بسم الله الرحمٰن الرحيم
إن لله الحمدَ
إن لله الحمدَ
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তা'আলার জন্য সাব্যস্ত করছি। অনেকদিন যাবৎ "মাটির নিচের ঘর" সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতাম, নেটে সার্চ করতাম, কিন্তু ভাল কিছু পাই নি। আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা একটি প্ল্যান তথা পরিকল্পনা মাথায় দিয়ে দিয়েছেন। পরিকল্পনাটি নিয়ে চিন্তা করতে-করতে এখন মনে হচ্ছে যে পরিপূর্ণ হয়েছে। তাই এখানে শেয়ার করছি যাথে তানযীমের জিম্মাদারগণের কাছে পৌঁছে।
পরিকল্পনাটি যথেষ্ট ব্যয়বহুল হবে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আমার কাছে উপকারী মনে হয়েছে।
এক. বাংলাদেশে আফগানের মত পাহাড়-পর্বত নেই।
দুই. বাংলাদেশে সোমালিয়ার মত বন-জঙ্গল নেই।
তিন. বাংলাদেশের বিশ কোটি জনসংখ্যা অনেক বড় প্রবলেম।
চার. বাংলাদেশে পর্যাপ্ত স্থান নেই।
পাঁচ. বাংলাদেশে জনসমর্থন পাওয়াও বেশ কঠিন। শাতিমে রসূলকে হত্যা করে যে সমর্থন পাওয়া গেছে তা আর্মির বিরুদ্ধে পাওয়া যাবে না। ৬৭ হাজার গ্রামে একটা করে গাদ্দার থাকাই যথেষ্ট। আর একটা করে না বরং শত শত পাওয়া যাবে। আর এই শত শত জালোম গাদ্দারের ভয়ে যারা সমর্থন করতে চাইবে তারাও করবে না।
... ইত্যাদি ... ইত্যাদি ... ইত্যাদি।
ত্বগুত বাহিনীর উপর হামলা করে বাংলাদেশে নিরাপদে থাকা বেশ চ্যালেঞ্জিং। এর জন্য পরিখার প্রয়োজন কিন্তু জনবহুল দেশে পরিখা খনন করে থাকাও বেশ চ্যালেঞ্জিং, এমন কি আমি যে পরিকল্পনা করেছি সে অনুযায়ী কাজ করা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু একবার পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজটা করতে পারলে আর দলে কোন গাদ্দার না থাকলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে অনেকাংশে।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর ত্বগুতের ভয় মানুয়ের মন থেকে সড়াতে শুরু করবে, এর আগে সম্ভব না বলে মনে হয়।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর জিহাদের দিকে আরও বেশি অগ্রসর হবে, এমনটাই মনে করি আমি।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর জনসমর্থন পাওয়া যাবে।
.পরিকল্পনাটি যথেষ্ট ব্যয়বহুল হবে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আমার কাছে উপকারী মনে হয়েছে।
এক. বাংলাদেশে আফগানের মত পাহাড়-পর্বত নেই।
দুই. বাংলাদেশে সোমালিয়ার মত বন-জঙ্গল নেই।
তিন. বাংলাদেশের বিশ কোটি জনসংখ্যা অনেক বড় প্রবলেম।
চার. বাংলাদেশে পর্যাপ্ত স্থান নেই।
পাঁচ. বাংলাদেশে জনসমর্থন পাওয়াও বেশ কঠিন। শাতিমে রসূলকে হত্যা করে যে সমর্থন পাওয়া গেছে তা আর্মির বিরুদ্ধে পাওয়া যাবে না। ৬৭ হাজার গ্রামে একটা করে গাদ্দার থাকাই যথেষ্ট। আর একটা করে না বরং শত শত পাওয়া যাবে। আর এই শত শত জালোম গাদ্দারের ভয়ে যারা সমর্থন করতে চাইবে তারাও করবে না।
... ইত্যাদি ... ইত্যাদি ... ইত্যাদি।
ত্বগুত বাহিনীর উপর হামলা করে বাংলাদেশে নিরাপদে থাকা বেশ চ্যালেঞ্জিং। এর জন্য পরিখার প্রয়োজন কিন্তু জনবহুল দেশে পরিখা খনন করে থাকাও বেশ চ্যালেঞ্জিং, এমন কি আমি যে পরিকল্পনা করেছি সে অনুযায়ী কাজ করা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু একবার পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজটা করতে পারলে আর দলে কোন গাদ্দার না থাকলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে অনেকাংশে।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর ত্বগুতের ভয় মানুয়ের মন থেকে সড়াতে শুরু করবে, এর আগে সম্ভব না বলে মনে হয়।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর জিহাদের দিকে আরও বেশি অগ্রসর হবে, এমনটাই মনে করি আমি।
মুজাহিদগণ যখন আক্রমণ করা শুরু করবে এরপর জনসমর্থন পাওয়া যাবে।
.
.
.
.
.
.
.
চিত্র সাতে,
লাল কালার = ঘর ও পুকুরের মাঝের দেয়ালকে বুঝানো হয়েছে।
নীল কালার = ঘরের ছাদকে বুঝানো হয়েছে যা মাটির এক বা দেড় ফুট নিচে থাকবে, বেশি হলে আরও ভাল হবে কিন্তু এটা একটা সীমাবদ্ধতা, কেননা ঘর নিচে নামলে Ventilator Fan-ও নিচে নামবে যা অনেক দিক থেকে সম্ভব না।
খয়েরী কালার = এই বরাবর লালা কালার দেয়ালের ভিতর Ventilator Fan-কে বুঝানো হয়েছে।
হলুদের মত কালার = এটা দিয়ে মাটিকে বুঝানো হয়েছে।
সবুজ কালার = মাটির উপর ঘাসের আস্তরনকে বুঝানো হয়েছে।
আকাশী কালার = পুকুরের পানিকে বুঝানো হয়েছে।
কালো কালার = কালো কালারের তীর চিহ্ন দিয়ে বুঝানো হয়েছে কীভাবে বাতাস Ventilator Fan দিয়ে ঘরে প্রবেশ করছে।
লাল কালার = ঘর ও পুকুরের মাঝের দেয়ালকে বুঝানো হয়েছে।
নীল কালার = ঘরের ছাদকে বুঝানো হয়েছে যা মাটির এক বা দেড় ফুট নিচে থাকবে, বেশি হলে আরও ভাল হবে কিন্তু এটা একটা সীমাবদ্ধতা, কেননা ঘর নিচে নামলে Ventilator Fan-ও নিচে নামবে যা অনেক দিক থেকে সম্ভব না।
খয়েরী কালার = এই বরাবর লালা কালার দেয়ালের ভিতর Ventilator Fan-কে বুঝানো হয়েছে।
হলুদের মত কালার = এটা দিয়ে মাটিকে বুঝানো হয়েছে।
সবুজ কালার = মাটির উপর ঘাসের আস্তরনকে বুঝানো হয়েছে।
আকাশী কালার = পুকুরের পানিকে বুঝানো হয়েছে।
কালো কালার = কালো কালারের তীর চিহ্ন দিয়ে বুঝানো হয়েছে কীভাবে বাতাস Ventilator Fan দিয়ে ঘরে প্রবেশ করছে।
Comment