Announcement

Collapse
No announcement yet.

সামরিক চুক্তির আগেই ভারতের ঋণে কেনা হচ্ছে ভারতীয় কুকুর

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সামরিক চুক্তির আগেই ভারতের ঋণে কেনা হচ্ছে ভারতীয় কুকুর

    বিজিবির জন্য ভারত থেকে আনা হলো ১৮ প্রশিক্ষিত কুকুর

    বাংলাদেশে সীমান্তসেনা বিজিবি-র সারমেয় বাহিনীর প্রশিক্ষণের জন্য একটি কেন্দ্র গড়তে সাহায্য করবে ভারত৷ সারমেয় এবং তাদের ‘*হ্যান্ডলার'*-দের প্রশিক্ষণ দেবেন ভারতীয় প্রশিক্ষকরা৷



    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জন্য ভারত থেকে ৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা ব্যয়ে আনা হয়েছে ১৮টি প্রশিক্ষিত কুকুর। এসব কুকুর মাদক, অস্ত্র, বিস্ফোরক উদ্ধারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

    নিরাপত্তার কাজে, বিশেষত ভিভিআইপি-দের সুরক্ষার কাজে প্রশিক্ষিত কুকুরের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে৷ সীমান্ত পাহারার কাজেও সারমেয় সতর্কতার গুরুত্ব অপরিসীম৷ সেই কথা মাথায় রেখেই বাংলাদেশে নিজস্ব একটি সারমেয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলতে আগ্রহী বর্ডার গার্ডস্* বাংলাদেশ, বা বিজিবি৷ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে এই ব্যাপারে বিশেষ উৎসাহী৷ ফলে শিগগিরই বাংলাদেশের মাটিতে তৈরি হবে একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ভারতের সহযোগিতায়৷ গত সপ্তাহে ভারতের এক প্রতিনিধিদল ঢাকায় গিয়েছিল৷ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ-এর ডিরেক্টর জেনারেল কে কে শর্মা সেই দলে ছিলেন৷ সেই সফরেই বাংলাদেশি সীমান্তসেনার পক্ষ থেকে প্রস্তাবটি আসে এবং সাগ্রহে রাজি হন বিএসএফ কর্তা৷ সিদ্ধান্ত হয়, ভারতীয় সারমেয় প্রশিক্ষকরা বাংলাদেশ গিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি গড়ে তুলতে সাহায্য করবেন৷ নতুন এক সারমেয় বাহিনী গড়ে তোলার পাশাপাশি সারমেয়-প্রশিক্ষকদেরও তালিম দিয়ে আসবেন তাঁরা৷ দিল্লির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই সহযোগিতা উদ্যোগকে দুই দেশের সম্পর্কের সাম্প্রতিক উন্নতির আরও এক নজির হিসেবেই দেখছে৷

    ভারতে ৬ মাসের প্রশিক্ষণ শেষে 'ডগ স্কোয়াড'র এই ১৮টি কুকুর নিয়ে শনিবার দেশে ফিরেছে বিজিবির একটি দল। বিকেল ৩টায় যশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে বিজিবির কাছে এসব কুকুর হস্তান্তর করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।



    বিজিবি সূত্র জানায়, বিজিবির ২০ সদস্যের একটি দল ভারতের মধ্য প্রদেশের টেকেনপুর বিএসএফ ট্রেনিং সেন্টারে ডগ স্কোয়াড বিষয়ে ৬ মাসের প্রশিক্ষণ নিতে যায়। শনিবার তারা ফিরে আসেন।

    ২৬ বিজিবির বেনাপোল আইসিপি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, কুকুরগুলোকে যশোর বিজিবির সদর ক্যাম্প থেকে ঢাকায় পাঠানো হবে।


    উল্লেখ্য যে....

    ভারতে কংগ্রেসের শাসনামলে বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রথম দফায় ১০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়া হয়েছিল। সেই ১০০ কোটি ডলারের আওতায় নেওয়া প্রকল্পগুলো এখনো শেষ হয়নি। ২০১৫ সালের জুনে নরেন্দ্র মোদি ঢাকা সফরে এসে দ্বিতীয় দফায় ২০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দেন। সেই ঋণচুক্তির আওতায় কয়েকটি প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যেই ২০১৭ সালে তৃতীয় দফায় প্রায় ৪০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।


    Reference







    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

  • #2
    সামরিক সরঞ্জাম কিনতে ভারত থেকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ নেবে বাংলাদেশ

    সামরিক সরঞ্জামাদি কিনতে ১ শতাংশ সুদে ভারতের কাছ থেকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ নেবে বাংলাদেশ। এ ঋণ পরিশোধের জন্য ভারত ২০ বছর সময় দেবে। এজন্য মিলবে না কোনো গ্রেস পিরিয়ড।


    বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য ঢাকার পক্ষ থেকে একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে সই হতে পারে বলে জানাগেছে।


    তবে এ টাকায় অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামাদি ভারত থেকেই কিনতে হবে কিনা, সমঝোতা স্মারকে খসড়ায় তা পরিষ্কার নয়। অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের অনেকেই বিষয়টিকে ইতিবাচক বললেও, কারও কারও আশঙ্কা এতে উপেক্ষিত হতে পারে বাংলাদেশের স্বার্থ।
    জানা যায়, চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে শেখ হাসিনা ৭ এপ্রিল নয়াদিল্লি যাবেন। পরদিন ৮ এপ্রিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শীর্ষ বৈঠকের পর স্বাক্ষর হবে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকগুলো। ঢাকা-দিল্লি এখন পর্যন্ত ২৩টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত করেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক ও কর্মকর্তারা।

    তবে সূত্রের খবর, যেসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত হয়েছে, তার তালিকায় আছে ইতিমধ্যেই আলোচনার সৃষ্টি করা প্রতিরক্ষা সহযোগিতার সমঝোতা স্মারকটি। যার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে.


    তৃতীয় দফায় আরও ৪০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ


    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৭ এপ্রিল চার দিনের সরকারি সফরে ভারত যাচ্ছেন।
    প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন ভারত সফর নিয়ে চলছে শেষ মুহূর্তের হিসাব-নিকাশ। পরদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক হবে। এই সফরে ভারতের পক্ষ থেকে অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশকে তৃতীয় দফায় ৪০০ কোটি ডলার (৩২ হাজার কোটি টাকা) ঋণ দেওয়ার ঘোষণা আসতে পারে। এই ঋণের অর্থে কোন কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে তা নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক চলছে। অবশ্য আগামীকাল রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আন্ত মন্ত্রণালয় বৈঠকে এসব প্রকল্প চূড়ান্ত হবে। একই দিন দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কিছু চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। এ সফরে দুই দেশের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৫০ কোটি ডলারের একটি নতুন প্রতিরক্ষা ঋণ সহায়তা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র থেকে জানা যায়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪০০ কোটি টাকা। এই টাকায় বিভিন্ন ধরনের সমরাস্ত্র কিনবে সরকার। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে বহুল আলোচিত রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ভারতের অংশগ্রহণ নিয়েও সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর উন্নয়নে সমঝোতা স্মারক সই হওয়ারও কথা রয়েছে। সড়ক, রেল যোগাযোগ, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশকে তৃতীয় দফায় বড় আকারের ঋণ দেওয়ার সবুজ সংকেত রয়েছে ভারতের। তবে সে ঋণের আকার কত হতে পারে, তার ঘোষণা আসবে ৮ এপ্রিল। দেশটির কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার পর এরই মধ্যে ১৭টি প্রকল্প বাছাই করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে ভারতের কাছ থেকে ৩৫৭ কোটি ডলার পাওয়ার আশা করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আগ্রহে আরো তিনটি প্রকল্প তৃতীয় লাইন অব ক্রেডিটে (এলওসি) অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চলছে। এর মধ্যে দুটি বিদ্যুৎ বিভাগের, আরেকটি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের। এই তিন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত হলে মোট প্রকল্প সংখ্যা দাঁড়াবে ২০। আর অর্থায়ন দাঁড়াবে ৪০০ কোটি ডলারে। তবে ঋণের এই অঙ্ক ৫০০ কোটি ডলারও হতে পারে বলেও জানা যায়। তবে প্রকল্পের সংখ্যা ও অর্থায়নের পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। এর আগে ভারতে কংগ্রেসের শাসনামলে বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রথম দফায় ১০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়া হয়েছিল। সেই ১০০ কোটি ডলারের আওতায় নেওয়া প্রকল্পগুলো এখনো শেষ হয়নি। ২০১৫ সালের জুনে নরেন্দ্র মোদি ঢাকা সফরে এসে দ্বিতীয় দফায় ২০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দেন। সেই ঋণচুক্তির আওতায় কয়েকটি প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যেই তৃতীয় দফায় প্রায় ৪০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

    Comment


    • #3
      ভারতবিরোধী তৎপরতা এদেশে চলতে দেয়া হবে না: বিজিবি মহাপরিচালক

      রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

      Comment

      Working...
      X