Announcement

Collapse
No announcement yet.

বাংলাদেশ মুরতাদ সরকারের একি কাণ্ড

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বাংলাদেশ মুরতাদ সরকারের একি কাণ্ড

    আজ অন্তরটা খুব ব্যথায় কাতর, কারণ আজ যখন আমি নিউজ শুনি তখন জানতে পারি, নারায়ণগঞ্জ এর রূপনগর এলাকায় একটি জুস ফ্যাক্টরি তে আগুন লেগে প্রায় ৫২ জন লোক মৃত্যুবরণ করেছে ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন, এছাড়াও অতীতে তাজরীন ফ্যাশনে আগুন লেগে ১১২ জন লোক মারা গিয়েছিল, পুরান ঢাকায় চকবাজার এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৭৮ জন মারা গেছে, বনানীতে একটি অফিসে আগুন লেগে তাতে অনেক মানুষ মারা গিয়েছে, অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন বস্তিতে, আগুন লেগে মানুষ জন একদিন নিঃস্ব হয়ে গেছে, মহতারাম ভাইরা,আপনারা কি জানেন, কাজগুলো যে সরকারের মদদপুষ্ট, সরকারি আদেশ ছাড়া জানি এগুলো কিছুই হয় না, আগুন লাগার পিছে, সরকারের কোন না কোন হাত আছে, এই তাগুত সরকার, মুসলিমদেরকে পুড়িয়ে মারার ব্যবস্থা করছে, যা সে মালাওন মোদী থেকে শিখেছে,
    এছাড়াও রানা প্লাজায় প্রায় এক হাজারের অধিক লোক মারা গিয়েছিল, বলতে গেলে বলা যায়,প্রতি নিহত তার মানুষ মারার একটি কামান তারা নিয়ে নিয়েছে, যা দ্বারা তারা শুধু মানুষই মারবে, এসব গুলো সরকারের ব্যর্থতা, সরকার তার পোষা কুকুরগুলোকে, এভাবে ছাড় দিয়ে আসছে, যার ফলে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে গেছে, তাদের কাছে বাংলাদেশের মুসলিমদের বা জনগণের কোনো মূল্যই নেই, বাংলাদেশ সরকার যেমন আলেম-ওলামাকে ধরে ধরে জেলে ভরছে, তেমনি তার মদদপুষ্ট লোকেরা মানুষদেরকে পুড়িয়ে মারছে,
    এ সরকার ইসলামবিদ্বেষী সরকার, মুসলিমদের সাথে তার কোনো সম্পর্কই নেই, আর যখন জনগণ লকডাউন শাটডাউন পরিহার করতে বলছে, আর তখনই এ সরকার আরো চাপিয়ে দিচ্ছ, এ সরকারের সাথেই বাংলাদেশের মুসলিমদের দূরত্ব অনেক বেড়ে গেছে, মুসলিমরা আজ জাগতে শুরু করেছে, সরকারের এই অবিচার তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না,
    তাই এমন পরিস্থিতিতে আমাদের সকলকে এক হয়ে কাজ করা উচিত, আমাদের উচিত আলেম-ওলামারা পাশে গিয়ে দাঁড়ালো, মুজাহিদদের পাশে গিয়ে দাঁড়ালো, আজ যখন মুজাহিদদেরকে জঙ্গী বলা হচ্ছে, তখন কিছু লোক গলা ফাটিয়ে বলে বাংলাদেশ একটি জঙ্গি রাষ্ট্র, আসলে কি তাই! যারা এসব বলে, তাদের অবস্থাটা কি, তারা হয় দুর্নীতিবাজ না হয় নারীলোভী আর না হয় কোন ধর্ষক না হয় জনগণের রক্ত চুষোক। মুজাহিদদেরকে জঙ্গি বলা হচ্ছে তা কী মেনে নেওয়া যায়?
    আসুন আমরা সবাই এ সরকারের বিরুদ্ধে গিয়ে ঐক্যতা গড়ে তুলি, মজলুম মুসলমানদের পাশে গিয়ে দাড়াই, নারায়ণগঞ্জ রূপনগরে অগ্নিকাণ্ডে যারা নিহত হয়েছে তাদের পাশে গিয়ে, লকডাউনে যাদের পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়, মুজাহিদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়, আমরা মুসলিমরা একটি দেহের ন্যায় কোথাও ব্যথা লাগলে,পুরো শরীর ব্যথায় ব্যথিত হয়ে যায়। মুরতাদ সরকার কে আর কেউই চাইনা, সবাই অতিষ্ঠ হয়ে গেছে, আমাদের সময় এসেছে ঐক্যতা গড়ে তোলার,
    আর সবাইকে বলব, আপনারা সবাই আমাদের ওয়েবসাইটগুলো আছে, যেমন দাওয়া ইলাল্লাহ (dawhilallah.com), আল ফিরদাউস নিউজ (alfidaws.org), গাজওয়া ডট নেট (gazwah.net), ইত্যাদি এই ওয়েবসাইট গুলোতে প্রতিনিয়ত ভিজিট করে, উম্মাহর সত্য খবর গুলো জেনে নিতে পারেন, আসুন সবাই, আমরা চোখ রাখি দাওয়াইলাল্লাহ ফোরামে। যাতে কাজ করে যাচ্ছে, উম্মাহর সম্মানিত খাদেমগণ।
    Last edited by Jannat1; 07-11-2021, 12:48 AM.

  • #2
    জনগণ শুধু এই মুরতাদ সরকারের বিরোধিতা করলে হবে না। এক তাগুত যাবে তো আরেক তাগুত ক্ষমতায় বসবে। জনগণকে এটা বুঝাতে হবে যে,সকল তাগুত একই সূত্রে গাঁথা। একজন যাবে তো আরেকজন আসবে। এতে জনগণের দুঃখ দূর হবে না। বরং খেলাফত আল মিনহাযিন নবুওয়াহ এর মাধ্যমে এই উম্মাতে মুক্তি হবে। দেশে শান্তি ফিরে আসবে।

    এজন্য আমরা জনগণকে সরকারের কালো রূপ উন্মোচন করার পাশাপাশি গনতন্ত্রের কুফল ও অসারতাও বুঝাতে হবে। বুঝাতে হবে যে,এই তাগুত সরকার ও তাঁর বাহিনী গনতন্ত্র প্রয়োগ করছে-তাই জনগণের এই বেহাল দশা। তো সরকার + গনতন্ত্র দুটোকেই বিদায় করতে হবে। এবং ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে অবস্থান করতে হবে। আর জিহাদের মাধ্যমে তাগুতকে হটিয়ে দ্বীন কায়েম করা সম্ভব।
    আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার এবং আমল করার তাইফিক দান করুন। আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
      জনগণ শুধু এই মুরতাদ সরকারের বিরোধিতা করলে হবে না। এক তাগুত যাবে তো আরেক তাগুত ক্ষমতায় বসবে। জনগণকে এটা বুঝাতে হবে যে,সকল তাগুত একই সূত্রে গাঁথা। একজন যাবে তো আরেকজন আসবে। এতে জনগণের দুঃখ দূর হবে না। বরং খেলাফত আল মিনহাযিন নবুওয়াহ এর মাধ্যমে এই উম্মাতে মুক্তি হবে। দেশে শান্তি ফিরে আসবে।

      এজন্য আমরা জনগণকে সরকারের কালো রূপ উন্মোচন করার পাশাপাশি গনতন্ত্রের কুফল ও অসারতাও বুঝাতে হবে। বুঝাতে হবে যে,এই তাগুত সরকার ও তাঁর বাহিনী গনতন্ত্র প্রয়োগ করছে-তাই জনগণের এই বেহাল দশা। তো সরকার + গনতন্ত্র দুটোকেই বিদায় করতে হবে। এবং ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে অবস্থান করতে হবে। আর জিহাদের মাধ্যমে তাগুতকে হটিয়ে দ্বীন কায়েম করা সম্ভব।
      আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার এবং আমল করার তাইফিক দান করুন। আমিন
      ঠিক বলেছেন.....ভাই।

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহু খাইরান, আপনার দেওয়া উপদেশ যাতে, আমি মেনে চলতে পারি, এজন্য আল্লাহ পাকের কাছে তাওফিক কামনা করছি। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, আমাদের সরকারের উদ্ভট কথাবার্তা উন্মোচন করার পাশাপাশি গণতন্ত্রের ভুলভ্রান্তিগুলো উন্মোচন করতে হবে, গণতন্ত্রের একটি কুফুরী মতবাদ, আসুন ভাইয়েরা আমার, গণতন্ত্রের কুফরিগুলো আমজনতার মাঝি পরিষ্কার করে দিন।

        Comment


        • #5
          খু-ব-ই মর্মান্তিক ঘটনা। এই তাগুত সরকার পরিকল্পিতভাবে জনগণকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আর এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় কুকুরবাহিনীগুলো সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনায় কিছু মানুষ নিরব প্রতিবাদ মানববন্ধন করতে গেলেও পুলিশলীগের জানোয়ারগুলো তেড়ে আসে এবং তাদের ব্যানার কেড়ে নেয় ও ছত্রভঙ্গ করতে মারমুখী হয়। হায়! আমি কোন দেশে বসবাস করছি?!
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment

          Working...
          X