যখন আল্লাহর আযাব আসে তখন সবাইকে একসাথে পাকড়াও করে। কারো পাপের কারনে, আর কারো নিরব থাকার কারনে। আজ তাওবা ব্যতীত অন্য কোন পদ্ধতিতে এই আযাব থেকে মুক্তির উপায় নেই।
.
সংবাদ মাধ্যম বলছে পশ্চিমা বিশ্ব হোম কোয়ারেন্টাইনে সময় ব্যয় করছে পর্নোগ্রাফি দেখে। তাগুত গোষ্ঠী দ্বীনের বিরুদ্ধে আরো ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। সাধারণ মুসলিমরা দুনিয়ায় টিকে থাকতে হালাল-হারাম তোয়াক্কা করছে না। দ্বীনি সার্কেলগুলো পরস্পর বিদ্বেষ ছড়াতে ব্যস্ত, আমরা সোস্যাল মিডিয়ায় হাসি, ঠাট্টা, ট্রোলবাজিতে সময় ব্যয় করছি। আল্লাহর কাছে পানাহ চাই। তারা কাফির- তারাতো অজ্ঞ, আমরা তো মুসলিম, তাহলে আমাদের আচরণ এমন কেনো? এভাবে চলতে থাকলে এই আযাব বন্ধ হবে না।
.
ও আমার জাতি! মুক্তার মালা ছিড়ে গেছে, মুক্তার দানা যেমন একের পর এক পড়তে থাকে আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে, তেমনি একের পর এক ফিতনা-আযাব আসতেই থাকবে। এই আযাবের মাধ্যমে আমরা আক্রান্ত হবো সম্পদের ফিতনায়, ইলমের ফিতনায়, ঈমানী ফিতনায় এবং আমরা দিশেহারা হয়ে যাবো। এই মহামারী না হয় প্রাণ কেড়ে নিবে কিন্তু ফিতনায় পড়ে যে ঈমান হারা হয়ে যাবো সে খেয়াল আছে?
.
দৃশ্যমান প্রেক্ষাপটে পঙ্গপাল আসছে, গত কয়েক সপ্তাহে ইউরোপে, এশিয়া, আমেরিকায় ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে, সুনামির সর্তকতা, শিলা বৃষ্টি হচ্ছে,
অধিক সময় মাস্ক পরার মাধ্যমে চেহারা বিকৃত হচ্ছে। এর বাইরে হাদিসে বর্নিত অগনিত আযাব আসছে, যার আলামত এখনো হয়তো প্রকাশ পায়নি, আল্লাহু আলাম হয়তো আগামীকাল নয়তো পরশু দিন প্রকাশ পাবেই। কিন্তু এরপরেও একনিষ্ঠ মুমিনগণ আনন্দিত কারন আল্লাহ ও তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিশ্রুত চূড়ান্ত বিজয় সন্নিকটে। ত্যাগ,সবর ব্যতীত কিছু অর্জিত হয় না। সামনের দিনগুলোতে ঈমানের ফিতনা, ইলমের ফিতনা, সম্পদের ফিতনা আমাদেরকে গ্রাস করবে, তখন একনিষ্ঠ মুমিনগণ ব্যতীত আর কেউই অটল অবিচল থাকতে সক্ষম হবে না ইনশাআল্লাহ। তাই এখনি সময় ঈমান ও ইলমকে ঝালাই করে নেওয়া, সবরের দাওয়াহ ছড়িয়ে দেওয়া। আমি কঠিন পরীক্ষা ও বিজয়ের সুঘ্রাণ পাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ।
.
সংবাদ মাধ্যম বলছে পশ্চিমা বিশ্ব হোম কোয়ারেন্টাইনে সময় ব্যয় করছে পর্নোগ্রাফি দেখে। তাগুত গোষ্ঠী দ্বীনের বিরুদ্ধে আরো ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। সাধারণ মুসলিমরা দুনিয়ায় টিকে থাকতে হালাল-হারাম তোয়াক্কা করছে না। দ্বীনি সার্কেলগুলো পরস্পর বিদ্বেষ ছড়াতে ব্যস্ত, আমরা সোস্যাল মিডিয়ায় হাসি, ঠাট্টা, ট্রোলবাজিতে সময় ব্যয় করছি। আল্লাহর কাছে পানাহ চাই। তারা কাফির- তারাতো অজ্ঞ, আমরা তো মুসলিম, তাহলে আমাদের আচরণ এমন কেনো? এভাবে চলতে থাকলে এই আযাব বন্ধ হবে না।
.
ও আমার জাতি! মুক্তার মালা ছিড়ে গেছে, মুক্তার দানা যেমন একের পর এক পড়তে থাকে আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে, তেমনি একের পর এক ফিতনা-আযাব আসতেই থাকবে। এই আযাবের মাধ্যমে আমরা আক্রান্ত হবো সম্পদের ফিতনায়, ইলমের ফিতনায়, ঈমানী ফিতনায় এবং আমরা দিশেহারা হয়ে যাবো। এই মহামারী না হয় প্রাণ কেড়ে নিবে কিন্তু ফিতনায় পড়ে যে ঈমান হারা হয়ে যাবো সে খেয়াল আছে?
.
দৃশ্যমান প্রেক্ষাপটে পঙ্গপাল আসছে, গত কয়েক সপ্তাহে ইউরোপে, এশিয়া, আমেরিকায় ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে, সুনামির সর্তকতা, শিলা বৃষ্টি হচ্ছে,
অধিক সময় মাস্ক পরার মাধ্যমে চেহারা বিকৃত হচ্ছে। এর বাইরে হাদিসে বর্নিত অগনিত আযাব আসছে, যার আলামত এখনো হয়তো প্রকাশ পায়নি, আল্লাহু আলাম হয়তো আগামীকাল নয়তো পরশু দিন প্রকাশ পাবেই। কিন্তু এরপরেও একনিষ্ঠ মুমিনগণ আনন্দিত কারন আল্লাহ ও তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিশ্রুত চূড়ান্ত বিজয় সন্নিকটে। ত্যাগ,সবর ব্যতীত কিছু অর্জিত হয় না। সামনের দিনগুলোতে ঈমানের ফিতনা, ইলমের ফিতনা, সম্পদের ফিতনা আমাদেরকে গ্রাস করবে, তখন একনিষ্ঠ মুমিনগণ ব্যতীত আর কেউই অটল অবিচল থাকতে সক্ষম হবে না ইনশাআল্লাহ। তাই এখনি সময় ঈমান ও ইলমকে ঝালাই করে নেওয়া, সবরের দাওয়াহ ছড়িয়ে দেওয়া। আমি কঠিন পরীক্ষা ও বিজয়ের সুঘ্রাণ পাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ।
Comment