বাংলাদেশে যদিও একটি গণতান্ত্রিক কুফরি শাসনব্যবস্থা চালু রয়েছে, তথাপি এই রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে সমালোচনা করা তুলনামূলকভাবে সহজ। তাদের কাজ-কর্ম, বক্তব্য কিংবা নীতিনির্ধারণ নিয়ে নানা মতপ্রকাশ ও বিতর্ক প্রকাশ্যেই চলতে পারে। কিন্তু একটি জায়গায় এসে যেন একটি অদৃশ্য দেয়ালে গলা আটকে যায়—তা হলো বিচার বিভাগ। এই দেশের বিচারকদের বা তাদের প্রদত্ত কোনো রায় নিয়ে কোনো ধরনের প্রশ্ন, সমালোচনা বা উচ্চবাচ্য করার সাহস যেন কারও থাকে না।
কেন? কারণ, বিচারকরা কেবল নিজেদেরকে তাওহিদুল হাকিমিয়্যাহ—অর্থাৎ শাসন ও আইন প্রণয়নের একক কর্তৃত্ব—থাকার দাবিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছেন তা-ই নয়, বরং তারা সরাসরি সার্বভৌমত্বের চূড়ান্ত ক্ষমতাও নিজেদের হাতে কুক্ষিগত করেছেন। তাদের কথা, তাদের রায়, এবং তাদের ব্যাখ্যাই হচ্ছে শেষ কথা। একবার কোনো রায় উচ্চারিত হলে, সে বিষয়ে আর কোনো বিতর্ক বা প্রশ্ন তোলার সুযোগ রাখা হয় না।
এর পেছনে একটি সূক্ষ্ম কিন্তু গভীর রাজনৈতিক উপলব্ধি কাজ করে—তা হলো, তারা জানে নেতৃত্বস্থানে কে থাকবে, সেটা আসলে গৌণ ব্যাপার; কারণ শাসক তো পাল্টাতে পারে, কিন্তু যিনি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার শরিয়তের সাথে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হতে চান, তাকে অবশ্যই "বিচারের ক্ষমতা" নিজের হাতে রাখতে হবে। কারণ আইনই শাসনের আত্মা—আর যদি শরিয়তকে সরিয়ে দিয়ে কেউ নিজের তৈরি আইন চাপাতে চায়, তাহলে তাকে “হাকিম” হতেই হবে, তাকে-ই হতে হবে সর্বোচ্চ বিচারক, যাকে কেউ প্রশ্ন করতে পারবে না।
কেন? কারণ, বিচারকরা কেবল নিজেদেরকে তাওহিদুল হাকিমিয়্যাহ—অর্থাৎ শাসন ও আইন প্রণয়নের একক কর্তৃত্ব—থাকার দাবিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছেন তা-ই নয়, বরং তারা সরাসরি সার্বভৌমত্বের চূড়ান্ত ক্ষমতাও নিজেদের হাতে কুক্ষিগত করেছেন। তাদের কথা, তাদের রায়, এবং তাদের ব্যাখ্যাই হচ্ছে শেষ কথা। একবার কোনো রায় উচ্চারিত হলে, সে বিষয়ে আর কোনো বিতর্ক বা প্রশ্ন তোলার সুযোগ রাখা হয় না।
এর পেছনে একটি সূক্ষ্ম কিন্তু গভীর রাজনৈতিক উপলব্ধি কাজ করে—তা হলো, তারা জানে নেতৃত্বস্থানে কে থাকবে, সেটা আসলে গৌণ ব্যাপার; কারণ শাসক তো পাল্টাতে পারে, কিন্তু যিনি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার শরিয়তের সাথে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হতে চান, তাকে অবশ্যই "বিচারের ক্ষমতা" নিজের হাতে রাখতে হবে। কারণ আইনই শাসনের আত্মা—আর যদি শরিয়তকে সরিয়ে দিয়ে কেউ নিজের তৈরি আইন চাপাতে চায়, তাহলে তাকে “হাকিম” হতেই হবে, তাকে-ই হতে হবে সর্বোচ্চ বিচারক, যাকে কেউ প্রশ্ন করতে পারবে না।
Comment