Announcement

Collapse
No announcement yet.

হিজরত ও কাট-অফ হওয়ার বারাকাহ ও কল্যাণ

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হিজরত ও কাট-অফ হওয়ার বারাকাহ ও কল্যাণ

    হিজরত ও কাট অফ হওয়ার বারাকাহ ও কল্যাণ


    আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَمَنْ يُهَاجِرْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ يَجِدْ فِي الْأَرْضِ مُرَاغَمًا كَثِيرًا وَسَعَةً

    “যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে হিজরত করবে, সে জমিনে বহু জায়গা ও প্রশস্ততা পাবে।” -সূরা নিসা, ১০০

    আয়াতে হিজরতের দুনিয়াবি ফায়েদা ও কল্যাণ সুস্পষ্ট। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের যেসব ভাইয়েরা জিহাদের প্রয়োজনে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন তারা কি এ বারাকাহ ও কল্যাণ লাভ করবেন? উত্তর, হাঁ, তারাও ইনশাআল্লাহ এ বারাকাহ লাভ করবেন।

    আল্লাহ তায়ালা সূরা কাহাফে সেই সাত যুবকের আলোচনা করেছেন, যারা নিজেদের দ্বীন রক্ষার জন্য পরিবার ও জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা শাহী খান্দানের লোক ছিল এবং বাদশাহ ও তাদের জাতিকে তারা ঈমানের দাওয়াত দিয়েছিলো। বাদশাহ তাদের ঈমানের দাওয়াত গ্রহণ না করলেও তড়িঘড়ি করে তাদেরকে কোন শাস্তি দেয়নি। বরং তাদেরকে কিছুটা অবকাশ দিতে চেয়েছিলো, যেন তারা নিজেদের মত পুনর্বিবেচনা করে। তখন তারা পরস্পর পরামর্শে বলে,

    وَإِذِ اعْتَزَلْتُمُوهُمْ وَمَا يَعْبُدُونَ إِلَّا اللَّهَ فَأْوُوا إِلَى الْكَهْفِ يَنْشُرْ لَكُمْ رَبُّكُمْ مِنْ رَحْمَتِهِ وَيُهَيِّئْ لَكُمْ مِنْ أَمْرِكُمْ مِرْفَقًا

    “তোমরা যখন তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে এবং তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের ইবাদত করে তাদের থেকেও, তখন চলো, ওই গুহায় আশ্রয় গ্রহণ করো। তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্য নিজ রহমত বিস্তার করে দেবেন এবং তোমাদের বিষয়টা যাতে সহজ হয় সেই ব্যবস্থা করে দেবেন।” -সূরা কাহফ, ১৬

    আয়াতের তাফসীরে আল্লামা শিব্বীর আহমদ উসমানী রহ. বলেন,

    یعنی جب مشرکین کے دین سے ہم علیحدہ ہیں تو ظاہری طور پر بھی ان سے علیحدہ رہنا چاہئے ۔ آپس میں یہ مشورہ کر کے پہاڑ کی کھوہ میں جا بیٹھے۔

    অর্থাৎ যেহেতু মুশরিকদের দ্বীন থেকে পৃথক হয়ে গেছি, তাই বাহ্যিকভাবেও তাদের থেকে পৃথক হয়ে যাওয়া প্রয়োজন, …. তারা পরস্পর এই পরামর্শ করে গুহায় আশ্রয় নিলো। -তাফসীরে উসমানী, পৃ: ৩৮২

    এবার তাদের পৃথক হওয়ার কল্যাণ ও বারাকাহ দেখুন। ইরশাদ হচ্ছে,

    وَتَرَى الشَّمْسَ إِذَا طَلَعَتْ تَزَاوَرُ عَنْ كَهْفِهِمْ ذَاتَ الْيَمِينِ وَإِذَا غَرَبَتْ تَقْرِضُهُمْ ذَاتَ الشِّمَالِ وَهُمْ فِي فَجْوَةٍ مِنْهُ ذَلِكَ مِنْ آيَاتِ اللَّهِ مَنْ يَهْدِ اللَّهُ فَهُوَ الْمُهْتَدِ وَمَنْ يُضْلِلْ فَلَنْ تَجِدَ لَهُ وَلِيًّا مُرْشِدًا (17) وَتَحْسَبُهُمْ أَيْقَاظًا وَهُمْ رُقُودٌ وَنُقَلِّبُهُمْ ذَاتَ الْيَمِينِ وَذَاتَ الشِّمَالِ وَكَلْبُهُمْ بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيدِ لَوِ اطَّلَعْتَ عَلَيْهِمْ لَوَلَّيْتَ مِنْهُمْ فِرَارًا وَلَمُلِئْتَ مِنْهُمْ رُعْبًا

    (সে গুহাটি এমন ছিল যে,) তুমি সূর্যকে তার উদয়কালে দেখতে পেতে তা তাদের গুহার ডান দিক থেকে সরে চলে যায় এবং অস্তকালে বা দিক থেকে তার পাশ কেটে যায়। আর তারা ছিল গুহার প্রশস্ত অংশে (শায়িত)। এসব আল্লাহর নিদর্শনাবলীর অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ যাকে হিদায়াত দেন, সেই হিদায়াতপ্রাপ্ত হয় আর যাকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনোই তার এমন কোন সাহায্যকারী পাবে না, যে তাকে পথপ্রদর্শন করবে। (তাদের দেখলে) তোমার মনে হতো তারা জাগ্রত, অথচ তারা ছিল নিদ্রিত। আমি তাদেরকে পার্শ্ব পরিবর্তন করাচ্ছিলাম ডানে ও বামে। আর তাদের কুকুর গুহামুখে সামনের পা দুটি ছড়িয়ে (বসা) ছিল। তুমি যদি তাদেরকে উঁকি মেরে দেখতে, তবে তুমি তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে পালাতে এবং তাদের ভয়ে পরিপূর্ণরূপে ভীতিগ্রস্ত হয়ে পড়তে। -সূরা কাহাফ, ১৭-১৮

    আল্লামা উসমানী রহ. বলেন,

    یعنی خدا تعالیٰ نے اپنی قدرت کاملہ سے انہیں ایسےٹھکانے کی طرف رہنمائی کی جہاں مامون و مطئن ہو کر آرام کرتے رہیں نہ جگہ کی تنگی سے جی گھٹے ، نہ کسی وقت دھوپ ستائے ۔ غار اندر سے کشادہ اور ہوادار تھا اور جیسا کہ ابن کثیرؒ نے لکھا شمال رویہ ہونے کی وجہ سے ایسی وضع و ہیأت پر واقع تھا جس میں دھوپ بقدر ضرورت پہنچتی اور بدون ایذاء دیے نکل جاتی تھی۔
    کہتے ہیں سوتے میں ان کی آنکھیں کھلی رہتی تھیں اور اس قدر طویل نیند کا اثر ان کے ابدان پر ظاہر نہیں ہوا اس سے کوئی دیکھے تو سمجھے جاگتے ہیں اور حق تعالیٰ نے ان لوگوں میں شان ہیبت و جلال اور اس مکان میں دہشت رکھی تا لوگ تماشہ نہ بنائیں کہ وہ بے آرام ہوں

    “অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা তাঁর অসীম ক্ষমতাবলে তাদেরকে এমন আশ্রয়স্থলের সন্ধান দিলেন, যেখানে তারা নিশ্চিন্তে আরাম করতে পারবে। জায়গার সংকীর্ণতার কারণেও তাদের খারাপ লাগতো না এবং রোদের কারণেও তাদের কোন কষ্ট হতো না। গুহাটি বেশ প্রশস্ত ছিল, তাতে পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল করতো। ইবনে কাসীর রহ. বলেন, উত্তরমুখী হওয়ার কারণে গুহাটির অবস্থানস্থল এমন ছিল যে, তাতে যতটুকু রোদ প্রয়োজন ততটুকুই পৌঁছতো এবং কোন কষ্ট দেয়া ব্যতীত বের হয়ে যেতো। বলা হয় ঘুমন্ত অবস্থায় তাদের চোখ খোলা ছিল এবং এতদীর্ঘ সময় ঘুমানো স্বত্বেও তাদের শরীরে এর কোন প্রভাব দেখা যাচ্ছিল না। বরং তাদেরকে দেখলে জাগ্রত মনে হতো। আল্লাহ তায়ালা তাদের মাঝে ভাবগাম্ভীর্য এবং সেই স্থানটিকে ভীতিকর বানিয়ে রেখেছিলেন, যে কেউ তাদেরকে নিয়ে তামাশা না করে এবং তাদের আরাম বিঘ্নিত না হয়। -তাফসীরে উসমানী, পৃ: ৩৮২

    এখানে লক্ষণীয় হলো, আসহাবে কাহাফ কিন্তু নিজেদের দেশ ছেড়ে হিজরত করেননি। তারা দারুল কুফর ছেড়ে দারুল ইসলামেও হিজরত করেননি। বরং তারা নিজেদের শহরেরই বাহিরে নিকটবর্তী কোন একটি পর্বতগুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। এজন্যই যখন তারা তাদের যুগের মুদ্রা দিয়ে একজনকে খাবার আনতে শহরে পাঠালেন, তখন তাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছিলেন, কারণ যদি বাদশাহ তাদের ব্যাপারে অবগত হয়ে যায় তাহলে তাদেরকে পাথর মেরে হত্যা করবে কিংবা জোরপূর্বক তাদের ধর্মে ফিরিয়ে নিবে। তাদের তিনশো বছর পুরানো মুদ্রা দেখেই সমকালীন বাদশাহ বুঝতে পারেন এরাই তারা যারা বহুপূর্বে আমাদের শহর হতে আশ্চর্যজনক ভাবে লাপাত্তা হয়ে গিয়েছিলো, এবং এ কারণে তৎকালীন বাদশাহ তাদের নাম-পরিচয় লিখে শাহী খাজানায় রেখে দিয়েছিলো।

    এ থেকে সুস্পষ্টরুপে বুঝে আসে, তারা কাফের বাদশার অধীনস্ত এলাকায়ই ছিলেন। তার অধীনস্ত এলাকা ছেড়ে অন্য কোন দেশ বা দারুল ইসলামে হিজরত করেননি। সুতরাং তাদের অবস্থা আমাদের কাট-অফ ভাইদের সাথে পুরোপুরিই মিলে যায়। তাঁরাও তো দ্বীন কায়েম ও জিহাদের জন্য নিজেদের ঘরবাড়ি-পরিবার পরিজন ছেড়েছেন এবং তাগুত সরকারের থেকে আত্মরক্ষার জন্য সেফ-হাউসে আশ্রয় নিয়েছেন। সুতরাং তাঁরাও ইনশাআল্লাহ সে কল্যাণ ও বারাকাহ লাভ করবেন।

    এমনিতেও যারা পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছেন, তাদের কাছ থেকে আমরা শুনেছি, আলহামদুলিল্লাহ, তারা আগের চেয়ে অনেক সুখে-শান্তিতে আছেন। আর তাদের সবচেয়ে বড় সুখ হলো আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালন করতে পারার মানসিক প্রশান্তি।

    আসলে হিজরত, জিহাদ এবং ওয়ালা বারা এগুলো হলো, মুমিনদের ঈমানের কষ্টিপাথর। এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা পরীক্ষা করেন, কে তার ওয়াদার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে, তার উপর ভরসা করে, পরম নিশ্চিন্তে এগিয়ে যেতে পারে, আর কে ঈমানী দুর্বলতার কারণে কষ্টের ভয়ে হিজরত ও জিহাদ হতে পিছিয়ে যায়। হাদিসে এসেছে,

    إن الشيطان قعد لابن آدم بأطرقه، فقعد له بطريق الإسلام، فقال: تسلم وتذر دينك ودين آبائك وآباء أبيك، فعصاه فأسلم، ثم قعد له بطريق الهجرة، فقال: تهاجر وتدع أرضك وسماءك، وإنما مثل المهاجر كمثل الفرس في الطول، فعصاه فهاجر، ثم قعد له بطريق الجهاد، فقال: تجاهد فهو جهد النفس والمال، فتقاتل فتقتل، فتنكح المرأة، ويقسم المال، فعصاه فجاهد، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «فمن فعل ذلك كان حقا على الله عز وجل أن يدخله الجنة، ومن قتل كان حقا على الله عز وجل أن يدخله الجنة، وإن غرق كان حقا على الله أن يدخله الجنة، أو وقصته دابته كان حقا على الله أن يدخله الجنة» سنن النسائي (3134)

    “শয়তান বনী আদমের সকল পথে বাধা প্রদান করে, কুমন্ত্রণা দেয়। সে ইসলাম গ্রহণের পথে বাধা দিয়ে বলে, তুমি ইসলামগ্রহণ করে বাপদাদা ও পূর্বপুরুষদের ধর্ম ছেড়ে দিবে? যদি বনী আদম শয়তানের অবাধ্যতা করে ইসলাম গ্রহণ করে তবে শয়তান হিজরতের পথে তাকে বাধা দেয়। সে বলে, তুমি তোমার জমিন ও (পরিচিত) আকাশ ছেড়ে হিজরত করবে? অথচ মুহাজিরের দৃষ্টান্ত তো সেই (দড়িতে বাধা) ঘোড়ার ন্যায় যে নিজের দড়িতেই ঘুরতে থাকে (স্বাধীনভাবে কোথাও যেতে পারে না) যদি সে শয়তানের অবাধ্য হয়ে হিজরত করে তবে শয়তান জিহাদের পথে তাকে বাধা দেয়। সে বলে, তুমি জিহাদ করবে? জিহাদে তো জান কষ্ট পায়, মাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তুমি যুদ্ধ করে নিহত হবে, তখন তোমার স্ত্রীকে অন্য কেউ বিবাহ করবে, তোমার ধনসম্পদ ভাগ-বাটোয়ারা করা হবে। যদি সে শয়তানের অবাধ্য হয়ে এ কাজগুলো করতে পারে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো আল্লাহ তায়ালার উপর অবধারিত হয়ে যায়। সে (যুদ্ধে) নিহত হলে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো আল্লাহ তায়ালার উপর অবধারিত হয়ে যায়। (তেমনিভাবে) পানিতে ডুবে কিংবা উট-ঘোড়ার পায়ে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করলেও তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো আল্লাহ তায়ালার উপর অবধারিত হয়ে যায়। -সুনানে নাসায়ী, ৩১৩৪

    তবে পরীক্ষার অর্থ এই নয় যে, সকলেরই দূর্বিষহ কষ্ট সইতে হবে। বরং অনেক সময়ই আমরা আল্লাহ তায়ালার আদেশ পালনার্থে পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে গেলে পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। যেমন ইসমাইল আলাইহিস সালামকে কুরবানী করা ইবরাহীম আলাইহিস সালামের জন্য পরীক্ষা ছিল। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা একে সুস্পষ্ট পরীক্ষা বলেছেন। (সূরা সাফফাত, ১০৬) কিন্তু ইবরাহীম আলাইহিস সালাম যখন কুরবানী করার জন্য পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে গেলেন, প্রিয়তম পুত্রের গলায় ছুরি চালিয়ে দিলেন, ব্যাস পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলো, কুরবানী করতে হলো না। তো জিহাদের প্রয়োজনে আমরা যদি আমাদের সাজানো ঘরবাড়ি এবং প্রিয় পরিবার ও আত্মীয়স্বজন ছেড়ে আল্লাহর উপর ভরসা করে বের হয়ে যেতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ আমাদের আগের চেয়েও বেশি সুখ-শান্তি দান করবেন।

    হাঁ, কখনো আল্লাহ তায়ালা তার হিকমাহ অনুযায়ী কাউকে সাময়িক বা দীর্ঘস্থায়ী কষ্টও দেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা তাদেরকেই এই কষ্ট দেন যারা এ কষ্ট সহ্য করতে পারবে এবং এর বিনিময়ে আখেরাতে মহাপ্রতিদান লাভ করবে। যেমনটা প্রসিদ্ধ হাদিসে এসেছে, “মানুষকে তার দ্বীন অনুপাতে কষ্টে ফেলা হয়, যদি তার দ্বীনদারী মযবুত হয় তবে তার কষ্টও কঠিন হয়।” তাই এ নিয়ে পেরেশান হওয়ার বা ঘাবড়ানোর কিছু নেই। আলহামদুলিল্লাহ যারা জেল-জুলুমের শিকার হচ্ছেন বা হয়েছেন আমরা দেখেছি তাদের প্রায় সবারই ইমান এবং জিহাদের স্পৃহা আরো দৃঢ় হয়েছে। তাগুতরা তাদেরকে এ মানহাজ হতে একচুলও সরাতে পারেনি, কখনো পারবেও না ইনশাআল্লাহ।
    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    মাশা আল্লাহ, অনেক উপকারী পোস্ট।
    আল্লাহ তা‘আলা সকল মুজাহিদ ভাইদেরকে দাওয়াহ, ই‘দাদ ও জিহাদের পথে ইস্তিকামাত দান করুন এবং সর্বাস্থায় ঈমানের উপর দৃঢ় থাকার তাওফীক দান করুন। পরিশেষে শাহাদাতের অমীয় সুধা পানে ধন্য করুন। আমীন
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      হে আল্লাহ!
      আপনি আমাদেরকে জিহাদের পথে কবুল করুন ৷
      জিহাদের পথের সকল দুঃখ-কষ্ট সহ্য করার হিম্মত দান করেন ৷
      ইমানের উপর ইস্তিকামাত দান তরেন ৷
      হিজরত ও কাট-অফ হওয়ার তাউফিক দান করেন ৷
      শহিদি মৃত্যু নসিব করেন ৷
      আমিন,ইয়া রব্বাল আলামিন
      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

      Comment


      • #4
        Originally posted by ABDULLAH BIN ADAM BD View Post
        হে আল্লাহ!
        আপনি আমাদেরকে জিহাদের পথে কবুল করুন ৷
        জিহাদের পথের সকল দুঃখ-কষ্ট সহ্য করার হিম্মত দান করেন ৷
        ইমানের উপর ইস্তিকামাত দান তরেন ৷
        হিজরত ও কাট-অফ হওয়ার তাউফিক দান করেন ৷
        শহিদি মৃত্যু নসিব করেন ৷
        আমিন,ইয়া রব্বাল আলামিন
        আমীন ছুম্মা আমীন।

        Comment


        • #5
          আলিম ভাইদের পোস্ট পেলে আনন্দ লাগে।
          আল্লাহ আপনার উপর সাকীনাহ নাযিল করুন।
          আমাদেরও কবুল করুন।
          জান্নাতুল ফিরদাউসে মিলিত করুন।
          ইয়া আখি উহিব্বুকা ফিল্লাহি
          মুসলিম উম্মাহ তো জিহাদের উম্মাহ!

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ!
            পোস্টটি পড়ে অনেক উৎসাহিত হলাম। জাযাকাল্লাহু খাইরান!
            আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সকল নেক কাজ ইখলাসের সাথে করার তাওফিক দান করুন, হক্বের উপর ইস্তিক্বামাত রাখুন ও শহিদী মৃত্যু দানে ধন্য করুন, আমীন ইয়া রব্বাশ-শুহাদায়ি ওয়াল মুজাহিদীন।
            বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
            কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

            Comment


            • #7
              Originally posted by কালো পতাকাবাহী View Post
              মাশাআল্লাহ!
              পোস্টটি পড়ে অনেক উৎসাহিত হলাম। জাযাকাল্লাহু খাইরান!
              আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সকল নেক কাজ ইখলাসের সাথে করার তাওফিক দান করুন, হক্বের উপর ইস্তিক্বামাত রাখুন ও শহিদী মৃত্যু দানে ধন্য করুন, আমীন ইয়া রব্বাশ-শুহাদায়ি ওয়াল মুজাহিদীন।
              আমীন,,,ছুম্মা,,,আমীন।
              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

              Comment


              • #8
                আল্লাহ ভাইয়ের ইলমে আরও বারাকাহ দান করুন।
                অনেক চমৎকারভাবে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন।
                প্রচুর উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা পেলাম আলহামদুলিল্লাহ।
                আল্লাহ আমাদরকে তাঁর দীনের জন্য উপযুক্ত করে দিন।আমীন

                হয় শরীয়াহ নয় শাহাদাহ

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে জিহাদের পথে কবুল করুন ৷
                  জিহাদের পথের সকল দুঃখ-কষ্ট সহ্য করার হিম্মত দান করেন ৷
                  ইমানের উপর ইস্তিকামাত দান তরেন ৷
                  হিজরত ও কাট-অফ হওয়ার তাউফিক দান করেন ৷
                  শহিদি মৃত্যু নসিব করেন ৷
                  আমিন,ইয়া রব্বাল আলামিন
                  হে আল্লাহ আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন আমিন ।

                  Comment


                  • #10
                    মাশাআল্লাহ, উত্তম পোস্ট।
                    আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার তাওফিক দিন। আমীন
                    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ!
                      আপনি আমাদেরকে জিহাদের জন্য কবুল করুন।
                      ঈমানের উপর ইস্তিকামাত দান করুন।
                      শহিদি মৃত্যু নসিব করুন।
                      আমিন
                      হয়তো শরীয়াহ নয়তো শাহাদাহ

                      Comment


                      • #12
                        মাশাআল্লাহ ৷ খুবই উপকারী আলোচনা ৷
                        আল্লাহ ভায়ের ইলম ও আমলে বারাকাহ দান করুক, আমীন ৷
                        আমি জঙ্গি, আমি নির্ভীক ৷
                        আমি এক আল্লাহর সৈনিক ৷

                        Comment


                        • #13
                          মাশাআল্লাহ! খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তাহরীদমুলক একটি পোষ্ট। আল্লাহ তায়ালা প্রিয় ভাইটির এই লিখনি কবুল করে নিন। এবং আমাদের সবাইকে দীনের স্বার্থকে অগ্রে রেখে জিহাদের কাজে উত্তমরূপে সময় ব্যয় করার তাওফিক দিন। আমীন। ইয়া রব্বাল আলামিন।

                          Comment


                          • #14
                            আল্লাহ তা'আলা আপনার ইলমে, আমলে বারাকাহ দান করুন । আমীন
                            "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহ আপনার শ্রম কবুল করুন।

                              Comment

                              Working...
                              X