যাকাত অর্থ বৃদ্বী((বৃদ্ধি) পাওয়া। অথচ বাহ্যিক দৃষ্টিতে দেখা যায় যাকাত দিলে সম্পদ কমে যায়।কিন্ত না। বাহ্যিক দৃষ্টিতে কমে গেছে দেখা গেলেও ঠিকই আল্লাহ সম্পদ বাড়িয়ে দেন। এবং বরকত দেন।
বিয়ে করলে বাহ্যিকভাবে দেখা যায় খরচ বেড়ে যায়। কারন বিয়ে করতে টাকা খরচ হয়।আবার বউয়ের খাওয়া দাওয়া ও অসুখসহ বিভিন্ন প্রয়োজন পুরন করতে অনেক টাকা খরচ হয়।কিন্তু আল্লাহ বলেছেন وَ اَنۡکِحُوا الۡاَیَامٰی مِنۡکُمۡ وَ الصّٰلِحِیۡنَ مِنۡ عِبَادِکُمۡ وَ اِمَآئِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّکُوۡنُوۡا فُقَرَآءَ یُغۡنِہِمُ اللّٰہُ مِنۡ فَضۡلِہٖ ؕ وَ اللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ ﴿۳۲﴾
।
তোমাদের মধ্যে যারা ‘‘আইয়িম’’ (বিপত্নীক পুরুষ বা বিধবা মহিলা) তাদের বিবাহ সম্পাদন কর এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দিবেন; আল্লাহতো প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
বাহ্যিক ভাবে যদিও দেখা যায় খরচ বেড়ে যায় কিন্ত আল্লাহ বলেন যদি অভাবী হয় আল্লাহ অভাব দুর করে দিবেন।অবশ্যই আল্লাহর কথা সত্য।বাহ্যিক ভাবে যেমনি মনে হোক না কেন।
রোযা রাখলে মনে হয় স্বাস্থ্য কমে যাবে। শরীর দুর্বল হয়ে যাবে।অথচ অনেক রোযা দ্বারের স্বাস্থ্য বেড়ে যায়।এছাড়া শরীরের আরো কত উপকার হয় যেটা নিয়ে আলাদা বই রচনা হয়েছে।
হজ্ব করলে বাহ্যিকভাবে দেখা যায় অনেক টাকা খরচ হয়ে গেছে।অথচ হাদিসে আছে হজ্ব করলে অভাব দুর করে দেন আল্লাহ তায়ালা।
উপরের কথা গুলো লেখার কারন(কারণ) হলো অনেকে সহীহ সুন্নাহর আলোকে দ্বীনের অনেক কাজ করতে চান না।মনে করে থাকেন জনপ্রিয়তা কমে যাবে।ইসলামের গ্রহনযোগ্যতা কমে যাবে।ইসলামকে মানুষ অশান্তির ধর্ম বলবে।মুসলিমদের জঙ্গি বলবে।তারা মনে করেন শাতিমে রাসুলদের হত্যা করলে মানুষ জঙ্গি বলবে।কুরআন হাদীসের আলোক দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ করলে মানুষ ইসলাম ও মুসলিমদের সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করবে।অথচ তারা কি জানে না? যত বরকত রহমত আছে সব রাসুলের সুন্নাত মত কাজের মধ্যেই আছে।কুরআন হাদিসের আলোকে কাজ করলে সেটা বাহ্যিক ভাবে যেমনি দেখা যাক না কেন শেষ পরিনতি ভালো হয়।
কুরআন হাদিসের আলোকে কাজ না করলে। নিজের মন মত কাজ করলে তা আপাতত যতই ভালো দেখা যাক যতই কল্যাকর মনে হোক শেষ পরিনতি ভালো হয় না।
দেখুন হযরত ওমরা রাঃ ফিলিস্তিন কিভাবে প্রবেশ করেছেন।উটের রশি টেনে টেনে ফিলিস্তিন গিয়েছেন। এটা চিন্তা করেন নি যে,মানুষ মুসলিম খলিফা সম্পর্কে কি মনে করবে।
রাসুল সাঃ এর ওপাতের পর যখন চারিদিকে মুরতাদ হওয়া শুরু হলো ভন্ড নবীর আর্বিভাব হওয়া শুরু হলো তখন হযরত আবু বকর রাঃ বাহ্যিক দিক বিবেচনা না করে বরং কুরআন হাদিসের আলোক জিহাদ পরিচালনা করেছেন।আল্লাহ বরাকতও দিয়েছেন।
আল্লাহ আমাদের সুন্নাহের আলোকে কাজ করার তাওফিক দিন।
বিয়ে করলে বাহ্যিকভাবে দেখা যায় খরচ বেড়ে যায়। কারন বিয়ে করতে টাকা খরচ হয়।আবার বউয়ের খাওয়া দাওয়া ও অসুখসহ বিভিন্ন প্রয়োজন পুরন করতে অনেক টাকা খরচ হয়।কিন্তু আল্লাহ বলেছেন وَ اَنۡکِحُوا الۡاَیَامٰی مِنۡکُمۡ وَ الصّٰلِحِیۡنَ مِنۡ عِبَادِکُمۡ وَ اِمَآئِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّکُوۡنُوۡا فُقَرَآءَ یُغۡنِہِمُ اللّٰہُ مِنۡ فَضۡلِہٖ ؕ وَ اللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ ﴿۳۲﴾
।
তোমাদের মধ্যে যারা ‘‘আইয়িম’’ (বিপত্নীক পুরুষ বা বিধবা মহিলা) তাদের বিবাহ সম্পাদন কর এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দিবেন; আল্লাহতো প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
বাহ্যিক ভাবে যদিও দেখা যায় খরচ বেড়ে যায় কিন্ত আল্লাহ বলেন যদি অভাবী হয় আল্লাহ অভাব দুর করে দিবেন।অবশ্যই আল্লাহর কথা সত্য।বাহ্যিক ভাবে যেমনি মনে হোক না কেন।
রোযা রাখলে মনে হয় স্বাস্থ্য কমে যাবে। শরীর দুর্বল হয়ে যাবে।অথচ অনেক রোযা দ্বারের স্বাস্থ্য বেড়ে যায়।এছাড়া শরীরের আরো কত উপকার হয় যেটা নিয়ে আলাদা বই রচনা হয়েছে।
হজ্ব করলে বাহ্যিকভাবে দেখা যায় অনেক টাকা খরচ হয়ে গেছে।অথচ হাদিসে আছে হজ্ব করলে অভাব দুর করে দেন আল্লাহ তায়ালা।
উপরের কথা গুলো লেখার কারন(কারণ) হলো অনেকে সহীহ সুন্নাহর আলোকে দ্বীনের অনেক কাজ করতে চান না।মনে করে থাকেন জনপ্রিয়তা কমে যাবে।ইসলামের গ্রহনযোগ্যতা কমে যাবে।ইসলামকে মানুষ অশান্তির ধর্ম বলবে।মুসলিমদের জঙ্গি বলবে।তারা মনে করেন শাতিমে রাসুলদের হত্যা করলে মানুষ জঙ্গি বলবে।কুরআন হাদীসের আলোক দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ করলে মানুষ ইসলাম ও মুসলিমদের সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করবে।অথচ তারা কি জানে না? যত বরকত রহমত আছে সব রাসুলের সুন্নাত মত কাজের মধ্যেই আছে।কুরআন হাদিসের আলোকে কাজ করলে সেটা বাহ্যিক ভাবে যেমনি দেখা যাক না কেন শেষ পরিনতি ভালো হয়।
কুরআন হাদিসের আলোকে কাজ না করলে। নিজের মন মত কাজ করলে তা আপাতত যতই ভালো দেখা যাক যতই কল্যাকর মনে হোক শেষ পরিনতি ভালো হয় না।
দেখুন হযরত ওমরা রাঃ ফিলিস্তিন কিভাবে প্রবেশ করেছেন।উটের রশি টেনে টেনে ফিলিস্তিন গিয়েছেন। এটা চিন্তা করেন নি যে,মানুষ মুসলিম খলিফা সম্পর্কে কি মনে করবে।
রাসুল সাঃ এর ওপাতের পর যখন চারিদিকে মুরতাদ হওয়া শুরু হলো ভন্ড নবীর আর্বিভাব হওয়া শুরু হলো তখন হযরত আবু বকর রাঃ বাহ্যিক দিক বিবেচনা না করে বরং কুরআন হাদিসের আলোক জিহাদ পরিচালনা করেছেন।আল্লাহ বরাকতও দিয়েছেন।
আল্লাহ আমাদের সুন্নাহের আলোকে কাজ করার তাওফিক দিন।
Comment