আল-কায়েদার ভাইয়েরা একটু খেয়াল করুন!
ইমাম মাহদী প্রকাশের সময় শামে একজন খলিফা থাকবেন তা প্রমাণের জন্য কিতাবুল ফিতান ১০০৯ নং হাদিস দেখুন --------------- ---------------------------------------- ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺮﻭﺍﻥ ﻋﻦ ﺍﻟﻬﻴﺜﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﻦ ﺳﻤﻊ ﻋﻠﻴﺎ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺇﺫﺍ ﺑﻌﺚ ﺍﻟﺴﻔﻴﺎﻧﻲ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﺟﻴﺸﺎ ﻓﺨﺴﻒ ﺑﻬﻢ ﺑﺎﻟﺒﻴﺪﺍﺀ ﻭﺑﻠﻎ ﺫﻟﻚ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺸﺎﻡ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻟﺨﻠﻴﻔﺘﻬﻢ ﻗﺪ ﺧﺮﺝ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﻓﺒﺎﻳﻌﻪ ﻭﺍﺩﺧﻞ ﻓﻲ ﻃﺎﻋﺘﻪ ﻭﺇﻻ ﻗﺘﻠﻨﺎﻙ ﻓﻴﺮﺳﻞ ﺇﻟﻴﻪ ﺑﺎﻟﺒﻴﻌﺔ ﻭﻳﺴﻴﺮ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﺣﺘﻰ ﻳﻨﺰﻝ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻤﻘﺪﺱ ﻭﺗﻨﻘﻞ ﺇﻟﻴﻪ ﺍﻟﺨﺰﺍﺋﻦ ﻭﺗﺪﺧﻞ ﺍﻟﻌﺮﺏ ﺍﻟﻌﺠﻢ ﻭﺃﻫﻞ ﺍﻟﺤﺮﺏ ﻭﺍﻟﺮﻭﻡ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻓﻲ ﻃﺎﻋﺘﻪ ﻣﻦ ﻏﻴﺮ ﻗﺘﺎﻝ ﺣﺘﻰ ﺗﺒﻨﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ﺑﺎﻟﻘﺴﻄﻨﻄﻴﻨﺔ ﻭﻣﺎ ﺩﻭﻧﻬﺎ ﻭﻳﺨﺮﺝ ﻗﺒﻠﻪ ﺭﺟﻞ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺑﻴﺘﻪ ﺑﺄﻫﻞ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻳﺤﻤﻞ ﺍﻟﺴﻴﻒ ﻋﻠﻰ ﻋﺎﺗﻘﻪ ﺛﻤﺎﻧﻴﺔ ﺃﺷﻬﺮ ﻳﻘﺘﻞ ﻭﻳﻤﺜﻞ ﻭﻳﺘﻮﺟﻪ ﺇﻟﻰ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻤﻘﺪﺱ ﻓﻼ ﻳﺒﻠﻐﻪ ﺣﺘﻰ ﻳﻤﻮﺕ . হযরত হিশাম ইবনে আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন আমার নিকট ঐ ব্যক্তি বর্ণনা করেছে যে, হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, যখন সুফইয়ানী মাহদী আলাইহিস সালামের দিকে সৈন্য প্রেরণ করবে তখন খোলা প্রান্তর তার সৈন্য দল নিয়ে ধসে যাবে। এবং এ খবর সিরিয়াবাসীদের নিকট পৌছবে। তখন তারা তাদের খলীফাকে বলবে, মাহদী আলাইহিস সালাম বের হয়ে গেছে। সুতরাং তার নিকট বাইয়াত গ্রহন করুন। এবং তার আনুগত্যে প্রবেশ করুন। অন্যথায় আমরা আপনাকে হত্যা করবো। ফলে সে বাইয়াত গ্রহণের জন্য প্রতিনিধি প্রেরণ করবে। আর মাহদী আলাইহিস সালাম সফর করবে এমনকি সে বাইতুল মুকাদ্দাসে অবতরণ করবে। আর গুপ্ত সম্পদগুলো তার দিকে চলে যাবে। আর আরবী, আজমী (অনারবী), যুদ্ধে লিপ্ত মানুষ, রোম আর অন্যান্যরা কোন যুদ্ধ ছাড়াই তার অনুগত্যে প্রবেশ করবে। এমনকি কুসতুনতুনিয়া ও এছাড়াও অন্যান্য জায়াগায় মসজিদ স্থাপিত হবে। আর এর পূ্ের্ব তার পরিবার থেকে পূর্বাঞ্চল হতে এক ব্যক্তি বের হবে। যে তার কাঁধে আট মাস তরবারী বহন করবে। সে যুদ্ধ করবে, অঙ্গ বিকৃতি করবে, এবং বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হবে। সে সেখানে পৌছানোর পুর্বেই মারা যাবে। [ আল ফিতান→নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ১০০৯ ]
হযরত ছওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“তোমাদের ধনভাণ্ডারের নিকট তিনজন খলীফা সন্তান যুদ্ধ করতে থাকবে। কিন্তু ধনভাণ্ডার তাদের একজনেরও হস্তগত হবে না। তারপর পূর্ব দিক থেকে কতগুলোকালো পতাকা আত্মপ্রকাশ করবে। তারা তোমাদের সাথে এমন ঘোরতর লড়াই লড়বে, যেমনটি কোন সম্প্রদায় তাদের সঙ্গে লড়েনি”।
বর্ণনাকারী বলেন, তারপর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও একটি বিষয় উল্লেখ করে বললেন,
“তারপর আল্লাহর খলীফা মাহদির আবির্ভাব ঘটবে। তোমরা যখনই তাঁকে দেখবে, তাঁর হাতে বাইয়াত নেবে। যদি এজন্য তোমাদেরকে বরফের উপর দিয়ে হামাগুড়ি খেয়েযেতে হয়, তবুও যাবে। সে হবে আল্লাহর খলীফা মাহদি”।
(সুনানে ইবনে মাজা; খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৩৬৭; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫১০)
উম্মুল মুমিনিন হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) বর্ণনা করেন, আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি,
“জনৈক খলীফার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে করে বিরোধ সৃষ্টি হবে। তখন মদিনার একজন লোক পালিয়ে মক্কা চলে আসবে (এই আশঙ্কায় যে, পাছে মানুষ আমাকে খলীফার পদে অধিষ্ঠিত করে কিনা)। মক্কার লোকেরা তাঁকে খুঁজে বের করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও রুকুনএবং মাকামে ইব্রাহিমের মাঝামাঝি স্থানে বাইয়াত গ্রহণ করবে।
বাইয়াতের খবর শুনেসিরিয়ার দিক থেকে এক বিশাল বাহিনী প্রেরিত হবে। মক্কা মদিনার মাঝামাঝি বায়দা নামক স্থানে এসে পৌঁছানোর পর এই বাহিনীটিকে ভূগর্ভে ধসিয়ে দেওয়া হবে। বাহিনী ধ্বসের সংবাদ শুনে সিরিয়ার ‘আবদাল’ (শ্রেষ্ঠ মুসলমানগণ) ও ইরাকের ‘আসাইব’ (সম্মানিত মুসলিম ব্যক্তিবর্গ) মক্কায় এসে তাঁর (ইমাম মাহদির) নিকট বাইয়াত হবে।
-
একটা হাদিসে পেলাম শামের একজন খলিফা জীবিত থাকা অবস্থায় "ইমাম মাহদি" আত্মপ্রকাশ করবেন এবং অন্য হাদিসে পেলাম আরেকজন খলিফা মৃত্যুবরণ করার সাথে সাথে ইমাম মাহদি বাহির হবেন।
এখানে এক হাদিসের সাথে আরেক হাদিসের বিরোধ দেখা দিচ্ছে অথবা হাদিস পরস্পর বিরোধী, কারণ মুসলিম জাহানের খলিফা থাকবে একজন কিন্তূ এখানে দেখা যাচ্ছে খলিফা দুইজন, একজন খলিফা জীবিত থাকা অবস্থায় এবং অন্য খলিফা মৃত্যুবরণের সাথে সাথে ইমাম মাহদি বাহির হবেন এটাইতো।
.
- এখন আমরা কোন হাদিস গ্রহণ করবো?
যেহেতু হাদিস পরস্পর বিরোধী, চিন্তার বিষয়!
.
আসলে এখানে হাদিস কোনটাই বিরোধী নয়, আমাদের বুজার কারণে বিরোধ দেখা দিচ্ছে,
এখানে কেউ খেলাফতের খলিফা নয় সবাই শাসক ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের এবং ওই তিন সন্তান একজন শাসকের সন্তান!
(যদি ভূল করে থাকি অনুরুদ রইলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য)
-
আল্লাহ্* আমাদেরকে ফেতনা থেকে হেফাজত রাখুন এবং ফেতনা চেনার তৌফিক দান করুন।
https://www.facebook.com/permalink.p...00012728267402
ইমাম মাহদী প্রকাশের সময় শামে একজন খলিফা থাকবেন তা প্রমাণের জন্য কিতাবুল ফিতান ১০০৯ নং হাদিস দেখুন --------------- ---------------------------------------- ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺮﻭﺍﻥ ﻋﻦ ﺍﻟﻬﻴﺜﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﻦ ﺳﻤﻊ ﻋﻠﻴﺎ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺇﺫﺍ ﺑﻌﺚ ﺍﻟﺴﻔﻴﺎﻧﻲ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﺟﻴﺸﺎ ﻓﺨﺴﻒ ﺑﻬﻢ ﺑﺎﻟﺒﻴﺪﺍﺀ ﻭﺑﻠﻎ ﺫﻟﻚ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺸﺎﻡ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻟﺨﻠﻴﻔﺘﻬﻢ ﻗﺪ ﺧﺮﺝ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﻓﺒﺎﻳﻌﻪ ﻭﺍﺩﺧﻞ ﻓﻲ ﻃﺎﻋﺘﻪ ﻭﺇﻻ ﻗﺘﻠﻨﺎﻙ ﻓﻴﺮﺳﻞ ﺇﻟﻴﻪ ﺑﺎﻟﺒﻴﻌﺔ ﻭﻳﺴﻴﺮ ﺍﻟﻤﻬﺪﻱ ﺣﺘﻰ ﻳﻨﺰﻝ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻤﻘﺪﺱ ﻭﺗﻨﻘﻞ ﺇﻟﻴﻪ ﺍﻟﺨﺰﺍﺋﻦ ﻭﺗﺪﺧﻞ ﺍﻟﻌﺮﺏ ﺍﻟﻌﺠﻢ ﻭﺃﻫﻞ ﺍﻟﺤﺮﺏ ﻭﺍﻟﺮﻭﻡ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻓﻲ ﻃﺎﻋﺘﻪ ﻣﻦ ﻏﻴﺮ ﻗﺘﺎﻝ ﺣﺘﻰ ﺗﺒﻨﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ﺑﺎﻟﻘﺴﻄﻨﻄﻴﻨﺔ ﻭﻣﺎ ﺩﻭﻧﻬﺎ ﻭﻳﺨﺮﺝ ﻗﺒﻠﻪ ﺭﺟﻞ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺑﻴﺘﻪ ﺑﺄﻫﻞ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻳﺤﻤﻞ ﺍﻟﺴﻴﻒ ﻋﻠﻰ ﻋﺎﺗﻘﻪ ﺛﻤﺎﻧﻴﺔ ﺃﺷﻬﺮ ﻳﻘﺘﻞ ﻭﻳﻤﺜﻞ ﻭﻳﺘﻮﺟﻪ ﺇﻟﻰ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻤﻘﺪﺱ ﻓﻼ ﻳﺒﻠﻐﻪ ﺣﺘﻰ ﻳﻤﻮﺕ . হযরত হিশাম ইবনে আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন আমার নিকট ঐ ব্যক্তি বর্ণনা করেছে যে, হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, যখন সুফইয়ানী মাহদী আলাইহিস সালামের দিকে সৈন্য প্রেরণ করবে তখন খোলা প্রান্তর তার সৈন্য দল নিয়ে ধসে যাবে। এবং এ খবর সিরিয়াবাসীদের নিকট পৌছবে। তখন তারা তাদের খলীফাকে বলবে, মাহদী আলাইহিস সালাম বের হয়ে গেছে। সুতরাং তার নিকট বাইয়াত গ্রহন করুন। এবং তার আনুগত্যে প্রবেশ করুন। অন্যথায় আমরা আপনাকে হত্যা করবো। ফলে সে বাইয়াত গ্রহণের জন্য প্রতিনিধি প্রেরণ করবে। আর মাহদী আলাইহিস সালাম সফর করবে এমনকি সে বাইতুল মুকাদ্দাসে অবতরণ করবে। আর গুপ্ত সম্পদগুলো তার দিকে চলে যাবে। আর আরবী, আজমী (অনারবী), যুদ্ধে লিপ্ত মানুষ, রোম আর অন্যান্যরা কোন যুদ্ধ ছাড়াই তার অনুগত্যে প্রবেশ করবে। এমনকি কুসতুনতুনিয়া ও এছাড়াও অন্যান্য জায়াগায় মসজিদ স্থাপিত হবে। আর এর পূ্ের্ব তার পরিবার থেকে পূর্বাঞ্চল হতে এক ব্যক্তি বের হবে। যে তার কাঁধে আট মাস তরবারী বহন করবে। সে যুদ্ধ করবে, অঙ্গ বিকৃতি করবে, এবং বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হবে। সে সেখানে পৌছানোর পুর্বেই মারা যাবে। [ আল ফিতান→নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ১০০৯ ]
হযরত ছওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“তোমাদের ধনভাণ্ডারের নিকট তিনজন খলীফা সন্তান যুদ্ধ করতে থাকবে। কিন্তু ধনভাণ্ডার তাদের একজনেরও হস্তগত হবে না। তারপর পূর্ব দিক থেকে কতগুলোকালো পতাকা আত্মপ্রকাশ করবে। তারা তোমাদের সাথে এমন ঘোরতর লড়াই লড়বে, যেমনটি কোন সম্প্রদায় তাদের সঙ্গে লড়েনি”।
বর্ণনাকারী বলেন, তারপর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও একটি বিষয় উল্লেখ করে বললেন,
“তারপর আল্লাহর খলীফা মাহদির আবির্ভাব ঘটবে। তোমরা যখনই তাঁকে দেখবে, তাঁর হাতে বাইয়াত নেবে। যদি এজন্য তোমাদেরকে বরফের উপর দিয়ে হামাগুড়ি খেয়েযেতে হয়, তবুও যাবে। সে হবে আল্লাহর খলীফা মাহদি”।
(সুনানে ইবনে মাজা; খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৩৬৭; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫১০)
উম্মুল মুমিনিন হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) বর্ণনা করেন, আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি,
“জনৈক খলীফার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে করে বিরোধ সৃষ্টি হবে। তখন মদিনার একজন লোক পালিয়ে মক্কা চলে আসবে (এই আশঙ্কায় যে, পাছে মানুষ আমাকে খলীফার পদে অধিষ্ঠিত করে কিনা)। মক্কার লোকেরা তাঁকে খুঁজে বের করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও রুকুনএবং মাকামে ইব্রাহিমের মাঝামাঝি স্থানে বাইয়াত গ্রহণ করবে।
বাইয়াতের খবর শুনেসিরিয়ার দিক থেকে এক বিশাল বাহিনী প্রেরিত হবে। মক্কা মদিনার মাঝামাঝি বায়দা নামক স্থানে এসে পৌঁছানোর পর এই বাহিনীটিকে ভূগর্ভে ধসিয়ে দেওয়া হবে। বাহিনী ধ্বসের সংবাদ শুনে সিরিয়ার ‘আবদাল’ (শ্রেষ্ঠ মুসলমানগণ) ও ইরাকের ‘আসাইব’ (সম্মানিত মুসলিম ব্যক্তিবর্গ) মক্কায় এসে তাঁর (ইমাম মাহদির) নিকট বাইয়াত হবে।
-
একটা হাদিসে পেলাম শামের একজন খলিফা জীবিত থাকা অবস্থায় "ইমাম মাহদি" আত্মপ্রকাশ করবেন এবং অন্য হাদিসে পেলাম আরেকজন খলিফা মৃত্যুবরণ করার সাথে সাথে ইমাম মাহদি বাহির হবেন।
এখানে এক হাদিসের সাথে আরেক হাদিসের বিরোধ দেখা দিচ্ছে অথবা হাদিস পরস্পর বিরোধী, কারণ মুসলিম জাহানের খলিফা থাকবে একজন কিন্তূ এখানে দেখা যাচ্ছে খলিফা দুইজন, একজন খলিফা জীবিত থাকা অবস্থায় এবং অন্য খলিফা মৃত্যুবরণের সাথে সাথে ইমাম মাহদি বাহির হবেন এটাইতো।
.
- এখন আমরা কোন হাদিস গ্রহণ করবো?
যেহেতু হাদিস পরস্পর বিরোধী, চিন্তার বিষয়!
.
আসলে এখানে হাদিস কোনটাই বিরোধী নয়, আমাদের বুজার কারণে বিরোধ দেখা দিচ্ছে,
এখানে কেউ খেলাফতের খলিফা নয় সবাই শাসক ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের এবং ওই তিন সন্তান একজন শাসকের সন্তান!
(যদি ভূল করে থাকি অনুরুদ রইলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য)
-
আল্লাহ্* আমাদেরকে ফেতনা থেকে হেফাজত রাখুন এবং ফেতনা চেনার তৌফিক দান করুন।
https://www.facebook.com/permalink.p...00012728267402
Comment