نَحۡنُ نَقُصُّ عَلَیۡکَ نَبَاَہُمۡ بِالۡحَقِّ ؕ اِنَّہُمۡ فِتۡیَۃٌ اٰمَنُوۡا بِرَبِّہِمۡ وَ زِدۡنٰہُمۡ ہُدًی ﴿٭ۖ۱۳﴾
আমিই তোমাকে তাদের সংবাদ সঠিকভাবে বর্ণনা করছি। নিশ্চয় তারা কয়েকজন যুবক, যারা তাদের রবের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদের হিদায়াত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।
وَّ رَبَطۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِہِمۡ اِذۡ قَامُوۡا فَقَالُوۡا رَبُّنَا رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ لَنۡ نَّدۡعُوَا۠ مِنۡ دُوۡنِہٖۤ اِلٰـہًا لَّقَدۡ قُلۡنَاۤ اِذًا شَطَطًا ﴿۱۴﴾
যখন তারা উঠেছিল, আমি তাদের অন্তরকে দৃঢ় করেছিলাম। তখন তারা বলল, ‘আমাদের রব আসমানসমূহ ও যমীনের রব। তিনি ছাড়া কোন ইলাহকে আমরা কখনো ডাকব না। (যদি ডাকি) তাহলে নিশ্চয় আমরা গর্হিত কথা বলব’।
আয়াত দুইটিতে আসহাবে কাহফ সম্পর্কে বলা হয়েছে।তাদের ব্যাপারে বলা হয়েছে তারা প্রথমে ইমান এনেছে।এরপর আল্লাহ তাদের হেদায়েত বাড়িয়ে দিয়েছেন।আগে ইমান আনতে হবে।কোন শিরক করা যাবে না।ইমানের ভিতর কোন ত্রুটি থাকতে পারবে না।দেখুন এমন অনেক লোক আছে যাদের ইমানে দুর্বলতা থাকার ফলে নামাজ, রোযা ঠিক মত করলেও হারাম খাওয়া ও হারাম কাজ ছাড়তে পারে না।কারন তারা ইমানের দুর্বলতা এখনো দূর করে নাই।আপনি যদি বিশুদ্ধ তাওহীদের উপর ইমান আনেন তাহলে আল্লাহ আপনার হেদায়েতকে বাড়িয়ে দিবেন।এরপরে বলা হয়েছে যখন তারা উঠেছিলো তখন তাদের অন্তর দৃঢ় করে দিয়েছি।তারা আগে দাড়িয়েছে। এরপর আল্লাহ অন্তরকে দৃঢ় করে দিয়েছেন।তার মানে আগে আপনাকে দ্বীনের পথে নামতে হবে।দ্বীনের জন্য যে কোন ত্যাগ দিতে প্রস্তুত হতে হবে।যখন যে ইবাদাত ফরয হয় তা মানার ব্যাপারে আগে আপনাকে এগিয়ে আসতে হবে।তাহলে আল্লাহ আপনার কলবকে দৃঢ় করে দিবেন।আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন।
লেখা কোন ভুল হলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
আমিই তোমাকে তাদের সংবাদ সঠিকভাবে বর্ণনা করছি। নিশ্চয় তারা কয়েকজন যুবক, যারা তাদের রবের প্রতি ঈমান এনেছিল এবং আমি তাদের হিদায়াত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।
وَّ رَبَطۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِہِمۡ اِذۡ قَامُوۡا فَقَالُوۡا رَبُّنَا رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ لَنۡ نَّدۡعُوَا۠ مِنۡ دُوۡنِہٖۤ اِلٰـہًا لَّقَدۡ قُلۡنَاۤ اِذًا شَطَطًا ﴿۱۴﴾
যখন তারা উঠেছিল, আমি তাদের অন্তরকে দৃঢ় করেছিলাম। তখন তারা বলল, ‘আমাদের রব আসমানসমূহ ও যমীনের রব। তিনি ছাড়া কোন ইলাহকে আমরা কখনো ডাকব না। (যদি ডাকি) তাহলে নিশ্চয় আমরা গর্হিত কথা বলব’।
আয়াত দুইটিতে আসহাবে কাহফ সম্পর্কে বলা হয়েছে।তাদের ব্যাপারে বলা হয়েছে তারা প্রথমে ইমান এনেছে।এরপর আল্লাহ তাদের হেদায়েত বাড়িয়ে দিয়েছেন।আগে ইমান আনতে হবে।কোন শিরক করা যাবে না।ইমানের ভিতর কোন ত্রুটি থাকতে পারবে না।দেখুন এমন অনেক লোক আছে যাদের ইমানে দুর্বলতা থাকার ফলে নামাজ, রোযা ঠিক মত করলেও হারাম খাওয়া ও হারাম কাজ ছাড়তে পারে না।কারন তারা ইমানের দুর্বলতা এখনো দূর করে নাই।আপনি যদি বিশুদ্ধ তাওহীদের উপর ইমান আনেন তাহলে আল্লাহ আপনার হেদায়েতকে বাড়িয়ে দিবেন।এরপরে বলা হয়েছে যখন তারা উঠেছিলো তখন তাদের অন্তর দৃঢ় করে দিয়েছি।তারা আগে দাড়িয়েছে। এরপর আল্লাহ অন্তরকে দৃঢ় করে দিয়েছেন।তার মানে আগে আপনাকে দ্বীনের পথে নামতে হবে।দ্বীনের জন্য যে কোন ত্যাগ দিতে প্রস্তুত হতে হবে।যখন যে ইবাদাত ফরয হয় তা মানার ব্যাপারে আগে আপনাকে এগিয়ে আসতে হবে।তাহলে আল্লাহ আপনার কলবকে দৃঢ় করে দিবেন।আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন।
লেখা কোন ভুল হলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
Comment