বিপর্যয় আসার আগেই সতর্ক হোন :
অদূর ভবিষ্যতে পুরো বিশ্বে কী ভয়ংকর মতবাদের সূচনা আর নতুন এক সভ্যতার উত্থান হতে যাচ্ছে, আমাদের উদাসীন জাতি তা কল্পনাও করতে পারবে না। আমাদের সামরিক পরাজয় তো সেই শত বছর পূর্বেই ঘটে গেছে, বাকি ছিল কেবল আদর্শিক পরাজয়ের ষোলোকলা পূর্ণ হওয়ার। একবিংশ শতাব্দীর প্রথমাংশে সেটারও বোধহয় সমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে। আর এরপর মানব-সভ্যতার ওপর নেমে আসবে এমন এক অন্ধকার সভ্যতার বিপর্যয়কর আঘাত, যা মানুষকে একেবারে পশু বানিয়ে দেবে। এমন কোনো পাপ থাকবে না, যা প্রকাশ্যে গর্ব সহকারে করা যাবে না। এমন কোনো বাধা থাকবে না, যা কোনো অপরাধ ঘটাতে কাউকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলবে। এমন এক সমাজ গড়ে ওঠবে, যেখানে যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিবাহের কোনো গুরুত্ব থাকবে না। মাহরাম-গাইরে মাহরামের কোনো বাছ-বিচার করা হবে না; বরং মা, মেয়ে, বোন, খালা, ফুফু, আত্মীয় বা অনাত্মীয় সব বরাবর হয়ে যাবে। এমন এক শাসনব্যবস্থা কায়িম হবে, যেখানে ধর্মের কোনো বালাই থাকবে না। নামকাওয়াস্তে ধর্ম থাকলেও সব মানুষ একই মানসিকতার হয়ে যাবে। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সর্বত্র গুনাহের সয়লাবে ছেয়ে যাবে। মেয়েরা পোশাক তো পরবে, কিন্তু তা না পরারই নামান্তর হবে। ছেলেরা নানারকম অদ্ভূত স্টাইল ও রং-বেরঙের পোশাক পরে ঘুরে বেড়াবে। সমাজে কোনো নিয়ন্ত্রণ বা শৃঙ্খলা থাকবে না। পূর্ণ স্বাধীনতার নামে নোংরামি দিয়ে পুরো পৃথিবী দুর্গন্ধময় বানিয়ে ফেলবে।
অবাক হচ্ছেন? জি না, অবাক হওয়ার কিছু নেই। যা বললাম, ফিতনা-সংক্রান্ত হাদিসগুলোর সারমর্ম প্রায় এমনই। ভাবছেন, সে যুগ এখনো হয়তো অনেক দূরে? জি না, সে সময় সমাগত প্রায়। আপনি একটু ভিন্নভাবে সতর্ক নজরে সমাজের অবস্থা দেখুন তো, বিশ বছর আগের তুলনায় আজ কতটা পরিবর্তন এসেছে? আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, ১৯৮০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত কতটুকু পরিবর্তন হয়েছিল? আর ২০০০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত কতটা পরিবর্তন হয়েছে? দু’সময়ের মাঝে ব্যবধান আকাশ-পাতাল। এভাবে পূর্বের সময়গুলোর সাথে তুলনা করে দেখুন, কতটা ভয়ংকরভাবে পরিবর্তন হচ্ছে দিনকাল। আপনি কি জানেন, বৈশ্বিভাবে ২০৩০ সাল পর্যন্ত কী কী প্ল্যান নেওয়া হয়েছে? শুনলে চোখ ছানাবড়া হয়ে যাবে। আমরা বোকা জনগণ তো কেবল খেলাধুলার আপডেট, মুভির রোমাঞ্চ, বিনোদনের মজা আর ফেসবুকসহ স্যোশাল মিডিয়ায় তর্ক-বিতর্ক বা হাসি-ঠাট্টার মাঝে ডুবে থাকতেই পছন্দ করি। অথচ এগুলো যে একেকটা ভয়ংকর ফাঁদ, তা আজ ক’জনেই বা জানে? আর কোনোভাবে জানলেও ক’জনেই বা তা বিশ্বাস করে? মিডিয়ার ধোলাই করা মগজ দিয়ে কি মিডিয়ার ফাঁদ বুঝতে পারবেন? তাগুতের জালের মধ্যে আটকে থেকে কি কখনো তাদের চক্রান্ত আন্দাজ করতে পারবেন? জি না, কক্ষনো নয়। কোনোদিনও সম্ভব হবে না; যতদিন না আপনি এসব ধোঁকার ফাঁদ আর আলেয়ার মায়াজাল থেকে বের হয়ে এসে সত্যের সন্ধানে নেমে পড়বেন।
আজ নিজের দেশে যা দেখছেন বা শুনছেন, সেগুলো তো ট্রেলারের সামান্য ঝলক মাত্র, বাকি ট্রেলার দেখানো তো এখনো বাকি আছে। আর সামনের মূল দৃশ্য তো পুরোটাই পর্দার আড়ালে, যা কেবল ভয়ংকরই নয়; বরং সেখানে রয়েছে পিলে চমকানো দৃশ্য। শীঘ্রই এগুলো একে একে সব প্রকাশ পাবে। আমরা কেবল দেখেই যাব, প্রতিহত করার মতো কাউকে পাব না। কীভাবেই বা প্রতিহত করব, যেখানে এখনো আমাদের মুসতাহাব-নফল নিয়ে তর্ক-বিতর্কই শেষ হয়নি! মুজতাহাদ ফিহ (মতানৈক্যপূর্ণ) বিষয়াদি নিয়ে এখনো আমাদের মারামারি, শত্রুতা আর বিদ্বেষ থামেনি!! হ্যাঁ, থামবে একদিন, যেদিন ফিতনার সয়লাব আমার ঘরের চৌকাঠে এসে হামলে পড়বে। সেদিন হুড়মুড় করে সব ফেলে বাঁচার চেষ্টা করব, কিন্তু নাহ, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে! নফল-মুসতাহাব বা মুজতাহাদ ফিহ তো দূরে থাক, সেদিন অকাট্য ফরজ বিধান বা ক্ষেত্রবিশেষে ইমান বাঁচানোও দায় হয়ে পড়বে! সত্যিই বলছি, একটুও বাড়িয়ে বলছি না। আমাদের সব কথা হজম করতে পারলে আরও অনেক কিছুই প্রকাশ করতাম। বিশ্বাস করুন, যা বলছি, সব ভালোভাবে গবেষণা করে এবং রাতের ঘুম নষ্ট করে জেনেবুঝেই বলছি। এখনো সময় আছে ভাই, সব গাফলতি ও পাগলামি থেকে ক্ষান্তি দিন। একটু বুঝার চেষ্টা করুন, আমরা কোন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি! সময় তো এখন এতটাই নাজুক যে, কিছুদিন পর অন্যদের সতর্ক করা তো দূরে থাক, নিজের ইমান-আমল বাঁচানোর ফিকির নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়তে হবে।
আমাদের যতটুকু বলার ছিল, বলে গেলাম। আমাদের যতটুকু জানা ছিল, জানিয়ে গেলাম। আমাদের দায়িত্ব ছিল কেবল সত্যটা প্রকাশ করা ও জানিয়ে দেওয়া, বিশ্বাস করানো বা মানানোর দায়িত্ব আমাদের নয়। সময় হলে হয়তো শীঘ্রই আমরা চলে যাব এ নীল জগত ছেড়ে, তখন নিজের নলেজ আর অর্জিত জ্ঞানই কেবল কাজে লাগবে। যা যা গ্রহণ করার, এখনই গ্রহণ করে নিন। যা যা বুঝার দরকার, এখনই বুঝে নিন। বিপর্যয়কর সে সময়ের পদধ্বনি আমরা স্পষ্টই শুনতে পাচ্ছি। প্রলয়ংকর সে দিনগুলির ধ্বংসলীলা আমরা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি। সে ঝড় আমাদের ইমান, আমল, ইজ্জত, জান, মাল সব তছনছ করে দিয়ে যাবে। তাই আর সময় নেই ট্রল করার, আর সময় নেই অযথা সমালোচনা করার, আর সময় নেই হাসি-ঠাট্টা করার। দ্রুতই নিজেকে গুছিয়ে নিন, আর প্রস্তুতি গ্রহণ করুন আশু ঝড় মোকাবেলা করার। এ ঝড় যদি মোকাবেলা করতে না পারেন তাহলে দুনিয়া ও আখিরাত সবই বরবাদ হয়ে যাবে। প্লিজ, ভালো করে বুঝার চেষ্টা করুন, কতটা মারাত্মক হতে যাচ্ছে আশু ফিতনার বজ্রনাদ। এত বলার পরেও যদি কেউ না বোঝে, তাহলে আর কিছু করার নেই। বেশ ভালো করেই জানি, আমাদের এ আহবান সবার কানে পৌঁছবে না। আর যাদেরও বা কানে পৌঁছবে, তাদের অধিকাংশই এসব আমলে নেবে না। তবুও বলে গেলাম; যদি একজনও বোঝে, যদি একজনও মুক্তি পায়, সেটাই আমাদের কামনা। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন এবং সব ধরনের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন।
বিশিষ্ট আলিম, লেখক ও গবেষক।
অদূর ভবিষ্যতে পুরো বিশ্বে কী ভয়ংকর মতবাদের সূচনা আর নতুন এক সভ্যতার উত্থান হতে যাচ্ছে, আমাদের উদাসীন জাতি তা কল্পনাও করতে পারবে না। আমাদের সামরিক পরাজয় তো সেই শত বছর পূর্বেই ঘটে গেছে, বাকি ছিল কেবল আদর্শিক পরাজয়ের ষোলোকলা পূর্ণ হওয়ার। একবিংশ শতাব্দীর প্রথমাংশে সেটারও বোধহয় সমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে। আর এরপর মানব-সভ্যতার ওপর নেমে আসবে এমন এক অন্ধকার সভ্যতার বিপর্যয়কর আঘাত, যা মানুষকে একেবারে পশু বানিয়ে দেবে। এমন কোনো পাপ থাকবে না, যা প্রকাশ্যে গর্ব সহকারে করা যাবে না। এমন কোনো বাধা থাকবে না, যা কোনো অপরাধ ঘটাতে কাউকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলবে। এমন এক সমাজ গড়ে ওঠবে, যেখানে যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিবাহের কোনো গুরুত্ব থাকবে না। মাহরাম-গাইরে মাহরামের কোনো বাছ-বিচার করা হবে না; বরং মা, মেয়ে, বোন, খালা, ফুফু, আত্মীয় বা অনাত্মীয় সব বরাবর হয়ে যাবে। এমন এক শাসনব্যবস্থা কায়িম হবে, যেখানে ধর্মের কোনো বালাই থাকবে না। নামকাওয়াস্তে ধর্ম থাকলেও সব মানুষ একই মানসিকতার হয়ে যাবে। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সর্বত্র গুনাহের সয়লাবে ছেয়ে যাবে। মেয়েরা পোশাক তো পরবে, কিন্তু তা না পরারই নামান্তর হবে। ছেলেরা নানারকম অদ্ভূত স্টাইল ও রং-বেরঙের পোশাক পরে ঘুরে বেড়াবে। সমাজে কোনো নিয়ন্ত্রণ বা শৃঙ্খলা থাকবে না। পূর্ণ স্বাধীনতার নামে নোংরামি দিয়ে পুরো পৃথিবী দুর্গন্ধময় বানিয়ে ফেলবে।
অবাক হচ্ছেন? জি না, অবাক হওয়ার কিছু নেই। যা বললাম, ফিতনা-সংক্রান্ত হাদিসগুলোর সারমর্ম প্রায় এমনই। ভাবছেন, সে যুগ এখনো হয়তো অনেক দূরে? জি না, সে সময় সমাগত প্রায়। আপনি একটু ভিন্নভাবে সতর্ক নজরে সমাজের অবস্থা দেখুন তো, বিশ বছর আগের তুলনায় আজ কতটা পরিবর্তন এসেছে? আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, ১৯৮০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত কতটুকু পরিবর্তন হয়েছিল? আর ২০০০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত কতটা পরিবর্তন হয়েছে? দু’সময়ের মাঝে ব্যবধান আকাশ-পাতাল। এভাবে পূর্বের সময়গুলোর সাথে তুলনা করে দেখুন, কতটা ভয়ংকরভাবে পরিবর্তন হচ্ছে দিনকাল। আপনি কি জানেন, বৈশ্বিভাবে ২০৩০ সাল পর্যন্ত কী কী প্ল্যান নেওয়া হয়েছে? শুনলে চোখ ছানাবড়া হয়ে যাবে। আমরা বোকা জনগণ তো কেবল খেলাধুলার আপডেট, মুভির রোমাঞ্চ, বিনোদনের মজা আর ফেসবুকসহ স্যোশাল মিডিয়ায় তর্ক-বিতর্ক বা হাসি-ঠাট্টার মাঝে ডুবে থাকতেই পছন্দ করি। অথচ এগুলো যে একেকটা ভয়ংকর ফাঁদ, তা আজ ক’জনেই বা জানে? আর কোনোভাবে জানলেও ক’জনেই বা তা বিশ্বাস করে? মিডিয়ার ধোলাই করা মগজ দিয়ে কি মিডিয়ার ফাঁদ বুঝতে পারবেন? তাগুতের জালের মধ্যে আটকে থেকে কি কখনো তাদের চক্রান্ত আন্দাজ করতে পারবেন? জি না, কক্ষনো নয়। কোনোদিনও সম্ভব হবে না; যতদিন না আপনি এসব ধোঁকার ফাঁদ আর আলেয়ার মায়াজাল থেকে বের হয়ে এসে সত্যের সন্ধানে নেমে পড়বেন।
আজ নিজের দেশে যা দেখছেন বা শুনছেন, সেগুলো তো ট্রেলারের সামান্য ঝলক মাত্র, বাকি ট্রেলার দেখানো তো এখনো বাকি আছে। আর সামনের মূল দৃশ্য তো পুরোটাই পর্দার আড়ালে, যা কেবল ভয়ংকরই নয়; বরং সেখানে রয়েছে পিলে চমকানো দৃশ্য। শীঘ্রই এগুলো একে একে সব প্রকাশ পাবে। আমরা কেবল দেখেই যাব, প্রতিহত করার মতো কাউকে পাব না। কীভাবেই বা প্রতিহত করব, যেখানে এখনো আমাদের মুসতাহাব-নফল নিয়ে তর্ক-বিতর্কই শেষ হয়নি! মুজতাহাদ ফিহ (মতানৈক্যপূর্ণ) বিষয়াদি নিয়ে এখনো আমাদের মারামারি, শত্রুতা আর বিদ্বেষ থামেনি!! হ্যাঁ, থামবে একদিন, যেদিন ফিতনার সয়লাব আমার ঘরের চৌকাঠে এসে হামলে পড়বে। সেদিন হুড়মুড় করে সব ফেলে বাঁচার চেষ্টা করব, কিন্তু নাহ, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে! নফল-মুসতাহাব বা মুজতাহাদ ফিহ তো দূরে থাক, সেদিন অকাট্য ফরজ বিধান বা ক্ষেত্রবিশেষে ইমান বাঁচানোও দায় হয়ে পড়বে! সত্যিই বলছি, একটুও বাড়িয়ে বলছি না। আমাদের সব কথা হজম করতে পারলে আরও অনেক কিছুই প্রকাশ করতাম। বিশ্বাস করুন, যা বলছি, সব ভালোভাবে গবেষণা করে এবং রাতের ঘুম নষ্ট করে জেনেবুঝেই বলছি। এখনো সময় আছে ভাই, সব গাফলতি ও পাগলামি থেকে ক্ষান্তি দিন। একটু বুঝার চেষ্টা করুন, আমরা কোন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি! সময় তো এখন এতটাই নাজুক যে, কিছুদিন পর অন্যদের সতর্ক করা তো দূরে থাক, নিজের ইমান-আমল বাঁচানোর ফিকির নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়তে হবে।
আমাদের যতটুকু বলার ছিল, বলে গেলাম। আমাদের যতটুকু জানা ছিল, জানিয়ে গেলাম। আমাদের দায়িত্ব ছিল কেবল সত্যটা প্রকাশ করা ও জানিয়ে দেওয়া, বিশ্বাস করানো বা মানানোর দায়িত্ব আমাদের নয়। সময় হলে হয়তো শীঘ্রই আমরা চলে যাব এ নীল জগত ছেড়ে, তখন নিজের নলেজ আর অর্জিত জ্ঞানই কেবল কাজে লাগবে। যা যা গ্রহণ করার, এখনই গ্রহণ করে নিন। যা যা বুঝার দরকার, এখনই বুঝে নিন। বিপর্যয়কর সে সময়ের পদধ্বনি আমরা স্পষ্টই শুনতে পাচ্ছি। প্রলয়ংকর সে দিনগুলির ধ্বংসলীলা আমরা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি। সে ঝড় আমাদের ইমান, আমল, ইজ্জত, জান, মাল সব তছনছ করে দিয়ে যাবে। তাই আর সময় নেই ট্রল করার, আর সময় নেই অযথা সমালোচনা করার, আর সময় নেই হাসি-ঠাট্টা করার। দ্রুতই নিজেকে গুছিয়ে নিন, আর প্রস্তুতি গ্রহণ করুন আশু ঝড় মোকাবেলা করার। এ ঝড় যদি মোকাবেলা করতে না পারেন তাহলে দুনিয়া ও আখিরাত সবই বরবাদ হয়ে যাবে। প্লিজ, ভালো করে বুঝার চেষ্টা করুন, কতটা মারাত্মক হতে যাচ্ছে আশু ফিতনার বজ্রনাদ। এত বলার পরেও যদি কেউ না বোঝে, তাহলে আর কিছু করার নেই। বেশ ভালো করেই জানি, আমাদের এ আহবান সবার কানে পৌঁছবে না। আর যাদেরও বা কানে পৌঁছবে, তাদের অধিকাংশই এসব আমলে নেবে না। তবুও বলে গেলাম; যদি একজনও বোঝে, যদি একজনও মুক্তি পায়, সেটাই আমাদের কামনা। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন এবং সব ধরনের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন।
বিশিষ্ট আলিম, লেখক ও গবেষক।
Comment