খালামনির বাসায় ছিলাম। বেশ স্নেহ পাই খালামনির কাছ থেকে। তাই খালামনির কাছে আসতে ইচ্ছে করে বারংবার। ফজরের নামাযের পর শুয়ে আছি। খালামনির সাথে কথা বলছি। তখন ফোন আসলো খালামনির মোবাইলে। কথাবার্তার ধরন দেখে বুঝতে পারলাম, কেউ মারা গেছে। খালামনি উপদেশ দিলেন মাইয়িতের মাথার পাশে বেশি করে সূরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করতে যাতে শয়তান এসে রুহকে ধোঁকা না দেয়।
কিন্তু শয়তান তো মরার আগেই ব্যক্তিকে ধোঁকা দেয়, বেঈমান বানানোর চেষ্টা করে। খালামনি হয়তো সেটা জানেন।
যাক, জিজ্ঞেস করলাম, খালামনি, কে মারা গেছেন?
তিনি বললেন, আমার বান্ধবীর শাশুড়ি।
আমার ঘুম আর আসতে চাইলো না। "মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে শয়তান এসে ধোঁকা দিয়ে বেঈমান বানানোর চেষ্টা করে" এ কল্পনা করে শিউরে উঠছিলাম বারবার। সেটা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। শয়তান মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে এসে বলে, "সারা জীবন তো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়েছ, এখন শুধু একটিবার লা ইলাহা(there is no god) পড়। ইল্লাল্লাহ(except Allah) বাদ দাও" লোকটি হয়তো পড়ে, এবং বেঈমান হয়ে মারা যায়। শয়তান অট্টহাসি দিয়ে লেজ দুলিয়ে পালায়।
কখনো শয়তান হাজির হয় মা বাবার বেশে। বলে, বাবা আমি সারা জীবন আমল করেছি কিন্তু কিছুই পাইনি। জান্নাত-জাহান্নাম এসব কিছুই নেই। এভাবে শয়তান এরকম হাজার পলিসি প্রয়োগ করে একজনকে মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে বেঈমান বানাতে।
তাছাড়া কবরের আযাব তো আছেই।
যখন এসব কল্পনা করি, গা শিউরে উঠে। মন চায়না মরার এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে। কিন্তু মরতে তো হবেই। এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই! কখনো চিন্তা করি নিরাপদ বাইপাস রুটের, যা দিয়ে এসব শয়তানের ফাঁদ ও কবরের আযাব এড়িয়ে যাওয়া যাবে। আলহামদুলিল্লাহ! মুসলিম হিসেবে আমার জন্য নিরাপদ বাইপাস রুটের ব্যবস্থাও করে রেখেছেন আল্লাহ পাক, যেটা নাকি আমাকে খুঁজে বের করতে হবে এবং সেটা হলো শাহাদাতের মৃত্যু।
এমন একটা সময়ে বড় হচ্ছি যখন অস্থির হচ্ছে উপমহাদেশের পরিস্থিতি। ইমান ও কুফরের শিবির উভয়েই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিশাল সংঘাতের। কুফরের শিবির তো প্রস্তুত। আসন্ন মহাজিহাদ এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।
আল্লাহর কাছে ভিক্ষে চাই,
হে আল্লাহ, আমার এই ছোট্ট প্রাণটাকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল করে নিও, আর আমাকে দিয়ো শাহাদাতের মৃত্যু, পবিত্র মৃত্যু।
হে আল্লাহ, তোমার দ্বীনের দুশমনদের লক্ষ কোটি বুলেটের মধ্য হতে একটি বুলেট আমার বুকের জন্য রিজার্ভ রেখো। এবং সেটা যেনো আমায় আঘাত করে তোমার রাস্তায়। যেনো সরাসরি তোমার সাথে আমার দেখা হয়ে যায়।
হে আল্লাহ, আমি যেনো তোমার সাথে সাক্ষাৎ করি রক্তমাখা অবস্থায়, অবশ্যই তোমার রাস্তায়। আর আমাকে হেফাজত করো ঈমান লুটার সকল পথ ও কবরের আযাব হতে।
আমিন।।
কিন্তু শয়তান তো মরার আগেই ব্যক্তিকে ধোঁকা দেয়, বেঈমান বানানোর চেষ্টা করে। খালামনি হয়তো সেটা জানেন।
যাক, জিজ্ঞেস করলাম, খালামনি, কে মারা গেছেন?
তিনি বললেন, আমার বান্ধবীর শাশুড়ি।
আমার ঘুম আর আসতে চাইলো না। "মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে শয়তান এসে ধোঁকা দিয়ে বেঈমান বানানোর চেষ্টা করে" এ কল্পনা করে শিউরে উঠছিলাম বারবার। সেটা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। শয়তান মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে এসে বলে, "সারা জীবন তো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়েছ, এখন শুধু একটিবার লা ইলাহা(there is no god) পড়। ইল্লাল্লাহ(except Allah) বাদ দাও" লোকটি হয়তো পড়ে, এবং বেঈমান হয়ে মারা যায়। শয়তান অট্টহাসি দিয়ে লেজ দুলিয়ে পালায়।
কখনো শয়তান হাজির হয় মা বাবার বেশে। বলে, বাবা আমি সারা জীবন আমল করেছি কিন্তু কিছুই পাইনি। জান্নাত-জাহান্নাম এসব কিছুই নেই। এভাবে শয়তান এরকম হাজার পলিসি প্রয়োগ করে একজনকে মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে বেঈমান বানাতে।
তাছাড়া কবরের আযাব তো আছেই।
যখন এসব কল্পনা করি, গা শিউরে উঠে। মন চায়না মরার এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে। কিন্তু মরতে তো হবেই। এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই! কখনো চিন্তা করি নিরাপদ বাইপাস রুটের, যা দিয়ে এসব শয়তানের ফাঁদ ও কবরের আযাব এড়িয়ে যাওয়া যাবে। আলহামদুলিল্লাহ! মুসলিম হিসেবে আমার জন্য নিরাপদ বাইপাস রুটের ব্যবস্থাও করে রেখেছেন আল্লাহ পাক, যেটা নাকি আমাকে খুঁজে বের করতে হবে এবং সেটা হলো শাহাদাতের মৃত্যু।
এমন একটা সময়ে বড় হচ্ছি যখন অস্থির হচ্ছে উপমহাদেশের পরিস্থিতি। ইমান ও কুফরের শিবির উভয়েই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিশাল সংঘাতের। কুফরের শিবির তো প্রস্তুত। আসন্ন মহাজিহাদ এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।
আল্লাহর কাছে ভিক্ষে চাই,
হে আল্লাহ, আমার এই ছোট্ট প্রাণটাকে তোমার দ্বীনের জন্য কবুল করে নিও, আর আমাকে দিয়ো শাহাদাতের মৃত্যু, পবিত্র মৃত্যু।
হে আল্লাহ, তোমার দ্বীনের দুশমনদের লক্ষ কোটি বুলেটের মধ্য হতে একটি বুলেট আমার বুকের জন্য রিজার্ভ রেখো। এবং সেটা যেনো আমায় আঘাত করে তোমার রাস্তায়। যেনো সরাসরি তোমার সাথে আমার দেখা হয়ে যায়।
হে আল্লাহ, আমি যেনো তোমার সাথে সাক্ষাৎ করি রক্তমাখা অবস্থায়, অবশ্যই তোমার রাস্তায়। আর আমাকে হেফাজত করো ঈমান লুটার সকল পথ ও কবরের আযাব হতে।
আমিন।।
Comment