Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইমাম মাহদী আগমনের সকল আলামত শেষ যে কোনো সময় চুড়ান্ত যুদ্ধ শুরু হবে আপনি প্রস্তুত তো?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    বিদ্রোহীদের নেতা জোহাইমান পবিত্র কাবাকে ঘিরে একটি অবরোধ তৈরির নির্দেশ দিলেন। মসজিদের মিনারগুলিতে জোহাইমান বন্দুকধারীদের অবস্থান নেয়ার নির্দেশ দিলেন, যাতে কেউ হামলা করলে তাদের প্রতিরোধ করা যায়।

    সৌদি পুলিশ বাহিনীর একটি দল প্রথম এগিয়ে এলো কী ঘটছে দেখতে। বন্দুকধারীদের দৃষ্টিতে সৌদি শাসকগোষ্ঠী হচ্ছে দুর্নীতিগ্রস্থ, নৈতিকভাবে দেউলিয়া এবং পাশ্চাত্য দ্বারা কলুষিত। কাজেই সৌদি পুলিশকে দেখা মাত্র তারা গুলি চালাতে শুরু করলো। অনেকেই নিহত হলো। শুরু হলো কাবা এবং হারাম শরিফকে ঘিরে অবরোধ।

    মার্ক হেমলি তখন সৌদি আরবের মার্কিন দূতাবাসে একজন 'পলিটিক্যাল অফিসার' হিসেবে কাজ করেন। তার দফতর ছিল জেদ্দায়। ঘটনার পরই সৌদি সরকার এই খবর প্রচারের উপর পূর্ণাঙ্গ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। খুব কম লোকই জানতো কারা কী কারণে মসজিদ দখল করেছে। একজন মার্কিন হেলিকপ্টার পাইলটের কাছ থেকে ঘটনার প্রতি মূহুর্তের বিবরণ পাচ্ছিলেন হেমলি। হেলিকপ্টারটি মক্কার আকাশে চক্কর দিচ্ছিল। এতে ছিল সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তা।

    "যে বন্দুকধারীরা গুলি করছিল, তাদের হাতে খুবই ভালো অস্ত্র ছিল। বেশ ভালো ক্যালিবারের বন্দুক। তারা বেশ কিছু লোককে গুলি করে মেরে ফেলতে সক্ষম হয়।"

    "বন্দুকধারীদের মোকাবেলায় প্রথম চেষ্টাটা ছিল খুবই কাঁচা। অল্প সংখ্যাক ন্যাশনাল গার্ড এবং সামরিক বাহিনীর সদস্য প্রথম সেখানে গিয়েছিল। তারা বেশ সাহসী প্রচেষ্টা চালায়, কিন্তু তাদের সাথে সাথেই গুলি করে মেরে ফেলা হয়।"

    সৌদি সরকার এরপর সেখানে হাজার হাজার সৈন্য এবং কমান্ডো পাঠায় মসজিদ পুনর্দখলের জন্য। পাঠানো হয় সাঁজোয়া যান। মক্কার আকাশে উড়তে থাকে যুদ্ধ বিমান।

    কাবা এবং হারাম শরিফের ভেতরে সামরিক অভিযান চালানোর জন্য সৌদি রাজপরিবার দেশটির ধর্মীয় নেতাদের কাছে অনুমতি চাইলেন। পরবর্তী কয়েকদিনে সেখানে তীব্র লড়াই শুরু হলো। সৌদি সরকারি বাহিনী একের পর এক হামলা চালাতে লাগলো। মসজিদের একটি অংশ বেশ ক্ষতিগ্রস্থ হলো।

    আবদুল মোনায়েম সুলতান বর্ণনা দিচ্ছিলেন সেই লড়াইয়ের।

    "সারা রাত ধরেই গোলাগুলি আর বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছিল। পরদিন ভোর পর্যন্ত এভাবে গোলাগুলি চললো। হারাম শরিফের মিনার লক্ষ্য করে গোলা ছোঁড়ার দৃশ্যও আমি দেখেছি। মক্কার আকাশে সার্বক্ষণিকভাবে হেলিকপ্টার চক্কর দিতে দেখেছি।"

    মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ আল কাহতানি এই লড়াইয়ের পুরোভাগে ছিলেন। নিজের চোখে তা দেখেছেন আবদুল মোনায়েম সুলতান।
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #17

      "আমি মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ আল কাহতানিকে দৌড়াদৌড়ি করে নিহত সেনাদের অস্ত্র কুড়িয়ে নিতে দেখেছি। এসব অস্ত্র তিনি তাদের হাতে তুলে দিচ্ছিলেন, যারা তাদের অস্ত্র হারিয়েছে। বা যাদের গুলি ফুরিয়ে গেছে।"

      "দ্বিতীয় দিন আমি তার চোখের নীচে দুটি ছোট আঘাতে চিহ্ন দেখলাম। তার পরনের জোব্বায় গুলি লেগে যেন ছিদ্র হয়ে গিয়েছিল। তার বিশ্বাস ছিল, তিনি নিজেকে যে কোন বিপদের সামনে দাঁড় করাতে পারেন, কারণ তিনি নাকি অমর। কারণ তিনি হচ্ছেন মাহদী।"

      আবদুল মান্নান সুলতান সেই লড়াইয়ের মধ্যে বিদ্রোহীদের নেতা জোহাইমেনকেও কাছ থেকে দেখার সুযোগ পান:

      "আত্মরক্ষার জন্য আমরা কাবা'র পেছনে গিয়ে আশ্রয় নিলাম। কারণ ঐ জায়গাটা অনেক বেশি নিরাপদ ছিল। তিনি সেখানে বড়জোর আধঘন্টা বা ৪৫ মিনিটের মতো ঘুমালেন। তার মাথা ছিল আমার পায়ের ওপর। তাঁর স্ত্রী পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তাঁর স্ত্রী সারাক্ষণই পাশে ছিলেন, এক মূহুর্তের জন্যও তাকে ছেড়ে যাননি। কিন্তু লড়াই যখন তীব্র হয়ে উঠছিল, তখন গোলাগুলির প্রচন্ড শব্দে তিনি জেগে উঠেন। তাকে ডাকছিল তার সহযোদ্ধারা। তিনি অস্ত্র নিয়ে তাদের দিকে এগিয়ে গেলেন।"

      সৌদিরা এর মধ্যে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল মসজিদ পুনর্দখলের। বলছিলেন মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তা মার্ক হেমলি।

      "সৌদি বাহিনীর কিছু এপিসি মূল মসজিদ চত্ত্বরে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করছিল। তারা ঢুকতেও পেরেছিল। কিন্তু জোহাইমানের লোকজন বেশ ভালো কৌশল নিয়েছিল। তাদের কাছে মলোটভ ককটেল ছিল। তারা মলোটভ ককটেল ছুঁড়ে পারে এই এপিসির ওপর।"

      শেষ পর্যন্ত সৌদি বাহিনীর সাঁজোয়া গাড়ি মসজিদ চত্বরে ঢুকলো। তারা মসজিদের দ্বিতীয় তলার গ্যালারিগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিল। বেশিরভাগ বন্দুকধারী জঙ্গী তখন মসজিদের ভুগর্ভের করিডোরে গিয়ে আশ্রয় নিল। সেই অন্ধকার জায়গা থেকেই তারা পরবর্তী কয়েকদিন ধরে লড়াই করে গেল।

      লড়াই আরও তীব্র হয়ে উঠলো। সৌদি সরকারি বাহিনী তীব্র গোলা বর্ষণ শুরু করলো। এই প্রচন্ড গুলির মুখে সবাই ভূগর্ভস্থ কামরায় গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হলো।

      কিন্তু তারপরই খবর আসলো, এই কথিত ইমাম মাহদী নিজেই গুলিবিদ্ধ এবং মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। অথচ তিনি যদি সত্যিই মাহদী হন, এমনটি হওয়া অসম্ভব!

      সেই সময়ের ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন আবদুল মোনায়েম সুলতান।

      "মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ তখন দ্বিতীয় তলায়। যখন তার গায়ে গুলি লাগে, তখন লোকজন চিৎকার করে বলতে থাকে, ইমাম মাহদী আহত হয়েছেন! ইমাম মাহদী আহত হয়েছেন! কেউ কেউ তাঁর দিকে দৌড়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তাঁকে উদ্ধারের জন্য। কিন্তু প্রচন্ড গোলাগুলির জন্য কেউ আগাতে পারছিল না। ফলে বাধ্য হয়ে তাদের পিছু হটতে হয়। কিছু লোক নিচে যায় জোহেইমানকে দেখতে। আমি তাকে জানালাম, ইমাম মাহদী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু জোহেইমান সবাইকে বললেন, লোকের কথা বিশ্বাস করো না। ওরা আসলে দলত্যাগী বিশ্বাসঘাতক!"

      মক্কাকে ঘিরে এই অবরোধের অবসানের জন্য সৌদিরা তখন ফরাসী সামরিক অধিনায়কদের সঙ্গে শলাপরামর্শ শুরু করলো। ফরাসী বিশেষ বাহিনীর এই অধিনায়কদের গোপনে সৌদি আরবে পাঠানো হয়। তারা পরামর্শ এবং অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছিল। এরা মসজিদের ভুগর্ভে যেখানে জঙ্গীরা লুকিয়ে আছে, সেখানে বিপুল পরিমাণ সিএস গ্যাস ছাড়ার পরামর্শ দিল।

      আবদুল মোনায়েম সুলতান নিজেও তখন সেই গ্যাস হামলার শিকার হন।

      "সেখানে বাতাসে তীব্র কটু গন্ধ পাচ্ছিলাম আমরা, সেখানে থাকাটা খুবই কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। হয়তো পোড়া টায়ারের গন্ধ, কিংবা যারা মারা গেছে, তাদের দেহের পচা গন্ধ ভাসছিল সেখানে। সেই সঙ্গে সেখানে ঘুটঘুটে অন্ধকার। আমরা বুঝতে পারছিলাম, আমরা মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছেছি। গ্যাসে আমাদের শ্বাসরুদ্ধ হয়ে আসছিল। আমি জানিনা, কিভাবে আমি সেখান থেকে বেঁচে গেলাম।"

      শেষ পর্যন্ত যে জঙ্গীরা বেঁচে ছিল, তারা আত্মসমর্পণ করলো। এই অবরোধ চলেছিল দুই সপ্তাহ ধরে।

      পরে জঙ্গীদের নেতা জোহেইমান সহ ৬৩ জনকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। অন্যদের জেল হয়।

      সৌদি কর্তৃপক্ষ নিহত তথাকথিত ইমাম মাহদী লাশের একটি ছবি প্রকাশ করে। শত শত মানুষ ঐ যুদ্ধে নিহত হয়েছিল। আহত হয়েছিল প্রায় এক হাজার। হারাম শরিফের বড় একটি অংশই এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তবে পবিত্রতম অংশ, কাবা অক্ষত ছিল।

      "লড়াইয়ের পর মসজিদের অবস্থা দেখে আমার মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আমার মনে হচ্ছিল, যেন আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। ইসলামের এই পবিত্রতম মসজিদে কেমন করে এটা ঘটতে পারলো। এরকম একটা মসজিদকে কিভাবে তারা যুদ্ধক্ষেত্র পরিণত করতে পারলো। আর সবচেয়ে বেশি যেটা খারাপ লাগছিল, যে মসজিদে এত লোক আসতো, সেটা এখন একেবারে ফাঁকা!"

      এই ঘটনার পর সৌদি রাজপরিবার অতিমাত্রায় কট্টর রক্ষণশীল ইসলামের দিকে ঝুঁকে পড়ে। তারা সব ধরণে সংস্কার বন্ধ করে দেয়। জিহাদে উৎসাহ যোগাতে শুরু করে।

      মক্কার ওপর এই দুঃসাহসিক হামলা পরবর্তী বছরগুলোতে ওয়াহাবী জঙ্গীদের নতুন প্রজন্মকে আরও অনেক নতুন হামলায় অনুপ্রাণিত করেছিল।

      তথ্যসূএ:-http://www.bbc.com/bengali/news-42124824
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #18
        ভূয়া মাহদী সর্ম্পকে একটা ডকুমেন্টারী ভিডিও টি দেখুন ইনশাআল্লাহ

        ডাওনওলাড লিংক:- https://my.pcloud.com/publink/show?code=XZ3XNL7ZLTW2gh8qPykGq0eJIwT4UjdISPAX

        আই এস এর উথান ও আইএস এর দ্বারা মুজাহিদিনদের হত্যা ইমাম মাহদী আগমনের অন্যতম একটা আলামত
        দেখুন ভিডিও টিতে

        ডাওনলোড লিংক:
        https://my.pcloud.com/publink/show?c...ssvhTJmYmHWqOX
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #19
          প্রকূত ভোর:- ভূয়া আই এস আর ভূয়া ইমাম মাহদীর পর আসল মুজাহিদিন ও আসল ইমাম মাহদী আসবে কিন্তু অবস্থাটা হবে এরকম একজন রাখাল আর বাঘের মত একটা একজন যুবক সর্বদাই চিৎকার করে মানুষ কে বলতো বাঘ আসছে!! বাঘ আসছে! কিন্তু যখন সত্যিকার বাঘ আসল ছেলেটি চিৎকার করল কিন্তু লোকজন আসলনা অবশেষে ছেলেটিকে বাঘে এসে খেয়ে ফেলল কিন্তু কেউ টের পেল না

          আই এস আর ভূয়া মাহদী উভয়কেই বলা হয় জঙ্গি কিন্তু একটা হচ্ছে প্রকূত জঙ্গি আর একটা হচ্ছে মিথ্যা জঙ্গী এখন প্রকূত জঙ্গী আসবে কিন্তু আফসোস অল্প কয়েকজন লোক ইমাম মাহদীর সাথী হবে আর প্রশাসনের অনেক লোক মাহদী সর্ম্পকে বলে থাকে যে ইমাম মাহদীর বিষযটি জঙ্গীদের বিশ্বাস এটা আমাদের বিশ্বাস নই আরে বোকা গোয়েন্দা আর র*্যাব এর কুওা বেনজীর আহমেদ চল যাই আফগানিস্তানের খোরাসানের কালো পতাকাবাহী দলের সাথে যুদ্ধ করবি চল সাহস থাকলে আস পারবেনা বাংলাদেশে অল্প একটু অপেক্ষা কর আমরা আসছি----------- ইনশাআল্লাহ
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #20
            আইএস এর উপর ধারাবাহিক সফল অভিযান করে চালিয়ে নিজেদের হিরু মনে করছিস কিন্তু আসল প্রকূত মাহদীকে সামনে আসার পূর্বে দুটো বিষয় পড়ে আসবে এটা তোমাদের জন্য দাওয়াত

            ১/ প্রকূত কালো পতাকা বাহী দলের সফলতার চিএ
            দেখুন নিয়মিত দাওয়াইল্লাহ ফোরামে


            ২/ আফগানিস্তানে ও শামে আল্লাহর অলৌকিক নিদর্শণ


            তারপরও মুজাহিদিনদের সাথে মোকাবেলার ইচ্ছা থাকে তাহলে অপেক্ষা কর আমার আসছি অচিরেই ----
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #21
              পিডিএফ বই কা'বার সেই মিথ্যা মাহাদী ইমাম মাহদীর দ্রুত আগমনের বার্তা দিয়ে গিছে 1979
              ডাওনলোড লিংক: http://www10.zippyshare.com/v/AmaWsbAl/file.html
              তথ্যসূএ: দাওয়াইলল্লাহ
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #22
                ইমাম মাহদী আগমনের ধারাবাহিক আলোচনা গুলো চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ

                Comment


                • #23
                  ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে সমস্ত বিশ্বের মুসলিমরা যুদ্ধ সেক্টর গুলোতে শক্তিশালী হবে আলহামদুল্লিাহ বর্তমানে খোরাসান /আফগানিস্তান/ সোমালিয়া/সিরিয়া/ ইয়েমেন/ইরান সহ সমস্ত বিশ্বের যুদ্ধ সেক্টর গুলোতে শক্তিশালী হয়েছে আলহামদুল্লিাহ সমস্ত বিশ্বে অচিরেই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ আমরা আই এস খারেজী নই আমরা ভূয়া মাহদীর সৈনিক নই আমরা হচ্ছি আসল ইমাম মাহদীর সৈনিক আসন্ন দ্বীন গুলোতে তার প্রমাণ পাবে কূফফাররা ইনশাআল্লাহ
                  ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে অনেক মুসলিম রা শামে হিজরত করবে দেখুন অনেক মুসলিমরা বর্তমানে শামে হিজরত করছে মুসলিম উম্মাহ কে রক্ষা করার জন্য
                  https://82.221.139.217/showthread.php?9292
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #24
                    Originally posted by ALQALAM
                    তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ ও দাজ্জাল ইমাম মাহদি আঃ এর আগমন
                    ভাই! কেউ যদি এ বইটা ডাউনলোড করার লিংক দিতেন উপকৃত হতাম ইংশা আল্লাহুতায়ালা


                    বইট ডাওনলোড লিংক:- https://my.pcloud.com/publink/show?c...EmERsR9uhcdJLy
                    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                    Comment


                    • #25
                      ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে পবিএ আত্বাকে শহীদ করা হবে






                      সম্প্রতি আফগানিস্তানে আমেরিকান বিমান হামলায় শতাধিক হাফেজ ছাএদের হত্যা করা হয়েছে পবিএ আত্বাকে শহীদ করার এই আলামত গুলো প্রমাণ করছে ইমাম মাহদীর আগমন অতি নিকটে

                      https://82.221.139.217/showthread.php?9474
                      ভাই নিম্নে ইমাম মাহদী/দাজ্জাল / ঈসা আ: কিছু গুরত্বপূর্ন হাদীস দেওয়া হলো তবে এখানে জাল জঈফ হাদীস থাকতে পারে এর জন্য আরো গবেষণা করা প্রয়োজন

                      ইমাম মাহদী
                      ডাওনলোড লিংক:- https://my.pcloud.com/publink/show?c...NA9DBHcuUHhPvk
                      দাজ্জাল
                      ডাওনলোড লিংক:-https://my.pcloud.com/publink/show?c...7jw57pARq22lJX
                      ঈসা আ: এর আগমন
                      ডাওনলোড লিংক: https://my.pcloud.com/publink/show?c...V03bj52RAbmqsk
                      বি:দ্র: হাদীস গুলো সংগূহিত ভূল এুটি গুলো পরিহার করুন সঠিক গুলো গ্রহণ করুন
                      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                      Comment


                      • #26
                        শায় নিয়ামতউল্লাহ ভবিষৎবাণীটি পিডিএফ বই
                        http://www49.zippyshare.com/v/U6vOwe9D/file.html

                        এবং ফিলিস্তিনের টিবি চ্যানেল নিম্নোক্ত খবর কে অনেকে ইমাম মাহদী আগমনের নিকট অতি নিকটে মনে করে ২০০৮ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী প্যালেস্টাইনের টিভি চ্যানেল আল আকসা (Al Aqsa TV) তে সেখানকার একজন আলেম ঈসা বাদওয়ান এক সাক্ষাতকারে এক বিস্ময়কর তথ্য দেন। যা নিশ্চিতভাবে মুসলিম জাহানের জন্য ভাবার বিষয় এবং সতর্কবার্তা। এখানে সাক্ষাতকারের অংশটি তুলে ধরছি।
                        .
                        ঈসা বাদওয়ানঃ একজন লোক, যাকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনি এবং বিশ্বাস করি, সঙ্গত কারণেই আমি তার নাম বলতে চাচ্ছি না– তো তিনি একদিন রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে একজন বৃদ্ধ স্ত্রীলোক তাকে থামালো এবং ঐ স্ত্রীলোককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করল। কারণ, ঐ বৃদ্ধার মেয়ে ঐ হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেছে। লোকটি ঐ বৃদ্ধার অনুরোধটি রাখল এবং তাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে হাসপাতালের বাইরে প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষা করল। এক ঘণ্টা পরে ঐ বৃদ্ধা তার মেয়ে এবং মেয়ের নবজাতক শিশু পুত্রকে নিয়ে বের হয়ে গাড়িতে উঠল। যখন তারা গাড়িতে উঠল, তখন ঐ নবজাতক সবাইকে অবাক করে দিয়ে সালাম দিল। আমরা অবাক হয়ে সালামের উত্তর দিলাম।
                        .
                        সাক্ষাতকার গ্রহণকারীঃ নবজাতক কথা বলে উঠল?
                        .
                        ঈসা বাদওয়ানঃ হ্যাঁ, নবজাতক শিশুটি। এবং আমরা এটা শায়খ নিজারসহ অন্যান্য আলেমকে জানিয়ে ছিলাম তখন। তো লোকটি যা বলল তা হল যে, শিশুটি বলল, “আমিই হলাম সেই বালক যাকে দাজ্জাল হত্যা করবে, এরপরে আর কাউকে সে হত্যা করতে পারবে না।”
                        .
                        এবং আমরা হাদিস থেকে জানি যে, দাজ্জাল যাকে হত্যা করে জীবিত করবে এবং আবার হত্যা করবে কিন্তু পরে আর জীবিত করতে পারবে না। সে হবে একজন যুবক। যাকে শ্রেষ্ঠ শহীদ বলা হয়েছে। আর যুবক বলতে ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সকেই বুঝায়। আমি মনে করি, এই ঘটনা আমাদের জন্য অনেক খুশির খবর বহন করে। কারণ, আমরা হাদিস থেকে জানি যে, দাজ্জালের আগমন ঘটবে ইমাম মাহদির উপস্থিতিতে ইস্তাম্বুল জয়ের পর।
                        .
                        সাক্ষাতকার গ্রহণকারীঃ এখন সেই বাচ্চার কি অবস্থা?
                        .
                        ঈসা বাদওয়ানঃ হ্যাঁ, এখন আমরা আলেমরা তাকে চিনি। এবং আমরা তার খেয়াল রাখছি। আমি সব মানুষকে এবং সব আলেমদেরকে জানাতে চাই যে, বিজয় অতি নিকটে। ইমাম মাহদি হয়তো এখন আমাদের মাঝেই অবস্থান করছে (এই বাচ্চার জন্মের উপর ভিত্তি করে) ইনশাআল্লাহ। প্যালেস্টাইনবাসী, খুব শিগগিরই এ বিজয়ের সাক্ষী হবে এবং এই ধর্মকে (ইসলামকে) ও এর আলোকে ছড়িয়ে দিবে। (সাক্ষাতকারের অংশ বিশেষ শেষ)
                        .
                        এই শিশুটির জন্ম হয় ২০০৪ সালে। আর উদ্বিগ্নের বিষয় হল, ২০০৮ সালে এই সাক্ষাতকার জন সম্মুখে প্রকাশ হবার কয়েক মাস পর ২০০৮/২০০৯ সালে ইসরাইল রাসায়নিক গ্যাস প্রয়োগ ও বোম্বিং শুরু করে ১৪০০ শিশু হত্যা করে এবং প্রায় ৪০০০ শিশুকে আহত করে। শুধু তাই নয়, ইসরাইল এই সাক্ষাতকারে উল্লেখিত আলেম শেখ নিজারকে হত্যার উদ্দেশ্যে সাক্ষাতকারের ১১মাস পরে এফ ১৬ বিমান দিয়ে ২০০০ পাউন্ডের বোমা নিক্ষেপ করে। যার ফলে শায়খ নিজার তার চার স্ত্রী ও এগার সন্তানসহ শহীদ হন। শায়খ নিজার ছিলেন গাজার অন্যতম প্রভাবশালী আলেম। তিনি মদিনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইমাম সাউদ বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বীনশিক্ষা লাভ করেন। এর পাশাপাশি তিনি ইসরাইলের সাথে যুদ্ধরত ‘আল কাসসাম মুজাহিদ ব্রিগেডের’ একজন দায়িত্বশীল কমান্ডারও ছিলেন।
                        .
                        .
                        যদি ২০০৪ জন্ম গ্রহণকারী এই বাচ্চাই যদি সেই সে যুবক হয়, তবে সে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী যুবক হবে ২০২৫ থেকে ২০২৯ সালে। দাজ্জাল দুনিয়াতে আত্মপ্রকাশের পর ৪৩৯ দিন বা এক বছরের একটু বেশি সময় অবস্থান করবে এবং এই সময়ের মধ্যে যুবককে হত্যা করবে। মহাযুদ্ধের সপ্তম বছরে যেহেতু দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ হবে, তাতে মহাযুদ্ধের সম্ভাব্য সাল আসে ২০১৮ থেকে ২০২২। আর মহাযুদ্ধ ইমাম মাহদির উপস্থিতিতেই হবে। যা হোক, এগুলো সবই শুধু ঐ বাচ্চার দাবীর উপর ভিত্তি করে হাদিসের মাধ্যমে গণনা। কিন্তু একমাত্র আল্লাহই ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানেন। তবে, অবশ্যই সতর্ক বিশ্বাসী বান্দা হিসাবে আমরা আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলোকে হাদিসের আলোকে বিশ্লেষণ করব এবং সজাগ দৃষ্টি রাখবো হাদিসে বর্ণিত মুসলিম ভূখণ্ড গুলোর বর্তমান পরিস্থিতির উপর। কারন ইতিমধ্যেই হাদিসে উল্লেখিত সব এলাকাতেই কুফফারদের সাথে মুজাহিদদের লড়াই চলছে। আর হাদিস বিশ্লেষন করে অনেক মুহাদ্দিসগনই বলছেন হয়তো ইমাম মাহদির জন্ম হয়ে গেছে। কোন জিহাদরত দলে অপরিচিত সাধারন মুজাহিদ অবস্থায় আছেন। (আল্লাহই তা ভালো জানেন)
                        .
                        তাই বিজয় খুব সন্নিকটে ইনশাআল্লাহ।
                        নবী (সাঃ) বলেনঃ “এই ব্যক্তি হবে পৃথিবীতে সেদিন সবচেয়ে মহা সত্যের সাক্ষ্য দানকারী’’ মুসলিম, অধ্যায়ঃ কিতাবুল ফিতান।


                        থাকেন তবে এগুলোকে আমরা দেখে রাখব বেশী গুরুত্ব দিব গাজওয়া হিন্দের নিম্নোক্ত হাদীস গুলোকে ইনশাআল্লাহ

                        ***** https://82.221.139.217/showthread.php?7963
                        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                        Comment


                        • #27
                          ইমাম মাহদী এমন একটা সময় আসবে যখন সমস্ত বিশ্বের মুসলিমদের কোনো সাহায্য কারী খাকবেনা

                          উদাহরনস্বরূপ বলা যেতে পারে রোহিঙ্গা/কাশ্মির/আফগানিস্তান/সিরিয়া/আসাম/বাংলাদেশের কথা



                          রোহিঙ্গা:- ভাইয়েরা রোহিঙ্গা মুসলিমদের দেশের দিখে তাকিয়ে দেখুন নিজ দেশ থেকে বিতারিত হয়ে বাংলাদেশে এসেছে তাদের বাড়ী ঘর সম্পদ সব কিছু ফেলে রেখে এসেছে যারা রয়ে গেছে তাদের অবস্থা অনেক ভয়ানক তাদের বাড়ী ঘর ফেলে রেখেছে তাদের অবস্থা খুবই খারাপ আজকে বাংলাদেশের ভিতরে একে অন্যকে রোহিঙ্গা বলে গালি দিচ্ছে যারা রোহিঙ্গা না আর যারা প্রকূত রোহিঙ্গা তাদের অবস্থা কেমন এটা আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন এই অবস্থায় আমরা সামান্য পরিমাণ সদকা দেওয়া ব্যতীত আর কিছুই করতে পারছিনা রোহিঙ্গাদের এই অবস্থায় ইমাম মাহদীকে আল্লাহ তায়ালা পাঠাবেন ইনশাআল্লাহ



                          কাশ্মির: কাশ্মির নিযে ভারত পাকিস্তান বিরোধ পূর্ব খেকে প্রায়ই সাধারন মুসলিমদের অবস্থা সেখানে করুন

                          সিরিয়া: আজকে সিরিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখুন সমস্ত কুফফাররা এক যোগে সিরিয়া দামেস্কের গুতা প্রান্তরে হামলা চালিযেছে আমরেকিা রাশিয়া সহ বড় বড় রাস্ট্রে এক জোট হয়ে হামলা চালিয়েছে কারন তারা জানে এই জাযগাতে ইমাম মাহদী যুদ্ধের হেড কোয়াটার হবে আজকে সিরিয়ার মুসলিমদের জন্য আমরা না পারছি সাহায্য করতে না পারছি হিজরত করতে বর্তমানে সিরিয়ার গুতা প্রান্তরের মুসলিম রা এক ভয়ানক অবস্থায় দিন যাপন করছে এ ধরনের একটা পরিস্থিতি ইমাম মাহদী আগমন অতি নিকটে এটা বলা য়ায কারণ সিরিয়ার সব মুসলিম যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে আল্লাহর পক্ষ থেকে ইমাম মাহদী এসে কাকে রক্ষা করবে আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল এই পরিস্তিতি টা দেখে আমরা বলতে পারি ইমাম মাহদী অতি নিকটে।


                          আসাম : আসামে কোটি ২০ লাখের বেশি লোক বাস করে, যার তিন ভাগের এক ভাগই মুসলিমএনআরসির কর্মকর্তা প্রতীক হাজেলা, যিনি নাগরিকত্ব শনাক্তকরণের সঙ্গে জড়িত, বুধবার আলজাজিরাকে বলেছেন, শনিবার যে প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে তাতে আসামে বসবাসরত প্রায় ৪৮ লাখ লোক তাদের যথাযথ প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনিআসামের অর্থ স্বাস্থ্য বিষয়ক মন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা বুধবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘এনআরসির তালিকায় যাদের নাম নেই তাদের অবশ্যই বিতাড়ন করা হবেকিন্তু কোথায় তাদের বিতাড়ন করা হবে সে বিষয়ে কিছু বলেননি তিনিআসামের মুসলিমদের অবস্থা রোহিঙ্গাদের মতো হতে চলেছে এই পরিস্থিতিতে কে তাদের পাশে দাড়াবে সমস্ত বিশ্বের মুসলিমদের এই দূর অবস্থায় ইমাম মাহদী নিকটবর্তী হওয়ার অন্যতম একটা আলামত


                          বাংলাদেশ: অন্য দেশগুলোর ন্যায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে আজকে চেয়ে দেথুন বাংলাদেশের উপজেলা কর্মকর্তা কাদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে মালু হিন্দু দের র*্যাব/ডিবি/পুলিশ/সাংবাদিক/দেশের শিক্ষা সেক্টর সব গুলো হিন্দু মালুরা দখল করছে বর্তমানে বাংলাদেশের সিনেমা হল গুলোতে ভারতীয় বাংলা সিনেমা চলছে মাদ্রাসা শিক্ষা কে নিয়ে চলছে গভীর চক্রান্ত আস্তে আস্তে সকল সেক্টর গুলো হিন্দুরা দখল করছে আর বাংলাদেশের প্রধান মন্তী শেখ হাসিনা হচ্ছে একজন হিন্দু বান্ধব একজন মহিলা এটা আশা করি প্রমাণের দরকার নেই অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে যদি কথনো বাংলাদেশে ভারত হামলা করে তাহলে আপনি কি করতে পারবেন বলুন দিন দিন পরিস্থিতি ভয়াবহ হচ্ছে অচিরেই বাংলাদেশ বহি:শএু কতৃক আক্রান্ত হতে পারে https://dawahilallah.com/showthread.php?9324

                          এ ধরনের একটা পরিস্থিতি মানে যখনি মুসলিমদের কিছু করা থাকবেনা তখনই আল্লাহর সাহায্য আসবে এই পরিস্থিতি টা বলে দিচ্ছে ইমাম মাহদীর আগমন অতি নিকটে


                          ফিলিস্তিন : ডোনাল ট্রাম্প ফিলিস্তিন কে ইহুদিদের রাজধানী ঘোষণা দেওয়ার পরপরই শুরু হয় মুসলিমদের উপর জুলুম মুসলিমদের কে বাড়ী ঘর থেকে বের করে দিয়ে এরা ক্লান্ত হচ্ছে না তারা মুসলিমদের প্রথম কেবলা মসজিদুল আকসাতে প্রবেশ করেছে প্রবেশ করে গান বাজনা আর নাচতেছে ইন্নালিল্লাহ এত সব কিছু ঘটছে মুসলিমদের উপর আর কথন মুসলিমদের ইমাম আসবে । ফিলিস্তিনের বর্তমান অবস্থা দেখে বলা যায় যে ইমাম মাহদীর আগমন অতি নিকটে


                          অন্য মুসলিম দেশ গুলো মুসলিমদের উপর জুলুম করা হচ্ছে পূুথবীর যেখানে মুসলমান সেখানে জুলুম অত্যাচার রোহিঙ্গাদের মাতো শ্রীলংকা চীন সহ সর্বএ মুসলিমরা আজ নির্যাতিত যার সব কিছু বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নই তবে সারা বিশ্বের মুসলিমদের অবস্থা দেথে একথা নি:সন্দেহে বলা যায় ইমাম মাহদীর আগমন অতি নিকটে

                          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                          Comment


                          • #28
                            ভাইয়েরা অামি নিজ উদ্যোগে এই পোস্টটি করি ইমাম মাহদী সংক্রান্ত হাদীস কালেক্ট করে এখানে দিয়েছি আলহামদুল্লিাহ ভাইদের ব্যাপক সারা পেয়েছি আলহামদুল্লিাহ যেহেতু পোস্ট টি আমার নিজ উদ্যোগে করেছি তাই ভূল এুটি গুলো ক্ষমার দূষ্টিতে দেখবেন ইমাম মাহদী আগমন অতি নিকটে ধরনের কোনো বিষয় জানা থাকে তাহলে এখানে শেয়ার করুন সকলে উপকূত হবে ইনশাআল্লাহ
                            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                            Comment


                            • #29
                              বর্তমানে সিরিয়ার অবস্থা ইমাম মাহদী আগমনের সুসংবাদ বহন করছে ইনশাআল্লাহ

                              আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার। প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো চৌদ্দশ বছর পূর্বে ভবিষ্যৎ বাণী করে বলেছিলেন,একটা যুদ্ধ হবে। যার শুরুতে থাকবে ছোটদের খেলাধুলা। (ছোটদের খেলা থেকেই যুদ্ধ শুরু হবে।) যুদ্ধটি এমন হবে যে, এক দিক দিয়ে থামলে আরেক দিক দিয়ে (যুদ্ধের আগুণ) প্রজ্জলিত হয়ে উঠবে। যুদ্ধ শেষ হবে না, এমতবস্থায় আকাশ থেকে এক সম্বোধনকারী সম্বোধন করে বলবে- অমুক ব্যক্তি নেতা। আর ইবনুল মুসাইয়িব তার দুই হাত গুটাবেন ফলে তার হাত দুটো সংকুচিত হয়ে যাবে। অতপর তিন বার বললেন, সেই আমীর বা নেতাই সত্য।

                              বন্ধুগণ! মজার ব্যাপার হল শামের যুদ্ধটা শুরু হয়েছিল শিশুদের খেলা দিয়েই।কিছু ছোট ছেলেরা খেলা করে দেয়ালে জালিম বাশারের ছবি অংকন করেছিল।এ ছবি অংকনকে কেন্দ্র করে ঐ পাড়ায় জালিম বাশার ভয়ংকর অত্যাচার শুরু করে।নির্যাতিত জনাতাও জুলুমের বিপরীতে প্রতিবাদ শুরু করে।একপর্যায়ে প্রতিবাদে গোটা দেশ উত্তাল উঠে।সৈরাচারী বাশার নিরস্ত্র জনাতার উপর ভারি নিক্ষেপ করে।জনতাও তা প্রতিরোধ করতে থাকে।একপর্যায়ে তা এক ভয়ংকর যুদ্ধে রুপ ধারণ করে।ছয় বছর ধরে যুদ্ধ চলছে।যুদ্ধ বন্ধ হওয়ার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে ননা।অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে আল্লাহর খলিফা মাহদী আঃ ছাড়া এ যুদ্ধ বন্ধ হবে না।আল্লাহই ভাল জানে।
                              এই শিশুরাই কি সেই সকল শিশু, যাদের খেলার ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভবিষ্যৎ বাণী করেছিলেন?
                              তবে কি এই শিশুরাই আল্লাহর খলিফা মাহদী আঃ এর আগমনের সুসংবাদ দিচ্ছে?

                              https://82.221.139.217/showthread.php?9524
                              এ হাদিসটি নুয়াইম বিন হাম্মাদ এর আল-ফিতান গ্রন্থে রয়েছে।তিনি হাদিসটিকে "ইমাম মাহদী আঃ আগমনের সর্বশেষ নিদর্শন " এ শিরোনামে উল্লেখ করেছেন।নিচে হাদিসটি নাম্বারসহ উল্লেখ করা হল।

                              ___________________________________
                              نعيم بن حماد - ٩٧٣
                              حدثنا ابن
                              المبارك وعبد الرزاق عن معمر
                              عن رجل عن سعيد بن المسيب قال تكون فتنة كان أولها
                              لعب الصبيان كلما سكنت من جانب طمت من جانب
                              فلا تتناهى حتى ينادي مناد من السماء
                              ألا أن الأمير فلان وفتل ابن المسيب يديه حتى إنهما لتنقصان فقال ذلكم الأمير حقا
                              ثلاث مرات
                              হাদিস - ৯৭৪

                              সাঈদ ইবনে মুসাইয়িব রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন একটা যুদ্ধ হবে। যার শুরুতে থাকবে ছোটদের খেলাধুলা। (ছোটদের খেলা থেকেই যুদ্ধ শুরু হবে।) যুদ্ধটি এমন হবে যে, এক দিক দিয়ে থামলে আরেক দিক দিয়ে (যুদ্ধের আগুণ) প্রজ্জলিত হয়ে উঠবে। যুদ্ধ শেষ হবে না, এমতবস্থায় আকাশ থেকে এক সম্বোধনকারী সম্বোধন করে বলবে- অমুক ব্যক্তি নেতা। আর ইবনুল মুসাইয়িব তার দুই হাত গুটাবেন ফলে তার হাত দুটো সংকুচিত হয়ে যাবে। অতপর তিন বার বললেনÑ সেই আমীর বা নেতাই সত্য।
                              [আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৯৭৩ ]

                              নুয়াইম বিন হাম্মাদ গ্রন্থের ইমাম মাহদী সংক্রান্ত আরো হাদীস পেতে ভিজিট করুন নিম্নোক্ত সাইটে
                              শেষ যামানা এবং শেষ যামানার ফেতনা নিয়ে হাদীস পড়ুন

                              https://habibur.com/kitab/nuaim/
                              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                              Comment


                              • #30
                                অডিও লেকচার (১২.০৩ এমবি)ইমাম মাহদীর আগমন তি নিকটে আপনি প্রস্তুতি নিচ্ছেনতো (Don't Miss) অডিও লেকচার
                                ডাওনলোড লিংক:https://my.pcloud.com/publink/show?c...vLsaDk847dCO9k
                                ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                                Comment

                                Working...
                                X