সম্প্রতি চীনে অনুষ্ঠিত জি টোয়েন্টি সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে তার বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানান এরদোয়ান।
বুধবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওবামা আইএসের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালানোর বিষয়ে তাকে বলেছেন বলে এরদোয়ান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, এ ধরনের পদক্ষেপের বিষয়ে তুরস্কের ‘কোনো সমস্যা নেই’।
গত মাসে সিরিয়ার সীমান্তে ঢুকে অভিযান শুরু করে তুরস্ক, আইএসের পাশাপাশি কুর্দি বিদ্রোহীদেরও লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।
তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহীরা সীমান্তবর্তী জারাব্লুজ শহর থেকে আইএসকে তাড়িয়েছে। তবে কুর্দি বাহিনীর অগ্রগতি নিয়ে উদ্বিগ্ন আঙ্কারা তাদের বিরুদ্ধেও হামলা চালাচ্ছে।
তাদের এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তুরস্কের উপ-প্রধানমন্ত্রী নুরেতিন ক্যানিক্লি বলেছেন, সীমান্তবর্তী এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আসার পর সিরিয়ার আরও ভিতরে যেতে পারে তুর্কি বাহিনী।
অভিযান শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আইএস ও কুর্দি মিলিশিয়া যোদ্ধাদের ১১০ জনকে তুরস্কের সেনারা হত্যা করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে সিরিয়ার ভিতরে তুর্কি বাহিনীর অভিযানে রাশিয়া ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’ বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে দেশটিতে বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।
বিবিসি বলছে, রাক্কায় অভিযান নিয়ে এরদোয়ানের বক্তব্য তুরস্কের সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এরদোয়ান বলেন, “রাক্কা বিষয়ে ওবামা যৌথভাবে কিছু করতে চান। আমরা বলেছি, আমাদের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না।
“আমি বলেছি, আমাদের সৈন্যদের এক জায়গায় আসা এবং আলোচনা করা উচিত। তারপর যা দরকার তাই করা হবে।”
আইসের উত্থানে সিরিয়ার রাক্কা দখল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দেয়। ইরাক ও সিরিয়ার একটা বড় অংশ দখলে নেওয়া জঙ্গি গোষ্ঠীটি এই শহরটিকেই ‘রাজধানী’ হিসেবে ব্যবহার করছে বলে ধারণা করা হয়।
ওই শহরে এখনও আড়াই থেকে পাঁচ লাখ মানুষ বসবাস করছে বলে ধারণা। সেখানে সাধারণ মানুষের উপর বর্বরতার অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। [নিউজ ডেস্ক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম]
বুধবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওবামা আইএসের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালানোর বিষয়ে তাকে বলেছেন বলে এরদোয়ান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, এ ধরনের পদক্ষেপের বিষয়ে তুরস্কের ‘কোনো সমস্যা নেই’।
গত মাসে সিরিয়ার সীমান্তে ঢুকে অভিযান শুরু করে তুরস্ক, আইএসের পাশাপাশি কুর্দি বিদ্রোহীদেরও লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।
তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহীরা সীমান্তবর্তী জারাব্লুজ শহর থেকে আইএসকে তাড়িয়েছে। তবে কুর্দি বাহিনীর অগ্রগতি নিয়ে উদ্বিগ্ন আঙ্কারা তাদের বিরুদ্ধেও হামলা চালাচ্ছে।
তাদের এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তুরস্কের উপ-প্রধানমন্ত্রী নুরেতিন ক্যানিক্লি বলেছেন, সীমান্তবর্তী এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আসার পর সিরিয়ার আরও ভিতরে যেতে পারে তুর্কি বাহিনী।
অভিযান শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আইএস ও কুর্দি মিলিশিয়া যোদ্ধাদের ১১০ জনকে তুরস্কের সেনারা হত্যা করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে সিরিয়ার ভিতরে তুর্কি বাহিনীর অভিযানে রাশিয়া ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’ বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে দেশটিতে বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।
বিবিসি বলছে, রাক্কায় অভিযান নিয়ে এরদোয়ানের বক্তব্য তুরস্কের সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এরদোয়ান বলেন, “রাক্কা বিষয়ে ওবামা যৌথভাবে কিছু করতে চান। আমরা বলেছি, আমাদের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না।
“আমি বলেছি, আমাদের সৈন্যদের এক জায়গায় আসা এবং আলোচনা করা উচিত। তারপর যা দরকার তাই করা হবে।”
আইসের উত্থানে সিরিয়ার রাক্কা দখল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দেয়। ইরাক ও সিরিয়ার একটা বড় অংশ দখলে নেওয়া জঙ্গি গোষ্ঠীটি এই শহরটিকেই ‘রাজধানী’ হিসেবে ব্যবহার করছে বলে ধারণা করা হয়।
ওই শহরে এখনও আড়াই থেকে পাঁচ লাখ মানুষ বসবাস করছে বলে ধারণা। সেখানে সাধারণ মানুষের উপর বর্বরতার অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। [নিউজ ডেস্ক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম]
Comment