২০০১ সালের শেষের দিক। উত্তর আফগানে ভয়াবহ লড়াই শুরু হয়েছে। একদিকে আমেরিকা, ন্যাটোর ৪০+ দেশ ও নর্দার্ন অ্যালায়েন্সের লাখ লাখ সেনার বিশাল বাহিনী, অপরদিকে এই বাহিনীর তুলনায় বহুগুণে ক্ষুদ্র সংখ্যায় তালিবান।
হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আমেরিকান সেনাদের সারি সারি লাশের কফিন বিমানে করে নেয়া হচ্ছে আমেরিকায়। উজবেকিস্তানের যে বিমান বন্দর থেকে লাশ বিমানে উঠানো হচ্ছে সেখানে এক কর্মকর্তার দাবি-- একেকটি বক্সে ১০/১২ টি লাশের কফিন রাখা হয়, এরকম প্রতিদিন অনেকগুলো বক্স বিমানে তোলা হচ্ছে----আল্লাহ আলাম!!!
বিবিসি তখন এক ভয়ানক ফন্দি আঁটলো। সে জোরেশোরে প্রচার শুরু করে দিলো, কান্দাহারের পতন ঘটেছে।
বাট যুদ্ধ চলছে উত্তর আফগানের কুন্দুজ, মাজার-ই-শরীফ, পুল-ই-খুমরিতে। আর* কোথায় দক্ষিণ - পূর্ব আফগানের কান্দাহার।
হিটলার তার সেনাদের বলেছিল একটা মিথ্যাকে এত বেশি প্রচার যাতে মানুষের কাছে তা সত্য বলে মনে হয়। মিডিয়াগুলো এই ভূমিকাই পালন করছে। দুঃখজনক বিষয় হলো এই যে তখন মুজাহিদগণ মিডিয়া বিভাগে এতটা পারদর্শী ছিলেন না, তাদের মিডিয়া এত উন্নত ছিল না। ফলে উত্তর আফগানে যুদ্ধরত মুজাহিদগণ তো প্রায় বিচ্ছিন্নই ছিলেন।
অথচ কান্দাহার সম্পূর্ন অক্ষত, ওখানে কোনো যুদ্ধই শুরু হয়নি।
রংপুরে যুদ্ধরত সেনারা যদি শুনে ঢাকার পতন হয়েছে তাহলে তাদের মনোবলের যে অবস্থা হবে উত্তর আফগানের মুজাহিদদের ঠিক এই অবস্থা হয়েছিলো। তারা বলতে লাগলেন আমিরুল মুমিনিনের এলাকার পতন ঘটেছে, এখানে আর কি করবো।
উত্তর আফগানের মু'জা'হিদদের মনোবল ভেঙে গেলো। এবং মাস দেড়েকের মধ্যেই পুরো আফগান ইমারতের ইসলামীর* হাতছাড়া হয়ে গেলো।
প্রিয় "কম্বল-কিবোর্ড-ফেবু মুজাহিদ" অপবাদ পাওয়া ভাইয়ারা! এবার বুঝতে পারলেন আপনাদের ভূমিকা!
তরুণদের যুবকদের মধ্যে আধুনিক জিহাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার ভূমিকা কাদের? কারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জিহাদের ময়দানে ঘটে চলা সত্য খবর প্রচার করছে?
দাজ্জালি মিডিয়াকে কাউন্টার করছে?
সিটিটিসির একটি জঙ্গিবাদ বিরোধী ভিডিওতে হাজার হাজার "হা হা" রিয়েক্ট পড়ার পিছনে হাত কাদের?
অনলাইনে দাজ্জালি মিডিয়ার একাধিপত্য রুখে দিয়েছে?
কাদের দাপটে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইরান-তুর্কিপন্থীদের প্রভাব নিঃশেষ হবার পথে? এদেশে ভবিষ্যতে সশস্ত্র জিহাদ শুরুর আগে কারা মাঠ ও জনমত তৈরির কাজে আছে?
নিঃসন্দেহে মিডিয়াকর্মী ভাইয়ারাই।
আমাদের কি স্মরণ আছে শায়খ উসামা(রহ) এর বাণী "মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক বা তারও কিছু বেশি"?
আমাদের কি জানেন এদেশ থেকে হুজি ও জেএমবির মতো আঞ্চলিক তানজীমগুলোর বিলুপ্তির অন্যতম কারণ হলো মিডিয়ায় আনাড়ি ছিলো। ফলে প্রশাসন ও দাজ্জালী মিডিয়া তাদের বিরুদ্ধে একনাগাড়ে প্রচার করে গেছে। ফলে জনমত তাদের বিরুদ্ধে চলে গেছে।
সেদিন সিটিটিসি জঙ্গি চিহ্নিত করার উপায় নিয়ে একটি ভিডিও আপলোড করে ফেবুতে। তাতে যে পরিমাণ হাহা আর বিপরীত কমেন্ট পড়েছে তা দেখলে মনটা প্রশান্ত হয়।
মিডিয়ায় প্রচাররত ভাইয়েরা কেমন ভয়ংকর সেটা তাগুত জানে, এজন্যই ভাইয়াদের ধরতে এত চেষ্টা তাদের। জানে না শুধু একদল অজ্ঞরা। তবে ভাইয়াদের উচিত অজ্ঞদের সাথে যেকোনো সংঘর্ষ এড়িয়ে চলা।
হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আমেরিকান সেনাদের সারি সারি লাশের কফিন বিমানে করে নেয়া হচ্ছে আমেরিকায়। উজবেকিস্তানের যে বিমান বন্দর থেকে লাশ বিমানে উঠানো হচ্ছে সেখানে এক কর্মকর্তার দাবি-- একেকটি বক্সে ১০/১২ টি লাশের কফিন রাখা হয়, এরকম প্রতিদিন অনেকগুলো বক্স বিমানে তোলা হচ্ছে----আল্লাহ আলাম!!!
বিবিসি তখন এক ভয়ানক ফন্দি আঁটলো। সে জোরেশোরে প্রচার শুরু করে দিলো, কান্দাহারের পতন ঘটেছে।
বাট যুদ্ধ চলছে উত্তর আফগানের কুন্দুজ, মাজার-ই-শরীফ, পুল-ই-খুমরিতে। আর* কোথায় দক্ষিণ - পূর্ব আফগানের কান্দাহার।
হিটলার তার সেনাদের বলেছিল একটা মিথ্যাকে এত বেশি প্রচার যাতে মানুষের কাছে তা সত্য বলে মনে হয়। মিডিয়াগুলো এই ভূমিকাই পালন করছে। দুঃখজনক বিষয় হলো এই যে তখন মুজাহিদগণ মিডিয়া বিভাগে এতটা পারদর্শী ছিলেন না, তাদের মিডিয়া এত উন্নত ছিল না। ফলে উত্তর আফগানে যুদ্ধরত মুজাহিদগণ তো প্রায় বিচ্ছিন্নই ছিলেন।
অথচ কান্দাহার সম্পূর্ন অক্ষত, ওখানে কোনো যুদ্ধই শুরু হয়নি।
রংপুরে যুদ্ধরত সেনারা যদি শুনে ঢাকার পতন হয়েছে তাহলে তাদের মনোবলের যে অবস্থা হবে উত্তর আফগানের মুজাহিদদের ঠিক এই অবস্থা হয়েছিলো। তারা বলতে লাগলেন আমিরুল মুমিনিনের এলাকার পতন ঘটেছে, এখানে আর কি করবো।
উত্তর আফগানের মু'জা'হিদদের মনোবল ভেঙে গেলো। এবং মাস দেড়েকের মধ্যেই পুরো আফগান ইমারতের ইসলামীর* হাতছাড়া হয়ে গেলো।
প্রিয় "কম্বল-কিবোর্ড-ফেবু মুজাহিদ" অপবাদ পাওয়া ভাইয়ারা! এবার বুঝতে পারলেন আপনাদের ভূমিকা!
তরুণদের যুবকদের মধ্যে আধুনিক জিহাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার ভূমিকা কাদের? কারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জিহাদের ময়দানে ঘটে চলা সত্য খবর প্রচার করছে?
দাজ্জালি মিডিয়াকে কাউন্টার করছে?
সিটিটিসির একটি জঙ্গিবাদ বিরোধী ভিডিওতে হাজার হাজার "হা হা" রিয়েক্ট পড়ার পিছনে হাত কাদের?
অনলাইনে দাজ্জালি মিডিয়ার একাধিপত্য রুখে দিয়েছে?
কাদের দাপটে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইরান-তুর্কিপন্থীদের প্রভাব নিঃশেষ হবার পথে? এদেশে ভবিষ্যতে সশস্ত্র জিহাদ শুরুর আগে কারা মাঠ ও জনমত তৈরির কাজে আছে?
নিঃসন্দেহে মিডিয়াকর্মী ভাইয়ারাই।
আমাদের কি স্মরণ আছে শায়খ উসামা(রহ) এর বাণী "মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক বা তারও কিছু বেশি"?
আমাদের কি জানেন এদেশ থেকে হুজি ও জেএমবির মতো আঞ্চলিক তানজীমগুলোর বিলুপ্তির অন্যতম কারণ হলো মিডিয়ায় আনাড়ি ছিলো। ফলে প্রশাসন ও দাজ্জালী মিডিয়া তাদের বিরুদ্ধে একনাগাড়ে প্রচার করে গেছে। ফলে জনমত তাদের বিরুদ্ধে চলে গেছে।
সেদিন সিটিটিসি জঙ্গি চিহ্নিত করার উপায় নিয়ে একটি ভিডিও আপলোড করে ফেবুতে। তাতে যে পরিমাণ হাহা আর বিপরীত কমেন্ট পড়েছে তা দেখলে মনটা প্রশান্ত হয়।
মিডিয়ায় প্রচাররত ভাইয়েরা কেমন ভয়ংকর সেটা তাগুত জানে, এজন্যই ভাইয়াদের ধরতে এত চেষ্টা তাদের। জানে না শুধু একদল অজ্ঞরা। তবে ভাইয়াদের উচিত অজ্ঞদের সাথে যেকোনো সংঘর্ষ এড়িয়ে চলা।
Comment