্ষেত্রে সব বড় বাধা হচ্ছে কুফরি গনতন্ত্রের পদ্ধতিকে মুসলিমরা মেনে।
                এখন আসি এদেশে জিহাদের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আন্দোলনগুলো নিয়ে। এদেশে জিহাদের জন্য আফগান ফেরত মুজাহিদ ভাইদের ভূমিকাই বেশি। কিন্তু প্রথম যেভাবে এগুচ্ছিলো ত্বাগুতের আক্রমণের ফলে তার ধারাবাহিকতা থাকেনি। এ-র পেছনে কর্মীদের ভুলও যেমন ছিলো, ছিলো উমারাদের ভুলও। কর্মীদের ভুলের মধ্যে পড়ে কর্মীদের যথাযথভাবে গড়ে তুলা হয়, তারা সব ধরনের প্রশিক্ষণের ঘাটতি ছিলো। কর্মী ভর্তির ব্যাপারটি খুবই সহজ সরল। দেখা গেছে কেহকেহ এক সপ্তাহেই মুজাহিদ হয়ে গেছে! উমাদের ভুলগুলো এখানে আলোচনা করব না। এরপর jbm ভাইয়েরাও ওনাদের মতো করে কাজ করলো। ফলাফল সবাই জানি। এরপর আসলো বৈশ্বিক জিহাদী পদ্ধতি। আলহামদুলিল্লাহ, এখন পর্যন্ত সামনের দিকেই এগুচ্ছে। একটি দল/ তানজিমের সফলতা হচ্ছে তার কর্মীরা অটল থাকা,এবং কর্মীদের সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাওয়া। যারা বুঝেশুনে সজ্ঞানে এ-ই মহান আদর্শকে গ্রহণ করবে তারাই অটল থাকবে ইনশাআল্লাহ।
                মুহতারাম ভাই!
                এই কমেন্টটিকে কিছু সম্পাদনা তথা আলোচনা বাড়িয়ে কমিয়ে একটা আলাদা পোস্ট করলে উম্মাহ আরও বেশী ফাইদা হাসিল করতে পারবে ইনশা আল্লাহ।
                দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

                Comment


                • #9
                  তাই!!! পিচ্ছিল পথের হে পথিক!!!!
                  ভেঙ্গে পড়লে চলবে না।
                  এগিয়ে যেতে হবে দূর্বার গতিতে।
                  চরম বাঁধা উপেক্ষা করে তোমাকে এ পথ পাড়ি দিতে হবে,হে দ্বীন প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামরত মুজাহিদ!

                  সুন্দর বলেছেন ভাই। জাযাকাল্লাহ
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment

                  Working...
                  X