Announcement

Collapse
No announcement yet.

মহাসাফল্যের মহাসুযোগ চলিতেছে...

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মহাসাফল্যের মহাসুযোগ চলিতেছে...

    কুরআনের ছায়াতলে


    وَمَا لَكُمْ أَلَّا تُنفِقُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلِلَّهِ مِيرَاثُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ لَا يَسْتَوِي مِنكُم مَّنْ أَنفَقَ مِن قَبْلِ الْفَتْحِ وَقَاتَلَ أُوْلَئِكَ أَعْظَمُ دَرَجَةً مِّنَ الَّذِينَ أَنفَقُوا مِن بَعْدُ وَقَاتَلُوا وَكُلًّا وَعَدَ اللَّهُ الْحُسْنَى وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ
    তোমাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে কিসে বাধা দেয়, যখন আল্লাহই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উত্তরাধিকারী? তোমাদের মধ্যে যে বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে, সে সমান নয়। এরূপ লোকদের মর্যদা বড় তাদের অপেক্ষা, যারা পরে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
    [ সুরা হাদীদ ৫৭:১০ ]


    مَن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ وَلَهُ أَجْرٌ كَرِيمٌ
    কে সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহকে উত্তম ধার দিবে, এরপর তিনি তার জন্যে তা বহুগুণে বৃদ্ধি করবেন এবং তার জন্যে রয়েছে সম্মানিত পুরস্কার। [ সুরা হাদীদ ৫৭:১১ ]
    يَوْمَ تَرَى الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ يَسْعَى نُورُهُم بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَبِأَيْمَانِهِم بُشْرَاكُمُ الْيَوْمَ جَنَّاتٌ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا ذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
    যেদিন আপনি দেখবেন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদেরকে, তাদের সম্মুখ ভাগে ও ডানপার্শ্বে তাদের জ্যোতি ছুটোছুটি করবে বলা হবেঃ আজ তোমাদের জন্যে সুসংবাদ জান্নাতের, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তাতে তারা চিরকাল থাকবে।
    এটাই মহাসাফল্য।
    [ সুরা হাদীদ ৫৭:১২ ]


    বন্ধু ! এখনও কি দানের হাত প্রসারিত করার সময় হয়নি...?




    "বড় ব্যবসায়ি-শিল্পপতি,আর রাজনৈতিক লিডারই বলুন অথবা মাফিয়া চক্রের বসই বলুন যারাই দুনিয়াতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একপর্যায়ে সম্পদ খরচ করেই পুজি বিনিয়োগ করেই সফলতার মুখ দেখেছে , তবে তাদের উদ্দ্যেশ্য ছিলো দুনিয়া।

    বুদ্ধিমত্তার সাথে খরচ করতে পারলে বাজি জিতেছে নতুবা অনেকেই বাজিতে হেরেছে, সিস্টেম লসের মধ্যে পড়েছে।
    কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের পথে বিনিয়োগের ক্ষেত্রটি কে স্বয়ং রাব্বুল আলামীন নির্বাচন করে দিয়েছেন। এবং জানিয়ে দিয়েছেন এই বিনিয়োগ থেকে হাতগুটিয়ে রাখা ধ্বংসের নামান্তর আরা যতই বিনিয়োগ করবে লসের কোন সম্ভাবনা নেই।

    وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ فَلِأَنْفُسِكُمْ وَمَا تُنْفِقُونَ إِلَّا ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللَّهِ وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تُظْلَمُونَ
    "যে সম্পদই ব্যয় করবে তা তোমাদের নিজের স্বার্থেই হবে , আর তোমরাতো আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া আর কোন উদ্দ্যেশ্যে ব্যয় করচ্ছোনা, তোমরা যে সম্পদই খরচ করবে তোমাদের পরিশোধ করে দেয়া হবে তোমাদের কে কম দেয়া হবেনা।"
    আবুবকর রাঃ সম্পূর্ণ সম্পদ খরচ করেছেন , প্রথম খলীফা হয়েছেন ।
    ওমর রাঃ অর্ধেক সম্পদ দিয়েছেন , ২য় খলীফা হয়েছেন।
    ওসমান রাঃ জায়শুল উ'সরা কে প্রস্তুত করেন তৃতীয় খলীফা হয়েছেন।
    এটি একটি নমুনা ...

    এভাবে দুনিয়ার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা সম্পদ খরচের বড় একটি প্রভাব রেখেছেন।
    মাল জিহাদের প্রথম ধাপ , অতঃপর জানের পালা, মাল দিতে না পারলে কি জান দিতে পারবে?
    আবুবকর, ওমর, উসমান তাঁরা মাল দিতে সক্ষম হয়েছেন, জান নিয়েও হাজির থেকেছেন। "

    murabit ভাইয়ের কমেন্ট থেকে
    শামের জন্য কাঁদো.....

  • #2
    জাযাকাল্লাহ খাইরান আহসানাল জাযা।
    জী! অবশ্যই আমাদেরকে দানের হাত প্রসারিত করতে হবে এবং দানশীলদের খাতায় আমাদের নাম উঠাতে হবে
    ইনশাআল্লাহ।

    হে আল্লাহ আমাদেরকে তোমার রাহে যথাসম্ভব দান সদকা করার তাওফিক দান করুন আমীন ইয়া রাব্বুল মুসলিমিন।
    মুমিনদেরকে ক্বিতালের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন।

    Comment


    • #3
      আলাহ আপনাকে উওম বিনিময় দান করুন।

      Comment


      • #4
        জি ভাই আল্লাহর রাস্তায় তো দান করতে খুবই মন চায়। কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহে কিভাবে কোথায় কার কাছে দান করব?

        Comment


        • #5
          Originally posted by (জুন্দুল্লাহ) View Post
          জি ভাই আল্লাহর রাস্তায় তো দান করতে খুবই মন চায়। কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহে কিভাবে কোথায় কার কাছে দান করব?
          প্রতিদিন একটু একটু করে জিহাদের নিয়তে টাকা জমাতে থাকুন। আল্লাহ যেদিন তাওফিক দিবেন সেদিন আপনার জমানো টাকাগুলো মুজাহিদদের হাতে তুলে দিবেন।

          Comment


          • #6
            আসুন! জিহাদ বিল মালে উৎসাহিত হই!!

            মহান রব্বুল আলামিন জিহাদ সংক্রান্ত আলোচনার এক পর্যায়ে এসে জিহাদের জন্য প্রয়োজন মাফিক মাল খরচ করাও বান্দাদের উপর ফরজ করে দিয়েছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এরশাদ করেছেন-
            وانفقوا في سبيل الله ولا تلقوا باديكم الي التهلكة واحسنوا ان الله يحب المحسنين

            অর্থঃ (আর তোমরা জানের সাথে) মালও ব্যয় করো আল্লাহর পথে। এবং ( এউভয় কাজ ত্যাগ করে) নিজেদেরকে নিজেরা ধ্বংসের পথে নিক্ষেপ করোনা। আর কাজ সম্পন্ন করো ইহসানের সাথে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা ভালোবাসেন ইহসানের সাথে কার্যসম্পাদনকারীদের।(সূরা বাক্বারাঃ ১৯৫)

            এআয়াত অবতীর্ণের মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা - স্বীয় অর্থ সম্পদ থেকে জিহাদের জন্য প্রয়োজন মত খরচ করা মুসলমানদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। এই আয়াত থেকে ফিকাহ শাস্ত্রের মুজতাহিদ আলেমগণ এ-সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছেন যে, মুসলমানদের উপর ফরয যাকাত ব্যতিত আরো এমন কিছু দায়-দায়িত্ব ও ব্যয়খাত রয়েছে, যেগুলো ফরয। এগুলোর মধ্যে যখন যে পরিমাণ প্রয়োজন, তখন সে পরিমাণ খরচ করা ফরয। আর জিহাদে অর্থ ব্যয় করা এরই পর্যায়ভুক্ত।
            আর উক্ত আয়াতের মাধ্যমে মহান রব্বুল আলামিন জিহাদ পরিত্যাগ করাকে মুসলমানদের ধ্বংসের কারণ বলেও সুস্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন। ( তাফসিরে আনওয়ারুল কোরআন-১/২৭৮)

            এছাড়াও মহান রব্বুল আলামিন আরো বহু আয়াতে জিহাদে অর্থদানের ব্যপারে উৎসাহিত করেছেন। আল্লাহ তা'আলা বলেন-
            مثل الذين ينفقون اموالهم في سبيل الله كمثل حبة انبتت سبع سنابل في كل سنبلة مأة حبة والله يضاعف لمن يشاء والله واسع عليم

            অর্থঃ যারা আল্লাহর পথে নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে, তাঁদের ব্যয়কৃত সম্পদের দৃষ্টান্ত তো এরুপ, যেমন-একটি শস্যবীজ, যা থেকে সাতটি শীষ উৎপন্ন হয়। প্রতিটি শীষের মধ্যে শত শস্য হয়। আর আল্লাহ তা'আলা যাকে চান তাকে এভাবেই বাড়িয়ে দেন। এবং আল্লাহ প্রশস্তময় মহাজ্ঞানী। (সূরা বাক্বারাঃ ২৬১)

            এরপরবর্তী আয়াতে আল্লাহ তা'আলা এরশাদ করেন-
            الذين ينفقون اموالهم في سبيل الله ثم لا يتبعون ما انفقوا منا ولا اذي لهم اجرهم عند ربهم ولا خوف عليهم ولاهم يحزنون

            অর্থঃ যারা আল্লাহর রাস্তায় স্বীয় সম্পদ ব্যয় করে এবং ব্যয় করার পর খোটা দেয়না ও কষ্ট প্রকাশ করেনা, তাঁরা তাঁদের বিনিময় পাবে স্বীয় রবের নিকট। আর তাঁদের নেই কোন ভয় এবং তাঁদের নেই কোন চিন্তা। (সূরা বাক্বারাঃ ২৬২)

            অন্যত্র আল্লাহ তা'আলা বলেন-
            ولا ينفقون نفقة صغيرة ولا كبيرة ولا يقطعون واديا الا كتب لهم ليجزيهم الله احسن ما كانوا يعملون

            অর্থঃ আর তাঁরা অল্প-বিস্তর যা কিছুই জিহাদের জন্য ব্যয় করে এবং জিহাদের জন্য যতপ্রান্তর অতিক্রম করে, এর সবকিছুই তাঁদের নামে লিখে রাখা হয়, যাতে আল্লাহ তা'আলা তাঁদেরকে উত্তম বিনিময় দিতে পারেন। (সূরা তাওবাঃ ১২১)


            আল্লাহ তা'আলা আরো বলেন-
            لن تنال البر حتي تنفقوا مما تحبون وما تنفقوا من شئ فان الله به عليم

            অর্থঃ কখনোই তোমরা কল্যাণ লাভ করতে পারবেনা! যদি তোমরা তোমাদের প্রিয়বস্তু হতে দান না করো। আর তোমরা যা ব্যয় করো, আল্লাহ তা'আলা সেসব জানেন। (সূরা আল-ইমরানঃ ৯২)

            প্রিয় ভাই! এমন আরো অনেক আয়াত রয়েছে, যা মহান রব্বুল আলামিন তাঁর বান্দাদের জন্য নাজিল করেছেন। যাতে করে বান্দা স্বীয় মাল ও জান জিহাদের জন্য ব্যয় করে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারে। এবং কাল কেয়ামতের ময়দানে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে ও জান্নাত লাভ করতে পারে।

            Comment


            • #7
              বড় ব্যবসায়ি-শিল্পপতি,আর রাজনৈতিক লিডারই বলুন অথবা মাফিয়া চক্রের বসই বলুন যারাই দুনিয়াতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একপর্যায়ে সম্পদ খরচ করেই পুজি বিনিয়োগ করেই সফলতার মুখ দেখেছে , তবে তাদের উদ্দ্যেশ্য ছিলো দুনিয়া , বুদ্ধিমত্তার সাথে খরচ করতে পারলে বাজি জিতেছে নতুবা অনেকেই বাজিতে হেরেছে, সিস্টেম লসের মধ্যে পড়েছে। কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের পথে বিনিয়োগের ক্ষেত্রটি কে স্বয়ং রাব্বুল আলামীন নির্বাচন করে দিয়েছেন। এবং জানিয়ে দিয়েছেন এই বিনিয়োগ থেকে হাতগুটিয়ে রাখা ধ্বংসের নামান্তর আরা যতইবিনিয়োগ করবে লসের কোন সম্ভাবনা নেই।
              وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ فَلِأَنْفُسِكُمْ وَمَا تُنْفِقُونَ إِلَّا ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللَّهِ وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تُظْلَمُونَ
              যে সম্পদই ব্যয় করবে তা তোমাদের নিজের স্বার্থেই হবে , আর তোমরাতো আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া আর কোন উদ্দ্যেশ্যে ব্যয় করচ্ছোনা, তোমরা যে সম্পদই খরচ করবে তোমাদের পরিষোধ করে দেয়া হবে তোমাদের কে কম দেয়া হবেনা।
              আবুবকর রাঃ সম্পুর্ন সম্পদ খরচ করেছেন , প্রথম খলীফা হয়েছেন , ওমর রাঃ অর্ধেক সম্পদ দিয়েছেন , ২য় খলীফা হয়েছেন, ওসমান রাঃ জায়শুল উ'সরা কে প্রস্তুত করেন তৃতীয় খলীফা হয়েছেন, এটি একটি নমুনা ...এভাবে দুনিয়ার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা সম্পদ খরচের বড় একটি প্রভাব রেখেছেন।
              মাল জিহাদের প্রথম ধাপ , অতঃপর জানের পালা, মাল দিতে না পারলে জান দিতে পারবে? আবুবকর ওমর উসমান তাঁরা মালদিতে সক্ষম হয়েছেন, জান নিয়েও হাজির থেকেছেন।

              Comment


              • #8
                Originally posted by murabit View Post
                বড় ব্যবসায়ি-শিল্পপতি,আর রাজনৈতিক লিডারই বলুন অথবা মাফিয়া চক্রের বসই বলুন যারাই দুনিয়াতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একপর্যায়ে সম্পদ খরচ করেই পুজি বিনিয়োগ করেই সফলতার মুখ দেখেছে , তবে তাদের উদ্দ্যেশ্য ছিলো দুনিয়া , বুদ্ধিমত্তার সাথে খরচ করতে পারলে বাজি জিতেছে নতুবা অনেকেই বাজিতে হেরেছে, সিস্টেম লসের মধ্যে পড়েছে। কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের পথে বিনিয়োগের ক্ষেত্রটি কে স্বয়ং রাব্বুল আলামীন নির্বাচন করে দিয়েছেন। এবং জানিয়ে দিয়েছেন এই বিনিয়োগ থেকে হাতগুটিয়ে রাখা ধ্বংসের নামান্তর আরা যতইবিনিয়োগ করবে লসের কোন সম্ভাবনা নেই।
                وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ فَلِأَنْفُسِكُمْ وَمَا تُنْفِقُونَ إِلَّا ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللَّهِ وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تُظْلَمُونَ
                যে সম্পদই ব্যয় করবে তা তোমাদের নিজের স্বার্থেই হবে , আর তোমরাতো আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া আর কোন উদ্দ্যেশ্যে ব্যয় করচ্ছোনা, তোমরা যে সম্পদই খরচ করবে তোমাদের পরিষোধ করে দেয়া হবে তোমাদের কে কম দেয়া হবেনা।
                আবুবকর রাঃ সম্পুর্ন সম্পদ খরচ করেছেন , প্রথম খলীফা হয়েছেন , ওমর রাঃ অর্ধেক সম্পদ দিয়েছেন , ২য় খলীফা হয়েছেন, ওসমান রাঃ জায়শুল উ'সরা কে প্রস্তুত করেন তৃতীয় খলীফা হয়েছেন, এটি একটি নমুনা ...এভাবে দুনিয়ার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা সম্পদ খরচের বড় একটি প্রভাব রেখেছেন।
                মাল জিহাদের প্রথম ধাপ , অতঃপর জানের পালা, মাল দিতে না পারলে জান দিতে পারবে? আবুবকর ওমর উসমান তাঁরা মালদিতে সক্ষম হয়েছেন, জান নিয়েও হাজির থেকেছেন।
                হযরত ! আপনার মূল্যবান কমেন্টটি নকল করে আমার পোস্টের সাথে জুড়ে দিয়েছি। আশা করি ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
                জাযাকাল্লাহ।
                শামের জন্য কাঁদো.....

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ আমাদের জিহাদ বিল মালেও এগিয়ে আসার তাওফীক দান করুন!
                  আমিন! ইয়া রাব্বাল মুজাহিদীন!!
                  আমরা হয়তো বাঁচি, নয়তো শহীদ হই!

                  Comment

                  Working...
                  X