বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
======================
বাংলাদেশের জনগণকে নিয়ে স্টাডি করা মুজাহিদ প্রতিটি সাথীদের জন্য উচিত। এদেশের জনগণ কোন কোন ধর্মে বিশ্বাসী, কোন এলাকায় কোন ধর্মের লোক বেশি। কোন এলাকায় ধার্মিক লোক বেশি। এসব বিষয় আল কায়েদার ভাইয়েরা খুব বেশি স্টাডি করা উচিত। এদেশের কোন কোন জেলায় মুজাহিদের সংখ্যা বেশি, কোন জেলায় দাওয়াতি কাজ খুব জোরে স্বরে হচ্ছে। স্থানীয় উমাদের মুভমেন্ট কী আল কায়েদার ব্যাপারে। এসব বিষয় আল কায়েদার ভাইয়েরা নিজেদের চিন্তাফিকিরে রাখা উচিত। কতটুকু কাজ হচ্ছে। কতটুকু অবনতি হচ্ছে। কোন সাথীরা দল ছেড়ে চলে যাচ্ছে যাচ্ছে। কোন জেলায় গোয়েন্দারা বেশি তৎপর। বাংলাদেশের এখন কার পরিস্থিতিতে অধিকাংশ জনগণ চাই লীগের পতন হোক। কিন্তু এ-ই লীগকে কারা ধ্বংস করবে। এরপর কারা আসবে???? লীগ চলে গেলে যারা আসবে তারা কি ইসলামের পক্ষের শক্তি নাকি লীগের মতই গোমরাহ????? এসব নিয়ে খুব বেশি ফিকির করে এগুনো প্রয়োজন।
এদেশের মুসলিম জনগণ ইসলাম চাই। কিন্তু এখানে বাধা আছে অনেক। সেই বাধাগুলো কী কী তা নিয়ে ভাবা উচিত।
গনতান্ত্রিক পদ্ধতি কাজ করার দ্বারা ইসলামী আন্দলোন আরো পিছিয়ে পড়ে। উদাহরণ স্বরুপ, হেফাজতের এ-ই বারের আন্দোলন। অহেতুক ভাবে জনগণের জানমালের ক্ষতি করা হয়েছে। সেই সাথে ত্বাগুত পুলিশ নিরাপরাধ তাওহিদবাদীদের নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে। তাই এ-ই ধরনের আন্দোলন থেকে বিরত থাকা উচিত।
বাংলাদেশে কাজের পদ্ধতি কী হবে??? আমি একটি বইয়ে পড়েছিলাম। যেই জমিংুলো মিশরের মতো, সেখানে খুব চিন্তা ফিকির কাজ করতে হয়।
এদেশে কাজের ধরন।
===============
১/ মুসলিমরা স্টাডিতে খুব বেশি মনোযোগ দিবে। শুধু ইসলাম নিয়ে পড়লে চলবে না। উপকারী জেনারেল লাইনেও পড়তে হবে,এবং বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার দৃঢ় ইচ্ছা রাখতে হবে।
২/ তাওহীদ ভিত্তিক দাওয়াত।
৩/ দাতা সংস্থা।
৪/ ইয়াতিম খানা/ মাদ্রাসা খোলা।
৫/ নির্ধারিত জনবল দেশের বিভিন্ন সরকারি পোষ্টে ঢুকিয়ে দেয়া।
যেমন, আর্মিতে, পুলিশে, বর্ডার গার্ডে। অর্থাৎ প্রচুর সাথী যেনো বাহিনীগুলোতে থাকে।
৬/ নিজেদের মিডিয়া খোলা।
৭/ একটি গ্রুপ থাকবে যারা সময়ে সময়ে নাস্তিকদের হত্যা করবে।
৮/ নিজেদের অর্থায়নে মাদ্রাসা/ স্কুল/ কলেজ খোলা।
৯ একটি মহিলা ইউনিট খোলা।
১০/ আন্তর্জাতিক জিহাদে/ মুজাহিদ ভাইদের সাহায্য করা।
আর এ-ই কাজগুলো করতেই হবে। আলহামদুলিল্লাহ, আল কায়েদার ভাইয়েরা নিজেদের সাধ্যানুযায়ী কাজ করে যাচ্ছেন।
======================
বাংলাদেশের জনগণকে নিয়ে স্টাডি করা মুজাহিদ প্রতিটি সাথীদের জন্য উচিত। এদেশের জনগণ কোন কোন ধর্মে বিশ্বাসী, কোন এলাকায় কোন ধর্মের লোক বেশি। কোন এলাকায় ধার্মিক লোক বেশি। এসব বিষয় আল কায়েদার ভাইয়েরা খুব বেশি স্টাডি করা উচিত। এদেশের কোন কোন জেলায় মুজাহিদের সংখ্যা বেশি, কোন জেলায় দাওয়াতি কাজ খুব জোরে স্বরে হচ্ছে। স্থানীয় উমাদের মুভমেন্ট কী আল কায়েদার ব্যাপারে। এসব বিষয় আল কায়েদার ভাইয়েরা নিজেদের চিন্তাফিকিরে রাখা উচিত। কতটুকু কাজ হচ্ছে। কতটুকু অবনতি হচ্ছে। কোন সাথীরা দল ছেড়ে চলে যাচ্ছে যাচ্ছে। কোন জেলায় গোয়েন্দারা বেশি তৎপর। বাংলাদেশের এখন কার পরিস্থিতিতে অধিকাংশ জনগণ চাই লীগের পতন হোক। কিন্তু এ-ই লীগকে কারা ধ্বংস করবে। এরপর কারা আসবে???? লীগ চলে গেলে যারা আসবে তারা কি ইসলামের পক্ষের শক্তি নাকি লীগের মতই গোমরাহ????? এসব নিয়ে খুব বেশি ফিকির করে এগুনো প্রয়োজন।
এদেশের মুসলিম জনগণ ইসলাম চাই। কিন্তু এখানে বাধা আছে অনেক। সেই বাধাগুলো কী কী তা নিয়ে ভাবা উচিত।
গনতান্ত্রিক পদ্ধতি কাজ করার দ্বারা ইসলামী আন্দলোন আরো পিছিয়ে পড়ে। উদাহরণ স্বরুপ, হেফাজতের এ-ই বারের আন্দোলন। অহেতুক ভাবে জনগণের জানমালের ক্ষতি করা হয়েছে। সেই সাথে ত্বাগুত পুলিশ নিরাপরাধ তাওহিদবাদীদের নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে। তাই এ-ই ধরনের আন্দোলন থেকে বিরত থাকা উচিত।
বাংলাদেশে কাজের পদ্ধতি কী হবে??? আমি একটি বইয়ে পড়েছিলাম। যেই জমিংুলো মিশরের মতো, সেখানে খুব চিন্তা ফিকির কাজ করতে হয়।
এদেশে কাজের ধরন।
===============
১/ মুসলিমরা স্টাডিতে খুব বেশি মনোযোগ দিবে। শুধু ইসলাম নিয়ে পড়লে চলবে না। উপকারী জেনারেল লাইনেও পড়তে হবে,এবং বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার দৃঢ় ইচ্ছা রাখতে হবে।
২/ তাওহীদ ভিত্তিক দাওয়াত।
৩/ দাতা সংস্থা।
৪/ ইয়াতিম খানা/ মাদ্রাসা খোলা।
৫/ নির্ধারিত জনবল দেশের বিভিন্ন সরকারি পোষ্টে ঢুকিয়ে দেয়া।
যেমন, আর্মিতে, পুলিশে, বর্ডার গার্ডে। অর্থাৎ প্রচুর সাথী যেনো বাহিনীগুলোতে থাকে।
৬/ নিজেদের মিডিয়া খোলা।
৭/ একটি গ্রুপ থাকবে যারা সময়ে সময়ে নাস্তিকদের হত্যা করবে।
৮/ নিজেদের অর্থায়নে মাদ্রাসা/ স্কুল/ কলেজ খোলা।
৯ একটি মহিলা ইউনিট খোলা।
১০/ আন্তর্জাতিক জিহাদে/ মুজাহিদ ভাইদের সাহায্য করা।
আর এ-ই কাজগুলো করতেই হবে। আলহামদুলিল্লাহ, আল কায়েদার ভাইয়েরা নিজেদের সাধ্যানুযায়ী কাজ করে যাচ্ছেন।
Comment