হান আল্লাহ তায়ালা বিশ্বজগতের সবকিছুর একক স্রষ্টা। বিশ্বজগতের সবই তার সৃষ্টি। মানুষ সেই সৃষ্টিজগতের একটি অংশ। সৃষ্টিজগতের প্রতিটি সদস্যের জন্য আল্লাহ তায়ালা কিছু আইন বিধান নির্ধারন করে দিয়েছেন।মানুষ ছাড়া অককেন্য কোন সৃষ্টির আল্লাহর আইন অমান্য করার ক্ষমতা বা সুযোগ নেই। প্রতাটি সৃষ্টিয় ইচ্ছাই হোক অনিচ্ছিয় হোক আল্লাহর আইন মানতে বাধ্য।মানুষের জন্য আল্লাহর অাইন দু ধরনের ১। তাকভীনি ২। শরয়ী তাকভীনি বা সৃষ্টিজগতের আইন বলতে বুঝায় সেসব নিয়ম-কানুন যেগুলো মমানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ স্বভাব প্রকৃতি অন্যান্য সৃষ্টির মত বাধ্যগত ভাবে মেনে চলে।সেগুলো উপেক্ষা করার কোন উপায় মানুষের নেই। যেমন ধরুন মানুষের মাতৃগর্ভে অবস্থানের মেয়াদ জন্ম নেয়া বায়ুমন্ডল থেকে নির্ধারিত পরিমাণ অক্সিজেন নেয়া, কার্বন- ডাই অক্সইড ছেড়ে দেয়া, অনুভব অনুভতি, দুংখ বেদনা বোধ করা, আনন্দ -হাশি- খুশির উপভোগের ক্ষমতা এসব ক্ষেত্রে মানুষ আল্লাহর আইন মনে চলতে বাধ্য। এসব ক্ষেত্রে মানুষের হাত নেই। ঠিক তেমনি মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতার উপরেও মানুষের কোন নিয়ন্ত্রন নেই। প্রত্যেকটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে আল্লাহ তায়ালা যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে তা যথাযথো ভাবে পালন করে যাচ্ছেন।
ইচ্ছা করলেও এসবের মধ্যে ওলট-পালট করা যায় না। ইচ্ছা করলেই চোখ ঘ্রন শুকতে, নাক দিয়ে দেখতে, কান দিয়ে কথা বলতে ও জিহ্বা দিয়ে শোনা যায় না।
এসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের যাকে আল্লাহ তায়ালা যে দায়িত্ব দিয়েছেন সে তাই পালন করে থাকে। এটা সৃষ্টিজগতের আল্লাহ তায়লার বেধে দেয়া নিয়ম কানুনের অংশ।
এইকথাগুলোর উদ্যেশ্য হলো, একটি বিষয়কে স্পষ্টকরে তুলে ধরা। তাহলো সৃৃৃষ্টিজগত ও মানুষের দৈহিক অংশের জন্য আল্লাহ তায়ালা যেমন কিছু বিধি নিষেধ দিয়েছেন, ঠিক তেমনি মানুষের জীবন পরিচালনার জন্যও তিনি কিছু আইন- কানুন দিয়েছেন। সৃষ্টিজগত ও মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যেমন আল্লাহর আইন কানুন পুংখানুপুংখরুপে মেনে চলে। ঠিক তেমনি যদি মানুষ তার ব্যবহারিক জীবনেও আল্লাহর আইন -কানুন মেনে চলতো, তাহলে উভয় জগতে অপূর্ব সামঞ্জস্য সৃষ্টি হতো।
সংগৃহিত
ইচ্ছা করলেও এসবের মধ্যে ওলট-পালট করা যায় না। ইচ্ছা করলেই চোখ ঘ্রন শুকতে, নাক দিয়ে দেখতে, কান দিয়ে কথা বলতে ও জিহ্বা দিয়ে শোনা যায় না।
এসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের যাকে আল্লাহ তায়ালা যে দায়িত্ব দিয়েছেন সে তাই পালন করে থাকে। এটা সৃষ্টিজগতের আল্লাহ তায়লার বেধে দেয়া নিয়ম কানুনের অংশ।
এইকথাগুলোর উদ্যেশ্য হলো, একটি বিষয়কে স্পষ্টকরে তুলে ধরা। তাহলো সৃৃৃষ্টিজগত ও মানুষের দৈহিক অংশের জন্য আল্লাহ তায়ালা যেমন কিছু বিধি নিষেধ দিয়েছেন, ঠিক তেমনি মানুষের জীবন পরিচালনার জন্যও তিনি কিছু আইন- কানুন দিয়েছেন। সৃষ্টিজগত ও মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যেমন আল্লাহর আইন কানুন পুংখানুপুংখরুপে মেনে চলে। ঠিক তেমনি যদি মানুষ তার ব্যবহারিক জীবনেও আল্লাহর আইন -কানুন মেনে চলতো, তাহলে উভয় জগতে অপূর্ব সামঞ্জস্য সৃষ্টি হতো।
সংগৃহিত
Comment