الحمد لله وكفى، والصلاة والسلام على نبيه المصطفى، وعلى آله وصحبه اجمعين اما بعد
আজ আমরা সবাই দোয়া থেকে গাফেল হয়ে রয়েছি অথচ আমরা কখনো চিন্তা করে দেখি না যে, দোয়ার মাঝি আমাদের জন্য রয়েছে বহু ধরনের কল্যাণ, আল্লাহ পাক আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন তার কাছে দোয়া না করলে, তিনি রাগান্বিত হন অথচ পৃথিবীতে এমন কেউ নেই, যার কাছে বারবার কোন কিছু চাওয়ার পর, তিনি রাগ করেননি, এটি মানুষের ফিতরাত, মানুষ তো অল্পতেই রেগে যায় অথচ আল্লাহ সুবহানাতায়ালা, তিনি এমন কোন কাজেই রাগ করেন না, তাহলে আমাদের কার কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত? মাখলুকের কাছে নাকি খালেকের কাছে, সম্মানিত ভাইয়েরা আমাদের সকলের উচিত সবসময় দোয়াতে মশগুল থাকা কারণ আমরা তো নিজের ইচ্ছায় কিছুই করতে পারিনা, আল্লাহ যেমন চান তেমনি হয়ে থাকে, তাই আমাদের বেশি বেশি দুআ করা উচিত, আসুন, ভাই আমরা বেশি বেশি আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি এবং নিজের আরজি পেশ করি। নিচে কিছু আপনাদের জন্য টিপস দেয়া হলো তা দেখতে পারেন,
দোয়া কবুলের ১৪ টি টিপস
১ নাম্বার :আল্লাহর একত্ববাদ,
২ নাম্বার: ইখলাস,
৩:নাম্বার: সিফাত,আল্লাহর সুন্দর নাম সমুহ ও গুণাবলী ধরে তাকে ডাকা,
৪ নাম্বার: হামদ ও সানা,
৫ নাম্বার: দুরুদ ও সালাম,
৬ নাম্বার: কেবলার দিকে মুখ অর্থাৎ কেবলামুখী হয়ে দোয়া করা,
৭ নাম্বার: হাত উত্তোলন অর্থাৎ দুই হাত তোলা,
৮ নাম্বার: ইয়াকিন,
৯ নম্বর সবর,
১০ নাম্বার: দৃঢ়তা,
১১ নাম্বার: আবেগ,
১২ নাম্বার: তিনবার করে দোয়া করা,
১৪ নাম্বার: হালাল রিজিক ও হালাল পোশাক গ্রহণ করা,
১৫ নাম্বার: নীরবতা অর্থাৎ গোপনে দোয়া করা।
দোয়া কবুলের আদব ১৭ টি
১ নাম্বার: শুদ্ধ নিয়ত,
২ নাম্বার: অজু অবস্থায় দোয়া করা
৩ নাম্বার: হাতের তালু চেহারার দিকে ফিরিয়ে দোয়া করা,
৪ নাম্বার: আল্লাহর প্রশংসা ও গুন বর্ণনার মাধ্যমে শুরু করা,
৫ নাম্বার: প্রথমে নিজেকে দিয়ে শুরু করা,
৬ নাম্বার: দোয়া করার সময় কোন ইতস্তত না করা,
৭ নাম্বার: মন-মস্তিষ্ক জমিয়ে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে দোয়া করা,
৮ নাম্বার: একীনের সাথে দোয়া করা,
৯ নাম্বার: দেওয়ার সময় সীমালংঘন না করা,
১০ নাম্বার: আল্লাহর দরবারে হীনতা ও অপারগতা প্রকাশ করা,
১১ নাম্বার: পরিব্যাপ্ত ও নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম থেকে বর্ণিত শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা,
১২ নাম্বার: পরিত্রাণ পাওয়ার দোয়া অধিক পরিমাণে করা,
১৩ নাম্বার: দোয়া কবুলের জন্য মাধ্যম হিসেবে কিছু পেশ করা যেমন আল্লাহর নাম সিফাত গুণাবলীর ওসিলায় দোয়া করা অথবা কিছু জিকির করে নেওয়া,
১৪ নাম্বার: নিজের কোনো সৎকাজকে করে দোয়া করা,
১৫ নাম্বার: দোয়া করার সময় বেশি বেশি ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম বলা,
১৬ নাম্বার: ইসমে আজম দিয়ে দোয়া করা
১৭ নাম্বার: শেষে আমিন বলা।
দোয়া কবুলের ২৮ টি স্থান ক্ষেত্র ও সময়
১ নাম্বার: অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দোয়া করা, কোন মুসলিমের অগোচরে কোন মুসলিমের দোয়া (মুসলিম:৬৮২২)
২ নাম্বার: জালিমদের বিরুদ্ধে মুসলিম ব্যক্তির দোয়া, (জামে আত তিরমিজি:৩৪৪৮)
৩ নাম্বার: বাবা তার সন্তানের জন্য দোয়া( তিরমিজি ৩৪৪৮)
৪ নাম্বার: নেককার সন্তানের দোয়া, বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর ( আবু দাউদ ২৮৮০)
৫ নাম্বার: আরাফাতের ময়দানে দোয়া,(তিরমীযি:৩৫৮৫)
৬ নাম্বার: বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দোয়া (সূরা নমল আয়াত ৬২)
৭ নাম্বার: সেজদায় দোয়া (নাসায়ী 1045)
৮ নাম্বার: হজের স্থানসমূহে দোয়া,(ইবনে মাজা 2892)
৯ নাম্বার: হজ করা অবস্থায় হাজির দোয়া (ইবনে মাজাহ 2893)
১০ নাম্বার: ওমরা করার সময়, ওমরাকারীর দোয়া(,নাসায়ী 2625)
১১ নাম্বার: আযানের পর দোয়া,( তিরমিজি 210 )
১২ নাম্বার: কিতাল চলাকালীন সময় দোয়া, (আবু দাউদ 2540)
১৩ নাম্বার: বৃষ্টি বর্ষণকালে দোয়া,( আবু দাউদ 2540 )
১৪ নাম্বার: শেষ রাতের দোয়া, তাহাজ্জুদের সময়ের দোয়া,( বুখারী 114৫)
১৫ নাম্বার: জুমার দিনের দোয়া,আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে,( নাসায়ী 1389)
১৬ নাম্বার: লাইলাতুল কদরের রাত্রির দোয়া,( বুখারী ও মুসলিম)
১৭ নাম্বার: আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময় দোয়া,( আহমদ 14649, মুসলিম 6688)
১৮ নাম্বার: ফরজ সালাতের শেষ অংশে দোয়া সালাম ফিরানোর আগে,( রিয়াদুস সলিহীন 1508)
১৯ নাম্বার: মুসাফিরের দোয়া, সফর অবস্থায়,( তিরমিজি 3448)
২০ নাম্বার: রোজাদার ব্যক্তির রোজা অবস্থায় দোয়া,( ইবনে মাযা 1752)
২১ নাম্বার: ন্যায় পরায়ণ শাসকের দোয়া, (তিরমিজি 2526)
২২ নাম্বার: দোয়া ইউনুস পাঠ করে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়,( তিরমিজি 3505)
২৩ নাম্বার: ইসমে আজম পড়ে দোয়া করলে কবুল হয়, ( ইবনে মাযা 3856)
২৩ নাম্বার: বিপদে পতিত হলে যে দোয়া পড়া হয়,( মুসলিম 918)
২৫ নাম্বার: জমজম পানি পান করার পর দোয়া,( ইবনে মাযা 306২)
২৬ নাম্বার: নির্যাতিতের দোয়া,
২৭ নাম্বার: যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে তখন তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ চাইবে, কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে,(বুখারি)
২৮ নাম্বারঃ দুই হাত তুলে দোয়া করা আল্লাহ বান্দার খালি হাত ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন,( আবু দাউদ 1488)
আজ আমরা সবাই দোয়া থেকে গাফেল হয়ে রয়েছি অথচ আমরা কখনো চিন্তা করে দেখি না যে, দোয়ার মাঝি আমাদের জন্য রয়েছে বহু ধরনের কল্যাণ, আল্লাহ পাক আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন তার কাছে দোয়া না করলে, তিনি রাগান্বিত হন অথচ পৃথিবীতে এমন কেউ নেই, যার কাছে বারবার কোন কিছু চাওয়ার পর, তিনি রাগ করেননি, এটি মানুষের ফিতরাত, মানুষ তো অল্পতেই রেগে যায় অথচ আল্লাহ সুবহানাতায়ালা, তিনি এমন কোন কাজেই রাগ করেন না, তাহলে আমাদের কার কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত? মাখলুকের কাছে নাকি খালেকের কাছে, সম্মানিত ভাইয়েরা আমাদের সকলের উচিত সবসময় দোয়াতে মশগুল থাকা কারণ আমরা তো নিজের ইচ্ছায় কিছুই করতে পারিনা, আল্লাহ যেমন চান তেমনি হয়ে থাকে, তাই আমাদের বেশি বেশি দুআ করা উচিত, আসুন, ভাই আমরা বেশি বেশি আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি এবং নিজের আরজি পেশ করি। নিচে কিছু আপনাদের জন্য টিপস দেয়া হলো তা দেখতে পারেন,
দোয়া কবুলের ১৪ টি টিপস
১ নাম্বার :আল্লাহর একত্ববাদ,
২ নাম্বার: ইখলাস,
৩:নাম্বার: সিফাত,আল্লাহর সুন্দর নাম সমুহ ও গুণাবলী ধরে তাকে ডাকা,
৪ নাম্বার: হামদ ও সানা,
৫ নাম্বার: দুরুদ ও সালাম,
৬ নাম্বার: কেবলার দিকে মুখ অর্থাৎ কেবলামুখী হয়ে দোয়া করা,
৭ নাম্বার: হাত উত্তোলন অর্থাৎ দুই হাত তোলা,
৮ নাম্বার: ইয়াকিন,
৯ নম্বর সবর,
১০ নাম্বার: দৃঢ়তা,
১১ নাম্বার: আবেগ,
১২ নাম্বার: তিনবার করে দোয়া করা,
১৪ নাম্বার: হালাল রিজিক ও হালাল পোশাক গ্রহণ করা,
১৫ নাম্বার: নীরবতা অর্থাৎ গোপনে দোয়া করা।
দোয়া কবুলের আদব ১৭ টি
১ নাম্বার: শুদ্ধ নিয়ত,
২ নাম্বার: অজু অবস্থায় দোয়া করা
৩ নাম্বার: হাতের তালু চেহারার দিকে ফিরিয়ে দোয়া করা,
৪ নাম্বার: আল্লাহর প্রশংসা ও গুন বর্ণনার মাধ্যমে শুরু করা,
৫ নাম্বার: প্রথমে নিজেকে দিয়ে শুরু করা,
৬ নাম্বার: দোয়া করার সময় কোন ইতস্তত না করা,
৭ নাম্বার: মন-মস্তিষ্ক জমিয়ে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে দোয়া করা,
৮ নাম্বার: একীনের সাথে দোয়া করা,
৯ নাম্বার: দেওয়ার সময় সীমালংঘন না করা,
১০ নাম্বার: আল্লাহর দরবারে হীনতা ও অপারগতা প্রকাশ করা,
১১ নাম্বার: পরিব্যাপ্ত ও নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম থেকে বর্ণিত শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা,
১২ নাম্বার: পরিত্রাণ পাওয়ার দোয়া অধিক পরিমাণে করা,
১৩ নাম্বার: দোয়া কবুলের জন্য মাধ্যম হিসেবে কিছু পেশ করা যেমন আল্লাহর নাম সিফাত গুণাবলীর ওসিলায় দোয়া করা অথবা কিছু জিকির করে নেওয়া,
১৪ নাম্বার: নিজের কোনো সৎকাজকে করে দোয়া করা,
১৫ নাম্বার: দোয়া করার সময় বেশি বেশি ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম বলা,
১৬ নাম্বার: ইসমে আজম দিয়ে দোয়া করা
১৭ নাম্বার: শেষে আমিন বলা।
দোয়া কবুলের ২৮ টি স্থান ক্ষেত্র ও সময়
১ নাম্বার: অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দোয়া করা, কোন মুসলিমের অগোচরে কোন মুসলিমের দোয়া (মুসলিম:৬৮২২)
২ নাম্বার: জালিমদের বিরুদ্ধে মুসলিম ব্যক্তির দোয়া, (জামে আত তিরমিজি:৩৪৪৮)
৩ নাম্বার: বাবা তার সন্তানের জন্য দোয়া( তিরমিজি ৩৪৪৮)
৪ নাম্বার: নেককার সন্তানের দোয়া, বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর ( আবু দাউদ ২৮৮০)
৫ নাম্বার: আরাফাতের ময়দানে দোয়া,(তিরমীযি:৩৫৮৫)
৬ নাম্বার: বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দোয়া (সূরা নমল আয়াত ৬২)
৭ নাম্বার: সেজদায় দোয়া (নাসায়ী 1045)
৮ নাম্বার: হজের স্থানসমূহে দোয়া,(ইবনে মাজা 2892)
৯ নাম্বার: হজ করা অবস্থায় হাজির দোয়া (ইবনে মাজাহ 2893)
১০ নাম্বার: ওমরা করার সময়, ওমরাকারীর দোয়া(,নাসায়ী 2625)
১১ নাম্বার: আযানের পর দোয়া,( তিরমিজি 210 )
১২ নাম্বার: কিতাল চলাকালীন সময় দোয়া, (আবু দাউদ 2540)
১৩ নাম্বার: বৃষ্টি বর্ষণকালে দোয়া,( আবু দাউদ 2540 )
১৪ নাম্বার: শেষ রাতের দোয়া, তাহাজ্জুদের সময়ের দোয়া,( বুখারী 114৫)
১৫ নাম্বার: জুমার দিনের দোয়া,আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে,( নাসায়ী 1389)
১৬ নাম্বার: লাইলাতুল কদরের রাত্রির দোয়া,( বুখারী ও মুসলিম)
১৭ নাম্বার: আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময় দোয়া,( আহমদ 14649, মুসলিম 6688)
১৮ নাম্বার: ফরজ সালাতের শেষ অংশে দোয়া সালাম ফিরানোর আগে,( রিয়াদুস সলিহীন 1508)
১৯ নাম্বার: মুসাফিরের দোয়া, সফর অবস্থায়,( তিরমিজি 3448)
২০ নাম্বার: রোজাদার ব্যক্তির রোজা অবস্থায় দোয়া,( ইবনে মাযা 1752)
২১ নাম্বার: ন্যায় পরায়ণ শাসকের দোয়া, (তিরমিজি 2526)
২২ নাম্বার: দোয়া ইউনুস পাঠ করে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়,( তিরমিজি 3505)
২৩ নাম্বার: ইসমে আজম পড়ে দোয়া করলে কবুল হয়, ( ইবনে মাযা 3856)
২৩ নাম্বার: বিপদে পতিত হলে যে দোয়া পড়া হয়,( মুসলিম 918)
২৫ নাম্বার: জমজম পানি পান করার পর দোয়া,( ইবনে মাযা 306২)
২৬ নাম্বার: নির্যাতিতের দোয়া,
২৭ নাম্বার: যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে তখন তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ চাইবে, কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে,(বুখারি)
২৮ নাম্বারঃ দুই হাত তুলে দোয়া করা আল্লাহ বান্দার খালি হাত ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন,( আবু দাউদ 1488)
Comment