হৃদয়ের স্বচ্ছতা আনয়নের কিছু উপায়
-----------------------------------------------------
১- ইখলাস: ইখলাস হচ্ছে আল্লাহর নিকট যা আছে, তার জন্যে আকাঙ্খিত হওয়া, আর দুনিয়া ও এর চাকচিক্য থেকে নিরাসক্ত হওয়া।
২-আল্লাহর বন্টনের উপর সন্তুষ্ট: ইবনুল কাইয়ুম রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন: আল্লাহর বণ্টনে সন্তুষ্টি, হৃদয়ে স্বচ্ছতা দুয়ার খুলে দেয়, তা অন্তরকে ধোকা প্রতারণা ও হিংসা থেকে মুক্ত ও পরিশুদ্ধ করে।
৩-কোরআন পাঠ ও তাতে চিন্তা করা: এটি সর্ব রোগের মহা ঔষধ।
৪-হিসাব ও শাস্তি কে স্মরণ করা: মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার জন্য একজন প্রহরী নিযুক্ত আছে, যে সদা প্রস্তুত।
৫-দোয়া: মুসলিমদের জন্য অবশ্যক। যা মুমিনদের আল্লাহর মুখাপেক্ষী করে তোলে, মমিন এর দ্বারা নিজেকে নত করতে পারে।
৬-সুধারণা করা এবং মানুষের কথা ও অবস্থানকে উত্তম বলে বিবেচনা করা: "হে ঈমানদারগণ! তোমরা অনেকে ধারণা থেকে বেঁচে থাকো, নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ" (সূরা হুজুরাত আয়াত: ১২)
৭-সালামের প্রসার করা: আমীরুল মুমিনীন ওমর-এর খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তিনটি জিনিস তোমার প্রতি তোমার ভাইয়ের ভালোবাসা সৃষ্টি করবে, সাক্ষাতে প্রথমে তাকে সালাম দেবে, মজলিসে তার জন্য জায়গা করে দেবে, এবং তাকে তার সবচেয়ে পছন্দনীয় নামে ডাকবে।
৮-মুসলিমদের জন্য কল্যাণ কামনা করা: পুরো মুসলিম উম্মার জন্য দোয়া করা, তাদের ব্যথায় ব্যথিত হওয়া, তাদের আনন্দে আনন্দিত হওয়া।
৯-গীবত অপবাদ না শোনা এবং তাতেই লিপ্ত ব্যক্তিদের প্রতিবাদ করা: যাতে করে সকল মানুষ খাঁটি মনের হয়ে যায়।
(আমি উপরের লেখাগুলো যেমন ছিলেন তারা-খালেদ আল হোসাইনান নিয়েছি, তা কিছু পরিমার্জিত করেছি)
-----------------------------------------------------
১- ইখলাস: ইখলাস হচ্ছে আল্লাহর নিকট যা আছে, তার জন্যে আকাঙ্খিত হওয়া, আর দুনিয়া ও এর চাকচিক্য থেকে নিরাসক্ত হওয়া।
২-আল্লাহর বন্টনের উপর সন্তুষ্ট: ইবনুল কাইয়ুম রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন: আল্লাহর বণ্টনে সন্তুষ্টি, হৃদয়ে স্বচ্ছতা দুয়ার খুলে দেয়, তা অন্তরকে ধোকা প্রতারণা ও হিংসা থেকে মুক্ত ও পরিশুদ্ধ করে।
৩-কোরআন পাঠ ও তাতে চিন্তা করা: এটি সর্ব রোগের মহা ঔষধ।
৪-হিসাব ও শাস্তি কে স্মরণ করা: মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে, তার জন্য একজন প্রহরী নিযুক্ত আছে, যে সদা প্রস্তুত।
৫-দোয়া: মুসলিমদের জন্য অবশ্যক। যা মুমিনদের আল্লাহর মুখাপেক্ষী করে তোলে, মমিন এর দ্বারা নিজেকে নত করতে পারে।
৬-সুধারণা করা এবং মানুষের কথা ও অবস্থানকে উত্তম বলে বিবেচনা করা: "হে ঈমানদারগণ! তোমরা অনেকে ধারণা থেকে বেঁচে থাকো, নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ" (সূরা হুজুরাত আয়াত: ১২)
৭-সালামের প্রসার করা: আমীরুল মুমিনীন ওমর-এর খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তিনটি জিনিস তোমার প্রতি তোমার ভাইয়ের ভালোবাসা সৃষ্টি করবে, সাক্ষাতে প্রথমে তাকে সালাম দেবে, মজলিসে তার জন্য জায়গা করে দেবে, এবং তাকে তার সবচেয়ে পছন্দনীয় নামে ডাকবে।
৮-মুসলিমদের জন্য কল্যাণ কামনা করা: পুরো মুসলিম উম্মার জন্য দোয়া করা, তাদের ব্যথায় ব্যথিত হওয়া, তাদের আনন্দে আনন্দিত হওয়া।
৯-গীবত অপবাদ না শোনা এবং তাতেই লিপ্ত ব্যক্তিদের প্রতিবাদ করা: যাতে করে সকল মানুষ খাঁটি মনের হয়ে যায়।
(আমি উপরের লেখাগুলো যেমন ছিলেন তারা-খালেদ আল হোসাইনান নিয়েছি, তা কিছু পরিমার্জিত করেছি)
Comment