সম্মানিত পাঠক। আমরা সকলেই জানি,উপমহাদেশের এক ভয়াবহ যুদ্ধের কথা। এই যুদ্ধের সময়ও অতি নিকটে যখন প্রতিটা ঘরে ঘরে এর ভয়াবহতা পরিলক্ষিত হবে। যুদ্ধের পরিস্থিতি হবে অনেক কঠিন ও ভয়ংকর। প্রতিটা মুসলিমদের জন্য এই ভূমি সংকীর্ণ হয়ে যাবে। নানা ফেতনার সৃষ্টি হবে।
আমাদের চারপাশে আজ কতো প্রযুক্তি। কতো সুন্দর করে সবকিছু সাজানো। কতো কিছু লক্ষণীয় চারিপাশে। ভোগ সামগ্রীর কোনো অভাব নেই। যখন যা ইচ্ছে করছি। কোনো বাধা নেই। নেই কোনো ভয়। কিন্তু ঐ সময় যখন যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে (এই যুদ্ধ কোনো সাধারণ যুদ্ধ নয় এক মহা যুদ্ধ গায্ওয়াতুল হিন্দ) তখন কোনো প্রযুক্তিই আমাদের কাজে আসবে না।
পরিবেশ হঠাৎ করেই বদলে যাবে। কেমন যেন অচেনা হয়ে যাবে চারিপাশ। হাহাকার আর আহাজারীতে ভরে যাবে আকাশ বাতাস। আরাম আয়েশের জীবন,কষ্টকর ও বেদনাদায়ক হয়ে যাবে। চারপাশ যেন ধ্বংসস্তুপ এর আকার ধারণ করবে। বোমা আর বুলেটের শব্দে আকাশ বাতাস কম্পিত হবে।
তখন এমন এক পরিস্তিতির সৃষ্টি হবে যা হয়তো অনেকে কল্পনার মধ্যেও চিন্তা করেনি। ঐ পরিস্থিতিতে দূরবর্তী কারো সাথে যোগাযোগ করা কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়াবে অনেক ক্ষেত্রে যোগাযোগ চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে ।হাজারো মানুষ হারাবে তাদের বাসস্থান। হাজারো কষ্টের মধ্যে প্রাণ ভয়ে ছাড়তে হবে চিরচেনা ভূমি।
দূরবর্তী আত্মীয় স্বজনদের খোজখবর নিতে পারবেন না। আপনার বোন কিংবা স্ত্রী গণহারে ধর্ষিত হতে পারে। তাদের ধরে নিয়ে হত্যা করা হতে পারে। হাজারো মুসলিম গ্রেফতার হবে,গুম হবে,শহীদ হবে। হাজারো লাশ পরে থাকবে চারিদিকে। লাশের পচা গন্ধে বাতাস ভরে যাবে। আপনার কাছে টাকা থাকবে কিন্তু কিছুই ক্রয় করতে পারবেন না। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো খাবারের জন্য কান্না করবে। কিন্তু খাবার জোগাতে আপনি ব্যর্থ হবেন।
অনেকে খাবার আর চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে। চারদিক থেকে বেসে আসবে চিৎকার আর আর্তনাদ এর শব্দ। একে একে আপনার প্রিয় মানুষ গুলো আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। তাগুতের রোষানলে হাজারো আলেম-ওলামা, সাধারণ মুসলিম নির্যাতিত নিষ্পেষিত হবে।
চারপাশের মানুষ গুলো অভাবের তাড়নায় লুটপাট ও হিংস্র হয়ে যাবে।প্ রতি পদে পদে বিপদ আপনাকে গ্রাস করবে।
কতই না ভয়াবহ হবে সেই পরিস্থিতি। একবার কি চিন্তা করেছেন ঐ পরিস্থিতিতে আমরা কি করব? আমরা কি জিহাদের ময়দানে টিকে থাকতে পারব? নাকি কষ্টের তাড়নায় তাগুতের গোলামি করব। নিজের ইমানকে সামন্য মূল্যে বিক্রি করে দিব নাকি দীনকে পৃথিবীর বুকে বিজয়ী করার জন্য লড়াই করে যাব।
নিজেকে প্রশ্ন করুন জাচাই(যাচাই) করুন আপনি কতোটা প্রস্তুত এই মহা যুদ্ধের জন্য।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে এই বরকতময় যুদ্ধে শরিক হওয়ার তৌফিক দান করুক। আমীন ইয়া রব্বাল আল আমীন।
আমাদের চারপাশে আজ কতো প্রযুক্তি। কতো সুন্দর করে সবকিছু সাজানো। কতো কিছু লক্ষণীয় চারিপাশে। ভোগ সামগ্রীর কোনো অভাব নেই। যখন যা ইচ্ছে করছি। কোনো বাধা নেই। নেই কোনো ভয়। কিন্তু ঐ সময় যখন যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে (এই যুদ্ধ কোনো সাধারণ যুদ্ধ নয় এক মহা যুদ্ধ গায্ওয়াতুল হিন্দ) তখন কোনো প্রযুক্তিই আমাদের কাজে আসবে না।
পরিবেশ হঠাৎ করেই বদলে যাবে। কেমন যেন অচেনা হয়ে যাবে চারিপাশ। হাহাকার আর আহাজারীতে ভরে যাবে আকাশ বাতাস। আরাম আয়েশের জীবন,কষ্টকর ও বেদনাদায়ক হয়ে যাবে। চারপাশ যেন ধ্বংসস্তুপ এর আকার ধারণ করবে। বোমা আর বুলেটের শব্দে আকাশ বাতাস কম্পিত হবে।
তখন এমন এক পরিস্তিতির সৃষ্টি হবে যা হয়তো অনেকে কল্পনার মধ্যেও চিন্তা করেনি। ঐ পরিস্থিতিতে দূরবর্তী কারো সাথে যোগাযোগ করা কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়াবে অনেক ক্ষেত্রে যোগাযোগ চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে ।হাজারো মানুষ হারাবে তাদের বাসস্থান। হাজারো কষ্টের মধ্যে প্রাণ ভয়ে ছাড়তে হবে চিরচেনা ভূমি।
দূরবর্তী আত্মীয় স্বজনদের খোজখবর নিতে পারবেন না। আপনার বোন কিংবা স্ত্রী গণহারে ধর্ষিত হতে পারে। তাদের ধরে নিয়ে হত্যা করা হতে পারে। হাজারো মুসলিম গ্রেফতার হবে,গুম হবে,শহীদ হবে। হাজারো লাশ পরে থাকবে চারিদিকে। লাশের পচা গন্ধে বাতাস ভরে যাবে। আপনার কাছে টাকা থাকবে কিন্তু কিছুই ক্রয় করতে পারবেন না। ছোট ছোট বাচ্চাগুলো খাবারের জন্য কান্না করবে। কিন্তু খাবার জোগাতে আপনি ব্যর্থ হবেন।
অনেকে খাবার আর চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে। চারদিক থেকে বেসে আসবে চিৎকার আর আর্তনাদ এর শব্দ। একে একে আপনার প্রিয় মানুষ গুলো আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। তাগুতের রোষানলে হাজারো আলেম-ওলামা, সাধারণ মুসলিম নির্যাতিত নিষ্পেষিত হবে।
চারপাশের মানুষ গুলো অভাবের তাড়নায় লুটপাট ও হিংস্র হয়ে যাবে।প্ রতি পদে পদে বিপদ আপনাকে গ্রাস করবে।
কতই না ভয়াবহ হবে সেই পরিস্থিতি। একবার কি চিন্তা করেছেন ঐ পরিস্থিতিতে আমরা কি করব? আমরা কি জিহাদের ময়দানে টিকে থাকতে পারব? নাকি কষ্টের তাড়নায় তাগুতের গোলামি করব। নিজের ইমানকে সামন্য মূল্যে বিক্রি করে দিব নাকি দীনকে পৃথিবীর বুকে বিজয়ী করার জন্য লড়াই করে যাব।
নিজেকে প্রশ্ন করুন জাচাই(যাচাই) করুন আপনি কতোটা প্রস্তুত এই মহা যুদ্ধের জন্য।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে এই বরকতময় যুদ্ধে শরিক হওয়ার তৌফিক দান করুক। আমীন ইয়া রব্বাল আল আমীন।
Comment