মানুষের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদানের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালাঃ
১: মানুষের জিজ্ঞাসিত সকল প্রশ্নের উত্তর আমাকে দিতেই হবে এমন মানসিকতা পরিহার করা। ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু) বলেনঃ যে ব্যক্তি জিজ্ঞাসিত সকল প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে, সে একজন পাগল। জানা থাকলে, সুস্পষ্টভাবে উত্তর দেওয়া। না জানা থাকলে, নির্দ্বিধায়-নিঃসংকোচে বলে দেওয়া যে, আমার জানা নেই। এই কথাটি বলতে লজ্জাবোধ না করা। আর যদি অস্পষ্টভাবে কিছু জানা থাকে, তাহলে সেটা সেভাবেই উপস্থাপন করা যে, এ ব্যাপারে আমার এতোটুকু এভাবে জানা আছে। এরচেয়ে বেশি কিছু বলতে পারছিনা। কারণ, মানুষকে ভুল তথ্য অথবা ভুল ফতোয়া দিলে এটার দায়ভার আমাকেই বহন করতে হবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিসে বলেছেন : مَنْ أُفْتِىَ بِغَيْرِ عِلْمٍ كَانَ إِثْمُهُ عَلَى مَنْ أََفْتَاهُ
অর্থাৎ যাকে না জেনে ফতোয়া দেয়া হল, এর দায়ভার ফতোয়াদাতাকেই বহন করতে হবে। حفظنا الله منه
২: প্রশ্নের সাথে সাথেই উত্তর না দিয়ে একটু চিন্তা-ভাবনা করে উত্তর দেয়া। এমনকি জানা থাকলেও। কারণ, যে ব্যক্তি চিন্তা-ভাবনা ছাড়া কথা বলে তার কথায় ভুল বেশি হয়।
৩: আর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর জানা থাকলে, অবশ্যই তা গোপন না করে সুস্পষ্টরূপে বর্ণনা করে দেওয়া। কারণ, হাদীসে এসেছে- من سئل عن علم علمه ثم كتمه ألجم يوم القيامه بلجام من نار
অর্থাৎ জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর জানা থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি তা গোপন করবে, কেয়ামতের দিন তাকে আগুনের লাগাম পরিয়ে জাহান্নামের দিকে টেনে নেওয়া হবে। نعوذ بالله من ذلك
(দ্রষ্টব্য-ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা নং, ১৭১ ও ১৭২)
১: মানুষের জিজ্ঞাসিত সকল প্রশ্নের উত্তর আমাকে দিতেই হবে এমন মানসিকতা পরিহার করা। ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু) বলেনঃ যে ব্যক্তি জিজ্ঞাসিত সকল প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে, সে একজন পাগল। জানা থাকলে, সুস্পষ্টভাবে উত্তর দেওয়া। না জানা থাকলে, নির্দ্বিধায়-নিঃসংকোচে বলে দেওয়া যে, আমার জানা নেই। এই কথাটি বলতে লজ্জাবোধ না করা। আর যদি অস্পষ্টভাবে কিছু জানা থাকে, তাহলে সেটা সেভাবেই উপস্থাপন করা যে, এ ব্যাপারে আমার এতোটুকু এভাবে জানা আছে। এরচেয়ে বেশি কিছু বলতে পারছিনা। কারণ, মানুষকে ভুল তথ্য অথবা ভুল ফতোয়া দিলে এটার দায়ভার আমাকেই বহন করতে হবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিসে বলেছেন : مَنْ أُفْتِىَ بِغَيْرِ عِلْمٍ كَانَ إِثْمُهُ عَلَى مَنْ أََفْتَاهُ
অর্থাৎ যাকে না জেনে ফতোয়া দেয়া হল, এর দায়ভার ফতোয়াদাতাকেই বহন করতে হবে। حفظنا الله منه
২: প্রশ্নের সাথে সাথেই উত্তর না দিয়ে একটু চিন্তা-ভাবনা করে উত্তর দেয়া। এমনকি জানা থাকলেও। কারণ, যে ব্যক্তি চিন্তা-ভাবনা ছাড়া কথা বলে তার কথায় ভুল বেশি হয়।
৩: আর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর জানা থাকলে, অবশ্যই তা গোপন না করে সুস্পষ্টরূপে বর্ণনা করে দেওয়া। কারণ, হাদীসে এসেছে- من سئل عن علم علمه ثم كتمه ألجم يوم القيامه بلجام من نار
অর্থাৎ জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর জানা থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি তা গোপন করবে, কেয়ামতের দিন তাকে আগুনের লাগাম পরিয়ে জাহান্নামের দিকে টেনে নেওয়া হবে। نعوذ بالله من ذلك
(দ্রষ্টব্য-ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা নং, ১৭১ ও ১৭২)
Comment