অনাহা*রি ভি*জিট
মধু ছড়া (নতুন ক্যাম্প *বি ব্লক)
কুতুপালং, টেকনাফ।
কুতুপালং থেকে ৪ কিমি দূরে মধুছড়া এলাকায় আজ (১৯,৯,১৭) ভি*জিট করলাম। মধুছড়া কুতুপালং থে*কে প*শ্চিম দি*কে ভিত*রে জন*বি*চ্ছিন এক*টি পহা*ড়। কুতুপালং থে*কে ভিত*রে ৪কিঃ*মিঃ হে*টে গে*লে মধু ছড়া, যার তিন পা*শে নালা /খাল, খা*লে ৪/৫ ফিট পা*নি অন্য পা*শে জংগল। খোলা আকা*শের নি*চে অসহায় মুহা*জির*দের অবস্থান। মধু ছড়া এলাকায় মানুষ থাকার উপযুক্ত না। ঘুরে ঘুরে যা দেখলাম তাতে কয়েকদিন পরে ভিজিট করলে হয়*ত মৃত মানুষ ছাড়া কিছুই পাওয়া যাবে না। (আল্লাহ তু*মি এ জামাত কে রক্ষা কর, আ*মিন)
মধুছড়ার তিন পা*শে নালা থাকার কার*নে কোন ত্রান কর্তা এই এলাকায় আজ পর্যন্ত প্র*বেশ ক*রে নাই। আলহামদু*লিল্লাহ আমা*দের আনসাররা এইখা*নে একটা বা*শের সাকু ক*রে বিত*রে যাওয়ার ব্যবস্থা ক*রে।
অনাহা*রি মুহা*জির
আল্লাহর কসম!!!
মধুছড়া প্র*বেশ করার পর কিছু ম*ুহা*জিরদের সা*থে সাক্ষাৎ হল যা*দের কেউ বল*ছে ৬দিন, কেউ ৯ দিন, আবার কেউ বল*ছে ১১দিন যাবৎ কোন খাবার নাই। হাজার হাজার লোক কিন্তু কোন খাবার নাই। কিছু তাবু*তে প্র*বেশ ক*রে জান*তে চাইলাম কি খে*ছে প্র*তি উত্তর কান্না ভেজা অসহায় ক*ন্ঠে কিছু না, কা*রো উত্তর শুধু ভাত। তাবুর বিত*রে প্র*বেশ ক*রে তা*দের হা*ড়ি গু*লো দে*খে চো*খের পা*নি বন্ধ করা যায় না।
অসহায় মুহাজির !!!
সাম*নে অগ্রসর হওয়ার পর দেখলাম অসহায় মা বোন খোলা আকা*শের নি*চে অবস্থান, সারাক্ষন রোদ বৃ*স্টি* তা*দের সঙ্গী। অ*নেক*ে বাশ গে*ড়ে*ছে *কিন্তু ত্রিপাল নাই।
দুই তিন শ প*রিবা*রের বিশুদ্ধ পা*নির কোন ব্যবস্থা নাই। গ*র্তে জমা বৃ*স্টির পা*নি তা*দের সম্ভল। (নি*চে পিক দেওয়া) মা বোন*দের হাজত পুরা করার মত কোন টয়*লেট নাই। আর কিছু লিখ*তে পা*র*ছি না। তা*দের অসহায়ত্ব মে*নে নেওয়া কোন মান*বের সম্ভব না। হে আল্লাহ তু*মি তা*দের জন্য হ*য়ে যাও, তা*দের কে তোমার বানি*য়ে নাও। আ*মিন
অসহায় শিশু!!!
কয়েকদিন বয়সের বাচ্চাকে নিয়ে উম্মাহর কয়েকজন বোন নিস্পলক দাড়িয়ে আছে। কু*লে* নি*য়ে দে*খি অ*নেক জ্বর। তার বু*কে কফ জ*মে আ*ছে, তার প্র*তিটা স্বাসের শব্দ যে কেউ বুঝ*তে কস্ট হ*বে না তার ঠান্ডার গ*ভিরতা কত! এখা*নে ৯০% শিশু নিমু*নিয়ার আক্রান্ত। অ*নেক শিশু বমি করছে। হে আল্লাহ! উম্মাহকে রক্ষা করুন।
হে বাংলাদেশী উম্মাহ!!!
ইহা কোন হরর গল্পের কাহিনী না। আল্লাহর কসম করে বলছি, ইহা নির্যাতিত উম্মাহর সাথে ঘটা বাস্তব কাহিনী।
হে সম্মানিত মুসলিম উম্মাহ!!!
এই মানবিক বিপর্যয়ের সমাধান কি বলতে পারেন??? সামনে উম্মাহকে যে আরো কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে তা এখনিই বলা যায়।
হে উম্মাহ!!!
আল্লাহর কসম করে নির্যাতিত উম্মাহর জন্য ভিক্ষা চাচ্ছি যেন কোনভাবেই তাদেরকে সাহায্য করা বন্ধ হয়ে না যায়। যে যেভাবে পারুন সাহায্য কন্টিনিউ রাখুন। তাদের স্থানে আপনি এবং আপনার পরিবারকে কল্পনা করুন, তাহলে বুঝতে পারবেন কি অবস্থা উম্মাহর।
মধু ছড়া (নতুন ক্যাম্প *বি ব্লক)
কুতুপালং, টেকনাফ।
কুতুপালং থেকে ৪ কিমি দূরে মধুছড়া এলাকায় আজ (১৯,৯,১৭) ভি*জিট করলাম। মধুছড়া কুতুপালং থে*কে প*শ্চিম দি*কে ভিত*রে জন*বি*চ্ছিন এক*টি পহা*ড়। কুতুপালং থে*কে ভিত*রে ৪কিঃ*মিঃ হে*টে গে*লে মধু ছড়া, যার তিন পা*শে নালা /খাল, খা*লে ৪/৫ ফিট পা*নি অন্য পা*শে জংগল। খোলা আকা*শের নি*চে অসহায় মুহা*জির*দের অবস্থান। মধু ছড়া এলাকায় মানুষ থাকার উপযুক্ত না। ঘুরে ঘুরে যা দেখলাম তাতে কয়েকদিন পরে ভিজিট করলে হয়*ত মৃত মানুষ ছাড়া কিছুই পাওয়া যাবে না। (আল্লাহ তু*মি এ জামাত কে রক্ষা কর, আ*মিন)
মধুছড়ার তিন পা*শে নালা থাকার কার*নে কোন ত্রান কর্তা এই এলাকায় আজ পর্যন্ত প্র*বেশ ক*রে নাই। আলহামদু*লিল্লাহ আমা*দের আনসাররা এইখা*নে একটা বা*শের সাকু ক*রে বিত*রে যাওয়ার ব্যবস্থা ক*রে।
অনাহা*রি মুহা*জির
আল্লাহর কসম!!!
মধুছড়া প্র*বেশ করার পর কিছু ম*ুহা*জিরদের সা*থে সাক্ষাৎ হল যা*দের কেউ বল*ছে ৬দিন, কেউ ৯ দিন, আবার কেউ বল*ছে ১১দিন যাবৎ কোন খাবার নাই। হাজার হাজার লোক কিন্তু কোন খাবার নাই। কিছু তাবু*তে প্র*বেশ ক*রে জান*তে চাইলাম কি খে*ছে প্র*তি উত্তর কান্না ভেজা অসহায় ক*ন্ঠে কিছু না, কা*রো উত্তর শুধু ভাত। তাবুর বিত*রে প্র*বেশ ক*রে তা*দের হা*ড়ি গু*লো দে*খে চো*খের পা*নি বন্ধ করা যায় না।
অসহায় মুহাজির !!!
সাম*নে অগ্রসর হওয়ার পর দেখলাম অসহায় মা বোন খোলা আকা*শের নি*চে অবস্থান, সারাক্ষন রোদ বৃ*স্টি* তা*দের সঙ্গী। অ*নেক*ে বাশ গে*ড়ে*ছে *কিন্তু ত্রিপাল নাই।
দুই তিন শ প*রিবা*রের বিশুদ্ধ পা*নির কোন ব্যবস্থা নাই। গ*র্তে জমা বৃ*স্টির পা*নি তা*দের সম্ভল। (নি*চে পিক দেওয়া) মা বোন*দের হাজত পুরা করার মত কোন টয়*লেট নাই। আর কিছু লিখ*তে পা*র*ছি না। তা*দের অসহায়ত্ব মে*নে নেওয়া কোন মান*বের সম্ভব না। হে আল্লাহ তু*মি তা*দের জন্য হ*য়ে যাও, তা*দের কে তোমার বানি*য়ে নাও। আ*মিন
অসহায় শিশু!!!
কয়েকদিন বয়সের বাচ্চাকে নিয়ে উম্মাহর কয়েকজন বোন নিস্পলক দাড়িয়ে আছে। কু*লে* নি*য়ে দে*খি অ*নেক জ্বর। তার বু*কে কফ জ*মে আ*ছে, তার প্র*তিটা স্বাসের শব্দ যে কেউ বুঝ*তে কস্ট হ*বে না তার ঠান্ডার গ*ভিরতা কত! এখা*নে ৯০% শিশু নিমু*নিয়ার আক্রান্ত। অ*নেক শিশু বমি করছে। হে আল্লাহ! উম্মাহকে রক্ষা করুন।
হে বাংলাদেশী উম্মাহ!!!
ইহা কোন হরর গল্পের কাহিনী না। আল্লাহর কসম করে বলছি, ইহা নির্যাতিত উম্মাহর সাথে ঘটা বাস্তব কাহিনী।
হে সম্মানিত মুসলিম উম্মাহ!!!
এই মানবিক বিপর্যয়ের সমাধান কি বলতে পারেন??? সামনে উম্মাহকে যে আরো কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে তা এখনিই বলা যায়।
হে উম্মাহ!!!
আল্লাহর কসম করে নির্যাতিত উম্মাহর জন্য ভিক্ষা চাচ্ছি যেন কোনভাবেই তাদেরকে সাহায্য করা বন্ধ হয়ে না যায়। যে যেভাবে পারুন সাহায্য কন্টিনিউ রাখুন। তাদের স্থানে আপনি এবং আপনার পরিবারকে কল্পনা করুন, তাহলে বুঝতে পারবেন কি অবস্থা উম্মাহর।
Comment