[COLOR="#2F4F4F"]এ এমন এক সমাজ, যেখনে আল্লাহর আইন, রাসূলের (সা.) আদর্শকে বর্বর জ্ঞান করা হয়। যুবকদের নিয়মিত নামাজ পড়তে দেখলে, "জঙ্গি" নাম দিয়ে বন্দি করা হয়। এর পর চলে অসহনীয় নির্যাতন। রাসূলের (সা.) সুন্নাহর অনুসরণ যে সমাজের ক্ষমাহীন অপরাধের মানদন্ড।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বোরকা পড়লে মুসলিম মেয়েদের হতে হয় চরম লাঞ্চিত অপমানিত! আর ছেলেদের মাঝে যারা নামাজ পড়ে, তাঁদের নিয়ে চলে ঠাট্টা-তামাশা। ফলাফল, সোনার ছেলেরা এখন একধাপ এগিয়ে 'জিনা' ছেড়ে প্রতিযোগীতা করে, কে কতবার অ্যানালসেক্স করেছে, কে কইটা খাইছে (ধর্ষণ করেছে)। শুধু কি তা-ই? অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশুদের শতকরা বাষট্টি ভাগ ক্লাসে বসেই পর্ন দেখছে। আর সুযোগ পেলেই পর্ন দেখে ৮২% দাত না উঠা এই বাচ্চাগুলা। রাজধানীর ৭৭% কিশোর আজ পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত! সন্তানরা নির্দ্ধিধায় বাবা-মার পাশে বসে আইটেম সঙ্গ নামের পর্নভিডিও দেখছে। কোন ছেলে যুবক হয়ে গেছ অথচ, এখনও জিনা করেনি এ কথা এই সমাজে অবিশ্বাস্য।
স্টেডিয়ামে একদল অর্ধনগ্ন তরুনীকে একটি বল দিয়ে নামিয়ে, হাজরো দর্শক গ্যালারিতে বসে তাদের প্রতিটা অঙ্গকে গিলে খাওয়া এ সমাজের স্বাভাবিক চিত্র। ইসলামপূর্ব বর্বর জাতিকেও হার মানানো এরকম সহস্র বর্বরতা এ জাতির উন্নয়ন! এ নিয়ে তারা গর্বিত।
এ সমাজের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিগণ জিনায় লিপ্ত হন, আর সর্বস্তরের জনগণ তা দেখে লালসা মিটায়। গণমাধ্যমগুলতে চলে এর রসালো বর্ণনা। বুদ্ধিজীবীরা এর বিশ্লেষণে জ্ঞান ফলায়।
এনকি দশবছরের দুধের বাচ্চটিও মেয়ে নিয়ে ছাদে চলে যায়।(ছাদে আম্মুরা থাকে না) পাশের বাসার দাঁতালো বুনোশুয়োর তা ভিডিও করে দেশ নাচায়।
এ সমাজ যৌনদাসত্বের। কৃতদাসীর বিধান এখনে অমানবিক। অথচ, দুশো টাকায় যেখানে সেখানে পতিতা পাওয়া যায়।
আমি কোন অমুসলিম রাষ্ট্রের কথা বলছি না, শতকরা নব্বুইভাগ মুসলিমের বসবাস এমন রাষ্ট্রের কথাই বলছি।
আমি এমন এক সমাজের কথা বলছি, যেখানে হেকমার আড়ালে কুরআনের বাহক দাবীদারেরাই কুরআনের শতশত আয়াতকে রদ করে স্বার্থ কামায়। দালাইলামা আর পোপের সন্তোষ্টি অর্জনে লাখো আলেম(?) কুরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যা করে ফতুয়া বিলায়।
ফরজ বিধানের উপর আমল করার অপরাধে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ছাত্রদের উপর চলছে নির্যাতন। করা হচ্ছে বহিষ্কার।
নির্যাতিত মুহাজিরদের তাড়িয়ে দেবার ফন্দিই যেখানে সমাজ-রাষ্ট্রের একমাত্র ব্রত।
এ সমাজ দাজ্জালের। ইমাম মাহদী কোথায়???[/COLOR]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বোরকা পড়লে মুসলিম মেয়েদের হতে হয় চরম লাঞ্চিত অপমানিত! আর ছেলেদের মাঝে যারা নামাজ পড়ে, তাঁদের নিয়ে চলে ঠাট্টা-তামাশা। ফলাফল, সোনার ছেলেরা এখন একধাপ এগিয়ে 'জিনা' ছেড়ে প্রতিযোগীতা করে, কে কতবার অ্যানালসেক্স করেছে, কে কইটা খাইছে (ধর্ষণ করেছে)। শুধু কি তা-ই? অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশুদের শতকরা বাষট্টি ভাগ ক্লাসে বসেই পর্ন দেখছে। আর সুযোগ পেলেই পর্ন দেখে ৮২% দাত না উঠা এই বাচ্চাগুলা। রাজধানীর ৭৭% কিশোর আজ পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত! সন্তানরা নির্দ্ধিধায় বাবা-মার পাশে বসে আইটেম সঙ্গ নামের পর্নভিডিও দেখছে। কোন ছেলে যুবক হয়ে গেছ অথচ, এখনও জিনা করেনি এ কথা এই সমাজে অবিশ্বাস্য।
স্টেডিয়ামে একদল অর্ধনগ্ন তরুনীকে একটি বল দিয়ে নামিয়ে, হাজরো দর্শক গ্যালারিতে বসে তাদের প্রতিটা অঙ্গকে গিলে খাওয়া এ সমাজের স্বাভাবিক চিত্র। ইসলামপূর্ব বর্বর জাতিকেও হার মানানো এরকম সহস্র বর্বরতা এ জাতির উন্নয়ন! এ নিয়ে তারা গর্বিত।
এ সমাজের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিগণ জিনায় লিপ্ত হন, আর সর্বস্তরের জনগণ তা দেখে লালসা মিটায়। গণমাধ্যমগুলতে চলে এর রসালো বর্ণনা। বুদ্ধিজীবীরা এর বিশ্লেষণে জ্ঞান ফলায়।
এনকি দশবছরের দুধের বাচ্চটিও মেয়ে নিয়ে ছাদে চলে যায়।(ছাদে আম্মুরা থাকে না) পাশের বাসার দাঁতালো বুনোশুয়োর তা ভিডিও করে দেশ নাচায়।
এ সমাজ যৌনদাসত্বের। কৃতদাসীর বিধান এখনে অমানবিক। অথচ, দুশো টাকায় যেখানে সেখানে পতিতা পাওয়া যায়।
আমি কোন অমুসলিম রাষ্ট্রের কথা বলছি না, শতকরা নব্বুইভাগ মুসলিমের বসবাস এমন রাষ্ট্রের কথাই বলছি।
আমি এমন এক সমাজের কথা বলছি, যেখানে হেকমার আড়ালে কুরআনের বাহক দাবীদারেরাই কুরআনের শতশত আয়াতকে রদ করে স্বার্থ কামায়। দালাইলামা আর পোপের সন্তোষ্টি অর্জনে লাখো আলেম(?) কুরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যা করে ফতুয়া বিলায়।
ফরজ বিধানের উপর আমল করার অপরাধে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ছাত্রদের উপর চলছে নির্যাতন। করা হচ্ছে বহিষ্কার।
নির্যাতিত মুহাজিরদের তাড়িয়ে দেবার ফন্দিই যেখানে সমাজ-রাষ্ট্রের একমাত্র ব্রত।
এ সমাজ দাজ্জালের। ইমাম মাহদী কোথায়???[/COLOR]
Comment