যারা জানে যে গাজওয়াতুল হিন্দের আগুন আজকে হোক আর কালকে হোক, সেটা লাগবেই, তারা প্রস্তুতু নিচ্ছে। যারা আসলেই রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম) এর হাদিসকে মানে তারা এই ব্যাপারে অসচেতন থাকতে পারে না, তারা শুধু গরুর লেজের পিছনে পড়তে পারে না!
-------
ভারতের সাথে আমাদের যুদ্ধ হবেই! মুমিনদের দায়িত্ব প্রস্তুত থাকা! আর আমরা হচ্ছি গাজওয়াতুল হিন্দের জন্য খুব ভাইটাল একটা অবস্থানে। এটা সহজেই অনুমেয় যে ভারত আমাদের প্রভু সেজে বসতে চাইছে। যারাই ভারতের কাছে মাথা নত করবে, তারাই, "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই" এর শর্ত ভঙ্গ করে মুশরিকদেরই দলভুক্ত হবে। আর যারা মাথা নত করবে না, ভারত তাদের ছেড়ে দিবে না, তাদের চরম নির্যাতন করবে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহিস সালাম) বলেছেন, "তোমদের কেঁটে টুকরো টুকরো করা হলেও শিরক করবে না।" অর্থাৎ ভারত আমাদের সকলকে হত্যা করে ফেললেও, তার কাছে মাথা নত করার চেয়ে তা অনেক বেশি উত্তম! যারা মাথা নত করবে, তারা তো পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভূক্তই, সাথে সাথে দুনিয়াতেই আল্লাহ তাদের লাঞ্ছনার জীবন চাপিয়ে দিবেন।
-------
আগুন লাগবেই... ঈমান-আর কুফরের এই যুদ্ধের আগুন লাগবেই। বুদ্ধিমান মু'মিনদের কাজ হচ্ছে আগুনটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা! চিরাচরিত কাজে সন্তুষ্ট হয়ে যারা আগুনে পানি ঢেলে আরামের জীবনে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন, তাদের স্বপ্নটাও বৃথা, বাস্তবতাটাও বৃথা।
==========================================
★ এখনো ৫ বছর বাকি ২০২১ এর, তাই, এত আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিলে বাংলাদেশ সোনাবাহিনীতে একটা অসন্তোষ চুড়ান্ত আকার ধারন করবে। ফলে পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে। কারন রাজনৈতিক ইস্যুতে সোনাবাহিনী নিজের গরজ থেকে আর কিছুই না করলেও রাষ্ট্রীয় ইস্যুতে তারা নিজের গরজ থেকে বিদ্রোহ করবে এবং সেটার যথেষ্ট স্বতঃস্ফূর্ত শক্তি তাদের রয়েছে। আর তা হলো বাংলাদেশ সোনাবাহিনী এখনো মুসলিম অধ্যুষিত। তারা এখনো আলেম ওলামাদের প্রতি অনুগত। আলেমদের হুকুম আসলে হয়তো তারা বিদ্রোহে জড়াতে পারে যার পরিণতি ভয়ংকর হবে। তাই, সিংহকে ঘুমন্ত রাখলেও ভয়ের অনেক কারন যদি জেগে উঠে হঠাৎ।
★ সোনাবাহিনীকে নতুন করে দুর্বল করতে হবে..... স্পাই ঢুকাতে হবে এবং ক্যান্টনমেন্টে গুলো ভারতের RAW এর দখলে আনতে হবে আগে।
★ এরপর রাষ্ট্রধর্ম বাতি করলেও কোন সমস্যা নাই। কারন শক্তিকেন্দ্র দখলে।
★ তারপর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবে ভারতের নির্ধারিত কোন এক হিন্দু।
★তারপর কাশ্মিরের/সিকিমের মত সেই হিন্দুপ্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে ভারতের অংগরাজ্যের দালিলিক ঘোষনা প্রদানপুর্বক ভারতের অংশ হয়ে যাবে, স্বাধীন বাংলাদেশ বিলীন হবে। তবে এটা ২০২১ সাল নাগাদ।
এতটুকু আমি ৯৯% গ্যারান্টি দিয়ে বলছি। কারন এটা হাদীসের লুকায়িত ব্যখ্যা।
এর পরে বাকিটা আমার জানা নাই, আল্লাহ যতটুকু দিলে জানান দিয়েছে ততটুকু বলেছি।
(collected)
-------
ভারতের সাথে আমাদের যুদ্ধ হবেই! মুমিনদের দায়িত্ব প্রস্তুত থাকা! আর আমরা হচ্ছি গাজওয়াতুল হিন্দের জন্য খুব ভাইটাল একটা অবস্থানে। এটা সহজেই অনুমেয় যে ভারত আমাদের প্রভু সেজে বসতে চাইছে। যারাই ভারতের কাছে মাথা নত করবে, তারাই, "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই" এর শর্ত ভঙ্গ করে মুশরিকদেরই দলভুক্ত হবে। আর যারা মাথা নত করবে না, ভারত তাদের ছেড়ে দিবে না, তাদের চরম নির্যাতন করবে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহিস সালাম) বলেছেন, "তোমদের কেঁটে টুকরো টুকরো করা হলেও শিরক করবে না।" অর্থাৎ ভারত আমাদের সকলকে হত্যা করে ফেললেও, তার কাছে মাথা নত করার চেয়ে তা অনেক বেশি উত্তম! যারা মাথা নত করবে, তারা তো পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভূক্তই, সাথে সাথে দুনিয়াতেই আল্লাহ তাদের লাঞ্ছনার জীবন চাপিয়ে দিবেন।
-------
আগুন লাগবেই... ঈমান-আর কুফরের এই যুদ্ধের আগুন লাগবেই। বুদ্ধিমান মু'মিনদের কাজ হচ্ছে আগুনটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা! চিরাচরিত কাজে সন্তুষ্ট হয়ে যারা আগুনে পানি ঢেলে আরামের জীবনে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন, তাদের স্বপ্নটাও বৃথা, বাস্তবতাটাও বৃথা।
==========================================
রাষ্ট্রধর্ম ও রাষ্ট্রের স্বার্ভভৌমত্ব একে অপরের সম্পুরক। একটা ছাড়া আরেকটা হবে না।
★ এখনো ৫ বছর বাকি ২০২১ এর, তাই, এত আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিলে বাংলাদেশ সোনাবাহিনীতে একটা অসন্তোষ চুড়ান্ত আকার ধারন করবে। ফলে পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে। কারন রাজনৈতিক ইস্যুতে সোনাবাহিনী নিজের গরজ থেকে আর কিছুই না করলেও রাষ্ট্রীয় ইস্যুতে তারা নিজের গরজ থেকে বিদ্রোহ করবে এবং সেটার যথেষ্ট স্বতঃস্ফূর্ত শক্তি তাদের রয়েছে। আর তা হলো বাংলাদেশ সোনাবাহিনী এখনো মুসলিম অধ্যুষিত। তারা এখনো আলেম ওলামাদের প্রতি অনুগত। আলেমদের হুকুম আসলে হয়তো তারা বিদ্রোহে জড়াতে পারে যার পরিণতি ভয়ংকর হবে। তাই, সিংহকে ঘুমন্ত রাখলেও ভয়ের অনেক কারন যদি জেগে উঠে হঠাৎ।
★ সোনাবাহিনীকে নতুন করে দুর্বল করতে হবে..... স্পাই ঢুকাতে হবে এবং ক্যান্টনমেন্টে গুলো ভারতের RAW এর দখলে আনতে হবে আগে।
★ এরপর রাষ্ট্রধর্ম বাতি করলেও কোন সমস্যা নাই। কারন শক্তিকেন্দ্র দখলে।
★ তারপর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবে ভারতের নির্ধারিত কোন এক হিন্দু।
★তারপর কাশ্মিরের/সিকিমের মত সেই হিন্দুপ্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে ভারতের অংগরাজ্যের দালিলিক ঘোষনা প্রদানপুর্বক ভারতের অংশ হয়ে যাবে, স্বাধীন বাংলাদেশ বিলীন হবে। তবে এটা ২০২১ সাল নাগাদ।
এতটুকু আমি ৯৯% গ্যারান্টি দিয়ে বলছি। কারন এটা হাদীসের লুকায়িত ব্যখ্যা।
এর পরে বাকিটা আমার জানা নাই, আল্লাহ যতটুকু দিলে জানান দিয়েছে ততটুকু বলেছি।
(collected)
Comment