জিহাদ ইসলামের সর্বোচ্চ চূড়া'।
রাসূলের পবিত্র যবানে এমনটিই বিবৃত হয়েছে। তাই যারা সর্বোচ্চ ঈমানের অধিকারি তথা সাহাবায়ে কেরামের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ছিল ইসলামের এই চূড়ায় আরোহণের।
জিহাদের পথটি কুসুমাস্তীর্ণ নয়, কন্টকাকীর্ণ বিপদসস্কুল এবং পিচ্ছিল।
এই পথটি উতরে যেতে পারলে যেমন মহাপ্রতিদানের সুসংবাদ রয়েছে, তেমনি রক্ত পিচ্ছিল এপথে হোঁচট খেয়ে আছড়ে পড়ার আশঙ্কাও কম নয়, ইতিহাস তো এটাই বলে এপথে অনেক পাক্কা ঈমানদারদেরও পদস্খলন ঘটেছে।
জিহাদকে যখন ফরজ করা হয়েছে তখন পবিত্র কুরআনের ঘোষণা ছিল 'এটা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়।' কিন্তু প্রকৃত মুমিনের বৈশিষ্ট্যই হলো ভালো লাগুক চাই না লাগুক আল্লাহর নির্দেশ পালন করা, রাসূলের আনুগত্য করে যাওয়া। তাই প্রকৃত ঈমানদাররা কখনোই জিহাদের ব্যাপারে অলসতা করেনি। পক্ষান্তরে এমন কিছু কপট যাদের বেশ - ভূষা ঈমানদারের মতো হলেও অন্তরটা আবর্জনায় ভরা, এরা সর্বদাই জিহাদের ব্যাপারে অলসতা করেছে এবং `বক্রতা 'অবলম্বন করেছে। আজ যারা উম্মাহর `মুক্বদাতাʼ - হাজারো মানুষ যাদের নির্দেশনায় পথ চলে, তাদের কেউ যখন জিহাদের নতুন সংজ্ঞা দান করেন, অভিনব ব্যাখ্যা দাড়ঁ করান, তখন স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে
-তবে জিহাদ বলতে চৌদ্দশ' বছর যাবত যাকে মহান ইবাদত মনে করা হয়েছে এযুগে কি তা সন্ত্রাস?
-শরয়ী জিহাদ কি তবে সাহাবদের যামানায় সীমাবদ্ধ?
-তবে কি এখন `ইসলামি হুকুমত ʼপ্রতিস্টা মসজিদ - খানকায় বসে যিকিরের দারাই সম্ভব হবে?
-দ্বীন প্রতিস্টার লড়াইয়ে এত এত মুজাহিদীন নিজেদের জীবন বিলাচ্ছেন, এরকি কোনই মূল্য নেই?
অথচ কুরআন - হাদিসের স্পষ্ট বর্ণনার পর এসব প্রশ্নের কোনই অবকাশ থাকে না।
রাসূলের পবিত্র যবানে এমনটিই বিবৃত হয়েছে। তাই যারা সর্বোচ্চ ঈমানের অধিকারি তথা সাহাবায়ে কেরামের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ছিল ইসলামের এই চূড়ায় আরোহণের।
জিহাদের পথটি কুসুমাস্তীর্ণ নয়, কন্টকাকীর্ণ বিপদসস্কুল এবং পিচ্ছিল।
এই পথটি উতরে যেতে পারলে যেমন মহাপ্রতিদানের সুসংবাদ রয়েছে, তেমনি রক্ত পিচ্ছিল এপথে হোঁচট খেয়ে আছড়ে পড়ার আশঙ্কাও কম নয়, ইতিহাস তো এটাই বলে এপথে অনেক পাক্কা ঈমানদারদেরও পদস্খলন ঘটেছে।
জিহাদকে যখন ফরজ করা হয়েছে তখন পবিত্র কুরআনের ঘোষণা ছিল 'এটা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়।' কিন্তু প্রকৃত মুমিনের বৈশিষ্ট্যই হলো ভালো লাগুক চাই না লাগুক আল্লাহর নির্দেশ পালন করা, রাসূলের আনুগত্য করে যাওয়া। তাই প্রকৃত ঈমানদাররা কখনোই জিহাদের ব্যাপারে অলসতা করেনি। পক্ষান্তরে এমন কিছু কপট যাদের বেশ - ভূষা ঈমানদারের মতো হলেও অন্তরটা আবর্জনায় ভরা, এরা সর্বদাই জিহাদের ব্যাপারে অলসতা করেছে এবং `বক্রতা 'অবলম্বন করেছে। আজ যারা উম্মাহর `মুক্বদাতাʼ - হাজারো মানুষ যাদের নির্দেশনায় পথ চলে, তাদের কেউ যখন জিহাদের নতুন সংজ্ঞা দান করেন, অভিনব ব্যাখ্যা দাড়ঁ করান, তখন স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে
-তবে জিহাদ বলতে চৌদ্দশ' বছর যাবত যাকে মহান ইবাদত মনে করা হয়েছে এযুগে কি তা সন্ত্রাস?
-শরয়ী জিহাদ কি তবে সাহাবদের যামানায় সীমাবদ্ধ?
-তবে কি এখন `ইসলামি হুকুমত ʼপ্রতিস্টা মসজিদ - খানকায় বসে যিকিরের দারাই সম্ভব হবে?
-দ্বীন প্রতিস্টার লড়াইয়ে এত এত মুজাহিদীন নিজেদের জীবন বিলাচ্ছেন, এরকি কোনই মূল্য নেই?
অথচ কুরআন - হাদিসের স্পষ্ট বর্ণনার পর এসব প্রশ্নের কোনই অবকাশ থাকে না।
Comment