কষ্টের সীমানা কতটুকু পেরোলে তাকে ধৈর্যের সীমান বলা যেতে পারে!
মানুষের এ দেহ রক্তমাংসে গড়। এটা ক্ষয়িষ্ণু। কিন্তু এই ক্ষয়ের কি কোন সীমানা নেই? কতটুকু ক্ষয় হলে বলা যাবে যে, এটা ধৈর্যের সীমানা। আমার মুরব্বদের থেকে শুনতাম যে, ধৈর্যের কোন সীমানা নেই। যেমন কষ্টের কোন সীমানা নেই। কষ্টের বাহন যতক্ষণ চলে ধের্যৈর বাধটাও তত দীর্ঘ করতে হয়। আসলে কথাটি শতভাগ সত্য।
যখনই খবরের পাতায় বা কোন নিউজসাইটে চোখ বুলাই তখন মনে হয় যেন আল্লাহ তাআলা এ্ সুবিশাল পৃথিবীটাকে মুসলমানদের জন্য সংকীর্ণ করে দিয়েছেন। যেমনটা আল্লাহ তাআলা বলেছেন হুনাইন যোদ্ধাদের ক্ষেত্রে। আজ পৃথিবীতে এমন কেনা ভুখণ্ড পাওয়া যাবে না যেখানে মুসলিমদের জন্য সার্বিক নিরাপত্তা অর্জিত রয়েছে। না এমন কোন ভূখণ্ড নেই। জানি না কোন দিনে এমন ভূখণ্ড আমাদের এই ক্ষুদ্র জীবনে আমাদের চোখ তার শীতলতা দেখবে কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, যেন তিনি আমাদের এই চোখে যেমন দেখতে হয়েছে নির্যানত আর নিপীড়নের চরম অসহায়ত্ব তেমনি যেন এ চোখকে শান্তি ও নিরাপত্তার আলো দেখান।
যখন বিপদ আসে তখন ছোট থেকে ছোট কষ্টটিও পাহাড় আকরে সামনে আসে। আর বড় অভূতপূর্ব বড় বিপদ আসলে তো আর কোন কথাই নেই। হৃদয়টা চৌচির হয়ে যায়।
মুসলমান এমনিতেই গোটা পৃথিবীতে কোনঠাসা হয়ে রয়েছে। বিশেষ করে যখন বার্মা ও সিরিয়ার মুসলমানরা শিল-পাটায় পিষ্ট।
একটি প্রবাদ বাক্য আছে, চুন খেয়ে মুখ পুড়ে গেলে দধি দেখলেও ভয় পায়। আজ বার্মাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন ভূখণ্ডে মুসলমানদের অসহায়েত্বের খবর শুনতে শুনতে কলজেটা শুকিয়ে একখণ্ড কালো মাটিতে রূপান্তর হয়েছে তখন আবার নতুন করে শুনতে হচ্ছে যে, নরপিশাচ ভারত নাকি বার্মার মুসলমানদের জন্য মরিচের গুড়া ও স্টান গ্রেনেট ব্যবহার করতে যাচ্ছে। এমন খবর আমার নিদ্রা উবে দিয়েছে। শান্তনার ভাষাও খুঁজে পাচ্ছি না। আল্লাহ তুমি এই জালেমদেরকে তেমন করেই শাস্তি দাও যেমন তোমার মহান শক্তি। আমি চাই না্ এমন কভর আর শুনতে। আল্লাহ তুমি হেফাজত কর যেমন বিশাল তোমার মহাময়তা।
জানি না এ হৃদয় কিভাবে শান্তি পাবে। মনে হচ্ছে জিহাদের ময়দানে বুলেটের আঘাতে দেহ ক্ষতি-বিক্ষত হলেও হয়ত হৃদয় এতটা কাতরাতো না। শন্তিনার কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। আল্লাহ তুমি আমার এ হৃদয়কে প্রাশন্ত কাফেরদের প্রতি তোমার শাস্তির খবর শুনিয়ে- হোক না সেটা তোমার বানীর অনুকুললে আর এটাই আমি চাই যেটি প্রকৃত পথ-: আর তোমরা কিতাল কর তাদের সাথে, আল্লাহ তাদেরকে তোমদের হাতে শাস্তি দিবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তোমাদেরকে তাদের উপর বিজয় দান করবেন আর মুমিনদের অন্তরগুলো প্রশা্ন্ত করবেন। -সূরা তাওবা: ১৪
মানুষের এ দেহ রক্তমাংসে গড়। এটা ক্ষয়িষ্ণু। কিন্তু এই ক্ষয়ের কি কোন সীমানা নেই? কতটুকু ক্ষয় হলে বলা যাবে যে, এটা ধৈর্যের সীমানা। আমার মুরব্বদের থেকে শুনতাম যে, ধৈর্যের কোন সীমানা নেই। যেমন কষ্টের কোন সীমানা নেই। কষ্টের বাহন যতক্ষণ চলে ধের্যৈর বাধটাও তত দীর্ঘ করতে হয়। আসলে কথাটি শতভাগ সত্য।
যখনই খবরের পাতায় বা কোন নিউজসাইটে চোখ বুলাই তখন মনে হয় যেন আল্লাহ তাআলা এ্ সুবিশাল পৃথিবীটাকে মুসলমানদের জন্য সংকীর্ণ করে দিয়েছেন। যেমনটা আল্লাহ তাআলা বলেছেন হুনাইন যোদ্ধাদের ক্ষেত্রে। আজ পৃথিবীতে এমন কেনা ভুখণ্ড পাওয়া যাবে না যেখানে মুসলিমদের জন্য সার্বিক নিরাপত্তা অর্জিত রয়েছে। না এমন কোন ভূখণ্ড নেই। জানি না কোন দিনে এমন ভূখণ্ড আমাদের এই ক্ষুদ্র জীবনে আমাদের চোখ তার শীতলতা দেখবে কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, যেন তিনি আমাদের এই চোখে যেমন দেখতে হয়েছে নির্যানত আর নিপীড়নের চরম অসহায়ত্ব তেমনি যেন এ চোখকে শান্তি ও নিরাপত্তার আলো দেখান।
যখন বিপদ আসে তখন ছোট থেকে ছোট কষ্টটিও পাহাড় আকরে সামনে আসে। আর বড় অভূতপূর্ব বড় বিপদ আসলে তো আর কোন কথাই নেই। হৃদয়টা চৌচির হয়ে যায়।
মুসলমান এমনিতেই গোটা পৃথিবীতে কোনঠাসা হয়ে রয়েছে। বিশেষ করে যখন বার্মা ও সিরিয়ার মুসলমানরা শিল-পাটায় পিষ্ট।
একটি প্রবাদ বাক্য আছে, চুন খেয়ে মুখ পুড়ে গেলে দধি দেখলেও ভয় পায়। আজ বার্মাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন ভূখণ্ডে মুসলমানদের অসহায়েত্বের খবর শুনতে শুনতে কলজেটা শুকিয়ে একখণ্ড কালো মাটিতে রূপান্তর হয়েছে তখন আবার নতুন করে শুনতে হচ্ছে যে, নরপিশাচ ভারত নাকি বার্মার মুসলমানদের জন্য মরিচের গুড়া ও স্টান গ্রেনেট ব্যবহার করতে যাচ্ছে। এমন খবর আমার নিদ্রা উবে দিয়েছে। শান্তনার ভাষাও খুঁজে পাচ্ছি না। আল্লাহ তুমি এই জালেমদেরকে তেমন করেই শাস্তি দাও যেমন তোমার মহান শক্তি। আমি চাই না্ এমন কভর আর শুনতে। আল্লাহ তুমি হেফাজত কর যেমন বিশাল তোমার মহাময়তা।
জানি না এ হৃদয় কিভাবে শান্তি পাবে। মনে হচ্ছে জিহাদের ময়দানে বুলেটের আঘাতে দেহ ক্ষতি-বিক্ষত হলেও হয়ত হৃদয় এতটা কাতরাতো না। শন্তিনার কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। আল্লাহ তুমি আমার এ হৃদয়কে প্রাশন্ত কাফেরদের প্রতি তোমার শাস্তির খবর শুনিয়ে- হোক না সেটা তোমার বানীর অনুকুললে আর এটাই আমি চাই যেটি প্রকৃত পথ-: আর তোমরা কিতাল কর তাদের সাথে, আল্লাহ তাদেরকে তোমদের হাতে শাস্তি দিবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তোমাদেরকে তাদের উপর বিজয় দান করবেন আর মুমিনদের অন্তরগুলো প্রশা্ন্ত করবেন। -সূরা তাওবা: ১৪
Comment