বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
===================
আসসালামু আলাইকুম,
সুপ্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা, তাগুতের ভয় যেনো আমাদের উপর প্রাধান্য / গালেব না হয়। আমরা যদি আজকে তাগুতের ভয়ে আল্লাহর নির্দেশ জিহাদ করা ছেড়ে দেয়, তাহলে হাশরের ময়দানে কী জবাব দেবো?
ভাইয়েরা, ইদানীং তাগুতের বাহিনী যাকে থাকে(তাকে) গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে (বন্দী) শালায়, তাই সাবধানে থাকুন সতর্কতার উপর থাকুন। লক ডাউন চলছে, তাগুতের (একাধিক) বাহিনী বাইরে আছে খুব সাবধানে চলাচল করুন। ভাইয়েরা, আমরা খুব ভালো করেই দেখতে পাচ্ছি যে, বাংলাদেশ নামক দেশটাকে নাস্তিক ও ইন্ডিয়া দখল করে নিয়ে গেছে। আজকে লীগ ও ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অল্প কিছু কিথা বলে দেখুন আপনাকে (খোঁজা) শুরু করে দিব! আপনাদের হয়ত মনে আছে[[[ আবরার ফাহাদ]]] এর কথা!? ফাহাদ শুধু দু'একটা কথা ফেইজবুকে লিখে ছিলো। তারপর আমরা কী দেখলাম? কুকুর লীগের ছেলেরা ভাইকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। এভাবে চলছেই তাদের নির্যাতন। তারা আমাদের কেনো নির্যাতন করে? আসলে তারা নিজেদের শয়তানের বাহিনীতে শামিল করেছে, আর শয়তান জাহান্নামে যাবে, তার সাথে তারাও জাহান্নামে যাবে৷
আমাদেরকে খুব সতর্ক থাকতে হবে৷ আমাদের সাহাবী আম্মার ইবনে ইয়াসির,এবং ইয়াসির নিজেও, আম্মারের মা সুমাইয়া (রাঃ) ওনাদেরকে শুধু ইসলামের জন্য হত্যা করা হয়েছে/ নির্যাতন করা হয়েছে। আমরা যেনো আমাদের সাহাবাদের মতো হই।
ভাইয়েরা, জিহাদের পথে আসার পরে আর ফিরে যাবার ইচ্ছা না করি, কারণ হচ্ছে, মানুষ) রিজিকের জন্যই আদর্শ ত্যাগ করে, আর আমাদের রব তো বলেছেন রিজিকের (দায়িত্ব) আমার উপর, তাহলে আমরা কেনো জিহাদের পথ থেকে সরে যাবো????
জিহাদের পথে অটল থাকার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জিহাদের উপর ইলম অর্জন করা। আকিদার ইলম অর্জন করা। সহজে আমরা বলতে পারি [[[ ইলমী প্রশিক্ষণ ]]] ইলমী (প্রশিক্ষণ) কম হলেই একজন সাথী জিহাদের পথ ত্যাগ করে।
ভাইয়েরা, (ইলমী প্রশিক্ষণ) কিন্তু একাকী খুব কমই করা যায়, অনেক সময় একাকী করতে গেলে ভুল হয়৷ এই জন্য নিজেকে ছহিহ জিহাদী সংগঠনের সাথে খুব দ্রুতই যুক্ত করে নিতে হবে।
আমাদের অনেক দ্বীনী ভাইয়েরা আছেন, জিহাদ ছাড়া অন্যান্য আমলের ক্ষেত্রে উনারা অনেক অগ্রগামী, কিন্তু জিহাদের পথে আসেন না। জিহাদের নাম শুনলেই ভয় পায়, যেই সাথী জিহাদের আলোচনা করে তার থেকে কেটে পড়ে। জঙ্গি বলে। নাউজুবিল্লাহ।
আসলে জিহাদের জন্য আল্লাহ যাকে কবুল করেন একমাত্র সেই জিহাদ করতে পারেন। কারণ কুরআনে আল্লাহ নিজেই বলেছেন কিতালকে তোমরা অপছন্দ কর যদিও তা তোমাদের জন্য উত্তম৷
দেখুন আমরা আল্লাহর কিতাবের প্রতিটি হরফের প্রতি ঈমান এনেছি, কিন্তু জিহাদ করাকে ভয় করছি! বান্দা অপছন্দ করবে আল্লাহ নিজেই বলেছেন, কিন্তু যাকে আল্লাহ এ পথের জন্য কবুল করবেন একমাত্র সেই ব্যক্তিই জিহাদ করবে এ কথাটিও আল্লাহ বলেছেন। এই জন্য খুব বেশি দুয়া করা জিহাদের পথে আল্লাহ যেনো অটল রাখেন। মাখলুকের হুমকি (ধমকি) দেখে ভয়ে পালিয়ে গেলে চলবে না৷ আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।
চলবে......।
===================
আসসালামু আলাইকুম,
সুপ্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা, তাগুতের ভয় যেনো আমাদের উপর প্রাধান্য / গালেব না হয়। আমরা যদি আজকে তাগুতের ভয়ে আল্লাহর নির্দেশ জিহাদ করা ছেড়ে দেয়, তাহলে হাশরের ময়দানে কী জবাব দেবো?
ভাইয়েরা, ইদানীং তাগুতের বাহিনী যাকে থাকে(তাকে) গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে (বন্দী) শালায়, তাই সাবধানে থাকুন সতর্কতার উপর থাকুন। লক ডাউন চলছে, তাগুতের (একাধিক) বাহিনী বাইরে আছে খুব সাবধানে চলাচল করুন। ভাইয়েরা, আমরা খুব ভালো করেই দেখতে পাচ্ছি যে, বাংলাদেশ নামক দেশটাকে নাস্তিক ও ইন্ডিয়া দখল করে নিয়ে গেছে। আজকে লীগ ও ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অল্প কিছু কিথা বলে দেখুন আপনাকে (খোঁজা) শুরু করে দিব! আপনাদের হয়ত মনে আছে[[[ আবরার ফাহাদ]]] এর কথা!? ফাহাদ শুধু দু'একটা কথা ফেইজবুকে লিখে ছিলো। তারপর আমরা কী দেখলাম? কুকুর লীগের ছেলেরা ভাইকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। এভাবে চলছেই তাদের নির্যাতন। তারা আমাদের কেনো নির্যাতন করে? আসলে তারা নিজেদের শয়তানের বাহিনীতে শামিল করেছে, আর শয়তান জাহান্নামে যাবে, তার সাথে তারাও জাহান্নামে যাবে৷
আমাদেরকে খুব সতর্ক থাকতে হবে৷ আমাদের সাহাবী আম্মার ইবনে ইয়াসির,এবং ইয়াসির নিজেও, আম্মারের মা সুমাইয়া (রাঃ) ওনাদেরকে শুধু ইসলামের জন্য হত্যা করা হয়েছে/ নির্যাতন করা হয়েছে। আমরা যেনো আমাদের সাহাবাদের মতো হই।
ভাইয়েরা, জিহাদের পথে আসার পরে আর ফিরে যাবার ইচ্ছা না করি, কারণ হচ্ছে, মানুষ) রিজিকের জন্যই আদর্শ ত্যাগ করে, আর আমাদের রব তো বলেছেন রিজিকের (দায়িত্ব) আমার উপর, তাহলে আমরা কেনো জিহাদের পথ থেকে সরে যাবো????
জিহাদের পথে অটল থাকার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জিহাদের উপর ইলম অর্জন করা। আকিদার ইলম অর্জন করা। সহজে আমরা বলতে পারি [[[ ইলমী প্রশিক্ষণ ]]] ইলমী (প্রশিক্ষণ) কম হলেই একজন সাথী জিহাদের পথ ত্যাগ করে।
ভাইয়েরা, (ইলমী প্রশিক্ষণ) কিন্তু একাকী খুব কমই করা যায়, অনেক সময় একাকী করতে গেলে ভুল হয়৷ এই জন্য নিজেকে ছহিহ জিহাদী সংগঠনের সাথে খুব দ্রুতই যুক্ত করে নিতে হবে।
আমাদের অনেক দ্বীনী ভাইয়েরা আছেন, জিহাদ ছাড়া অন্যান্য আমলের ক্ষেত্রে উনারা অনেক অগ্রগামী, কিন্তু জিহাদের পথে আসেন না। জিহাদের নাম শুনলেই ভয় পায়, যেই সাথী জিহাদের আলোচনা করে তার থেকে কেটে পড়ে। জঙ্গি বলে। নাউজুবিল্লাহ।
আসলে জিহাদের জন্য আল্লাহ যাকে কবুল করেন একমাত্র সেই জিহাদ করতে পারেন। কারণ কুরআনে আল্লাহ নিজেই বলেছেন কিতালকে তোমরা অপছন্দ কর যদিও তা তোমাদের জন্য উত্তম৷
দেখুন আমরা আল্লাহর কিতাবের প্রতিটি হরফের প্রতি ঈমান এনেছি, কিন্তু জিহাদ করাকে ভয় করছি! বান্দা অপছন্দ করবে আল্লাহ নিজেই বলেছেন, কিন্তু যাকে আল্লাহ এ পথের জন্য কবুল করবেন একমাত্র সেই ব্যক্তিই জিহাদ করবে এ কথাটিও আল্লাহ বলেছেন। এই জন্য খুব বেশি দুয়া করা জিহাদের পথে আল্লাহ যেনো অটল রাখেন। মাখলুকের হুমকি (ধমকি) দেখে ভয়ে পালিয়ে গেলে চলবে না৷ আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।
চলবে......।
Comment