Announcement

Collapse
No announcement yet.

যারা দ্বীনের পথে চলে তাদের স্বপ্ন কেমন হওয়া উচিত।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • যারা দ্বীনের পথে চলে তাদের স্বপ্ন কেমন হওয়া উচিত।

    """যারা দ্বীনের পথে চলে তাদের স্বপ্ন কেমন হওয়া উচিৎ""


    অনেক দুনিয়াদার মানুষ আছে যারা অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখে।অথচ সে স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তার কোন উপায় উপকারণ থাকে না।তবুও স্বপ্ন দেখতেই থাকে।এমন কি তাদের বয়স যত বাড়ে স্বপ্নও তত বড় হয়।অপরদিকে যখনই কোন দ্বীনদার দ্বীন পালন করা শুরু করে।তখনই তাদের স্বপ্নগুলো ছোট হতে থাকে।সে ভাবে আমার দ্বারা দ্বীনের কিছুই হবে। আমিতো বড় আলিম না।বা বড় আলিমের ছেলেও না।আমার জীবনের কত সময় পিছনে নষ্ট করেছি।আমি দ্বীনের জন্য কিছুই করতে পারব না।
    প্রিয় ভাই, এটি আসলে শয়তানের ধোঁকা)।আপনি তাকিয়ে দেখুন কত বড় বড় আলিম আছে যাদের দ্বারা ইসলামের কিছু হওয়াতো দূরে) কথা। তাদের দ্বারা আরও ইসলামের ক্ষতি হয়।একজন বড় আলিম দ্বারা ইসলামের অনেক বড় কাজ হওয়ার কথা।কিন্তু যদি অনেক বড় কাজ না হয়ে আরও ক্ষতি হয়।তাহলে আপনার মত অল্প জ্ঞানের অধিকারী দ্বারা কেন অনেক বড় কিছু হবে না!
    আপনাকে যদি কোন ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হয় যে, অমুক অন্ধ ব্যক্তি জিহাদ করেছে এবং শহিদ হয়েছে।আপনি ভাববেন এটা কি করে সম্ভব হয়? একজন অন্ধ ব্যাক্তিতো ঠিকমত ফরয নামাযের জন্য মসজিদে যেতে পারে না। তাহলে কি করে সে জিহাদে যাবে? কিন্তু এমনিই একটি ঘটনা ঘটেছিল রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাহাবির সাথে।রাসুল সাঃ অন্ধ সাহাবি আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম রাঃ জিহাদ করেছেন এবং জিহাদের ময়দানে শহিদ হয়েছেন।চিন্তা করুন ইসলামের সবচেয়ে কঠিন আমল করতে গিয়ে একজন সাহাবি শহিদ হয়েছেন।কারণ উনার অন্তরে ছিলো আল্লাহর ভালোবাসা।শহিদ হওয়ার মত বিশাল আকাঙ্খা। উনি এটা ভাবেন নি যে আমিতো অন্ধ। আমি কি শহিদ হবো? আসলে উনি অন্ধ হলেও স্বপ্ন ছিলো অনেক বড়।এবং আল্লাহর উপর সুধারণা ছিলো।
    অনেকেই কম বেশি আসহাবে উখদুদের ঘটনা জানেন। একটা বালকের দ্বারা আল্লাহ কত বিশাল কাজ করিয়েছেন।যে বালকের মাধ্যমে আল্লাহ হাজার হাজার মানুষকে হেদায়েত দিয়েছিলেন।বালকের মাধ্যমে মানুষরা শুধু হেদায়েতই পায় নাই। বরং হেদায়েত পাওয়ার সাথে সাথে মানুষেররা দ্বীনের পথে জানও কুরবান করেছিল।ভেবে দেখুন একজন বালকের দ্বারা আল্লাহ কত বড় কাজ করিয়েছেন।সুতরা আপনিও আল্লাহ সন্তুষ্ট হয় এমন বড় বড় স্বপ্ন দেখুন এবং সাধ্যমত চেষ্টা করুন।আপনি যখন সাধ্যমত চেষ্টা করবেন তখন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই সাহায্য করবেন।ডাঃ জাকির নায়েককে নিয়ে চিন্তা করুন। তিনি কোন মাদরাসা না পড়েই দ্বীনের কত বিশাল কাজ করেছেন।হয়ত অনেকে বলবেন যে উনি অনেক মেধাবী ছিলেন।তাই এত কিছু করতে পেরেছেন।আচ্ছা অনেক মেধার অধিকারী হলে কি মুখের তোতলামি বা জড়তা দূর করা যায়?অথচ অনেকেই জানেন যে, উনার মুখে জড়তা ছিলো।কিন্তু যখন তিনি দাওয়াত দেন তখন উনার তোতলামি থাকে না।আসলে ব্যাপারটা হলো আপনি আপনার সাধ্যমত চেষ্টা করলে আল্লাহ বাকিটা আপনাকে সাহায্য করবেন।
    বর্তমানে যদি বলা হয় যে, কোন মুসলিম শাসক ভারতের সাথে জিহাদ করার জন্য সতেরো বা আঠারো বছরের কোন বালককে সেনাপতির দায়িত্ব দিয়ে যুদ্বের জন্য পাঠিয়েছেন।এটা শুনার পর অনেকে বলবে এটা একটা বানোয়াট কথা।কিন্তু আজ থেকে বহু আগে এমনি একটা ঘটনা ঘটেছে।মোহাম্মদ বিন কাসিম যখন ভারত অভিযান করেন তখন উনার বয়স সতেরো বা আঠারোর মত ছিলো।পৌত্তলিক রাজা দাহিরের সাথে যুদ্ব করে সে যুদ্ধে বিন কাসিম বিজয়ও হয়েছিল।
    আল্লাহ যখন কারো দ্বারা তার দ্বীনের কাজ করাতে চান তখন তার কত বয়স, কতটা শক্তিশালী, কোন বংশ, কত বড় মাদরাসার ছাত্র, এগুলো দেখেন না।
    আপনাকে যদি বলা হয় বাংলাদেশের কোন খারাপ এমপি বা মন্ত্রিকে মারার জন্য।তখন আপনি কত কিছু ভাববেন। আপনি ভাববেন এমপি গার্ড গুলোকে কিভাবে ফাঁকি দিবো।কোন সময় আঘাত করলে ভালো হবে ইত্যাদি ইত্যাদি।কিন্তু সকলেই জানে বদর যুদ্ধের দিন মায়াজ এবং মুয়াজ নামে দুই বালক ইসলামের বড় শত্রু আবু জাহেল কে হত্যার জন্য বদর প্রান্তরে খুঁজতে থাকে এবং হত্যাও করে। তারাতো ছোট হিসেবে জিহাদের ছোটখাট অন্য কাজও করতে পারতো।কিন্তু তাদের স্বপ্ন ছিলো অনেক বড়।তারা জেনেছে আবু জাহেল রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে।তাই তাদের ইচ্ছা তাদের তামান্না হলো আবু জাহেলকে হত্যা করবে।তারা এটা ভাবে নাই যে আবু জাহেল বড় নেতা।তার আশেপাশে গার্ড থাকবে।আর আমরাতো আবু জাহেলের তুলনায় অনেক ছোট।আসলে তাদের এগুলো ভাবার সময় নাই।তাদের একটাই ভাবনা যেহেতু রাসুল সাঃ কে আবু জাহেল কষ্ট দিয়েছে তাই তাকে হত্যা করব।ব্যাস(বস!)
    আরেকটা ঘটনা নিয়ে চিন্তা করুন, হামজা রাঃ হত্যা কারি ওয়াহশি যখন ইসলাম গ্রহন করলেন তখনই সাথে সাথে বিশাল এক স্বপ্ন দেখলেন তিনি।তার স্বপ্ন ছিলো যেহেতু আমি ইসলামের বড় একজনকে হত্যা করেছি।তাই আমি ইসলামের বড় এক শত্রুকে হত্যা করব।দেখুন কতবড় স্বপ্ন দেখেছেন তিনি।তিনি এটা চিন্তা করেন নি যে আমি ইসলামের ছোটখাট দশ বার জন বা বিশ জন শত্রুকে হত্যা করব। বরং তিনি বড় শত্রুকে হত্যা করার স্বপ্ন দেখতেন।আর আল্লাহ উনার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করেছেন।এঘটনাটা নিয়ে কয়েক মিনিট চিন্তা করুন। আপনার কাছে আশ্চর্য লাগবে।কত সুন্দরে আল্লাহ তার এক বান্দার কত বিশাল তামান্না বাস্তবায়িত করেছেন।
    প্রিয় পাঠক, তাই ইসলামের জন্য বড় বড় স্বপ্ন দেখুন এবং অনবরত চেষ্টা করুন।হযরত মুসা আঃ এর সামর্থ ছিলো বনি ইসরাইলকে নিয়ে নদীর কিনার পর্যন্ত যাওয়া। উনি যখন সামর্থ অনুযায়ী চেষ্টা করেছেন বাকি পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য আল্লাহ বারটি রাস্তা করে দিয়েছেন।আপনিও আপনার সামর্থ্যমত চেষ্টা করলে বাকিটা আল্লাহই সাহায্য করবেন।
    আপনার স্বপ্ন থাকা উচিৎ আমি অনেক বড় আলিম হবো।
    অনেক বড় দায়ি হবো।যেন আমার দাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ হাজার হাজার মানুষ হেদায়েত দেন।আমি অনেক বড় মুজাহিদ হবো।যে মুজাহিদ কাফিরদের শক্তিকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিবে।আমি এই পৃথিবীতে আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় বান্দা হবো। আজতো অনেক দ্বীনি ভাইরা শুধু মাজলুমদের উপর জুলুম নিয়েই আলোচনা করে।নিজেরাও চায় তাদের মত মাজলুম হতে!
    আচ্ছা বর্তমান পৃথিবীতে কি মাজলুমের অভাব আছে? আজ মাজলুমের অভাব নেই।আজ অভাব সালাউদ্দিন আইয়ুবির। আজ অভাব খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ আজ অভাব মুহাম্মাদ বিন কাসিমের।আজতো আমাদের স্বপ্ন থাকা উচিৎ আমি ওমর রাঃ মত হবো।আজ অনেকেই বলেন ওমরের মত কাউকে দাও।কিন্তু নিজে কেন ওমরের মত হতে চান না? ইসলাম গ্রহনের আগেতো ওমর রাঃ আপনার চেয়েও অযোগ্য ছিলো।কিন্তু ইসলাম গ্রহনের কারণেই আল্লাহ উনাকে এত সম্মানিত ও মার্যাদাবান করেছেন।তাই সবসময় দোয়া করুন যেন ইসলামের জন্য অনেক বড় কিছু করতে পারেন।অনেক বড় স্বপ্ন দেখুন।আপনার স্বপ্ন যদি বাস্তবায়িত নাও হয় তবুও আপনার স্বপ্ন ও চেষ্টার কারণে আল্লাহ আপনাকে জাযা দিবেন।এটাতো পরিক্ষার খাতার মত নয় যে, সারা বছর কষ্ট করে পড়ার পর পরিক্ষার দিন যদি অসুখের কারনে ভালো পরিক্ষা না দিতে পারে তাহলে সারা বছরের চেষ্টার দিকে তাকিয়ে নাম্বার দেওয়া হয় না।বরং নাম্বার দেওয়া হয় লেখা দেখে। কিন্তু আপনি যদি আল্লাহর অনেক বেশি সন্তষ্টি লাভের আশায় কোন কাজ করে বাহ্যিক ভাবে সফল না হন তবুও আল্লাহ আপনার চেষ্টা ও তামান্নার কারনে জাযা দিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ। আপনার স্বপ্ন হওয়া উচিৎ আমি ন্যায়পরায়ন শাসক হবো।আর এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবো।শাসক হওয়া নবিদের সুন্নত। সুলায়মান আঃ আল্লাহর কাছে কি মুলুকিয়াতের দোয়া করেন নি? আপনিতো শাসক হওয়ার জন্য দোয়া করবেন না।বরং ন্যায় পরায়ন শাসক হওয়ার জন্য দোয়া করবেন। যেন অভাবী,মাজলুম অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে পারেন।যেন কুরআনের শাসন দ্বারা দেশ চালাতে পারেন।এবং আখরাতে আরশের নিচে ছায়া পান।দেখুন আপনার মনের আশা যখন এমন হবে যে শাসক হওয়া আপনার মূল কামনা নয় বরং ন্যায়পরায়ন শাসক হওয়া যেহেতু আল্লাহ সন্তুষ্ট একটা মাধ্যম। তাই আপনি শাসক হতে চান। তখন আল্লাহ আপনাকে ন্যায়পরায়ন শাসক বানাবেন। যদি নাও বানান আপনাকে এর আজর দিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ। দেখুন হযরত আবু বকর, ওমর,আলী, ওসমান রাঃ উনারা ইসলামের কোন কাজটি করেন নি।সব করেছেন।আবার অনেকে শহিদও হয়েছেন।
    Last edited by umar62; 06-03-2021, 02:49 PM.

  • #2
    দ্বীনের প্রয়োজনে নিয়মিত কলম চর্চা অব্যাহত থাকুক....এই শুভ কামনা চিরন্তন!

    মাশা আল্লাহ, অনুপ্রেরণামূলক লেখা। আল্লাহ তা‘আলা আপনার কলমকে আরো শাণিত করুন।
    মুহতারাম ভাই! বাংলা শুদ্ধ বানানের প্রতি সবিশেষ গুরুত্ব আরোপের বিনীত অনুরোধ করছি।
    এই জন্য আপনি যে কোন বাংলা অভিধানের সহায়তা নিতে পারেন।
    যেমন- বাংলা একাডেমীর ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, প্রভৃতি।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
      মাশা আল্লাহ, অনুপ্রেরণামূলক লেখা। আল্লাহ তা‘আলা আপনার কলমকে আরো শাণিত করুন।
      মুহতারাম ভাই! বাংলা শুদ্ধ বানানের প্রতি সবিশেষ গুরুত্ব আরোপের বিনীত অনুরোধ করছি।
      এই জন্য আপনি যে কোন বাংলা অভিধানের সহায়তা নিতে পারেন।
      যেমন- বাংলা একাডেমীর ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, প্রভৃতি।
      আমি লিখতে গেলে তাড়াহুড়া চলে আসে তাই এত ভুল হয়।

      Comment


      • #4
        আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে আবু বকর, উমর, আলী,উসমান,খালিদ বিন ওয়ালিদ(রা) এর মত হওয়ার তাওফিক দিন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by umar62 View Post
          আমি লিখতে গেলে তাড়াহুড়া চলে আসে তাই এত ভুল হয়।
          প্রিয় ভাই, তাড়াহুড়া করা মুমিনের কোন গুণ হতে পারে না। তাছাড়া তাড়াহুড়া করলে ভুল বেশী হয়। অনেক সময় লজ্জিত হতে হয়।
          তাই ভাই, ধীর-স্থিরভাবে লিখে তারপর পুনরায় সম্পাদনা করে, এরপর ফোরামে পোস্ট দিতে পারেন। মুমিন মুমিনের আয়না স্বরূপ।
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
            মাশা আল্লাহ, অনুপ্রেরণামূলক লেখা। আল্লাহ তা‘আলা আপনার কলমকে আরো শাণিত করুন।
            মুহতারাম ভাই! বাংলা শুদ্ধ বানানের প্রতি সবিশেষ গুরুত্ব আরোপের বিনীত অনুরোধ করছি।
            এই জন্য আপনি যে কোন বাংলা অভিধানের সহায়তা নিতে পারেন।
            যেমন- বাংলা একাডেমীর ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, প্রভৃতি।
            মুহতারাম মডারেটর ভাই!
            বাংলা একাডেমীর একটি অভিধানের পিডিএফ লিংক আগে দিয়েছিলেন। তখন সংগ্রহ করেছিলাম। এখন কোন কারণে সেটি নেই। আবার সেই অভিধানের পিডিএফ লিংক দিলে ভালো হয়।
            দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

            Comment


            • #7
              ভাই আসলে দাওয়া ইলাল্লাহতে আইডি খুলতে গিয়ে অনেক বেশি আনন্দিত হয়ে গেছি।তাই ঝটপট কয়েকটা পোষ্ট দিলাম।

              Comment


              • #8
                Originally posted by umar62 View Post
                ভাই আসলে দাওয়া ইলাল্লাহতে আইডি খুলতে গিয়ে অনেক বেশি আনন্দিত হয়ে গেছি।তাই ঝটপট কয়েকটা পোষ্ট দিলাম।
                এখন থেকে তাড়াহুড়া না করে ধীরে করার চেষ্টা করুন।
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment


                • #9
                  Originally posted by ফোরামের সাথি View Post
                  মুহতারাম মডারেটর ভাই!
                  বাংলা একাডেমীর একটি অভিধানের পিডিএফ লিংক আগে দিয়েছিলেন। তখন সংগ্রহ করেছিলাম। এখন কোন কারণে সেটি নেই। আবার সেই অভিধানের পিডিএফ লিংক দিলে ভালো হয়।


                  অনলাইনে সার্চ দিয়ে খুঁজলে আরো পেতে পারেন। শুকরান
                  “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                  Comment


                  • #10
                    মাশাআল্লাহ

                    Comment


                    • #11
                      মা শা আল্লাহ্,ভাই আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুক।
                      ''এই উম্মাহর অবস্থা পরিবর্তন হবে না , যদি না মুসলিমরা সাহাবায়ে কেরাম যা করেছিলেন তার দিকে ফিরে যায়'' - শাইখ আনোয়ার আল আওলাকি রহি.

                      Comment

                      Working...
                      X