Announcement

Collapse
No announcement yet.

নারীর অধিকার

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • নারীর অধিকার

    নারীর অধিকার


    ইসলাম নারীকে পরিচর্যা, রক্ষণাবেক্ষণ, ও পৃষ্ঠপোষকতার বেষ্টনে পরিবেষ্টিত করে রেখেছে । নারীকে উচ্চতর মর্যাদা দিয়েছে এবং কন্যা , স্ত্রী , বােন ও মা হিসেবে সম্মান ও সদাচারের অধিকার প্রদান করেছে । ইসলাম প্রথমেই এই স্বীকৃতি দিয়েছে যে নারী ও পুরুষকে একই মূল ’ থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে । এ কারণে মনুষ্যত্ব ও মানবিকতার ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ সমান । আল্লাহ তাআলা বলেন ,

    *يا أيها الناس اتقوا و الي خلق من نفس واحدة وخلق منها زوجها وبث منهما رجالا بيزا يشاء
    *
    হে মানবসকল , তােমরা তােমাদের প্রতিপালককে ভয় করাে যিনি তােমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন , যিনি তাদের দুইজন থেকে বহু নরনারী ছড়িয়ে দেন ।
    (সুরা নিসা: আয়াত ১)

    আরও অনেক আয়াত রয়েছে যেগুলাে যৌথ মানবিক মূল্যবােধের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্যের মূলনীতির ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনাকে স্পষ্ট করে তুলেছে ।

    এসব মূলনীতির আলােকে ও নারীদের অবস্থার ব্যাপারে জাহিলি যুগের ও পূর্ববর্তী জাতিগুলাের রীতিনীতিকে অস্বীকার করে ইসলাম নারীকে যথাযথ সুরক্ষা প্রদান করেছে এবং তাকে সংহত অবস্থানে অধিষ্ঠিত করেছে । পূর্ববর্তী ও পরবর্তী কোনাে জাতির সভ্যতায় নারীজাতি এই সৌভাগ্য লাভ করেনি । ইসলাম চৌদ্দ শতাব্দী পূর্বে মা , বােন , স্ত্রী ও কন্যা হিসেবে নারীর অধিকার ঘােষণা ও বিধিবদ্ধ করেছে । এখন পশ্চিমা বিশ্বের নারীরা এসব অধিকার অর্জনের জন্য লড়াই করে যাচ্ছে । কিন্তু তা সুদূরপরাহত !

    ইসলাম শুরুতেই ঘােষণা করেছে যে , নারী মর্যাদা ও সম্মানের ক্ষেত্রে পুরুষের সমকক্ষ । তারা নারী হওয়ার কারণে তাদের মর্যাদা বিন্দুমাত্রও হাস পাবে না । এ ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যা বলেছেন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে । তিনি বলেন ,

    إنما النساء شقائي الرجال

    নারীরাও পুরুষের অনুরূপ ।
    (সুনানে আবু দাউদ- ২৩৬; আহমাদ-২৬২৩৮; আবু ইয়ালা- ৪৬৯৪)

    এটাও প্রমাণিত আছে যে তিনি সবসময় নারীদের ব্যাপারে উপদেশ দিতেন । তিনি তার সঙ্গীদের বলতেন ,

    استوصوا بالبناء خيا

    তােমরা আমার থেকে নারীদের সঙ্গে ভালাে ব্যবহারের উপদেশ গ্রহণ করাে ।
    (বুখারি- ৪৮৯০; মুসলিম- ১৪৬৮)

    বিদায়হজের ভাষণেও এই উপদেশের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে । সেখানে তাঁর উম্মতের হাজার হাজার সদস্য উপস্থিত ছিলেন ।

    নারীর মর্যাদা ও উঁচু অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য ইসলাম যে ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যেসব স্তম্ভ নির্মাণ করেছে তা আমরা ব্যাখ্যা করতে চাই । তার আগে আমাদের উপলব্ধি করতে হবে প্রাচীন জাহিলিয়াতের সময় নারীর অবস্থা কেমন ছিল এবং আধুনিক জাহিলিয়াতের যুগে কেমন আছে । যাতে আমরা নারী যে অন্ধকার যাপন করেছে এবং বর্তমান সময়ে করে চলেছে তার স্বরূপ দেখতে পাই । এতে আমাদের সামনে ইসলামের শিক্ষা ও ইসলামি সভ্যতার ছায়ায় নারীর যে মর্যাদা ও অবস্থান রয়েছে তার তাৎপর্য স্পষ্ট হয়ে উঠবে ।

    *প্রথম অধ্যায়ে আমরা আলােচনা করেছি যে , আরবরা তাদের কন্যাসন্তানদের জীবন্ত পুঁতে ফেলত এবং তাদেরকে জীবনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করত । এমন কাজকে পাপাচার ও নিষিদ্ধ আখ্যা দিয়ে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হলাে । আল্লাহ তাআলা বলেন ,

    *وإذا المؤود پله بأي ذنب قتل

    *যখন জীবন্ত সমাধিস্থ কন্যাকে জিজ্ঞাসা করা হবে কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছিল ?
    (সুরা তাকবির: আয়াত ৮-৯)

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সন্তানহত্যাকে সবচেয়ে ভয়ংকর পাপ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন । আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা . থেকে বর্ণিত , তিনি বলেন , আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করলাম ,

    *أي الأب أعظم عند الله قال أن تجعل الله يا وهو خلقك ثلث إن ذلك لعظيم قلت ثم أي قال وأن تثل ولدك خاف أن يطعم معك قلت تم أي قال أن ثاني حليلة جارك

    আল্লাহর নিকট সর্বাধিক বড় গুনাহ কোনটা ? তিনি বললেন , আল্লাহর কোনাে সমকক্ষ সাব্যস্ত করা , অথচ তিনি তােমাকে সৃষ্টি করেছেন । বললাম , সেটা অবশ্যই জঘন্য । আমি পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম , তারপর কোনটা ? তিনি বললেন , তােমার সন্তান তােমার সঙ্গে খাবে এই ভয়ে সন্তান হত্যা করা । আমি আবার প্রশ্ন করলাম , তারপর কোনটা ? রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন , প্রতিবেশীর স্ত্রীর সঙ্গে তােমার ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া ।

    নারীদের জীবনের অধিকারকে সুরক্ষা দানে ইসলামের নির্দেশ সীমাবদ্ধ নয় , বরং কন্যাদের লালনপালন ও ভরণপােষণের ব্যাপারে ইসলাম উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ করেছে । নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

    *من بلي من هذه البنات شيا أخت إليه تي له بيرا من النار

    যে এ সকল কন্যাসন্তানের কারণে পরীক্ষার সম্মুখীন হয় , এরপর সে তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করে , এ কন্যারা তার জন্য জাহান্নামের আগুন থেকে আড়ালস্বরূপ হবে ।
    (বুখারি-৫৬৪৯; মুসলিম-২৬২৯)

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেয়েদের শিক্ষাদানের নির্দেশ দিয়ে বলেন ,

    যে ব্যক্তির কাছে একজন ক্রীতদাসী আছে এবং সে তাকে উত্তমরূপে ( দ্বীনের হুকুম - আহকাম ) শিক্ষা দিয়েছে এবং সুন্দরভাবে আদবকায়দা শিখিয়েছে , তারপর তাকে মুক্ত করে দিয়ে বিয়ে করেছে , তবে তার জন্য দ্বিগুণ পুরস্কার রয়েছে ।
    (বুখারি-৪৭৯৫)

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একটি দিন নির্দিষ্ট করে তাতে নারীদের উদ্দেশে ওয়াজ করতেন , উপদেশ দিতেন এবং আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের নির্দেশ দিতেন ।
    (বুখারি-১০১; মুসলিম-২৬৩৩)

    মেয়েরা শিশু অবস্থা থেকে পূর্ণবয়স্কা হলে ইসলাম তাদের ইচ্ছাস্বাধীনতার অধিকার দিয়েছে । কারও জন্য বিয়ের প্রস্তাব এলে তাতে সমর্থন দেওয়ার । অথবা তা প্রত্যাখ্যান করার অধিকার রয়েছে প্রতিটি পূর্ণবয়স্কা মেয়ের । তাকে এমন পুরুষের কাছে গছিয়ে দেওয়া কিছুতেই বৈধ হবে না যাকে সে চায় না । এ ব্যাপারে জবরদস্তি কারও জন্য বৈধ নয় । এ ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন ,

    বালেগা বিবাহিতা নারী নিজের ব্যাপারে তার ওলি বা অভিভাবকের চেয়ে অধিক হকদার । আর বালেগা কুমারী থেকে তার ব্যাপারে তার নিজের মত গ্রহণ করা আবশ্যক । তার মত দেওয়া হলাে চুপ থাকা ।
    (মুসলিম-১৪২১)

    রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন,

    বালেগা বিবাহিতা নারীকে তার স্পষ্ট অনুমতি না নিয়ে বিবাহ দেওয়া যাবে না । একইভাবে বালেগা কুমারীকেও তার অনুমতি গ্রহণ ব্যতীত বিবাহ দেওয়া যাবে না । সাহাবিগণ জিজ্ঞেস করলেন , হে আল্লাহর রাসুল , তার অনুমতি কীভাবে বােঝা যাবে ? ( সে তাে কথা বলবে না । ) তিনি বললেন , চুপ থাকাই তার অনুমতি ।
    (বুখারি-৪৮৪৩)

    মেয়েরা যখন স্ত্রীরূপে বরিত হবে তখন ইসলাম তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করার এবং তাদেরকে নিয়ে সুন্দরভাবে বসবাস করার নির্দেশ দিয়েছে । স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে , নারীর সঙ্গে সদাচরণ হলাে পুরুষের আত্মসম্মান , মহত্ত্ব ও সৌজন্যবােধের দলিল । যেমন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরুষদের উৎসাহিত করে বলেন ,

    *স্বামী যদি তার স্ত্রীকে পানি পান করায় , সে প্রতিদান পাবে ।
    (আহমাদ-১৭১৯৫)

    আবার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সতর্ক করে বলেন ,

    *হে আল্লাহ , আমি দুই প্রকার দুর্বলের অধিকার ( নষ্ট করা ) নিষিদ্ধ করেছি , তারা হলাে এতিম ও নারী ।
    (সুনানে ইবনে মাজাহ-৯৬৬৪)

    *এই ক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন বাস্তবিক আদর্শ । তিনি তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে চূড়ান্ত কোমল ও সহৃদয় আচরণ করতেন । এ বিষয়ে আসওয়াদ ইবনে ইয়াযিদ আন - নাখয়ি একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন । তিনি বলেন , আমি আয়িশা রা . - কে জিজ্ঞেস করলাম , রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে কী কাজ করতেন ? তিনি জবাব দিলেন ,

    রাসুলুল্লাহ পারিবারিক কাজ করতেন । অর্থাৎ পরিবারকে সেবা দিতেন । আর যখন নামাযের সময় হতাে তখন নামাযের জন্য বেরিয়ে যেতেন ।
    (বুখারি-৬৪৪; আহমাদ-২৪২৭২; সুনানে তিরমিযি-২৪৮৯)

    স্ত্রী যদি তার স্বামীকে অপছন্দ করতে শুরু করে এবং তাদের মধ্যে বনিবনা হয় এবং স্বামীর সঙ্গে বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়ে , তাহলে ইসলাম তাকে স্বামীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ করার অধিকার দিয়েছে । এটাকে খুলআ বিচ্ছেদ বলা হয় । আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা . থেকে বর্ণিত ,

    তিনি বলেন , সাবিত ইবনে কায়সের স্ত্রী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এলেন এবং বললেন , হে আল্লাহর রাসুল , আমি দ্বীন ও চরিত্রের কারণে সাবিতের ওপর ঘৃণা পােষণ করি না , বরং আমি কুফরির ভয় করি । তিনি জিজ্ঞেস করলেন , তাহলে কি তার বাগান তাকে ফিরিয়ে দেবে ? তিনি বললেন , হ্যা , ফিরিয়ে দেবাে । সাবিত ইবনে কায়সের স্ত্রী তার বাগান ফিরিয়ে দিলেন এবং তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশে তার স্ত্রীকে তালাক দিলেন ।
    (বুখারি-৪৯৭৩; আহমাদ-১৬১৩৯)

    ইসলাম পুরুষের মতােই নারীদের সম্পদের স্বতন্ত্র , স্বাধীন ও একচ্ছত্র মালিকানার অধিকার দিয়েছে । তার ক্রয় ও বিক্রয়ের অধিকার রয়েছে ভাড়া দেওয়ার ও ভাড়ায় গ্রহণ করার অধিকার রয়েছে , উকিল নিযুক্ত করার ও হেবা করার অধিকার রয়েছে । তার বুদ্ধিমত্তা ঠিক থাকলে এসব ব্যাপারে তার ওপর কোনাে ধরনের নিষেধাজ্ঞা বা বাধা আরােপ করা যাবে না । আল্লাহ তাআলা বলেন ,

    এবং তাদের মধ্যে ভালাে - মন্দের বিচারের জ্ঞান দেখলে তাদেরকে তাদের সম্পদ ফিরিয়ে দেবে।
    (সুরা নিসা- আয়াত-৬)

    নারীদের মালিকানার স্বাধীনতাই এই আয়াতের ব্যাখ্যা ।
    উম্মে হানি বিনতে আবু তালিব রা , একজন মুশরিককে আশ্রয় দিয়েছিলেন , কিন্তু তার ভাই আলি রা . তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন । এই ঘটনায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সিদ্ধান্ত ছিল এরূপ ,

    হে উম্মে হানি , তুমি যাকে নিরাপত্তা দিয়েছ , আমরাও তাকে নিরাপত্তা দিলাম ।
    (বুখারি-৩০০০; মুসলিম-৩৩৬)

    *রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মে হানিকে শান্তির অবস্থায় ও যুদ্ধাবস্থায় অমুসলিমদের নিরাপত্তা ও আশ্রয় দেওয়ার অধিকার দিয়েছিলেন ।

    ইসলামের শিক্ষা ও ইসলামি সভ্যতার ছায়াতলে মুসলিম নারীরা এভাবেই সম্মানিত , মর্যাদাপূর্ণ , নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত জীবনযাপন করে ।


    Post :- COLLECTED From মুসলিমজাতি বিশ্বকে কি দিয়েছে
    Last edited by SAIFULLAH AL-MASLUL; 07-01-2021, 03:48 PM.
    দ্বীন শুধু আল্লাহর না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত আল্লাহর রাহে আমাদের কাজ চলতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ!!!

  • #2
    এ বিষয়ে ধারাবাহিক পোস্ট দিতে পারেন ভাই...আল্লাহ আপনাকে তাওফিক দিন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      ভাইয়েরা,,আমাদের ফোরামের মতো শক্তিশালী ও গ্রহণযোগ্য বাংলাভাষার ফোরাম আছে আমার জানা নেই!? কিন্তু আফসোস করার বিষয় হচ্ছে মুজাহিদ ও জিহাদ প্রেমী ভাইয়েরা ছাড়া খুব কম মুসলিম ভাইয়েরাই এখানে ভিজিট করেন। এ-র জন্য কয়েকটি কারণ আছে, অনেকে ভয় করে এখানে ভিজিট করলে ত্বাগুত জেনে গেলে ক্ষতি হবে। অনেকে আবার জানার পরও ইচ্ছে করেই আসে না। আবার অনেক মুসলিম ভাই আছেন যারা এমন সুন্দর সুন্দর সাইটগুলো খুঁজেন। তাদের জন্য আমাদের ফোরামের প্রচারণা খুব বেশি করে করা প্রয়োজন। তাই অনুরোধ করছি ফোরামের প্রচারণার উপর কিছু করা হোক।
      বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

      Comment


      • #4
        এটা 'মুসলিমজাতি বিশ্বকে কি দিয়েছে' থেকে নেয়া প্রিয় ভাই, আপনি বিস্তারিত জানতে চাইলে বইটি পড়ে নিতে পারেন।
        দ্বীন শুধু আল্লাহর না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত আল্লাহর রাহে আমাদের কাজ চলতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ!!!

        Comment

        Working...
        X