Announcement

Collapse
No announcement yet.

সুলাইমান আলাইহিস সালাম এবং জিহাদ (দ্বিতীয় পর্ব- মুজাহিদ বানানোর নিয়তে সন্তান কামনা)

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সুলাইমান আলাইহিস সালাম এবং জিহাদ (দ্বিতীয় পর্ব- মুজাহিদ বানানোর নিয়তে সন্তান কামনা)

    সুলাইমান আলাইহিস সালাম এবং জিহাদ (দ্বিতীয় পর্ব- মুজাহিদ বানানোর নিয়তে সন্তান কামনা)


    عن أبي هريرة رضي الله عنه، عن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: قال سليمان بن داود عليهما السلام: لأطوفن الليلة على مائة امرأة، أو تسع وتسعين كلهن، يأتي بفارس يجاهد في سبيل الله، فقال له صاحبه: إن شاء الله، فلم يقل إن شاء الله، فلم يحمل منهن إلا امرأة واحدة، جاءت بشق رجل، والذي نفس محمد بيده، لو قال: إن شاء الله، لجاهدوا في سبيل الله، فرسانا أجمعون». صحيح البخاري (2819)
    وبوَّب عليه البخاري بقوله: »باب من طلب الولد للجهاد « قال الحافظ في فتح الباري (6/34 دار الفكر) أي ينوي عند المجامعة حصول الولد ليجاهد في سبيل الله فيحصل له بذلك أجر وإن لم يقع ذلك).
    ووقال أيضا (10/580) : (ويقال إن طلحة قال للزبير: أسماء بني أسماء الأنبياء وأسماء بنيك أسماء الشهداء، فقال: أنا أرجو أن يكون بني شهداء، وأنت لا ترجو أن يكون بنوك أنبياء، فأشار إلى أن الذي فعله أولى من الذي فعله طلحة)
    .

    আবু হুরাইরা রাযিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “সুলাইমান বিন দাউদ (আলাইহিমাস সালাম) বলেছিলেন, আজ রাতে আমি একশো - অথবা বলেছেন, - নিরানব্বই জন স্ত্রীর সাথে সহবাস করবো। তাদের প্রত্যেকেই একজন অশ্বারোহী প্রসব করবে, যারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। তার সাথী (ফেরেশতা) বললেন, বলুন, ইনশাআল্লাহ! কিন্তু তিনি (ভুলে) ইনশাআল্লাহ বললেন না। ফলে একজন স্ত্রী ছাড়া কেউই গর্ভবতী হলেন না। তিনিও একটি অপূর্ণাঙ্গ সন্তান প্রসব করলেন। সেই সত্তার শপথ! যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, যদি তিনি ইনশাআল্লাহ বলতেন, তবে সকলের সন্তান হতো এবং তারা সকলেই ঘোড় সওয়ার হয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করতো। -সহিহ বুখারী, ২৮১৯ (ইফা, ৪/১৩১)

    ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ এই হাদিসের শিরোনাম দিয়েছেন এভাবে, “জিহাদের জন্য সন্তান কামনা করা।”

    হাদিসের ব্যাখ্যায় হাফেয ইবনে হাজার রহিমাহুল্লাহ বলেন, “অর্থাৎ এই নিয়তে সহবাস করবে যেন সন্তান হয় এবং সে সন্তান আল্লাহর পথে জিহাদ করে, তাহলে বাস্তবে তা না ঘটলেও সে সওয়াব পেয়ে যাবে। -ফাতহুল বারী, ৬/৩৪


    সাহাবায়ে কেরাম রাযিআল্লাহু আনহুমও সন্তান কামনা করতেন যেন তারা আল্লাহ তায়ালার পথে জিহাদ করে এবং শহিদ হয়। হাফেয ইবনে হাজার রহিমাহুল্লাহ বলেন,

    “বলা হয়, তলহা রাযিআল্লাহু আনহু যোবায়ের রাযিআল্লাহু আনহুকে বলেন, আমার ছেলেদের নাম তো নবীদের নাম, আর আপনার ছেলেদের নাম হলো শহিদদের নাম। যোবায়ের বললেন, আমি আশা রাখি, আমার ছেলেরা শহিদ হবে, কিন্তু তুমি তো তোমার ছেলেদের নবী হওয়ার আশা করতে পারো না। এ কথা বলে যোবায়ের ইশারা করেন, তার ছেলেদের নাম চয়ন তলহা রাযিআল্লাহু আনহুর ছেলেদের নাম চয়নের চেয়ে উত্তম হয়েছে।” -ফাতহুল বারী, ১০/৫৮০

    ইসলামে বৈরাগ্যবাদ নিষেধ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো, মুসলমানদের সংখ্যাবৃদ্ধি এবং এর মাধ্যমে জিহাদের জন্য সেনা সরবরাহ। সাদ বিন ওয়াক্কাস রাযিআল্লাহু আনহু বলেন,

    «رد رسول الله صلى الله عليه وسلم على عثمان بن مظعون التبتل». صحيح البخاري: (5073) صحيح مسلم: (1402)

    “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উসমান বিন মাযউন রাযিআল্লাহু আনহুকে বৈরাগ্যের অনুমতি দেননি।” -সহিহ বুখারী, ৫০৭৩ সহিহ মুসলিম, ১৪০২

    হাদিসের ব্যাখ্যায় আল্লামা আইনী, কিরমানী, মোল্লা আলী কারী ও অন্যান্য আলেমগণ বলেন,

    التبتل أي: الانقطاع عن النساء، وكان ذلك من شريعة النصارى، فنهى النبي صلى الله عليه وسلم عنه أمته، ليكثر النسل ويدوم الجهاد). عمدة القاري (20/ 72) الكواكب الدراري (19/ 61) مرقاة المفاتيح (5/2042) اللامع الصبيح (13/ 176)

    “বৈরাগ্যবাদ খৃষ্টধর্মে বৈধ ছিল। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উম্মতকে বৈরাগ্য থেকে নিষেধ করেন, যেন তাদের বংশবৃদ্ধি হয় এবং জিহাদ সর্বদা চলমান থাকে।” -উমদাতুল কারী, ২০/৭২ আলকাওয়াকিবুদ দুরারী, ১৯/৬১ মেরকাত, ৫/২০৪২ আললামিউস সাবিহ, ১৩/১৭৬

    হাফেয ইবনে হাজার রহিমাহুল্লাহ বলেন,

    والحكمة في منعهم من الاختصاء إرادة تكثير النسل ليستمر جهاد الكفار، وإلا لو أذن في ذلك لأوشك تواردهم عليه فينقطع النسل فيقل المسلمون بانقطاعه ويكثر الكفار، فهو خلاف المقصود من البعثة المحمدية. فتح الباري لابن حجر (9/ 118)

    “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের নপুংসক (খাসী) হতে নিষেধ করেছেন যেন কাফেরদের সাথে জিহাদ চলমান থাকে। কেননা যদি তিনি তাদের নপুংসক হওয়ার অনুমতি দিতেন তাহলে তারা একযোগে নপুংসক হওয়া শুরু করতেন, এতে মুসলমানদের বংশবৃদ্ধি কমে যেতো এবং কাফেরদের সংখ্যা বেড়ে যেতো। আর এটা তো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নবীরূপে প্রেরণের উদ্দেশ্যের পরিপন্থী।” -ফাতহুল বারী, ৯/১১৮

    রাসূলকে নবীরূপে প্রেরণের উদ্দেশ্য কি? আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    هُوَ الَّذِي أَرْسَلَ رَسُولَهُ بِالْهُدَى وَدِينِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهُ عَلَى الدِّينِ كُلِّهِ وَلَوْ كَرِهَ الْمُشْرِكُونَ

    “আল্লাহ তায়ালা তার রাসূলকে প্রেরণ করেছেন হেদায়েত ও সত্য দ্বীন সহ, যেন তাকে বিজয়ী করেন সকল ধর্মের উপর, যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে।” -সূরা তাওবা, ৩৩

    আর সকল ধর্মের উপর ইসলামের বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রচুর সৈন্যের প্রয়োজন। সে সৈন্য সংগ্রহের জন্য ইসলাম বেশি করে বিবাহ করার ও অধিকহারে সন্তান নেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছে। ইবনে আব্বাস রাযিআল্লাহু আনহু সাইদ বিন যোবায়ের রহিমাহুল্লাহুকে বলেন,

    تزوج فإن خير هذه الأمة أكثرها نساء»

    তুমি বিবাহ করে নাও, কেননা এই উম্মতের মধ্যে যিনি সর্বোত্তম ব্যক্তি তার স্ত্রীর সংখ্যাও ছিল সবচেয়ে বেশি।-সহিহ বুখারী, ৫০৬৯ মুসনাদে আহমদ বিন মানী’র বর্ণনায় এসেছে, ইবনে আব্বাস যখন সাইদ বিন যোবায়েরকে এ কথা বলেছিলেন, তখন তার দাড়িও ওঠেনি। -ফাতহুল বারী, ৯/১১৪

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

    تزوجوا الودود الولود فإني مكاثر بكم الأمم

    তোমরা প্রেমময়ী অধিক সন্তান জন্মদানকারী মেয়েদের বিয়ে করো, কেননা আমি তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে অন্যান্য উম্মতের সাথে গর্ব করবো। -সুনানে আবু দাউদ, ২০৫০ সুনানে নাসায়ী, ৩২২৭

    উমর রাযিআল্লাহু আনহু বলেন,

    قال عمر بن الخطاب : عليكم بالأبكار من النساء فإنهن أعذب أفواها وأنتج أرحاما وأرضى باليسير.

    তোমরা কুমারী নারীদের বিয়ে করো, কেননা তাদের মুখ সুমিষ্ট এবং তারা অধিকহারে সন্তার জন্ম দেয়। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, ১৭৯৯০


    হিটলার যখন পুরো বিশ্ব দখল করার ইচ্ছা করে তখন সে বুঝতে পারে এর জন্য প্রচুর জার্মান সৈন্য লাগবে। তাই সে আইন করে দেয়, মেয়েরা মেট্রিকের পরে আর পড়ালেখা করবে না। বরং তারা সন্তান জন্মদানের জন্য বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাবে। আর বিয়েতে সহায়তার জন্য সরকার ঋণপ্রদান করবে, যদি একবছরের মধ্যে সন্তান জন্ম দিতে পারে তবে ঋণের এক-চতুর্থাংশ মাফ করে দেয়া হবে, দ্বিতীয় বছরও সন্তান জন্ম দান করলে অর্ধেক মাফ করে দেয়া হবে। (কাশকুলে মারেফাত, মুফতি শফী রহিমাহুল্লাহ)

    হিটলারের উদ্দেশ্যে ছিলো করে পুরো পৃথিবী দখল করে নাৎসীবাদ বা জার্মান জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা করা। অর্থাৎ জার্মানরা হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি। তাই তারা পুরো পৃথিবীর নেতৃত্ব দিবে আর অন্যরা তাদের গোলামী করবে। নিসন্দেহে এটা অত্যন্ত ঘৃনিত উদ্দেশ্য ছিল। তবে আমার মনে হয় তার উদ্দেশ্য খারাপ হলেও পদ্ধতিটা ঠিকই ছিল।

    আমরাও পুরো পৃথিবী দখল করতে চাই তবে তা আল্লাহর রাজত্ব কায়েম করা ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার জন্য। কাফেরদের জিহাদ, জিযিয়া ও গোলাম-বাদী বানানোর মাধমে ইসলামের দিকে নিয়ে আসার জন্য। সুতরাং এই উদ্দেশ্যে আমাদেরও প্রচুর সৈন্য লাগবে। এজন্য ইসলাম অধিকহারে সন্তান নেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করে। বর্তমানে যদিও আদমশুমারীতে মুসলিমের সংখ্যা প্রচুর, কিন্তু তাদের অনেকেই কার্যত জিহাদ বিরোধী। তাই মুসলমানদের মাঝে জিহাদের দাওয়াত ও প্রচারণার পাশাপাশি আমরা নিজেরাও অধিকহারে সন্তান নেয়ার ফিকির করবো ইনশাআল্লাহ। কেননা মুজাহিদের হাতে গড়ে ওঠা সন্তান মুজাহিদই হবে ইনশাআল্লাহ, যেমনিভাবে ইহুদীর সন্তান ইহুদী এবং খৃষ্টানের সন্তান খৃষ্টান হয়।

    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    Originally posted by আদনানমারুফ View Post
    তাই মুসলমানদের মাঝে জিহাদের দাওয়াত ও প্রচারণার পাশাপাশি আমরা নিজেরাও অধিকহারে সন্তান নেয়ার ফিকির করবো ইনশাআল্লাহ।
    মা শা আল্লাহ
    চমৎকার পরামর্শ ৷
    "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

    Comment


    • #3
      অনেক চমৎকার আলোচনা প্রিয় ভাই। চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ।

      জাযাকাল্লাহু খাইরান।
      হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ, জাযাকাল্লাহ। আমাদেরকে বেশি করে বিয়ে করতে হবে। বেশি সন্তান জন্ম দিতে হবে। আল্লাহ তাওফিক দান করুন!!

        Comment


        • #5
          তাই মুসলমানদের মাঝে জিহাদের দাওয়াত ও প্রচারণার পাশাপাশি আমরা নিজেরাও অধিকহারে সন্তান নেয়ার ফিকির করবো ইনশাআল্লাহ। কেননা মুজাহিদের হাতে গড়ে ওঠা সন্তান মুজাহিদই হবে ইনশাআল্লাহ, যেমনিভাবে ইহুদীর সন্তান ইহুদী এবং খৃষ্টানের সন্তান খৃষ্টান হয়।
          জ্বি ভাই, দোয়া চাই।☺
          বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
          কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

          Comment


          • #6
            Originally posted by কালো পতাকাবাহী View Post
            জ্বি ভাই, দোয়া চাই।
            আল্লাহ তায়ালা ভাইকে বেশি বেশি নেক সন্তান দান করুন্। আমীন। আমরা সবাই আল্লাহ তায়ালার শিখিয়ে দেয়া এই সুন্দর দোয়াটির ইহতেমাম করতে পারি-

            رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

            হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে আমাদের স্ত্রী ও সন্তানদের থেকে দান করো নয়নপ্রীতি এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানাও। -সূরা ফুরকান, ৭৪

            যারা বিয়ে করেননি তারাও এই দোয়া পড়লে এমন নেককার স্ত্রী পাবেন, যাকে দেখে আপনাদের নয়ন জুড়াবে ইনশাল্লাহ।
            আর দোয়ার শেষ অংশটি খেয়াল করুন, শুধু মুত্তাকী হওয়ার দোয়াই না বরং মুক্তাকীদের অনুসরণীয় নেতা হওয়ার দোয়া। সুবহানাল্লাহ! দুনিয়াতে নয়নজুড়ানো স্ত্রী ও সন্তান আর আখেরাতে মুত্তাকীদের নেতা, আর কি চাই বলুন? আসলে কুরআন আমাদের সবকিছুই শিখিয়ে দিয়েছে, শুধু আমাদের একটু তাদাব্বুর করে তা গ্রহণ করা দরকার। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন
            الجهاد محك الإيمان

            জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

            Comment


            • #7
              ইনশাআল্লাহ। ভাল পরামর্শ।
              ইসলামের জন্যে এমন লোকদের প্রয়োজন, যারা এই দ্বীনকে আঁকড়ে ধরে থাকবে।
              =আল্লামা জুনাঈদ বাবুনগরী হাঃফিঃ

              Comment


              • #8
                ইনশাআল্লাহ্*, উত্তম পরামর্শ ভাই।
                আল্লাহ্* আমাদের বিবাহিত মুজাহিদ ভাইদের সন্তান সন্ততি দিয়ে ভরে দিন।আমিন

                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ৷ চমৎকার আলোচনা ও সুন্দর পরামর্শ৷ জাযাকাল্লাহু খায়রান ভাই৷

                  Comment


                  • #10
                    আলহামদুলিল্লাহ ভাই অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন অনেক ভালো লাগলো আল্লাহ তাআলা ভাই এর আলোচনাকে কবুল করে নিক এবং এরকম সুন্দর সুন্দর আলোচনা আরো বেশি বেশি করার তৌফিক দান করুক আমীন সুম্মা আমীন

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ
                      অনেক অগুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
                      আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by আদনানমারুফ View Post
                        “বলা হয়, তলহা রাযিআল্লাহু আনহু যোবায়ের রাযিআল্লাহু আনহুকে বলেন, আমার ছেলেদের নাম তো নবীদের নাম, আর আপনার ছেলেদের নাম হলো শহিদদের নাম। যোবায়ের বললেন, আমি আশা রাখি, আমার ছেলেরা শহিদ হবে, কিন্তু তুমি তো তোমার ছেলেদের নবী হওয়ার আশা করতে পারো না। এ কথা বলে যোবায়ের ইশারা করেন, তার ছেলেদের নাম চয়ন তলহা রাযিআল্লাহু আনহুর ছেলেদের নাম চয়নের চেয়ে উত্তম হয়েছে।” -ফাতহুল বারী, ১০/৫৮০
                        মুহতারাম ভাই! আপনার বর্ণণাকৃত যায়গায় খুঁজে পেলাম না । হয়তবা আমার হাতে যে কপিটা আছে সেটা আপনার হাতের কপির ভিন্ন লাইব্রেরী থেকে ছাপানো । কিন্তু এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষিণ ।

                        আপনি যদি এ লেখার পৃষ্ঠাটি ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন তাহলে অনেক উপকৃত হতাম । আর ছবি তুলে লেখার স্থানটা কালার করে দিলে আরো বেশি উপকৃত হতাম ।
                        "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by আলী ইবনুল মাদীনী View Post
                          মুহতারাম ভাই! আপনার বর্ণণাকৃত যায়গায় খুঁজে পেলাম না । হয়তবা আমার হাতে যে কপিটা আছে সেটা আপনার হাতের কপির ভিন্ন লাইব্রেরী থেকে ছাপানো । কিন্তু এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষিণ ।

                          আপনি যদি এ লেখার পৃষ্ঠাটি ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন তাহলে অনেক উপকৃত হতাম । আর ছবি তুলে লেখার স্থানটা কালার করে দিলে আরো বেশি উপকৃত হতাম ।
                          ফাতহুল বারীর كتاب الآداب এর باب من سمى بأسماء الأنبياء হাদিস নং ৬১৯৯ এ হাফেয ইবনে হাযার রহ. বলেন,

                          ويقال إن طلحة قال للزبير: أسماء بني أسماء الأنبياء وأسماء بنيك أسماء الشهداء، فقال: أنا أرجو أن يكون بني شهداء، وأنت لا ترجو أن يكون بنوك أنبياء، فأشار إلى أن الذي فعله أولى من الذي فعله طلحة.

                          [IMG][/IMG]
                          الجهاد محك الإيمان

                          জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by আলী ইবনুল মাদীনী View Post
                            মুহতারাম ভাই! আপনার বর্ণণাকৃত যায়গায় খুঁজে পেলাম না । হয়তবা আমার হাতে যে কপিটা আছে সেটা আপনার হাতের কপির ভিন্ন লাইব্রেরী থেকে ছাপানো । কিন্তু এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষিণ ।

                            আপনি যদি এ লেখার পৃষ্ঠাটি ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন তাহলে অনেক উপকৃত হতাম । আর ছবি তুলে লেখার স্থানটা কালার করে দিলে আরো বেশি উপকৃত হতাম ।
                            ফাতহুল বারীর كتاب الآداب এর باب من سمى بأسماء الأنبياء হাদিস নং ৬১৯৯ এ হাফেয ইবনে হাযার রহ. বলেন,

                            ويقال إن طلحة قال للزبير: أسماء بني أسماء الأنبياء وأسماء بنيك أسماء الشهداء، فقال: أنا أرجو أن يكون بني شهداء، وأنت لا ترجو أن يكون بنوك أنبياء، فأشار إلى أن الذي فعله أولى من الذي فعله طلحة.
                            الجهاد محك الإيمان

                            জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

                            Comment


                            • #15
                              মুহতারাম ভাই!লেখাটা আমার কাছে থাকা কপির ৫৯৬ নাম্বার পৃষ্ঠায় আছে । জানি না আপনারা কত নাম্বার পৃষ্ঠায়

                              যদি আপনারাও ৫৯৬ নাম্বার পৃষ্ঠায় হয়ে থাকে তবে সেটা ইডেট করলে ভালো হত । অন্যথায় বহাল রাখলে ভালো হবে ।
                              "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

                              Comment

                              Working...
                              X