সৌভাগ্যময়ী অনুসন্ধানী যুবক
.................................................. ...................
একা মনে ভাবে যুবক কেনো এলাম ভবে,
জীবনকি মোর ফুরাবে হায়, নামাজ রোজায় তবে.?
নিমগ্নে একদিন যুবক, তেলাওয়াত করিতে কোরআন।
সম্মুখে তাহার আসিলো সেই মহার রবের ফরমান।
কিনিয়াছি আমি মু,মিনের জান-মাল বেহেস্তের বিনিময়।
আমার পথে মারতে- মরতে তোদের কিসের ভয়.?
মনেতে তাহার জাগিলো আশা ননবী কাজের পর,
জিহাদে বাহির হইবো আমি, ছাড়িবো আপন ঘর।
মায়েরে বলে সে জননী আমার, যাইতে দ্বিনের পথে,
ভুলিওনা কভু তুমি আমায় শেষ নিশির দুয়া,তে।
জ্ঞানময়ী মা তুলোনা তাহার কারো সাথে হয়না,
বলিল বাছা যাইতেছ যাও মানা করিবো না।
কিছু কথা মোর শুনিয়া লও মনে যেন তা থাকে,
পিছু না হাটিও কভু তুমি বাছা রবের পথ থেকে,
বীরের বেশে আগিও তুমি দুশমনেরি দিকে।
স্ত্রীরে বলে প্রিয়তমা আসিয়াছে বিদায়খন,
পূনার্মিলনের অপেক্ষা করিও করিওনা ক্রন্দন।
বলিল বিবি প্রিয় মোর জিবন যৌবন সপেছি আপনায় সবি,
শেষ দিবসে ভুলিওনা মোরে, এটাই যে মোর দাবী।
আল্লাহর নাম লইয়া যুবক নামিলো ময়দানে,
করিলো ওয়াদা বলিল আমি তাকাইবোনা পিছ পানে।
বক্ষে ঈমান হাতে তলোয়ার মুখে তাকবির আল্লাহু আকবর,
শত্রু দূর্গ করিতে চুরমার আমি খালিদ আমিই ওমার।
ভীতিতে অস্থির আল্লাহর দুশমন জযবা দেখিয়া তার,
আল্লাহরে যে পাইয়া গিয়াছে ভয় কিরে আর তার..?
শক্ত হাতে করিতেছে আঘাত দুশমনের গরদানে,
ধিরে ধিরে সে আগাইতেছে জান্নাতেরি পানে।
জান্নাতি ঘ্রাণ পাইতেছে যুবক শুকনো মাটি থাকি,
আসমান পানে চাহিয়া দেখে উড়িতেছে সবুজ পাখি।
হঠাৎ তাহার বক্ষে আসিয়া বাধিলো যে এক তীর,
বক্ষ তাহার ফাড়িয়া সে তীর করিলো যে চৌচির।
পড়িলো যুবক মাটিরো উপর ধুলিমাখা হল মুখ,
আধা আধা চোখে দেখিলো যুবক খুলিতেছে আসমান বুক।
কতযে রমনী নামিতেছে লই স্বর্নপেয়ালা হাতে,
ডাকিয়া বলে নিতে আসিয়াছি প্রিয়, চল আমারি সাথে।
যুবক তখন হাসিয়া বলিল সফল হইয়াছি আমি,
রবের চাইতে আমার জীবন কি হইতে পারে দামী..?
রুহ দিয়া সে চলিয়া গেল পড়িয়া রইলো দেহ,
অজ্ঞরা বলে মরিলো যুবক আসিয়া দেখ কেহ।
ডাকিয়া বলে প্রভু,
আমার রাহে জান যে সপিল বলিওনা তারে মৃত,
তোমরা দেখ মরিয়াছে সে, আমি বলি সে জীবিত।
.................................................. ...................
একা মনে ভাবে যুবক কেনো এলাম ভবে,
জীবনকি মোর ফুরাবে হায়, নামাজ রোজায় তবে.?
নিমগ্নে একদিন যুবক, তেলাওয়াত করিতে কোরআন।
সম্মুখে তাহার আসিলো সেই মহার রবের ফরমান।
কিনিয়াছি আমি মু,মিনের জান-মাল বেহেস্তের বিনিময়।
আমার পথে মারতে- মরতে তোদের কিসের ভয়.?
মনেতে তাহার জাগিলো আশা ননবী কাজের পর,
জিহাদে বাহির হইবো আমি, ছাড়িবো আপন ঘর।
মায়েরে বলে সে জননী আমার, যাইতে দ্বিনের পথে,
ভুলিওনা কভু তুমি আমায় শেষ নিশির দুয়া,তে।
জ্ঞানময়ী মা তুলোনা তাহার কারো সাথে হয়না,
বলিল বাছা যাইতেছ যাও মানা করিবো না।
কিছু কথা মোর শুনিয়া লও মনে যেন তা থাকে,
পিছু না হাটিও কভু তুমি বাছা রবের পথ থেকে,
বীরের বেশে আগিও তুমি দুশমনেরি দিকে।
স্ত্রীরে বলে প্রিয়তমা আসিয়াছে বিদায়খন,
পূনার্মিলনের অপেক্ষা করিও করিওনা ক্রন্দন।
বলিল বিবি প্রিয় মোর জিবন যৌবন সপেছি আপনায় সবি,
শেষ দিবসে ভুলিওনা মোরে, এটাই যে মোর দাবী।
আল্লাহর নাম লইয়া যুবক নামিলো ময়দানে,
করিলো ওয়াদা বলিল আমি তাকাইবোনা পিছ পানে।
বক্ষে ঈমান হাতে তলোয়ার মুখে তাকবির আল্লাহু আকবর,
শত্রু দূর্গ করিতে চুরমার আমি খালিদ আমিই ওমার।
ভীতিতে অস্থির আল্লাহর দুশমন জযবা দেখিয়া তার,
আল্লাহরে যে পাইয়া গিয়াছে ভয় কিরে আর তার..?
শক্ত হাতে করিতেছে আঘাত দুশমনের গরদানে,
ধিরে ধিরে সে আগাইতেছে জান্নাতেরি পানে।
জান্নাতি ঘ্রাণ পাইতেছে যুবক শুকনো মাটি থাকি,
আসমান পানে চাহিয়া দেখে উড়িতেছে সবুজ পাখি।
হঠাৎ তাহার বক্ষে আসিয়া বাধিলো যে এক তীর,
বক্ষ তাহার ফাড়িয়া সে তীর করিলো যে চৌচির।
পড়িলো যুবক মাটিরো উপর ধুলিমাখা হল মুখ,
আধা আধা চোখে দেখিলো যুবক খুলিতেছে আসমান বুক।
কতযে রমনী নামিতেছে লই স্বর্নপেয়ালা হাতে,
ডাকিয়া বলে নিতে আসিয়াছি প্রিয়, চল আমারি সাথে।
যুবক তখন হাসিয়া বলিল সফল হইয়াছি আমি,
রবের চাইতে আমার জীবন কি হইতে পারে দামী..?
রুহ দিয়া সে চলিয়া গেল পড়িয়া রইলো দেহ,
অজ্ঞরা বলে মরিলো যুবক আসিয়া দেখ কেহ।
ডাকিয়া বলে প্রভু,
আমার রাহে জান যে সপিল বলিওনা তারে মৃত,
তোমরা দেখ মরিয়াছে সে, আমি বলি সে জীবিত।
Comment