'জনগণের বন্ধু' স্লোগান দিলেও সশস্ত্র বাহিনী দুর্নীতির কারণে অনেক আগে থেকেই জনগণের বিরাগভাজন। কিছু ক্ষেত্রে ধিকৃত। কিন্তু দুর্নীতির প্রসঙ্গ বাদ দিলেও কি পুলিশ, র্যাব rab, অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনী জনগণের বন্ধু হতে পারবে? সংক্ষিপ্ত জবাব হল, না। কেন, তা 2 টি প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে -
1। বুৎপত্তিগত কারন-
আধুনিক পুলিশের উৎপত্তির ইতিহাস রোমের পতনের সময়কাল পর্যন্ত খুজেঁ পাওয়া যায়, তবে গণবিরোধী ভূমিকায় প্রথম আবির্ভাব ঘটে ফরাসি বিপ্লবের সময়। জ্যাকোবিনদের প্রথম পুলিশ বাহিনী হিসাবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। https://en.wikipedia.org/wiki/Jacobin_(politics)
ভারতবর্ষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাত ধরে আধুনিক পুলিশ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
পুলিশের শুরুই হয়েছে উদারবাদী বামপন্থী রোমান দর্শন প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্যে। দেশের নিম্ন মধ্যবিত্ত ধার্মিক রক্ষণশীল জনতার মূল্যবোধের কোন স্থান শান্তি শৃঙ্খলা বাহিনীর মিশনে নেই।
2। ধর্মহীন ও নৈতিকতা বর্জিত
জুলিয়াস ইভোলার সামাজিক স্তরবিন্যাসের আলোকে বলতে গেলে, ইসলামে 2টি সামাজিক শ্রেণি স্পষ্টত বিদ্যমান। একটি উলামায়ে কেরাম, অন্যটি মুজাহিদ বাহিনী। দেহের মস্তিষ্ক এবং দেহের সাথে এই সামাজিক বিন্যাসকে তুলনা করা যেতে পারে। মূলত মুসলিম মানেই মুজাহিদ, প্রতিটি কোষই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রতিরক্ষামূলক কাজ করে। এখানে আলোচনার খাতিরে, ফুল টাইম মুজাহিদ উদ্দেশ্য; শ্বেত রক্তকণিকার ন্যায়।
একজন মুজাহিদ যুদ্ধ করে, সে স্বার্থপর ও রক্তপিপাসু এই কারণে নয়; বরং সে মনে করে তার উম্মাহ এবং দ্বীনের প্রতি তার দায়িত্ব রয়েছে। এমনকি একজন কাফিরের প্রতিও মুজাহিদের কিছু দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্ববোধ এবং আধ্যাত্মিক কারণে সে যুদ্ধ করে।
আধুনিক শান্তিরক্ষা বাহিনী (zogbot https://www.urbandictionary.com/define.php?term=Zogbot) এসব দায়িত্বজ্ঞান থেকে জন্ম নেয় নি। তাদের জন্ম অনিচ্ছাকৃত; মুজাহিদদের মত প্রাকৃতিক নয় এবং স্বার্থ বা টাকা সংশ্লিষ্ট। একারনে ইস্ট ইন্ডিয়ার বেতনভুক্ত ভারতীয়দের দিয়েই সিরাজ উদ দৌলার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহার করা গিয়েছিল।
তারা আধ্যাত্মিক কারণে নয়, বরং বামপন্থী বহুরূপী গিরগিটিদের সেবা করে; যাদের ব্যাপারে Franco freda লিখেছেন,
“The worst evil in Italy, it's still the bourgeois: the bourgeois-priest,...the bourgeois-intellectual: almost sawdust, the substance without form, in which we can distinguish neither high nor low.”
নীতি নৈতিকতা শূন্য গোষ্ঠীকে সেবা প্রদান করায়, পুলিশেরও কোন নৈতিকতা নেই। খেটে খাওয়া সাধারণ ধর্মপ্রাণ জনতার সাথে তাদের আধ্যাত্মিক বিরোধ।
একারনে আজকের পুলিশ আপনাকে গ্রেফতার করবে, যদি আপনি পাঠ্যপুস্তকে সমকামিতার গল্পের বিরুদ্ধে কথা বলেন। উন্নত দেশেও পুলিশ সমকামী পতাকা দেখলে স্যালুট দেয়। অন্যান্য অপরাধের ফর্দ আর না-ই দিলাম। আজকের আলোচনা এতটুকুই থাক।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের পুলিশ ভাইদের বুঝার তাওফীক নসীব করুন। - আমিন
1। বুৎপত্তিগত কারন-
আধুনিক পুলিশের উৎপত্তির ইতিহাস রোমের পতনের সময়কাল পর্যন্ত খুজেঁ পাওয়া যায়, তবে গণবিরোধী ভূমিকায় প্রথম আবির্ভাব ঘটে ফরাসি বিপ্লবের সময়। জ্যাকোবিনদের প্রথম পুলিশ বাহিনী হিসাবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। https://en.wikipedia.org/wiki/Jacobin_(politics)
ভারতবর্ষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাত ধরে আধুনিক পুলিশ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
পুলিশের শুরুই হয়েছে উদারবাদী বামপন্থী রোমান দর্শন প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্যে। দেশের নিম্ন মধ্যবিত্ত ধার্মিক রক্ষণশীল জনতার মূল্যবোধের কোন স্থান শান্তি শৃঙ্খলা বাহিনীর মিশনে নেই।
2। ধর্মহীন ও নৈতিকতা বর্জিত
জুলিয়াস ইভোলার সামাজিক স্তরবিন্যাসের আলোকে বলতে গেলে, ইসলামে 2টি সামাজিক শ্রেণি স্পষ্টত বিদ্যমান। একটি উলামায়ে কেরাম, অন্যটি মুজাহিদ বাহিনী। দেহের মস্তিষ্ক এবং দেহের সাথে এই সামাজিক বিন্যাসকে তুলনা করা যেতে পারে। মূলত মুসলিম মানেই মুজাহিদ, প্রতিটি কোষই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রতিরক্ষামূলক কাজ করে। এখানে আলোচনার খাতিরে, ফুল টাইম মুজাহিদ উদ্দেশ্য; শ্বেত রক্তকণিকার ন্যায়।
একজন মুজাহিদ যুদ্ধ করে, সে স্বার্থপর ও রক্তপিপাসু এই কারণে নয়; বরং সে মনে করে তার উম্মাহ এবং দ্বীনের প্রতি তার দায়িত্ব রয়েছে। এমনকি একজন কাফিরের প্রতিও মুজাহিদের কিছু দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্ববোধ এবং আধ্যাত্মিক কারণে সে যুদ্ধ করে।
আধুনিক শান্তিরক্ষা বাহিনী (zogbot https://www.urbandictionary.com/define.php?term=Zogbot) এসব দায়িত্বজ্ঞান থেকে জন্ম নেয় নি। তাদের জন্ম অনিচ্ছাকৃত; মুজাহিদদের মত প্রাকৃতিক নয় এবং স্বার্থ বা টাকা সংশ্লিষ্ট। একারনে ইস্ট ইন্ডিয়ার বেতনভুক্ত ভারতীয়দের দিয়েই সিরাজ উদ দৌলার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহার করা গিয়েছিল।
তারা আধ্যাত্মিক কারণে নয়, বরং বামপন্থী বহুরূপী গিরগিটিদের সেবা করে; যাদের ব্যাপারে Franco freda লিখেছেন,
“The worst evil in Italy, it's still the bourgeois: the bourgeois-priest,...the bourgeois-intellectual: almost sawdust, the substance without form, in which we can distinguish neither high nor low.”
"ইতালিতে সবচেয়ে খারাপ মানুষরা হল: বুর্জোয়া-পাদ্রী,...বুর্জোয়া-জ্ঞাণী: প্রায় কাঠের গুঁড়োর মত, যাদের কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেই, আমরা তাদের উচ্চ বা নিম্ন কিছুই আলাদা করতে পারি না।”
একারনে আজকের পুলিশ আপনাকে গ্রেফতার করবে, যদি আপনি পাঠ্যপুস্তকে সমকামিতার গল্পের বিরুদ্ধে কথা বলেন। উন্নত দেশেও পুলিশ সমকামী পতাকা দেখলে স্যালুট দেয়। অন্যান্য অপরাধের ফর্দ আর না-ই দিলাম। আজকের আলোচনা এতটুকুই থাক।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের পুলিশ ভাইদের বুঝার তাওফীক নসীব করুন। - আমিন
Comment