আল্লাহ তাআলা ছাড় দেন, ছেড়ে দেন না।
"বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
প্রশ্ন ঃ আগের যুগে উম্মত যখন গুনাহে লিপ্ত হত, এবং নবী,রাসূলগণের এ বিশ্বাস হয়েযেত যে, এ জাতি আর ঈমান আনবে না। ঐ সময় ঐ উম্মতের উপর আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে বেপকভাবে শাস্তি আসত, বর্তমানে আসেনা কেন?
উওর ঃ এটা শেষ নবীও শ্রেষ্ঠ নবীর বরকত । রাসূল সাঃ এ উম্মতের জন্য তিনটি দুআ করেছিলেন , দুইটি কবুল হয়েছে , আর একটি কবুল হয়নি।
(1) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে পথভ্রষ্টতার উপর একমত করিওনা।
(2) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে ঐক্যবদ্ধ করে দাও।
(3) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে একসাথে একত্রে ধ্বংস করিওনা।
(বিঃদ্রঃ ঃ হাদিসটি ঠিক করে হাওয়ালা সহ দিলে ভাল হবে ইনশা'আল্লাহ।)
একারনে আল্লাহ তাআলা এ উম্মতকে আসমানি গজব দ্বারা এক সাথে ধ্বংস করবেন না।
বরং আল্লাহ তাআলা শাস্তির ধরন পরিবর্তন করেছেন। যে আল্লাহ তাআলা কাফের,মুরতাদ, মুলহিদ, মুশরিক, মুনাফিক, জিন্দিক, গাদ্দারদেরকে তোমাদের হাত দ্বারা শাস্তি দিবেন।
যথা
আল্লাহ তাআলা বলেন
সূরা আত-তাওবাহ্* (التوبة), আয়াত: ১৪
قَٰتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ ٱللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ
অর্থঃ যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন।
(উম্মতে মুসলিমার উপর আল্লাহ প্রদত্ত মহান দায়িত্ব ছিল যে, ক্বিতাল করা।
(1) উম্মতে মুসলিমা প্রথমত তা ছেড়ে দিয়েছে। অতঃপর তা ভূলে গিয়েছে। এরপর তা ধীরে ধীরে ঘৃণার পাত্র বানিয়ে নিয়েছে।
বরং পীর, ফকিরদের একটি গ্রুপ ক্বিতালকে বুজুর্গির খেলাফ ধারনা করতে শুরু করেছে।
(2) আমরা ধারনা করি দ্বীন কওমি অঙ্গনে রয়েছে। আর বাস্তবতাও তাই। অথচ দীর্ঘদিন যাবত এ ক্বওমি অঙ্গনের বিশাল একটি গ্রুপ যাদেরকে জনসাধারণ বড় মনে করে, বরং তা তাদের অন্তরে গেঁথে গিয়েছে। শুধু তাই নয় , আকাবের আকাবের বলতে বলতে কুরআন ও হাদিসকে পর্যন্ত ছেড়ে দিয়েছে। বরং তাদেরকে কুরআন ও হাদিসের উপর প্রধান্য দিয়েছে ।
(3) ক্বওমি অঙ্গনের তালাবা ও অনেক আলেম সম্পদায় উভয় শ্রেণী কুরআন, হাদিস বাদ বড়দেরকে দলিল পেশ করতে শুরু করেছে।
যথা আহমদ শফী সাব কি কম বুঝেন?
তুমি কি চরমনাইর পীর সাবের চেয়ে বেশি বুঝ?
ইত্যাদি
আপনি এদের সামনে কুরআন হাদিস পেশ করবেন, কিন্তু তারা আপনাকে বুজুর্গদের হাওয়ালা পেশ করবে।
অথচ রাসূল সাঃ বলেছেন
تركت فيكم امرين لن تضلوا ما تمسكتم بهما كتاب الله وسنة رسوله
(4) আলেম আর বড়রাও তাদের বড়ত্ব রক্ষা করতে ( অর্থাৎ মুহতামিম, এলাকার প্রধান, মুরুব্বি, গুরু, পীর, হাদিয়া-তুহফা টিকিয়ে রাখতে ও জেল, জরিমানা, জঙ্গি, জি এম, বি , সন্ত্রাস ইত্যাদি হতে বাচার জন্য ক্বিতালের অপব্যখ্যা শুরু করে দিয়েছে।
★কুরআনে কারীমে ক্বিতাল ফিসাবিলিল্লাহ এর বিষয়ে 288 টি আয়াত রয়েছে।
এ আয়াতগুলোর ব্যপারে আপনাদের অভিমত কি?
দূর্বলদের সাহায্য এটা কি কুরআনের শিক্ষা নয় ?
এটা কি হাদিসের শিক্ষা নয়?
আসুন !দেখি এব্যাপারে আল্লাহর বাণী কি?
আল্লাহ তাআলা বলেন
সূরা আন নিসা (النّساء), আয়াত: ৭৫
وَمَا لَكُمْ لَا تُقَٰتِلُونَ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱلْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ ٱلرِّجَالِ وَٱلنِّسَآءِ وَٱلْوِلْدَٰنِ ٱلَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَآ أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ ٱلْقَرْيَةِ ٱلظَّالِمِ أَهْلُهَا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا
অর্থঃ আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।
( বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ তাদের দায়িত্ব অর্থাৎ ক্বিতাল ছেড়ে দেওয়া, ভূলে যাওয়া ও ঘৃণার পাত্র বানানোর পর যখন বিভিন্নস্থানে মুসলমানদের উপর নির্যাতন শুরু হল , আর দূর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা আল্লাহ তাআলার দরবারে " ওলী ও নাসির " চাওয়া শুরু করল , ঐসময় উলামায়ে কেরাম ও সাধারণ মুসলমানের দায়িত্ব ছিল তাদের সহযোগিতা করা। উভয় গ্রুপ তারাতো সহযোগিতা করেইনি।
বরং মুজাহিদরা যখন "ওলী ও নাসিরের " কাজগুলো করতে লাগল, ঐসময় ইয়াহুদ, খৃষ্টান অর্থাৎ সকল বিধর্মী তাদেরকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, জি এম বি, নানান ধরনের কুৎসা রটাতে লাগল, এদের সাথে দরদ দেখাতে গিয়ে বিভিন্ন মুসলিম দেশের রাজা বাদশারা তাদের হাতে হাত মিলিয়ে, তাদের সুরে সুর মিলিয়ে তারাও মুজাহিদদেরকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন ভাবে মন্দ বলতে লাগল। ক্ষমতাশীলদের খুশি করতে সম্মানিত উলামায়ে কেরাম ও তাদের সুরে সুর মিলাল।
"ওলী ও নাসির " এদের সহযোগিতার জন্য আল্লাহ ব্যতিত অন্য কোন সহযোগী বাকি রইল না । একারনেই আল্লাহ তাআলা তার কুটি কুটি গুন ভাইরাস হতে তাদের সহযোগিতার জন্য মাত্র একটি ভাইরাস প্রেরণ করেছেন।
আর এর কারনেই আজ সারা বিশ্ব নিরব ও নিস্তব্ধ।
"বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
হে উলামায়ে কেরাম!
" বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ " এর ব্যপারে আপনাদের মতামত কি?
এটি আল্লাহর পক্ষ হতে গজব নয় কি?
এখনো সময় আছে আজই আল্লাহর দরবারে তাওবা করে উক্ত আয়াতের উপর আমল শুরু করুন।
হাতে তরবারি নিন। বিভিন্নভাবে মুজাহিদদের সহযোগিতা করুন।
দূর্বল পুরুষ, নারী, শিশুদের পাশে দাড়ান আল্লাহ তাআলা " বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
সত্তরই দূর করে দিবেন ইনশা'আল্লাহ।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলের হিদায়েত নসীব কর। আমিন।
মানুষ মৃত্যু হতে বাচার চেষ্টা করে, অথচ তা সম্ভব নয়, ইচ্ছা করলে জাহান্নাম থেকে বাচতে পারে কিন্তু তা করে না।"
"বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
প্রশ্ন ঃ আগের যুগে উম্মত যখন গুনাহে লিপ্ত হত, এবং নবী,রাসূলগণের এ বিশ্বাস হয়েযেত যে, এ জাতি আর ঈমান আনবে না। ঐ সময় ঐ উম্মতের উপর আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে বেপকভাবে শাস্তি আসত, বর্তমানে আসেনা কেন?
উওর ঃ এটা শেষ নবীও শ্রেষ্ঠ নবীর বরকত । রাসূল সাঃ এ উম্মতের জন্য তিনটি দুআ করেছিলেন , দুইটি কবুল হয়েছে , আর একটি কবুল হয়নি।
(1) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে পথভ্রষ্টতার উপর একমত করিওনা।
(2) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে ঐক্যবদ্ধ করে দাও।
(3) হে আল্লাহ তুমি আমার সকল উম্মতকে একসাথে একত্রে ধ্বংস করিওনা।
(বিঃদ্রঃ ঃ হাদিসটি ঠিক করে হাওয়ালা সহ দিলে ভাল হবে ইনশা'আল্লাহ।)
একারনে আল্লাহ তাআলা এ উম্মতকে আসমানি গজব দ্বারা এক সাথে ধ্বংস করবেন না।
বরং আল্লাহ তাআলা শাস্তির ধরন পরিবর্তন করেছেন। যে আল্লাহ তাআলা কাফের,মুরতাদ, মুলহিদ, মুশরিক, মুনাফিক, জিন্দিক, গাদ্দারদেরকে তোমাদের হাত দ্বারা শাস্তি দিবেন।
যথা
আল্লাহ তাআলা বলেন
সূরা আত-তাওবাহ্* (التوبة), আয়াত: ১৪
قَٰتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ ٱللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ
অর্থঃ যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন।
(উম্মতে মুসলিমার উপর আল্লাহ প্রদত্ত মহান দায়িত্ব ছিল যে, ক্বিতাল করা।
(1) উম্মতে মুসলিমা প্রথমত তা ছেড়ে দিয়েছে। অতঃপর তা ভূলে গিয়েছে। এরপর তা ধীরে ধীরে ঘৃণার পাত্র বানিয়ে নিয়েছে।
বরং পীর, ফকিরদের একটি গ্রুপ ক্বিতালকে বুজুর্গির খেলাফ ধারনা করতে শুরু করেছে।
(2) আমরা ধারনা করি দ্বীন কওমি অঙ্গনে রয়েছে। আর বাস্তবতাও তাই। অথচ দীর্ঘদিন যাবত এ ক্বওমি অঙ্গনের বিশাল একটি গ্রুপ যাদেরকে জনসাধারণ বড় মনে করে, বরং তা তাদের অন্তরে গেঁথে গিয়েছে। শুধু তাই নয় , আকাবের আকাবের বলতে বলতে কুরআন ও হাদিসকে পর্যন্ত ছেড়ে দিয়েছে। বরং তাদেরকে কুরআন ও হাদিসের উপর প্রধান্য দিয়েছে ।
(3) ক্বওমি অঙ্গনের তালাবা ও অনেক আলেম সম্পদায় উভয় শ্রেণী কুরআন, হাদিস বাদ বড়দেরকে দলিল পেশ করতে শুরু করেছে।
যথা আহমদ শফী সাব কি কম বুঝেন?
তুমি কি চরমনাইর পীর সাবের চেয়ে বেশি বুঝ?
ইত্যাদি
আপনি এদের সামনে কুরআন হাদিস পেশ করবেন, কিন্তু তারা আপনাকে বুজুর্গদের হাওয়ালা পেশ করবে।
অথচ রাসূল সাঃ বলেছেন
تركت فيكم امرين لن تضلوا ما تمسكتم بهما كتاب الله وسنة رسوله
(4) আলেম আর বড়রাও তাদের বড়ত্ব রক্ষা করতে ( অর্থাৎ মুহতামিম, এলাকার প্রধান, মুরুব্বি, গুরু, পীর, হাদিয়া-তুহফা টিকিয়ে রাখতে ও জেল, জরিমানা, জঙ্গি, জি এম, বি , সন্ত্রাস ইত্যাদি হতে বাচার জন্য ক্বিতালের অপব্যখ্যা শুরু করে দিয়েছে।
★কুরআনে কারীমে ক্বিতাল ফিসাবিলিল্লাহ এর বিষয়ে 288 টি আয়াত রয়েছে।
এ আয়াতগুলোর ব্যপারে আপনাদের অভিমত কি?
দূর্বলদের সাহায্য এটা কি কুরআনের শিক্ষা নয় ?
এটা কি হাদিসের শিক্ষা নয়?
আসুন !দেখি এব্যাপারে আল্লাহর বাণী কি?
আল্লাহ তাআলা বলেন
সূরা আন নিসা (النّساء), আয়াত: ৭৫
وَمَا لَكُمْ لَا تُقَٰتِلُونَ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱلْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ ٱلرِّجَالِ وَٱلنِّسَآءِ وَٱلْوِلْدَٰنِ ٱلَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَآ أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ ٱلْقَرْيَةِ ٱلظَّالِمِ أَهْلُهَا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَٱجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا
অর্থঃ আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।
( বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ তাদের দায়িত্ব অর্থাৎ ক্বিতাল ছেড়ে দেওয়া, ভূলে যাওয়া ও ঘৃণার পাত্র বানানোর পর যখন বিভিন্নস্থানে মুসলমানদের উপর নির্যাতন শুরু হল , আর দূর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা আল্লাহ তাআলার দরবারে " ওলী ও নাসির " চাওয়া শুরু করল , ঐসময় উলামায়ে কেরাম ও সাধারণ মুসলমানের দায়িত্ব ছিল তাদের সহযোগিতা করা। উভয় গ্রুপ তারাতো সহযোগিতা করেইনি।
বরং মুজাহিদরা যখন "ওলী ও নাসিরের " কাজগুলো করতে লাগল, ঐসময় ইয়াহুদ, খৃষ্টান অর্থাৎ সকল বিধর্মী তাদেরকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, জি এম বি, নানান ধরনের কুৎসা রটাতে লাগল, এদের সাথে দরদ দেখাতে গিয়ে বিভিন্ন মুসলিম দেশের রাজা বাদশারা তাদের হাতে হাত মিলিয়ে, তাদের সুরে সুর মিলিয়ে তারাও মুজাহিদদেরকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন ভাবে মন্দ বলতে লাগল। ক্ষমতাশীলদের খুশি করতে সম্মানিত উলামায়ে কেরাম ও তাদের সুরে সুর মিলাল।
"ওলী ও নাসির " এদের সহযোগিতার জন্য আল্লাহ ব্যতিত অন্য কোন সহযোগী বাকি রইল না । একারনেই আল্লাহ তাআলা তার কুটি কুটি গুন ভাইরাস হতে তাদের সহযোগিতার জন্য মাত্র একটি ভাইরাস প্রেরণ করেছেন।
আর এর কারনেই আজ সারা বিশ্ব নিরব ও নিস্তব্ধ।
"বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
হে উলামায়ে কেরাম!
" বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ " এর ব্যপারে আপনাদের মতামত কি?
এটি আল্লাহর পক্ষ হতে গজব নয় কি?
এখনো সময় আছে আজই আল্লাহর দরবারে তাওবা করে উক্ত আয়াতের উপর আমল শুরু করুন।
হাতে তরবারি নিন। বিভিন্নভাবে মুজাহিদদের সহযোগিতা করুন।
দূর্বল পুরুষ, নারী, শিশুদের পাশে দাড়ান আল্লাহ তাআলা " বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ "
সত্তরই দূর করে দিবেন ইনশা'আল্লাহ।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলের হিদায়েত নসীব কর। আমিন।
মানুষ মৃত্যু হতে বাচার চেষ্টা করে, অথচ তা সম্ভব নয়, ইচ্ছা করলে জাহান্নাম থেকে বাচতে পারে কিন্তু তা করে না।"
Comment