কাফের-মুশরিকদের পরস্পর যুদ্ধ মুসলিমদের প্রতি আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ
আলহামদুলিল্লাহ, সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। বহুবছর পর মুসলিমরা কাফেরদের পরস্পর (সরাসরি) যুদ্ধ করতে দেখে আনন্দিত হচ্ছে। কাফের-মুশরিকদের পরস্পর যুদ্ধের দ্বারা সর্বদাই মুসলিমরা উপকৃত হয়েছে। কিন্তু এই ধারা বন্ধ করার জন্য কাফিররা জাতিসংঘ গঠন করে বহুবছর নিজেদের মাঝে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ অনেকটাই বন্ধ করে রেখেছিল এবং সবাই এক জোট হয়ে শুধু মুসলিমদের উপর নির্যাতন করছিল। কিন্তু আবারো আল্লাহ তায়ালার বাণীর প্রতিফলন ঘটলো এবং জাতিসংঘের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা ভেস্তে গেল। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
যারা বলেছিল, আমরা নাসারা, তাদের থেকেও প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম, অতপর তাদেরকে যে বিষয়ে উপদেশ দেয়া হয়েছিল, তার একটি বড় অংশ তারা ভুলে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের মধ্যে কিয়ামত পর্যান্ত স্থায়ী শত্রুতা ও বিদ্বেশ সৃষ্টি করে দিয়েছি। অচিরেই আল্লাহ তাদেরকে জানিয়ে দেবেন যে, তারা কি সব কাজ করেছিল। -সূরা মায়েদা: ১৪
আয়াতের তাফসীরে গত শতাব্দীর বরেণ্য মুফাসসির আল্লামা তাহের বিন আশূর রহ. যা বলেছেন তা যেন ঠিক বর্তমানে চলমান যুদ্ধের চিত্রায়ন করছে,
তাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেশ সৃষ্টি করে দেয়া ছিল দুনিয়াতে তাদের (কুফরির) শাস্তি। ... এ শত্রুতা ও বিদ্বেশের কারণ হলো তাদের ধর্মীয় ফিরকা, যথা, ‘ইয়াকুবিয়্যাহ’, ‘মালকানিয়্যাহ’, ‘নাসতুরিয়্যাহ’ এবং ‘প্রটেস্ট্যান্ট’দের[1] মধ্যকার পরস্পর মতভেদ এবং রাজত্ব ও দুনিয়ার ভোগ-বিলাস নিয়ে খৃষ্টান রাজন্যবর্গ ও তাদের ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ।
এক্ষেত্রে প্রশ্ন হতে পারে যে তাদের মধ্যে কিভাবে শত্রুতা ও বিদ্বেশ হলো? অথচ তারা তো সবসময়ই মুসলিমদের বিপক্ষে একজোট ছিল। এর উত্তর হলো, ধর্মীয় মতভেদ ও ফের্কাবাজির কারণে তাদের মধ্যে শত্রুতা সবসময়ই ছিল। আর এই ফের্কাবাজিই তাদের পরস্পর শত্রুতা ও একে অপরের সাহায্য বর্জন করার কারণ হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রগুলো সবসময়ই বিভক্ত ছিল ও পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। যদিও তারা ক্রসেড যুদ্ধগুলোতে মুসলিমদের বিপক্ষে একজোট হয়েছিল কিন্তু খুব দ্রুতই (তাদের সেই ঐক্য ভেঙ্গে গিয়েছে এবং) তারা পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে (এবং মুসলিমদের বিপক্ষে) একে অপরের সাহায্য ছেড়ে দিয়েছে। বর্তমান যমানা (উনবিংশ শতাব্দী) পর্যান্তও তাদের এই অবস্থা বহাল রয়েছে। । তাদের মাঝে ঐক্য গড়ার জন্য কত মানুষই না চেষ্টা করেছে, কিন্তু তাদের সব প্রচেষ্টা বিফলে গেছে। তাদের এই মতভেদ ইসলামী ইতিহাসের যুগে যুগে মুসলিমদের প্রতি (আল্লাহ তায়ালার) দয়া ও অনুগ্রহ ছিল।-আত-তাহরির ওয়াত তানভীর, ইবনে আশুর: ৬/১৪৯
তো কুরআন-সুন্নাহর অনুসারী মুসলমান এ যুদ্ধের কারণে খুশি হবে, আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ পেয়ে তার শুকরিয়া আদায় করবে এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা অবাক হয়ে লক্ষ্য করছি, ওয়ালা-বারা বিস্মিত কিছু মুসলিম নামধারী লোক এ যুদ্ধে জালেম-মাজলুম নির্ধারণ করে মাজলুমের জন্য মায়াকান্না করছে। তথাকথিত মাজলুম ইউক্রেনিদের জন্য তাদের দরদ উঠলে উথছে। অথছ এই ইউক্রেরিয়ানরাই (ন্যাটোর অন্তুর্ভুক্ত না হওয়া সত্ত্বেও) ন্যাটো-আমেরিকার সাথে মিলে ইরাকধ্বংস করেছে। সুতরাং এ যুদ্ধে জালেম-মাজলুম বলে কিছু নেই, বরং উভয়েই জালেম, আর আল্লাহ তায়ালা এক জালেমের মাধ্যমে আরেক জালেমকে শাস্তি প্রদান করেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
এভাবেই আমি জালেমদের কতককে কতকের উপর তাদের কৃতকর্মের কারণে আধিপত্য দান করে থাকি। -সূরা আনআম: ১২৯
আয়াতের তাফসীরে ইমাম ইবনে কাসীর রহ. বলেন,
‘আয়াতের অর্থ হলো, যেমনিভাবে আমি ঐ ক্ষতিগ্রস্থ (গোমরা) লোকদের উপর জীন সম্প্রদায়ের একটি দলকে কর্তৃত্ব দান করেছি, যারা তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে, তেমনি আমি জালেমদের কতককে কতকের উপর চাপিয়ে দেই, তাদেরকে একে অপরের মাধ্যমে ধ্বংস করি, তাদের কতকের দ্বারা কতকের থেকে প্রতিশোধ নেই। এটা তাদের জুলুম-অত্যাচারেরই শাস্তি। -তাফসীরে ইবনে কাসীর: ৩/৩৪০ (আরো দেখুন, তাফসীরে কুরতুবি: ৭/৮৫; -আত-তাহরির ওয়াত তানভীর, ইবনে আশুর: ৮/৭৪)
সুতরাং ইউক্রেনিয়ানরা যেহেতু মুসলিমদের উপর জুলুম করেছে তাই আল্লাহ তায়ালা তাদের শাস্তি দিবেনই, হয় আমাদের হাতে, নাহয় অন্য কোনভাবে। এ বিষয়ে আরো জানতে নিচের প্রবন্ধ দুটি দেখতে পারেন:
অত্যাচারী কাফেরদের দুনিয়াতেই শাস্তি অনিবার্য
https://dawahilallah.com/showthread.php?15854
ভাইরাস হতে পুরো বিশ্বের মুক্তির জন্য দোয়া; ওয়ালা-বারার দুঃখজনক বিস্মৃতি
https://dawahilallah.com/showthread.php?16209
[1] নাসতুরিয়্যাহ:যারা বলতো, ইসা আলাইহিস সালাম আল্লাহ তায়ালার পুত্র
ইয়াকুবিয্যাহ: যারা বলতো ইসাই খোদা
মালকানিয়্যাহ: তারা বলতো, ইসা তিন খোদার একজন
প্রটেস্ট্যান্ট: গির্জা বা ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে পৃথক করে ফেলার দাবীদার আধুনিক ইউরোপিয়ান খৃষ্টানরা।
আলহামদুলিল্লাহ, সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। বহুবছর পর মুসলিমরা কাফেরদের পরস্পর (সরাসরি) যুদ্ধ করতে দেখে আনন্দিত হচ্ছে। কাফের-মুশরিকদের পরস্পর যুদ্ধের দ্বারা সর্বদাই মুসলিমরা উপকৃত হয়েছে। কিন্তু এই ধারা বন্ধ করার জন্য কাফিররা জাতিসংঘ গঠন করে বহুবছর নিজেদের মাঝে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ অনেকটাই বন্ধ করে রেখেছিল এবং সবাই এক জোট হয়ে শুধু মুসলিমদের উপর নির্যাতন করছিল। কিন্তু আবারো আল্লাহ তায়ালার বাণীর প্রতিফলন ঘটলো এবং জাতিসংঘের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা ভেস্তে গেল। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَمِنَ الَّذِينَ قَالُوا إِنَّا نَصَارَى أَخَذْنَا مِيثَاقَهُمْ فَنَسُوا حَظًّا مِمَّا ذُكِّرُوا بِهِ فَأَغْرَيْنَا بَيْنَهُمُ الْعَدَاوَةَ وَالْبَغْضَاءَ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ وَسَوْفَ يُنَبِّئُهُمُ اللَّهُ بِمَا كَانُوا يَصْنَعُونَ
যারা বলেছিল, আমরা নাসারা, তাদের থেকেও প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম, অতপর তাদেরকে যে বিষয়ে উপদেশ দেয়া হয়েছিল, তার একটি বড় অংশ তারা ভুলে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের মধ্যে কিয়ামত পর্যান্ত স্থায়ী শত্রুতা ও বিদ্বেশ সৃষ্টি করে দিয়েছি। অচিরেই আল্লাহ তাদেরকে জানিয়ে দেবেন যে, তারা কি সব কাজ করেছিল। -সূরা মায়েদা: ১৪
আয়াতের তাফসীরে গত শতাব্দীর বরেণ্য মুফাসসির আল্লামা তাহের বিন আশূর রহ. যা বলেছেন তা যেন ঠিক বর্তমানে চলমান যুদ্ধের চিত্রায়ন করছে,
وإلقاء العداوة والبغضاء بينهم كان عقابا في الدنيا لقوله: إلى يوم القيامة وسوف ينبئهم الله بما كانوا يصنعون جزاء على نكثهم العهد. وأسباب العداوة والبغضاء شدة الاختلاف: فتكون من اختلافهم في نحل الدين بين يعاقبة، وملكانية، ونسطورية، وهراتقة (بروتستانت) وتكون من التحاسد على السلطان ومتاع الدنيا، كما كان بين ملوك النصرانية، وبينهم وبين رؤساء ديانتهم.
فإن قيل: كيف أغريت بينهم العداوة وهم لم يزالوا إلبا على المسلمين؟ فجوابه: أن العداوة ثابتة بينهم في الدين بانقسامهم فرقا، كما قدمناه في سورة النساء عند قوله تعالى: وكلمته ألقاها إلى مريم وروح منه، وذلك الانقسام يجر إليهم العداوة وخذل بعضهم بعضا. ثم إن دولهم كانت منقسمة ومتحاربة، ولم تزل كذلك، وإنما تألبوا في الحروب الصليبية على المسلمين ثم لم يلبثوا أن تخاذلوا وتحاربوا، ولا يزال الأمر بينهم كذلك إلى الآن. وكم ضاعت مساعي الساعين في جمعهم على كلمة واحدة وتأليف اتحاد بينهم، وكان اختلافهم لطفا بالمسلمين في مختلف عصور التاريخ الإسلامي التحرير والتنوير (6/ 149)
فإن قيل: كيف أغريت بينهم العداوة وهم لم يزالوا إلبا على المسلمين؟ فجوابه: أن العداوة ثابتة بينهم في الدين بانقسامهم فرقا، كما قدمناه في سورة النساء عند قوله تعالى: وكلمته ألقاها إلى مريم وروح منه، وذلك الانقسام يجر إليهم العداوة وخذل بعضهم بعضا. ثم إن دولهم كانت منقسمة ومتحاربة، ولم تزل كذلك، وإنما تألبوا في الحروب الصليبية على المسلمين ثم لم يلبثوا أن تخاذلوا وتحاربوا، ولا يزال الأمر بينهم كذلك إلى الآن. وكم ضاعت مساعي الساعين في جمعهم على كلمة واحدة وتأليف اتحاد بينهم، وكان اختلافهم لطفا بالمسلمين في مختلف عصور التاريخ الإسلامي التحرير والتنوير (6/ 149)
তাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেশ সৃষ্টি করে দেয়া ছিল দুনিয়াতে তাদের (কুফরির) শাস্তি। ... এ শত্রুতা ও বিদ্বেশের কারণ হলো তাদের ধর্মীয় ফিরকা, যথা, ‘ইয়াকুবিয়্যাহ’, ‘মালকানিয়্যাহ’, ‘নাসতুরিয়্যাহ’ এবং ‘প্রটেস্ট্যান্ট’দের[1] মধ্যকার পরস্পর মতভেদ এবং রাজত্ব ও দুনিয়ার ভোগ-বিলাস নিয়ে খৃষ্টান রাজন্যবর্গ ও তাদের ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ।
এক্ষেত্রে প্রশ্ন হতে পারে যে তাদের মধ্যে কিভাবে শত্রুতা ও বিদ্বেশ হলো? অথচ তারা তো সবসময়ই মুসলিমদের বিপক্ষে একজোট ছিল। এর উত্তর হলো, ধর্মীয় মতভেদ ও ফের্কাবাজির কারণে তাদের মধ্যে শত্রুতা সবসময়ই ছিল। আর এই ফের্কাবাজিই তাদের পরস্পর শত্রুতা ও একে অপরের সাহায্য বর্জন করার কারণ হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রগুলো সবসময়ই বিভক্ত ছিল ও পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। যদিও তারা ক্রসেড যুদ্ধগুলোতে মুসলিমদের বিপক্ষে একজোট হয়েছিল কিন্তু খুব দ্রুতই (তাদের সেই ঐক্য ভেঙ্গে গিয়েছে এবং) তারা পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে (এবং মুসলিমদের বিপক্ষে) একে অপরের সাহায্য ছেড়ে দিয়েছে। বর্তমান যমানা (উনবিংশ শতাব্দী) পর্যান্তও তাদের এই অবস্থা বহাল রয়েছে। । তাদের মাঝে ঐক্য গড়ার জন্য কত মানুষই না চেষ্টা করেছে, কিন্তু তাদের সব প্রচেষ্টা বিফলে গেছে। তাদের এই মতভেদ ইসলামী ইতিহাসের যুগে যুগে মুসলিমদের প্রতি (আল্লাহ তায়ালার) দয়া ও অনুগ্রহ ছিল।-আত-তাহরির ওয়াত তানভীর, ইবনে আশুর: ৬/১৪৯
তো কুরআন-সুন্নাহর অনুসারী মুসলমান এ যুদ্ধের কারণে খুশি হবে, আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ পেয়ে তার শুকরিয়া আদায় করবে এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা অবাক হয়ে লক্ষ্য করছি, ওয়ালা-বারা বিস্মিত কিছু মুসলিম নামধারী লোক এ যুদ্ধে জালেম-মাজলুম নির্ধারণ করে মাজলুমের জন্য মায়াকান্না করছে। তথাকথিত মাজলুম ইউক্রেনিদের জন্য তাদের দরদ উঠলে উথছে। অথছ এই ইউক্রেরিয়ানরাই (ন্যাটোর অন্তুর্ভুক্ত না হওয়া সত্ত্বেও) ন্যাটো-আমেরিকার সাথে মিলে ইরাকধ্বংস করেছে। সুতরাং এ যুদ্ধে জালেম-মাজলুম বলে কিছু নেই, বরং উভয়েই জালেম, আর আল্লাহ তায়ালা এক জালেমের মাধ্যমে আরেক জালেমকে শাস্তি প্রদান করেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَكَذَلِكَ نُوَلِّي بَعْضَ الظَّالِمِينَ بَعْضًا بِمَا كَانُوا يَكْسِبُونَ
এভাবেই আমি জালেমদের কতককে কতকের উপর তাদের কৃতকর্মের কারণে আধিপত্য দান করে থাকি। -সূরা আনআম: ১২৯
আয়াতের তাফসীরে ইমাম ইবনে কাসীর রহ. বলেন,
ومعنى الآية الكريمة: كما ولينا هؤلاء الخاسرين من الإنس تلك الطائفة التي أغوتهم من الجن، كذلك نفعل بالظالمين، نسلط بعضهم على بعض، ونهلك بعضهم ببعض، وننتقم من بعضهم ببعض، جزاء على ظلمهم وبغيهم. (تفسير ابن كثير : 3/340)
‘আয়াতের অর্থ হলো, যেমনিভাবে আমি ঐ ক্ষতিগ্রস্থ (গোমরা) লোকদের উপর জীন সম্প্রদায়ের একটি দলকে কর্তৃত্ব দান করেছি, যারা তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে, তেমনি আমি জালেমদের কতককে কতকের উপর চাপিয়ে দেই, তাদেরকে একে অপরের মাধ্যমে ধ্বংস করি, তাদের কতকের দ্বারা কতকের থেকে প্রতিশোধ নেই। এটা তাদের জুলুম-অত্যাচারেরই শাস্তি। -তাফসীরে ইবনে কাসীর: ৩/৩৪০ (আরো দেখুন, তাফসীরে কুরতুবি: ৭/৮৫; -আত-তাহরির ওয়াত তানভীর, ইবনে আশুর: ৮/৭৪)
সুতরাং ইউক্রেনিয়ানরা যেহেতু মুসলিমদের উপর জুলুম করেছে তাই আল্লাহ তায়ালা তাদের শাস্তি দিবেনই, হয় আমাদের হাতে, নাহয় অন্য কোনভাবে। এ বিষয়ে আরো জানতে নিচের প্রবন্ধ দুটি দেখতে পারেন:
অত্যাচারী কাফেরদের দুনিয়াতেই শাস্তি অনিবার্য
https://dawahilallah.com/showthread.php?15854
ভাইরাস হতে পুরো বিশ্বের মুক্তির জন্য দোয়া; ওয়ালা-বারার দুঃখজনক বিস্মৃতি
https://dawahilallah.com/showthread.php?16209
[1] নাসতুরিয়্যাহ:যারা বলতো, ইসা আলাইহিস সালাম আল্লাহ তায়ালার পুত্র
ইয়াকুবিয্যাহ: যারা বলতো ইসাই খোদা
মালকানিয়্যাহ: তারা বলতো, ইসা তিন খোদার একজন
প্রটেস্ট্যান্ট: গির্জা বা ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে পৃথক করে ফেলার দাবীদার আধুনিক ইউরোপিয়ান খৃষ্টানরা।
Comment