ফিলিস্তিনের প্রতি
আপনাদের সন্তানদের রক্ত হচ্ছে আমাদেরই সন্তানদের রক্ত, আপনাদের রক্ত আমাদেরই রক্ত, রক্তের বদলা হচ্ছে রক্ত, ধ্বংসের বদলা হচ্ছে ধ্বংস। আমরা আল্লাহকে সাক্ষী রেখে এ প্রতিজ্ঞা করছি যে আমরা তোমাদের পতন হতে দেব না যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা বিজয় অর্জন করি অথবা সেই স্বাদ গ্রহণ করি যা হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব গ্রহণ করেছে।
শুরুতে আমি মুসলিম উম্মাহকে অভিনন্দন জানাতে চাই "জেরুজালেম ইহুদিবাদ হবার নয়" ক্যাম্পেইনের সফল ধারাবাহিকতার জন্য। ভাইয়েরা আমার আল্লাহ আপনাদের উত্তম বিনিময় প্রদান করুন। যখন আপনারা শত্রুর দুর্গের আক্রমণের জন্য বের হন তখন আপনাদের বিদায় জানানো আমার জন্য খুবই আনন্দদায়ক। আমি আজ আরব ইহুদীবাদীদের একটি গোষ্ঠীর হীন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আলোকপাত করতে চাই।
ফিলিস্তিনী ইস্যু এখন একটি খেলায় পরিণত হয়েছে। শান্তির দস্তরখানে হীন অপরাধীদের দ্বারা একটি বল ছোড়া হয়েছে যখন এটি তাদের স্বার্থের সাথে মিলে গিয়েছে। এটি সম্ভব আবুধাবিতে, কাতারে... এগুলো খোলাখুলিভাবেই অর্জিত হয়েছে। অন্যান্য মিটিং সম্পর্কে শোনার প্রত্যাশা করে... আর আমি আপনাকে অবাক করা কিছু বলতে পারি। এই নেতা গুলো অনেক ইহুদিদের চেয়েও বেশি ইসরাইল প্রেমী।
আমেরিকা হচ্ছে ইহুদি অস্তিত্বের সবচেয়ে বড় সমর্থক ও এর অফিশিয়াল পৃষ্ঠপোষক। তারা ইহুদি রাষ্ট্রটির অর্থায়ন করে এবং সর্বাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির যোগান দেয়।
ফিলিস্তিনি ইস্যু একটি মৌলিক ইস্যু কারণ তা এমন প্রতিটি মুসলিমকে উদ্বিগ্ন করে যে তার ধর্ম ও উম্মাহকে নিয়ে গর্বিত। পরিশেষে আপনার সামনে আফগানদের মত একটি মহান উদাহরণ রয়েছে। তাদের অনুসরণ করুন। সুতরাং বিপ্লবী স্বাধীন মুসলমান পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত তোমার ভাইয়ের সাথে অংশগ্রহণ করো।
প্রত্যেক জায়গায় যেন আমরা এটা প্রমাণ করতে পারি যে জেরুজালেম কখনো ইহুদিবাদীদের হবেনা বি-ইজনিল্লাহ।
***
জেরুজালেম ইহুদিবাদী হবার নয়
পর্ব-১
ফয়সাল থেকে বিন যায়েদের প্রতি।
আল্লাহর নামে শুরু করছি। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আল্লাহর রসূলের উপর
তার পরিবারবর্গের উপর, সাহাবীদের উপর এবং তাদের ওপর যারা তাঁর অনুসরণ করে। সারা বিশ্বের প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। আমি আজ আরব ইহুদিবাদীদের এক গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আলোকপাত করতে চাই। বিশেষভাবে বিন জায়েদ-যে ইহুদীবাদ প্রকল্পে আবেগ সঞ্চালন করে উম্মাহর সমর্থন অর্জনের জন্য।
উম্মাহর একদল বীরের শহীদ হওয়ার কারণে আমি উম্মাহর প্রতি দুঃখ প্রকাশ করছি।
আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন এবং তাদেরকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। আর তার রহমতের ছায়ায় চলে তাদের সাথে আমাদের পুনরায় একত্রিত করুন। শহীদদের এই বিভিন্ন দলে রয়েছেন আমাদেরই ভাই
মোহাম্মদ সাইদ আশ শামরানী
আবু হুরাইরা আস সানআনী
হিশাম আল ইসমাভি
শাইখ আবু মুসাআব আব্দুল ওদুদ
এবং আবু মোহাম্মদ আস সুদানি। আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন।
এই সম্মানিত ভাইয়েরা পরকালের জন্য এই দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। যখন তারা প্রতিরক্ষা করে চলছিলেন তাদের ধর্ম তাদের উম্মাহ, তাদের পবিত্রতা...
আগ্রাসী ক্রুসেডার ও তাদের ভারাটেদেরকে সাহসিকতার সাথে প্রতিরোধের মাধ্যমে তারা বীরত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতার উপমা তৈরি করেছেন। তাদের জন্য পথ আলোকিত করার মাধ্যমে,যাদের রাস্তা হচ্ছে জিহাদ, নিঃস্বার্থতা ও কোরবানি। মোহাম্মদ সাঈদ আশ শামরানীকে আল্লাহ রহম করুন,যার মৌলিক উদ্বেগ ছিল তার উম্মাহ।
সাহসিকতার সাথে তিনি মোহাম্মদ বিন মাসলামার(রহিঃ) ঐতিহ্যকে পুনর্জীবিত করেন।
আর তাই তিনি এই যুগের আদর্শ ক্রুশের সেনাবাহিনীকে বিদ্ধ করলেন।
তিনি তাদের কঠোর ভাবে আঘাত করলেন তার সমাবেশে বিদ্যমান লোকদের সাথে নিয়ে। আল্লাহ ইসলাম ও মুসলিমদের পক্ষ থেকে মহান প্রতিদান দান করুন। আমীন।
আল্লাহ রহম করুন দৃঢ়চিত্ত আমির, নির্ভীক সিংহ যিনি তাঁর ডেরায় ছিলেন খুবই দৃঢ়চিত্ত ।
আবু হুরাইরা আস সানআনীকে, তিনি আরব উপদ্বীপের তার মুজাহিদ ভাইদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। যারা এক নিরপেক্ষ যুদ্ধের মুখোমুখি হয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে, যারা ক্রুসেডার আমেরিকান বাহিনী, আমিরাতের ও সৌদি বেতন ভোগীদের এবং সাফাভীদের বেতনভোগী কর্মচারী।
তিনি চাপের মুখে পিছু হটেননি এবং দমেও যাননী বরং তিনি পতাকা উঁচু করে রেখেছেন যতক্ষণ না তিনি তার বিশুদ্ধ রক্তে রঞ্জিত হওয়ার মাধ্যমে সফলতায় পৌঁছেছেন।
আমি তোমার নিকট এবং এর মুজাহিদ সন্তানদের নিকট দুঃখ প্রকাশ করতে চাই ধৈর্যশীল বীর শহীদ হিশাম ইসমাভী (রহিঃ) এর জন্যও। আর যখন হিশাম ইসমাভী উল্লিখিত হন তখন তার দুই সাথী ইমাদ আবদুল হামিদ ও উমার রিফাঈ সুরুর (রহিঃ)কেও উল্লেখ করা উচিত।
ও নিঃস্বার্থ তার এ আলোকবর্তিকাধারীগণ আমাদের এই আশা যোগায় যে মিশরের দৃঢ়চিত্ত ধৈর্যশীল ভূমি বীর যোদ্ধা জন্ম দিতে থাকবে। যারা বহন করবে জিহাদ, দাওয়াত ও নিঃস্বার্থতা, মহাত্ত সম্মান ও গর্বের পতাকা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে। যেমন আমার ভাই শাইখ মুজাহিদ ও বিজ্ঞ আমির আবু মুসা আব্দুল ওয়াদুদ তিনি ছিলেন ইসলামী মাগরিবের জিহাদের উঁচু ব্যক্তিত্ব সমূহের মধ্যে অন্যতম। আল্লাহ তার উপর এবং তার সাথী দয় আবদুল হামিদ ও আবু আব্দুল করিমের উপর রহম করুন। আমি দোয়া করি, উম্মাহর জন্য চরম প্রতিকূল অবস্থায় তিনি যে মহান কোরবানি করেছেন সেজন্য আল্লাহ যেন তাকে উত্তম বিনিময় দান করেন।
শায়খ আবু মুসা নেতৃত্ব দিয়েছেন মুজাহিদিনদের একত্রিকরণ, মুসলিমদের মাঝে সমন্বয় সাধনের চেষ্টা এবং মুসলিমদের এক সারিতে একত্র করার পথে সমসাময়িক ক্রুসেডের মুখোমুখি হওয়ার জন্য। শাইখ আবু মুসা উদারতা ও নির্স্বার্থ তার এক মহান ইতিহাস গড়েছেন। আমাদের কর্তব্য তার জীবনে আলোকপাত করা যেন আমরা সমৃদ্ধির জন্য অনুকরণ যোগ্য একটি উদাহরণ হতে পারি।
যাই হোক আমি এখানে ইতি টানব তার এবং তার মহান সাথীদ্বয়ের প্রতি শোক প্রকাশ এবং ক্ষমা ও রহমতের দুয়ার মাধ্যমে। আমি আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমাদেরকে তার সাথে, তার রহমতের ছায়াতলে, আমাদের পুনরায় একত্রিত করেন। সম্ভবত আল্লাহ আমাকে জিহাদে তার মেধা ও অগ্রগামিতার পাশাপাশি তার নিঃস্বার্থতা ও উদারতা আলোচনা করার সুযোগ দিবেন।
(আমি পুরো কাজ এখন ও শেষ করতে পারিনি।)
আপনাদের সন্তানদের রক্ত হচ্ছে আমাদেরই সন্তানদের রক্ত, আপনাদের রক্ত আমাদেরই রক্ত, রক্তের বদলা হচ্ছে রক্ত, ধ্বংসের বদলা হচ্ছে ধ্বংস। আমরা আল্লাহকে সাক্ষী রেখে এ প্রতিজ্ঞা করছি যে আমরা তোমাদের পতন হতে দেব না যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা বিজয় অর্জন করি অথবা সেই স্বাদ গ্রহণ করি যা হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব গ্রহণ করেছে।
শুরুতে আমি মুসলিম উম্মাহকে অভিনন্দন জানাতে চাই "জেরুজালেম ইহুদিবাদ হবার নয়" ক্যাম্পেইনের সফল ধারাবাহিকতার জন্য। ভাইয়েরা আমার আল্লাহ আপনাদের উত্তম বিনিময় প্রদান করুন। যখন আপনারা শত্রুর দুর্গের আক্রমণের জন্য বের হন তখন আপনাদের বিদায় জানানো আমার জন্য খুবই আনন্দদায়ক। আমি আজ আরব ইহুদীবাদীদের একটি গোষ্ঠীর হীন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আলোকপাত করতে চাই।
ফিলিস্তিনী ইস্যু এখন একটি খেলায় পরিণত হয়েছে। শান্তির দস্তরখানে হীন অপরাধীদের দ্বারা একটি বল ছোড়া হয়েছে যখন এটি তাদের স্বার্থের সাথে মিলে গিয়েছে। এটি সম্ভব আবুধাবিতে, কাতারে... এগুলো খোলাখুলিভাবেই অর্জিত হয়েছে। অন্যান্য মিটিং সম্পর্কে শোনার প্রত্যাশা করে... আর আমি আপনাকে অবাক করা কিছু বলতে পারি। এই নেতা গুলো অনেক ইহুদিদের চেয়েও বেশি ইসরাইল প্রেমী।
আমেরিকা হচ্ছে ইহুদি অস্তিত্বের সবচেয়ে বড় সমর্থক ও এর অফিশিয়াল পৃষ্ঠপোষক। তারা ইহুদি রাষ্ট্রটির অর্থায়ন করে এবং সর্বাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির যোগান দেয়।
ফিলিস্তিনি ইস্যু একটি মৌলিক ইস্যু কারণ তা এমন প্রতিটি মুসলিমকে উদ্বিগ্ন করে যে তার ধর্ম ও উম্মাহকে নিয়ে গর্বিত। পরিশেষে আপনার সামনে আফগানদের মত একটি মহান উদাহরণ রয়েছে। তাদের অনুসরণ করুন। সুতরাং বিপ্লবী স্বাধীন মুসলমান পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত তোমার ভাইয়ের সাথে অংশগ্রহণ করো।
প্রত্যেক জায়গায় যেন আমরা এটা প্রমাণ করতে পারি যে জেরুজালেম কখনো ইহুদিবাদীদের হবেনা বি-ইজনিল্লাহ।
***
জেরুজালেম ইহুদিবাদী হবার নয়
পর্ব-১
ফয়সাল থেকে বিন যায়েদের প্রতি।
আল্লাহর নামে শুরু করছি। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আল্লাহর রসূলের উপর
তার পরিবারবর্গের উপর, সাহাবীদের উপর এবং তাদের ওপর যারা তাঁর অনুসরণ করে। সারা বিশ্বের প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। আমি আজ আরব ইহুদিবাদীদের এক গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আলোকপাত করতে চাই। বিশেষভাবে বিন জায়েদ-যে ইহুদীবাদ প্রকল্পে আবেগ সঞ্চালন করে উম্মাহর সমর্থন অর্জনের জন্য।
উম্মাহর একদল বীরের শহীদ হওয়ার কারণে আমি উম্মাহর প্রতি দুঃখ প্রকাশ করছি।
আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন এবং তাদেরকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। আর তার রহমতের ছায়ায় চলে তাদের সাথে আমাদের পুনরায় একত্রিত করুন। শহীদদের এই বিভিন্ন দলে রয়েছেন আমাদেরই ভাই
মোহাম্মদ সাইদ আশ শামরানী
আবু হুরাইরা আস সানআনী
হিশাম আল ইসমাভি
শাইখ আবু মুসাআব আব্দুল ওদুদ
এবং আবু মোহাম্মদ আস সুদানি। আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন।
এই সম্মানিত ভাইয়েরা পরকালের জন্য এই দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। যখন তারা প্রতিরক্ষা করে চলছিলেন তাদের ধর্ম তাদের উম্মাহ, তাদের পবিত্রতা...
আগ্রাসী ক্রুসেডার ও তাদের ভারাটেদেরকে সাহসিকতার সাথে প্রতিরোধের মাধ্যমে তারা বীরত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতার উপমা তৈরি করেছেন। তাদের জন্য পথ আলোকিত করার মাধ্যমে,যাদের রাস্তা হচ্ছে জিহাদ, নিঃস্বার্থতা ও কোরবানি। মোহাম্মদ সাঈদ আশ শামরানীকে আল্লাহ রহম করুন,যার মৌলিক উদ্বেগ ছিল তার উম্মাহ।
সাহসিকতার সাথে তিনি মোহাম্মদ বিন মাসলামার(রহিঃ) ঐতিহ্যকে পুনর্জীবিত করেন।
আর তাই তিনি এই যুগের আদর্শ ক্রুশের সেনাবাহিনীকে বিদ্ধ করলেন।
তিনি তাদের কঠোর ভাবে আঘাত করলেন তার সমাবেশে বিদ্যমান লোকদের সাথে নিয়ে। আল্লাহ ইসলাম ও মুসলিমদের পক্ষ থেকে মহান প্রতিদান দান করুন। আমীন।
আল্লাহ রহম করুন দৃঢ়চিত্ত আমির, নির্ভীক সিংহ যিনি তাঁর ডেরায় ছিলেন খুবই দৃঢ়চিত্ত ।
আবু হুরাইরা আস সানআনীকে, তিনি আরব উপদ্বীপের তার মুজাহিদ ভাইদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। যারা এক নিরপেক্ষ যুদ্ধের মুখোমুখি হয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে, যারা ক্রুসেডার আমেরিকান বাহিনী, আমিরাতের ও সৌদি বেতন ভোগীদের এবং সাফাভীদের বেতনভোগী কর্মচারী।
তিনি চাপের মুখে পিছু হটেননি এবং দমেও যাননী বরং তিনি পতাকা উঁচু করে রেখেছেন যতক্ষণ না তিনি তার বিশুদ্ধ রক্তে রঞ্জিত হওয়ার মাধ্যমে সফলতায় পৌঁছেছেন।
আমি তোমার নিকট এবং এর মুজাহিদ সন্তানদের নিকট দুঃখ প্রকাশ করতে চাই ধৈর্যশীল বীর শহীদ হিশাম ইসমাভী (রহিঃ) এর জন্যও। আর যখন হিশাম ইসমাভী উল্লিখিত হন তখন তার দুই সাথী ইমাদ আবদুল হামিদ ও উমার রিফাঈ সুরুর (রহিঃ)কেও উল্লেখ করা উচিত।
ও নিঃস্বার্থ তার এ আলোকবর্তিকাধারীগণ আমাদের এই আশা যোগায় যে মিশরের দৃঢ়চিত্ত ধৈর্যশীল ভূমি বীর যোদ্ধা জন্ম দিতে থাকবে। যারা বহন করবে জিহাদ, দাওয়াত ও নিঃস্বার্থতা, মহাত্ত সম্মান ও গর্বের পতাকা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে। যেমন আমার ভাই শাইখ মুজাহিদ ও বিজ্ঞ আমির আবু মুসা আব্দুল ওয়াদুদ তিনি ছিলেন ইসলামী মাগরিবের জিহাদের উঁচু ব্যক্তিত্ব সমূহের মধ্যে অন্যতম। আল্লাহ তার উপর এবং তার সাথী দয় আবদুল হামিদ ও আবু আব্দুল করিমের উপর রহম করুন। আমি দোয়া করি, উম্মাহর জন্য চরম প্রতিকূল অবস্থায় তিনি যে মহান কোরবানি করেছেন সেজন্য আল্লাহ যেন তাকে উত্তম বিনিময় দান করেন।
শায়খ আবু মুসা নেতৃত্ব দিয়েছেন মুজাহিদিনদের একত্রিকরণ, মুসলিমদের মাঝে সমন্বয় সাধনের চেষ্টা এবং মুসলিমদের এক সারিতে একত্র করার পথে সমসাময়িক ক্রুসেডের মুখোমুখি হওয়ার জন্য। শাইখ আবু মুসা উদারতা ও নির্স্বার্থ তার এক মহান ইতিহাস গড়েছেন। আমাদের কর্তব্য তার জীবনে আলোকপাত করা যেন আমরা সমৃদ্ধির জন্য অনুকরণ যোগ্য একটি উদাহরণ হতে পারি।
যাই হোক আমি এখানে ইতি টানব তার এবং তার মহান সাথীদ্বয়ের প্রতি শোক প্রকাশ এবং ক্ষমা ও রহমতের দুয়ার মাধ্যমে। আমি আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমাদেরকে তার সাথে, তার রহমতের ছায়াতলে, আমাদের পুনরায় একত্রিত করেন। সম্ভবত আল্লাহ আমাকে জিহাদে তার মেধা ও অগ্রগামিতার পাশাপাশি তার নিঃস্বার্থতা ও উদারতা আলোচনা করার সুযোগ দিবেন।
(আমি পুরো কাজ এখন ও শেষ করতে পারিনি।)
Comment