সিরিয়ার দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, সেখানে ন্যাটো এবং রাশিয়ান সেনা , উভয় বাহিনী বিদ্যমান । হাদিস মতে মালহামা (তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ) শুরু হবে শাম তথা সিরিয়া থেকেই । ন্যাটো বাহিনী ইতি মধ্যেই অনেকটা প্রস্তুত । অপরদিকে গত মাসে রাশিয়া রিজার্ভ থেকে ৩ লাখের মত সৈন্য প্রস্তুত করেছে ।
...
চীনের তীব্বত সীমান্তের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, গত কয়েক মাসে চীন সেখানে প্রচুর সৈন্য মোতায়েন করেছে ।
একই অবস্হা ইন্ডিয়ার লাদাখ প্রান্তেও । ইন্ডিয়ার লাদাখের সাথে চীনের তীব্বত বর্ডার ।
মনে রাখতে হবে, চীন এবং রাশিয়া একে অপরের ঘনিষ্ঠ মিত্র রাষ্ট্র ।
...
আমেরিকার অর্থনীতিকে ধসিয়ে দিয়েছে চীন । তাই এই ২ দেশ আবার একে অপরের শত্রুতে পরিণত হয়েছে ।
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, চীন এবং ইন্ডিয়া একে অপরের সাথে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে । যার ফলে ইন্ডিয়ার সাথে চুক্তি করেছে আমেরিকা, যাতে যুদ্ধ ক্ষেত্রে একে অপরের ভূমি ব্যবহার করতে পারে ।
...
কয়েকদিন আগে মায়ানমারের সাথে চুক্তি করেছে চীন । যেন তারা সামরিক ক্ষেত্রে একে অপরকে সাহায্য করতে পারে ।
বলা বাহুল্য, এই চুক্তির কারণ ইন্ডিয়ার সাথে যুদ্ধ এবং বঙ্গোপসাগরের উপর নিয়ন্ত্রণ ।
...
বাংলাদেশে আসার কথা চীনের প্রধানমন্ত্রীর । এই খবর পাওয়া মাত্রই হঠাৎ করে আমেরিকা থেকে দৌঁড়ে চলে এলেন, জন কেরি ।
যেই আমেরিকা ১৯৭১ এ বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিলো , বাংলদেশকে তীরষ্কার করেছিলো । জন কেরি আসার পর আমরা দেখছি তারাই এখন বাংলাদেশের প্রশংসা করছে ।
...
আমরা জানি, জিওগ্রাফিক্যাল দিক থেকে চীনের উপর নজরদারী করার জন্য বাংলাদেশ অতি উত্তম একটি জায়গা । মানচীত্রে বাংলাদেশ নামক দেশটি হবার পর ইন্ডিয়ার অন্যান্য রাজ্যগুলো থেকে মনিপুর এবং মিজোরাম রাজ্যে যাতায়াত করাটা তাদের জন্য অনেকটাই কঠিন হয়ে পড়েছে । কারণ তাদের যাতায়াতের রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে । সেই জন্য যুদ্ধ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভুমি ব্যবহার করতে না পারলে তাদের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো (বিশেষ করে মনিপুর এবং মিজোরাম রাজ্য) অতি সহজেই চীন ধ্বসিয়ে দিতে বা দখল নিতে পারবে ।
...
অপরদিকে চীন যদি বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে পারে । তবে খুব সহজেই ইন্ডিয়াকে পরাস্ত্র করতে পারবে ।অতএব আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, চীন এবং ইন্ডিয়া উভয়ের জন্যই বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ স্হান ।
...
এই ব্যাপারে কোন রকম সন্দেহ নেই যে , বাংলাদেশকে চুত্তি করতেই হবে ইন্ডিয়া অথবা চীন যে কোন একটি দেশের সাথে ।
এই চুত্তির ফলে বাংলাদেশ যেমন একটি মিত্র রাষ্ট্র পাবে তেমনি তারা একটি বড় শত্রু রাষ্ট্রও পাবে ।
অন্য দেশ যুদ্ধের জন্য এই দেশের ভূমি ব্যবহার করবে এবং তার ফলাফল স্বরুপ বিপক্ষ দেশও যে এই দেশের উপর হামলা করবে ।
যার অর্থ, বাংলাদেশের জন্য বিপদ অনিবার্য ।
...
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বর্তমানে পৃথিবীর দেশগুলো একে অপরের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে । অনেক আগেই ন্যাটো জোট তৈরি করা হয়েছে । বর্তমানে ন্যাটো জোটের বাহিরেও আরও চুক্তি করে আরো জোট গঠন করছে মার্কিন বাহিনী ।
অপরদিকে রাশিয়া, চায়না এক অপরের জোটে অনেক আগে থেকেই আছে ।
যেই সব দেশ এই সব জোট এবং একে অপরের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ, সেই সব দেশের পরিণতি খুবই খারাপের দিকে যাবে ।
আমরা বুঝতেই পারছি যে,
বর্তমানে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জল সিরিয়া থেকে গড়িয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত চলে এসেছে ।
(collected)
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে পারবে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ---দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত
...
চীনের তীব্বত সীমান্তের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, গত কয়েক মাসে চীন সেখানে প্রচুর সৈন্য মোতায়েন করেছে ।
একই অবস্হা ইন্ডিয়ার লাদাখ প্রান্তেও । ইন্ডিয়ার লাদাখের সাথে চীনের তীব্বত বর্ডার ।
মনে রাখতে হবে, চীন এবং রাশিয়া একে অপরের ঘনিষ্ঠ মিত্র রাষ্ট্র ।
...
আমেরিকার অর্থনীতিকে ধসিয়ে দিয়েছে চীন । তাই এই ২ দেশ আবার একে অপরের শত্রুতে পরিণত হয়েছে ।
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, চীন এবং ইন্ডিয়া একে অপরের সাথে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে । যার ফলে ইন্ডিয়ার সাথে চুক্তি করেছে আমেরিকা, যাতে যুদ্ধ ক্ষেত্রে একে অপরের ভূমি ব্যবহার করতে পারে ।
...
কয়েকদিন আগে মায়ানমারের সাথে চুক্তি করেছে চীন । যেন তারা সামরিক ক্ষেত্রে একে অপরকে সাহায্য করতে পারে ।
বলা বাহুল্য, এই চুক্তির কারণ ইন্ডিয়ার সাথে যুদ্ধ এবং বঙ্গোপসাগরের উপর নিয়ন্ত্রণ ।
...
বাংলাদেশে আসার কথা চীনের প্রধানমন্ত্রীর । এই খবর পাওয়া মাত্রই হঠাৎ করে আমেরিকা থেকে দৌঁড়ে চলে এলেন, জন কেরি ।
যেই আমেরিকা ১৯৭১ এ বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিলো , বাংলদেশকে তীরষ্কার করেছিলো । জন কেরি আসার পর আমরা দেখছি তারাই এখন বাংলাদেশের প্রশংসা করছে ।
...
আমরা জানি, জিওগ্রাফিক্যাল দিক থেকে চীনের উপর নজরদারী করার জন্য বাংলাদেশ অতি উত্তম একটি জায়গা । মানচীত্রে বাংলাদেশ নামক দেশটি হবার পর ইন্ডিয়ার অন্যান্য রাজ্যগুলো থেকে মনিপুর এবং মিজোরাম রাজ্যে যাতায়াত করাটা তাদের জন্য অনেকটাই কঠিন হয়ে পড়েছে । কারণ তাদের যাতায়াতের রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে । সেই জন্য যুদ্ধ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভুমি ব্যবহার করতে না পারলে তাদের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো (বিশেষ করে মনিপুর এবং মিজোরাম রাজ্য) অতি সহজেই চীন ধ্বসিয়ে দিতে বা দখল নিতে পারবে ।
...
অপরদিকে চীন যদি বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে পারে । তবে খুব সহজেই ইন্ডিয়াকে পরাস্ত্র করতে পারবে ।অতএব আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, চীন এবং ইন্ডিয়া উভয়ের জন্যই বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ স্হান ।
...
এই ব্যাপারে কোন রকম সন্দেহ নেই যে , বাংলাদেশকে চুত্তি করতেই হবে ইন্ডিয়া অথবা চীন যে কোন একটি দেশের সাথে ।
এই চুত্তির ফলে বাংলাদেশ যেমন একটি মিত্র রাষ্ট্র পাবে তেমনি তারা একটি বড় শত্রু রাষ্ট্রও পাবে ।
অন্য দেশ যুদ্ধের জন্য এই দেশের ভূমি ব্যবহার করবে এবং তার ফলাফল স্বরুপ বিপক্ষ দেশও যে এই দেশের উপর হামলা করবে ।
যার অর্থ, বাংলাদেশের জন্য বিপদ অনিবার্য ।
...
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বর্তমানে পৃথিবীর দেশগুলো একে অপরের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে । অনেক আগেই ন্যাটো জোট তৈরি করা হয়েছে । বর্তমানে ন্যাটো জোটের বাহিরেও আরও চুক্তি করে আরো জোট গঠন করছে মার্কিন বাহিনী ।
অপরদিকে রাশিয়া, চায়না এক অপরের জোটে অনেক আগে থেকেই আছে ।
যেই সব দেশ এই সব জোট এবং একে অপরের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ, সেই সব দেশের পরিণতি খুবই খারাপের দিকে যাবে ।
আমরা বুঝতেই পারছি যে,
বর্তমানে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জল সিরিয়া থেকে গড়িয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত চলে এসেছে ।
(collected)
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে পারবে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ---দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত
Comment