প্রস্তাবিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেটে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সমালোচনা করেছে সরকারি জোটের শরিক তরিকত ফেডারেশন। দলটির মহাসচিব এমএ আউয়াল এমপি বলেন, ‘থোক বরাদ্দের বিষয়টি ‘অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং ধর্মীয় স্পর্শকাতর’ বিষয়।’
সোমবার দুপুরে জাতীয় সংসদে বাজেট পরবর্তী আলোচনায় তিনি এ সমালোচনা করেন। এমএ আউয়াল বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ২০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। আমাদের দেশের মানুষ অত্যন্ত সম্প্রীতি ও অসাম্প্রদায়িক প্রবণ জাতি। যুগে যুগে যেসব দুঃখজনক সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ কারণে অর্থমন্ত্রীর এই থোক বরাদ্দের প্রস্তাব অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কষ্ট দেবে। এর সুযোগও নিবে অন্যান্য সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলো।’
সম্প্রতি সারাদেশে গুপ্তহত্যার প্রসঙ্গে এমএ আউয়াল বলেন, ‘যত্রতত্র অভিযোগ না করে প্রকৃত অপরাধীদের খুঁজে জনগণের সামনে পেশ করতে হবে। আমি আশা করি, প্রধানমন্ত্রী তার ইচ্ছা মনস্থির করলে এই খুনিদের শনাক্ত করা সময়ের ব্যাপার। এরইমধ্যে তিনি জানিয়েছেন, তার কাছে সব তথ্যপ্রমাণও আছে।’
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে তরিকত মহাসচিব বলেন, ‘আপনার সঙ্গে সারাদেশে ১৬ কোটি মানুষ আছে, আন্তর্জাতিক বিশ্ব আপনার নেতৃত্বে আস্থা রেখেছে। আপনি তথ্যপ্রমাণ প্রকাশ করে প্রকৃত অপরাধীদের কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করুন।’
এমএ আউয়াল বলেন, ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের দুজন নেতা, এর মধ্যে একজন সরকারের কর্মচারী ছিলেন, তারা এদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দারস্থ হয়েছেন। এটা একটি স্বাধীন দেশের মুখে চুনকালি মেখে দেয়ার সমান। এটা দেশে সার্বভৌমত্ব নিয়ে খেলাধুলার সমান।’ বিষয়টিকে হালকাভাবে নেয়ার কিছু নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অতিরিক্ত ১০ কোটি টাকা বরাদ্দের বিষয়ে তরিকত নেতা বলেন, ‘সরকারি একটি প্রতিষ্ঠান জঙ্গিরোধ করতে তাদের বরাদ্দের বাইরে আরো ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে। এর কারণ কি? তাহলে তাদের কর্মতৎপরতার ফলাফল কি? বাজেট পাস হওয়ার আগে এই বিষয়গুলো জোরালোভাবে পর্যবেক্ষণ করার পরামর্শ থাকল।’
বাংলামেইল২৪
সোমবার দুপুরে জাতীয় সংসদে বাজেট পরবর্তী আলোচনায় তিনি এ সমালোচনা করেন। এমএ আউয়াল বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ২০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। আমাদের দেশের মানুষ অত্যন্ত সম্প্রীতি ও অসাম্প্রদায়িক প্রবণ জাতি। যুগে যুগে যেসব দুঃখজনক সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ কারণে অর্থমন্ত্রীর এই থোক বরাদ্দের প্রস্তাব অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কষ্ট দেবে। এর সুযোগও নিবে অন্যান্য সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলো।’
সম্প্রতি সারাদেশে গুপ্তহত্যার প্রসঙ্গে এমএ আউয়াল বলেন, ‘যত্রতত্র অভিযোগ না করে প্রকৃত অপরাধীদের খুঁজে জনগণের সামনে পেশ করতে হবে। আমি আশা করি, প্রধানমন্ত্রী তার ইচ্ছা মনস্থির করলে এই খুনিদের শনাক্ত করা সময়ের ব্যাপার। এরইমধ্যে তিনি জানিয়েছেন, তার কাছে সব তথ্যপ্রমাণও আছে।’
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে তরিকত মহাসচিব বলেন, ‘আপনার সঙ্গে সারাদেশে ১৬ কোটি মানুষ আছে, আন্তর্জাতিক বিশ্ব আপনার নেতৃত্বে আস্থা রেখেছে। আপনি তথ্যপ্রমাণ প্রকাশ করে প্রকৃত অপরাধীদের কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করুন।’
এমএ আউয়াল বলেন, ‘হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের দুজন নেতা, এর মধ্যে একজন সরকারের কর্মচারী ছিলেন, তারা এদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দারস্থ হয়েছেন। এটা একটি স্বাধীন দেশের মুখে চুনকালি মেখে দেয়ার সমান। এটা দেশে সার্বভৌমত্ব নিয়ে খেলাধুলার সমান।’ বিষয়টিকে হালকাভাবে নেয়ার কিছু নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অতিরিক্ত ১০ কোটি টাকা বরাদ্দের বিষয়ে তরিকত নেতা বলেন, ‘সরকারি একটি প্রতিষ্ঠান জঙ্গিরোধ করতে তাদের বরাদ্দের বাইরে আরো ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে। এর কারণ কি? তাহলে তাদের কর্মতৎপরতার ফলাফল কি? বাজেট পাস হওয়ার আগে এই বিষয়গুলো জোরালোভাবে পর্যবেক্ষণ করার পরামর্শ থাকল।’
বাংলামেইল২৪
Comment