প্রিয় ভাইয়া আমার! মানুষের সামনে আলোচনার ক্ষেত্রে কিছু মৌলিক নীতিমালা খেয়াল রাখবেন।
১ : সরাসরি কোরআন অথবা নির্ভরযোগ্য হাদিসের কিতাব অথবা গ্রহণযোগ্য তাফসীর অথবা ফিকহগ্রন্থ অথবা সালাফের কোনো গ্রহণযোগ্য কিতাব থেকে আলোচনা পেশ করা।
২: বানোয়াট কোন কল্পকাহিনী অথবা ইসরাইলি রেওয়ায়েত বর্ণনা না করা।
৩: যথাসম্ভব রেফারেন্স সহকারে কথা বলা।
৪: ভালো করে যাচাই-বাছাই ছাড়া কিছু না বলা। জানা না থাকলে চুপ থাকা।
৫: কোন বিষয় সুস্পষ্ট ভাবে জানা না থাকলে এড়িয়ে যাওয়া। প্রয়োজনে সময় নিয়ে পরে বলা।
৬: মানুষকে দলিলবিহীন ইসলাম জানার পরিবর্তে দলিলসহ ইসলাম জানার প্রতি উৎসাহিত করা।
৭: বিশুদ্ধ ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে ইলম অর্জনের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।
৮: মানুষের সামনে উলামায়ে হক্কানী-রব্বানী এবং খিয়ারুল উলামার পরিচয় তুলে ধরা এবং বিভ্রান্ত আলেমদের মুখোশ উন্মোচন করে দেওয়া। এবং বিভ্রান্ত আলেমদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে হক পন্থী আলেমদের দিকে জনসাধারণের মনোযোগ ঘুরিয়ে দেওয়া। মানুষকে এ কথা বোঝানো যে, বয়স ও কিছু অভিজ্ঞতা এবং বাহ্যিক কিছু জ্ঞান বড় হওয়ার মানদন্ড নয়। বরং তাকওয়া ও সত্যের অনুসরণ এবং বিশুদ্ধ ওহীর জ্ঞানের অধিকারী হওয়াই প্রকৃত এবং হকপন্থি আলেম হওয়ার মানদন্ড।
১ : সরাসরি কোরআন অথবা নির্ভরযোগ্য হাদিসের কিতাব অথবা গ্রহণযোগ্য তাফসীর অথবা ফিকহগ্রন্থ অথবা সালাফের কোনো গ্রহণযোগ্য কিতাব থেকে আলোচনা পেশ করা।
২: বানোয়াট কোন কল্পকাহিনী অথবা ইসরাইলি রেওয়ায়েত বর্ণনা না করা।
৩: যথাসম্ভব রেফারেন্স সহকারে কথা বলা।
৪: ভালো করে যাচাই-বাছাই ছাড়া কিছু না বলা। জানা না থাকলে চুপ থাকা।
৫: কোন বিষয় সুস্পষ্ট ভাবে জানা না থাকলে এড়িয়ে যাওয়া। প্রয়োজনে সময় নিয়ে পরে বলা।
৬: মানুষকে দলিলবিহীন ইসলাম জানার পরিবর্তে দলিলসহ ইসলাম জানার প্রতি উৎসাহিত করা।
৭: বিশুদ্ধ ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে ইলম অর্জনের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।
৮: মানুষের সামনে উলামায়ে হক্কানী-রব্বানী এবং খিয়ারুল উলামার পরিচয় তুলে ধরা এবং বিভ্রান্ত আলেমদের মুখোশ উন্মোচন করে দেওয়া। এবং বিভ্রান্ত আলেমদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে হক পন্থী আলেমদের দিকে জনসাধারণের মনোযোগ ঘুরিয়ে দেওয়া। মানুষকে এ কথা বোঝানো যে, বয়স ও কিছু অভিজ্ঞতা এবং বাহ্যিক কিছু জ্ঞান বড় হওয়ার মানদন্ড নয়। বরং তাকওয়া ও সত্যের অনুসরণ এবং বিশুদ্ধ ওহীর জ্ঞানের অধিকারী হওয়াই প্রকৃত এবং হকপন্থি আলেম হওয়ার মানদন্ড।
Comment