আবদুল্লাহ ইবনুল মুবারাক (রহ এবং একজন হিজাজী বৃদ্ধা যাঁর মুখ থেকে কুরআন এর আয়াত ব্যতীত অন্য কিছু বের হতো না
আব্দুল্লাহ ইবন মুবারাক (রহিমাহুল্লাহ) বর্ণনা করেনঃ
আমি বাইতুল্লায় হজ্জ এবং নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রওজা মুবারাক জিয়ারত করার জন্য গিয়েছিলাম। আসার পথে শহরের উপকন্ঠে আমি কিছু একটা লক্ষ্য করলামঃ পশমী কাপড় পরিহিতা এবং নিকাব করা একজন বৃদ্ধা।
আমি বললাম "আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু"
সালাম, পরম দয়ালু প্রতিপালকের থেকে সম্ভাষণ (ইয়াসীনঃ৫৮)
আল্লাহ আপনার উপর রহম করুন, এখানে আপনি কি করছেন ?
... আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন পথপ্রদর্শক নাই (আল-মু'মিনঃ৩৩)
আমি বুঝতে পারলাম উনি হারিয়ে গেছেন। "আপনি কোথায় যাবেন ?
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত, ... (বনী-ইসরাঈলঃ১)
উনি নিশ্চই হজ্জ করেছেন এবং বাইতুল মাক্বদিস জিয়ারতের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। "এখানে কতক্ষণ ধরে আছেন আপনি ?" জিজ্ঞেস করলাম উনাকে।
...তিন রাত্রি পর্যন্ত সুস্থাবস্থায় থেকে (মারইয়াম-১০)
বুঝেছি, আপনার সাথে কোন খাদ্যসামগ্রী তো নেই?
যিনি আমাকে আহার এবং পানীয় দান করেন (আশ-শুআরাঃ ৭৯)
আপনি কিভাবে অজু করেন ?
... যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও... (আন-নিসাঃ ৪৩)
আমার কাছে কিছু খাবার আছে, আপনি কি কিছু খেতে চান ?
..অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত... (বাক্বারাঃ ১৮৭)
"সফরে আমাদের রোজা ভাঙ্গার অনুমতি রয়েছে". তিনি উত্তরে বললেনঃ
তবে তোমাদের জন্যে বিশেষ কল্যাণকর, যদি তোমরা তা বুঝতে পার (বাক্বারাঃ১৮৪)
"আমি যেভাবে কথা বলছি, আপনি সেভাবে আমার সাথে কথা বলেন না কেন ?" তিনি বললেনঃ
সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে। (ক্বফ-১৮)
আপনি কোন সম্প্রদায়ের ?
যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তার পিছনে পড়ো না। নিশ্চয় কান, চক্ষু ও অন্তঃকরণ এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে। (বনী-ইস্রাঈলঃ৩৬)
আমার ভুল হয়ে গেছে, ক্ষমা করবেন।
..আজ তোমাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। আল্লাহ তোমাদের কে ক্ষমা করুন। (ইউসুফঃ৯২)
আপনি কি আমার উটে উঠবেন যাতে আপনার দলকে ধরতে পারেন ?
..আর তোমরা যাকিছু সৎকাজ কর, আল্লাহ তো জানেন। ...(বাক্বারাঃ১৯৭)
অতপরঃ আমি আমার উঠকে বসালাম। তিনি বললেন:
মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে... (আন-নুরঃ৩০)
আমি চোখ বন্ধ করলাম এবং তাঁকে উঠতে বললাম। উঠতে গিয়ে তড়িঘড়িতে তাঁর কাপড় এর কিছু অংশ ছিঁড়ে গেলো। এতে তিনি বললেনঃ
তোমাদের উপর যেসব বিপদ-আপদ পতিত হয়, তা তোমাদের কর্মেরই ফল... (আশ-শুয়ারাঃ ৩০)
আমি তাঁকে উঠতে বললাম এবং তিনি বললেন:
..পবিত্র তিনি, যিনি এদেরকে আমাদের বশীভূত করে দিয়েছেন এবং আমরা এদেরকে বশীভূত করতে সক্ষম ছিলাম না। আমরা অবশ্যই আমাদের পালনকর্তার দিকে ফিরে যাব। (আয-যুকরুফঃ১৩-১৪)
অতপরঃ উটের লাগাম ধরে তাড়াতাড়ি চলতে লাগলাম এবং উটের প্রতি উচ্চশব্দে আওয়াজ করতে থাকলাম। তিনি বললেনঃ
পদচারণায় মধ্যবর্তিতা অবলম্বন কর এবং কন্ঠস্বর নীচু কর... (লুকমানঃ ১৯)
এরপর আমি আস্তে আস্তে হাটতে লাগলাম এবং কিছু কবিতা আবৃত্তি করতে করতে চললাম। শুনে তিনি বলেনঃ
..কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর.. (আল-মুযাম্মিলঃ ২০)
আমি তাঁকে বললাম "আপনাকে অনেক উত্কর্ষ দেয়া হয়েছে"। উত্তরে তিনি বলেনঃ
...উপদেশ তারাই গ্রহণ করে, যারা জ্ঞানবান (আল-বাক্বারাঃ ২৬৯)
কিছুদুর যাবার পর আমি জিজ্ঞেস করলামঃ "আপনার স্বামী আছেন ?" । তিনি বললেনঃ
হে মুমিণগন, এমন কথাবার্তা জিজ্ঞেস করো না, যা তোমাদের কাছে পরিব্যক্ত হলে তোমাদের খারাপ লাগবে... (আল-মা'য়িদাহঃ ১০১)
এরপর তাঁর কাফেলা আসা পর্যন্ত আর কোন কথা বললাম না। আমি তাঁকে বললাম - "এটা আপনার কাফেলা, তাদের মধ্যে কে আছে ?"
ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য... (আল-কাহাফঃ ৪৬)
এথেকে আমি বুঝলাম যে এখানে তার সন্তান-সন্ততি আছে। "এই হাজ্জে তাদের কী দায়িত্ব ছিল ?"। উনি বললেনঃ
এবং তিনি পথ নির্ণয়ক বহু চিহ্ন সৃষ্টি করেছেন, এবং তারকা দ্বারা ও মানুষ পথের নির্দেশ পায় (আন-নাহলঃ ১৬)
এবং আমি বুঝলাম তারা এই কাফেলার পথ-প্রদর্শক হিসেবে আছে। তিনি খাটানো কিছু তাঁবুর সামনে গেলেন। আমি বললাম "এই তাবুগুলোর মধ্যে আপনাদের কোনটা ?" তিনি বললেনঃ
"...আল্লাহ ইব্রাহীমকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন (আন-নিসাঃ১২৫)
"...আর আল্লাহ মূসার সাথে কথোপকথন করেছেন সরাসরি (আন-নিসাঃ ১৬৪)
"হে ইয়াহইয়া দৃঢ়তার সাথে এই গ্রন্থ ধারণ কর... (মারইয়ামঃ ১২)
"হে ইব্রাহিম, হে মুসা, হে ইয়াহিয়া" বলে আমি ডাকলাম। চন্দ্রোজ্জল কয়েক যুবক বের হয়ে আসলো এবং সালাম জানালো। তারা বসার পর বৃদ্ধা বললেনঃ
..এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এই মুদ্রাসহ শহরে প্রেরণ কর; সে যেন দেখে কোন খাদ্য পবিত্র। অতঃপর তা থেকে যেন কিছু খাদ্য নিয়ে আসে তোমাদের জন্য (আল-কাহাফঃ ১৯)
তাঁদের মধ্যে একজন গিয়ে কিছু খাবার নিয়ে এসে আমার সামনে পরিবেশন করলো। তিনি বললেনঃ
..খাও এবং পান কর তৃপ্তি সহকারে (আল-হাক্কাঃ ২৪)
আমি তাদের বললাম "আমি ততক্ষণ কিছুই খাবো না যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনারা সবকিছু খুলে বলেন" । তারা বললোঃ
"তিনি আমাদের মা। গত চল্লিশ বছর মুখ দিয়ে ক্বুরআন ব্যতীত কোন শব্দ উচ্চারণ করেননি - এই ভয়ে যে কোন কথা আল্লাহকে না অসন্তুষ্ট করে"
আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারাক (রহঃ) বলেনঃ
এটা আল্লাহর কৃপা, তিনি যাকে ইচ্ছা, এটা দান করেন। আল্লাহ মহান কৃপার অধিকারী (আল-হাদিদঃ ২১)
[সালাফ-স্টোরিস থেকে অনুদিত]
আব্দুল্লাহ ইবন মুবারাক (রহিমাহুল্লাহ) বর্ণনা করেনঃ
আমি বাইতুল্লায় হজ্জ এবং নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রওজা মুবারাক জিয়ারত করার জন্য গিয়েছিলাম। আসার পথে শহরের উপকন্ঠে আমি কিছু একটা লক্ষ্য করলামঃ পশমী কাপড় পরিহিতা এবং নিকাব করা একজন বৃদ্ধা।
আমি বললাম "আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু"
সালাম, পরম দয়ালু প্রতিপালকের থেকে সম্ভাষণ (ইয়াসীনঃ৫৮)
আল্লাহ আপনার উপর রহম করুন, এখানে আপনি কি করছেন ?
... আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন পথপ্রদর্শক নাই (আল-মু'মিনঃ৩৩)
আমি বুঝতে পারলাম উনি হারিয়ে গেছেন। "আপনি কোথায় যাবেন ?
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত, ... (বনী-ইসরাঈলঃ১)
উনি নিশ্চই হজ্জ করেছেন এবং বাইতুল মাক্বদিস জিয়ারতের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। "এখানে কতক্ষণ ধরে আছেন আপনি ?" জিজ্ঞেস করলাম উনাকে।
...তিন রাত্রি পর্যন্ত সুস্থাবস্থায় থেকে (মারইয়াম-১০)
বুঝেছি, আপনার সাথে কোন খাদ্যসামগ্রী তো নেই?
যিনি আমাকে আহার এবং পানীয় দান করেন (আশ-শুআরাঃ ৭৯)
আপনি কিভাবে অজু করেন ?
... যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও... (আন-নিসাঃ ৪৩)
আমার কাছে কিছু খাবার আছে, আপনি কি কিছু খেতে চান ?
..অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত... (বাক্বারাঃ ১৮৭)
"সফরে আমাদের রোজা ভাঙ্গার অনুমতি রয়েছে". তিনি উত্তরে বললেনঃ
তবে তোমাদের জন্যে বিশেষ কল্যাণকর, যদি তোমরা তা বুঝতে পার (বাক্বারাঃ১৮৪)
"আমি যেভাবে কথা বলছি, আপনি সেভাবে আমার সাথে কথা বলেন না কেন ?" তিনি বললেনঃ
সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে। (ক্বফ-১৮)
আপনি কোন সম্প্রদায়ের ?
যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তার পিছনে পড়ো না। নিশ্চয় কান, চক্ষু ও অন্তঃকরণ এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে। (বনী-ইস্রাঈলঃ৩৬)
আমার ভুল হয়ে গেছে, ক্ষমা করবেন।
..আজ তোমাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। আল্লাহ তোমাদের কে ক্ষমা করুন। (ইউসুফঃ৯২)
আপনি কি আমার উটে উঠবেন যাতে আপনার দলকে ধরতে পারেন ?
..আর তোমরা যাকিছু সৎকাজ কর, আল্লাহ তো জানেন। ...(বাক্বারাঃ১৯৭)
অতপরঃ আমি আমার উঠকে বসালাম। তিনি বললেন:
মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে... (আন-নুরঃ৩০)
আমি চোখ বন্ধ করলাম এবং তাঁকে উঠতে বললাম। উঠতে গিয়ে তড়িঘড়িতে তাঁর কাপড় এর কিছু অংশ ছিঁড়ে গেলো। এতে তিনি বললেনঃ
তোমাদের উপর যেসব বিপদ-আপদ পতিত হয়, তা তোমাদের কর্মেরই ফল... (আশ-শুয়ারাঃ ৩০)
আমি তাঁকে উঠতে বললাম এবং তিনি বললেন:
..পবিত্র তিনি, যিনি এদেরকে আমাদের বশীভূত করে দিয়েছেন এবং আমরা এদেরকে বশীভূত করতে সক্ষম ছিলাম না। আমরা অবশ্যই আমাদের পালনকর্তার দিকে ফিরে যাব। (আয-যুকরুফঃ১৩-১৪)
অতপরঃ উটের লাগাম ধরে তাড়াতাড়ি চলতে লাগলাম এবং উটের প্রতি উচ্চশব্দে আওয়াজ করতে থাকলাম। তিনি বললেনঃ
পদচারণায় মধ্যবর্তিতা অবলম্বন কর এবং কন্ঠস্বর নীচু কর... (লুকমানঃ ১৯)
এরপর আমি আস্তে আস্তে হাটতে লাগলাম এবং কিছু কবিতা আবৃত্তি করতে করতে চললাম। শুনে তিনি বলেনঃ
..কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর.. (আল-মুযাম্মিলঃ ২০)
আমি তাঁকে বললাম "আপনাকে অনেক উত্কর্ষ দেয়া হয়েছে"। উত্তরে তিনি বলেনঃ
...উপদেশ তারাই গ্রহণ করে, যারা জ্ঞানবান (আল-বাক্বারাঃ ২৬৯)
কিছুদুর যাবার পর আমি জিজ্ঞেস করলামঃ "আপনার স্বামী আছেন ?" । তিনি বললেনঃ
হে মুমিণগন, এমন কথাবার্তা জিজ্ঞেস করো না, যা তোমাদের কাছে পরিব্যক্ত হলে তোমাদের খারাপ লাগবে... (আল-মা'য়িদাহঃ ১০১)
এরপর তাঁর কাফেলা আসা পর্যন্ত আর কোন কথা বললাম না। আমি তাঁকে বললাম - "এটা আপনার কাফেলা, তাদের মধ্যে কে আছে ?"
ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য... (আল-কাহাফঃ ৪৬)
এথেকে আমি বুঝলাম যে এখানে তার সন্তান-সন্ততি আছে। "এই হাজ্জে তাদের কী দায়িত্ব ছিল ?"। উনি বললেনঃ
এবং তিনি পথ নির্ণয়ক বহু চিহ্ন সৃষ্টি করেছেন, এবং তারকা দ্বারা ও মানুষ পথের নির্দেশ পায় (আন-নাহলঃ ১৬)
এবং আমি বুঝলাম তারা এই কাফেলার পথ-প্রদর্শক হিসেবে আছে। তিনি খাটানো কিছু তাঁবুর সামনে গেলেন। আমি বললাম "এই তাবুগুলোর মধ্যে আপনাদের কোনটা ?" তিনি বললেনঃ
"...আল্লাহ ইব্রাহীমকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন (আন-নিসাঃ১২৫)
"...আর আল্লাহ মূসার সাথে কথোপকথন করেছেন সরাসরি (আন-নিসাঃ ১৬৪)
"হে ইয়াহইয়া দৃঢ়তার সাথে এই গ্রন্থ ধারণ কর... (মারইয়ামঃ ১২)
"হে ইব্রাহিম, হে মুসা, হে ইয়াহিয়া" বলে আমি ডাকলাম। চন্দ্রোজ্জল কয়েক যুবক বের হয়ে আসলো এবং সালাম জানালো। তারা বসার পর বৃদ্ধা বললেনঃ
..এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এই মুদ্রাসহ শহরে প্রেরণ কর; সে যেন দেখে কোন খাদ্য পবিত্র। অতঃপর তা থেকে যেন কিছু খাদ্য নিয়ে আসে তোমাদের জন্য (আল-কাহাফঃ ১৯)
তাঁদের মধ্যে একজন গিয়ে কিছু খাবার নিয়ে এসে আমার সামনে পরিবেশন করলো। তিনি বললেনঃ
..খাও এবং পান কর তৃপ্তি সহকারে (আল-হাক্কাঃ ২৪)
আমি তাদের বললাম "আমি ততক্ষণ কিছুই খাবো না যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনারা সবকিছু খুলে বলেন" । তারা বললোঃ
"তিনি আমাদের মা। গত চল্লিশ বছর মুখ দিয়ে ক্বুরআন ব্যতীত কোন শব্দ উচ্চারণ করেননি - এই ভয়ে যে কোন কথা আল্লাহকে না অসন্তুষ্ট করে"
আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারাক (রহঃ) বলেনঃ
এটা আল্লাহর কৃপা, তিনি যাকে ইচ্ছা, এটা দান করেন। আল্লাহ মহান কৃপার অধিকারী (আল-হাদিদঃ ২১)
[সালাফ-স্টোরিস থেকে অনুদিত]
Comment