একলোক বিদেশ থাকা অবস্থায় কিছু টাকা বিমার মাধ্যমে জমা করে বহু বছর আগে মারা গিয়েছে এখন তার একাউন্টে জমা হয়েছে ৪২কুটি টাকা বিদেশি সরকারি ভাবে।
এরপর ঔ বিমা এখন বন্ধ হয়ে গেল। এবং ঔ লোকের কোন সন্ধান নেই। বা তারা খুঁজ নেই নিয়ে।
বিদেশি একলোক এ খবর জেনে আরেক বাঙালি কে তার আত্মীয় বানিয়ে ঐ টাকা ব্যংক থেকে নিয়ে পেলেছে। এবং অর্ধেক অর্ধেক ভাগ করে নিয়ে গেছে।
তো বাঙালি যে আনতেছে তার এক আত্মীয় যিনি মাসআলাটা জিজ্ঞেস করেছে ওনি এক কুটি পাবে আত্মীয় হিসাবে ওনি আবার প্রায় ২০ লক্ষ টাকা ঋনি।
এখন জানার বিষয় হচ্ছে তৃতীয় এ ব্যক্তির জন্য ঐ সম্পদ খাওয়া জায়েজ হবে কিনা?
এবং আনা -নেওয়ার মধ্যে কেহ যদি সাহায্য করে জায়েজ হবে কিনা?
তৃতীয় ব্যক্তি বাঙালি যে টাকা আনতেছে তার আত্মীয়।
এরপর ঔ বিমা এখন বন্ধ হয়ে গেল। এবং ঔ লোকের কোন সন্ধান নেই। বা তারা খুঁজ নেই নিয়ে।
বিদেশি একলোক এ খবর জেনে আরেক বাঙালি কে তার আত্মীয় বানিয়ে ঐ টাকা ব্যংক থেকে নিয়ে পেলেছে। এবং অর্ধেক অর্ধেক ভাগ করে নিয়ে গেছে।
তো বাঙালি যে আনতেছে তার এক আত্মীয় যিনি মাসআলাটা জিজ্ঞেস করেছে ওনি এক কুটি পাবে আত্মীয় হিসাবে ওনি আবার প্রায় ২০ লক্ষ টাকা ঋনি।
এখন জানার বিষয় হচ্ছে তৃতীয় এ ব্যক্তির জন্য ঐ সম্পদ খাওয়া জায়েজ হবে কিনা?
এবং আনা -নেওয়ার মধ্যে কেহ যদি সাহায্য করে জায়েজ হবে কিনা?
তৃতীয় ব্যক্তি বাঙালি যে টাকা আনতেছে তার আত্মীয়।
Comment