কুরআনের ছায়াতলে
وَمَا لَكُمْ أَلَّا تُنفِقُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلِلَّهِ مِيرَاثُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ لَا يَسْتَوِي مِنكُم مَّنْ أَنفَقَ مِن قَبْلِ الْفَتْحِ وَقَاتَلَ أُوْلَئِكَ أَعْظَمُ دَرَجَةً مِّنَ الَّذِينَ أَنفَقُوا مِن بَعْدُ وَقَاتَلُوا وَكُلًّا وَعَدَ اللَّهُ الْحُسْنَى وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ
তোমাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে কিসে বাধা দেয়, যখন আল্লাহই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উত্তরাধিকারী? তোমাদের মধ্যে যে বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে, সে সমান নয়। এরূপ লোকদের মর্যদা বড় তাদের অপেক্ষা, যারা পরে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
[ সুরা হাদীদ ৫৭:১০ ]
مَن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ وَلَهُ أَجْرٌ كَرِيمٌ
কে সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহকে উত্তম ধার দিবে, এরপর তিনি তার জন্যে তা বহুগুণে বৃদ্ধি করবেন এবং তার জন্যে রয়েছে সম্মানিত পুরস্কার। [ সুরা হাদীদ ৫৭:১১ ]
يَوْمَ تَرَى الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ يَسْعَى نُورُهُم بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَبِأَيْمَانِهِم بُشْرَاكُمُ الْيَوْمَ جَنَّاتٌ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا ذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
যেদিন আপনি দেখবেন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদেরকে, তাদের সম্মুখ ভাগে ও ডানপার্শ্বে তাদের জ্যোতি ছুটোছুটি করবে বলা হবেঃ আজ তোমাদের জন্যে সুসংবাদ জান্নাতের, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তাতে তারা চিরকাল থাকবে।
এটাই মহাসাফল্য।
[ সুরা হাদীদ ৫৭:১২ ]
তোমাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে কিসে বাধা দেয়, যখন আল্লাহই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উত্তরাধিকারী? তোমাদের মধ্যে যে বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে, সে সমান নয়। এরূপ লোকদের মর্যদা বড় তাদের অপেক্ষা, যারা পরে ব্যয় করেছে ও জেহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
[ সুরা হাদীদ ৫৭:১০ ]
مَن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ وَلَهُ أَجْرٌ كَرِيمٌ
কে সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহকে উত্তম ধার দিবে, এরপর তিনি তার জন্যে তা বহুগুণে বৃদ্ধি করবেন এবং তার জন্যে রয়েছে সম্মানিত পুরস্কার। [ সুরা হাদীদ ৫৭:১১ ]
يَوْمَ تَرَى الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ يَسْعَى نُورُهُم بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَبِأَيْمَانِهِم بُشْرَاكُمُ الْيَوْمَ جَنَّاتٌ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا ذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
যেদিন আপনি দেখবেন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদেরকে, তাদের সম্মুখ ভাগে ও ডানপার্শ্বে তাদের জ্যোতি ছুটোছুটি করবে বলা হবেঃ আজ তোমাদের জন্যে সুসংবাদ জান্নাতের, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তাতে তারা চিরকাল থাকবে।
এটাই মহাসাফল্য।
[ সুরা হাদীদ ৫৭:১২ ]
বন্ধু ! এখনও কি দানের হাত প্রসারিত করার সময় হয়নি...?
"বড় ব্যবসায়ি-শিল্পপতি,আর রাজনৈতিক লিডারই বলুন অথবা মাফিয়া চক্রের বসই বলুন যারাই দুনিয়াতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একপর্যায়ে সম্পদ খরচ করেই পুজি বিনিয়োগ করেই সফলতার মুখ দেখেছে , তবে তাদের উদ্দ্যেশ্য ছিলো দুনিয়া।
বুদ্ধিমত্তার সাথে খরচ করতে পারলে বাজি জিতেছে নতুবা অনেকেই বাজিতে হেরেছে, সিস্টেম লসের মধ্যে পড়েছে।
কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের পথে বিনিয়োগের ক্ষেত্রটি কে স্বয়ং রাব্বুল আলামীন নির্বাচন করে দিয়েছেন। এবং জানিয়ে দিয়েছেন এই বিনিয়োগ থেকে হাতগুটিয়ে রাখা ধ্বংসের নামান্তর আরা যতই বিনিয়োগ করবে লসের কোন সম্ভাবনা নেই।
وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ فَلِأَنْفُسِكُمْ وَمَا تُنْفِقُونَ إِلَّا ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللَّهِ وَمَا تُنْفِقُوا مِنْ خَيْرٍ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تُظْلَمُونَ
"যে সম্পদই ব্যয় করবে তা তোমাদের নিজের স্বার্থেই হবে , আর তোমরাতো আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া আর কোন উদ্দ্যেশ্যে ব্যয় করচ্ছোনা, তোমরা যে সম্পদই খরচ করবে তোমাদের পরিশোধ করে দেয়া হবে তোমাদের কে কম দেয়া হবেনা।"
ওমর রাঃ অর্ধেক সম্পদ দিয়েছেন , ২য় খলীফা হয়েছেন।
ওসমান রাঃ জায়শুল উ'সরা কে প্রস্তুত করেন তৃতীয় খলীফা হয়েছেন।
এটি একটি নমুনা ...
এভাবে দুনিয়ার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা সম্পদ খরচের বড় একটি প্রভাব রেখেছেন।
মাল জিহাদের প্রথম ধাপ , অতঃপর জানের পালা, মাল দিতে না পারলে কি জান দিতে পারবে?
আবুবকর, ওমর, উসমান তাঁরা মাল দিতে সক্ষম হয়েছেন, জান নিয়েও হাজির থেকেছেন। "
murabit ভাইয়ের কমেন্ট থেকে
Comment