বিশ্বাসী কিংবা অবিশ্বাসী সব মানুষই
স্বীকার করে ” প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর
স্বাদ আস্বাদন করতে হবে”।কোন পূর্ব ঘোষণা
ছাড়াই মালাকুল মউত বা মৃত্যুর ফেরেশতা যে
কোন সময়,যে কোন অবস্থাতেই আমাদের
সামনে হাজির হতে পারে।মৃত্যুর পর আমরা
কোথায় যাব, সে জীবন কেমন হবে তা এই বইটিতে
আলোচনা করা হয়েছে আরবী ‘আল-আলামুল আখীর’ বইয়ের
বাংলা রূপ ‘পরকাল
ইসলামী জীবন দর্শনের অন্যতম মৌল বিষয়
পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।কেন আমরা পরকাল সম্পর্কে জানব? মহানবী স
বলেছেন, ” আমি যা জানি,তোমরা যদি তা
জানতে তবে হাসতে কম,কাঁদতে বেশি”।পবিত্র
কোরানের মাক্কী সূরাগুলোতে অর্থাৎ প্রথম
দিকের আলোচনায় আল্লাহ শুধু
আখেরাত,জান্নাত জাহান্নামের বর্ণনাই
বেশি দিয়েছেন,মাদানী সূরাগুলোতে এসেছে
হারাম-হালালের কথা।আল্লাহ রাব্বুল
আলামীন প্রথমে আখেরাত জীবন,শাস্তি,
পুরস্কার ইত্যাদির বর্ণনার মাধ্যমে ঈমানদার
বান্দাদের হৃদয়ে তাঁর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য
স্থাপন করেন,এরপরই হুকুম আহকামের বর্ণনা
করেছেন।
আমরা মুসলিমরা জেনে বুঝেও নানারকম
পাপে লিপ্ত থাকি।মিথ্যা বলা,মদ্যপান,সুদ-ঘুষ
দেওয়া নেওয়া,ব্যাভিচার,ইবাদতে অবহেলা
ইত্যাদি হারাম জেনেও অবলীলায়
মুসলমানেরা তা করে থাকে।আমাদের অন্তর
দিন দিন কঠিন থেকে কঠীনতর হচ্ছে যার
একমাত্র কারন পরকাল সম্পর্কে অজ্ঞতা।
আমরা ভুলেই যাই এই পৃথিবীতে আমরা অত্যন্ত
স্বল্প সময়ের জন্যে এসেছি..এ জীবনই চূড়ান্ত
নয়,বরং চূড়ান্ত জীবন জান্নাত কিংবা
জাহান্নাম।আর এই চূড়ান্ত জীবনের পরিপূর্ণ
প্রস্তুতি নিতেই আমাদের পরকাল সম্পর্কে
জানতে হবে।পরকালীন জীবনের কথা বেশি
বেশি স্মরণের মাধ্যমেই অন্তর নরম হয়,পার্থিব
লোভ-লালসা, চাওয়া পাওয়া, ভোগ বিলাস
থেকে দূরে থেকেই স্রষ্টার প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পন
লাভ করা সম্ভব।
বইটিতে ছোট কেয়ামত,মৃত্যু,বারযাখের
জীবন,পরকাল,পুনরুত্থান,কেয়ামতের ভয়াবহ
অবস্থা,হাশর,মীযান,মধ্যবর্তীদের
অবস্থা,জাহান্নাম এবং জান্নাত ইত্যাদি শিরোনামে বিষয়গুলো
কোরান,হাদীসের আলোকে এবং বিভিন্ন
বাস্তব ঘটনার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সুশৃঙ্খলভাবে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পড়ার মাধ্যমে জীবিত
অবস্থায়-ই পরকালীন অনন্ত যাত্রার পথে
ভ্রমণের স্বাদ পাওয়া যায়,যে ভ্রমন কখনও
আশার,কখনও হতাশার,কখনো আনন্দ আর
বেদনার….!
চূড়ান্ত জীবনের জন্য, মউত আসার পূর্বেই নিজেকে তৈরি করতে
বইটি সবার পড়া উচিৎ।মৃত্যু আসুক সব মু’মীনের
জীবনে সুসংবাদের বার্তা নিয়ে।আমীন।
স্বীকার করে ” প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর
স্বাদ আস্বাদন করতে হবে”।কোন পূর্ব ঘোষণা
ছাড়াই মালাকুল মউত বা মৃত্যুর ফেরেশতা যে
কোন সময়,যে কোন অবস্থাতেই আমাদের
সামনে হাজির হতে পারে।মৃত্যুর পর আমরা
কোথায় যাব, সে জীবন কেমন হবে তা এই বইটিতে
আলোচনা করা হয়েছে আরবী ‘আল-আলামুল আখীর’ বইয়ের
বাংলা রূপ ‘পরকাল
ইসলামী জীবন দর্শনের অন্যতম মৌল বিষয়
পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।কেন আমরা পরকাল সম্পর্কে জানব? মহানবী স
বলেছেন, ” আমি যা জানি,তোমরা যদি তা
জানতে তবে হাসতে কম,কাঁদতে বেশি”।পবিত্র
কোরানের মাক্কী সূরাগুলোতে অর্থাৎ প্রথম
দিকের আলোচনায় আল্লাহ শুধু
আখেরাত,জান্নাত জাহান্নামের বর্ণনাই
বেশি দিয়েছেন,মাদানী সূরাগুলোতে এসেছে
হারাম-হালালের কথা।আল্লাহ রাব্বুল
আলামীন প্রথমে আখেরাত জীবন,শাস্তি,
পুরস্কার ইত্যাদির বর্ণনার মাধ্যমে ঈমানদার
বান্দাদের হৃদয়ে তাঁর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য
স্থাপন করেন,এরপরই হুকুম আহকামের বর্ণনা
করেছেন।
আমরা মুসলিমরা জেনে বুঝেও নানারকম
পাপে লিপ্ত থাকি।মিথ্যা বলা,মদ্যপান,সুদ-ঘুষ
দেওয়া নেওয়া,ব্যাভিচার,ইবাদতে অবহেলা
ইত্যাদি হারাম জেনেও অবলীলায়
মুসলমানেরা তা করে থাকে।আমাদের অন্তর
দিন দিন কঠিন থেকে কঠীনতর হচ্ছে যার
একমাত্র কারন পরকাল সম্পর্কে অজ্ঞতা।
আমরা ভুলেই যাই এই পৃথিবীতে আমরা অত্যন্ত
স্বল্প সময়ের জন্যে এসেছি..এ জীবনই চূড়ান্ত
নয়,বরং চূড়ান্ত জীবন জান্নাত কিংবা
জাহান্নাম।আর এই চূড়ান্ত জীবনের পরিপূর্ণ
প্রস্তুতি নিতেই আমাদের পরকাল সম্পর্কে
জানতে হবে।পরকালীন জীবনের কথা বেশি
বেশি স্মরণের মাধ্যমেই অন্তর নরম হয়,পার্থিব
লোভ-লালসা, চাওয়া পাওয়া, ভোগ বিলাস
থেকে দূরে থেকেই স্রষ্টার প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পন
লাভ করা সম্ভব।
বইটিতে ছোট কেয়ামত,মৃত্যু,বারযাখের
জীবন,পরকাল,পুনরুত্থান,কেয়ামতের ভয়াবহ
অবস্থা,হাশর,মীযান,মধ্যবর্তীদের
অবস্থা,জাহান্নাম এবং জান্নাত ইত্যাদি শিরোনামে বিষয়গুলো
কোরান,হাদীসের আলোকে এবং বিভিন্ন
বাস্তব ঘটনার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সুশৃঙ্খলভাবে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পড়ার মাধ্যমে জীবিত
অবস্থায়-ই পরকালীন অনন্ত যাত্রার পথে
ভ্রমণের স্বাদ পাওয়া যায়,যে ভ্রমন কখনও
আশার,কখনও হতাশার,কখনো আনন্দ আর
বেদনার….!
চূড়ান্ত জীবনের জন্য, মউত আসার পূর্বেই নিজেকে তৈরি করতে
বইটি সবার পড়া উচিৎ।মৃত্যু আসুক সব মু’মীনের
জীবনে সুসংবাদের বার্তা নিয়ে।আমীন।
Comment